ফেনী, কুমিল্লা, বিভিন্ন যেলায় বন্যা দেখা দিল,ধনী, কাঙাল সকলের মুখের হাসি কেড়ে নিল।মাঠ-ঘাট আর বাড়ি-ঘর, পানির নিচে ঠাঁইলাখো আদম দুর্বিপাকে যাওয়ার জায়গা নাই।খাওয়ার মত কিছুই নেই, দুর্বিসহ ক্ষণশিশুর জন্য কেঁদে মরে মা-জননীর মন।নতুন ধানে ভরবে গোলা ছিল মুখে
আমরা নবীন, আমরা তরুণ, শক্তি মোরা আগামীর,ন্যায়ের মশাল জ্বালি মোরা, উড়াই নিশান অহি-র\দিগ্বিদিক দামামা বাজিয়ে সামনে চলি জওয়ান-বীর,আল্লাহ ছাড়া অন্যের তরে নত করি না মোদের শির\শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মাদ (ছাঃ) মোদের রাহবার,তাঁর চেতনা আগলে রেখে হবই হব দুর্বার\কুর
জীবন বিধান মোদের আল-কুরআনহাদীছের বাণী সে তো সদা অম্লান।সত্য-মিথ্যা এরা যেন দুই ভাইকুরআন-হাদীছে মিথ্যার ঠাঁই নাই।যঈফ-জাল হাদীছ অনেকেই মানেকোন কাজে আসবে না যদিও বা জানে।শিরক-বিদ‘আতে আকণ্ঠ আছে ডুবে,জানি না, কবে হিদায়াত তারা পাবে।কেউ বা মুরীদ হয় মরা পীর
জাগ জাগ নও-জোয়ান সব জেগে ওঠ আজি,আজ নিশিথেই জাগতে হবে রাখতে জীবন বাজি।আসুক বাধা আসুক ভয়আসুক যতই দুঃসময়,বাধা ঠেলে সামনে যাব প্রাণ দিতে যে রাযী।আজ নিশিথেই জাগব মোরা, রাখব জীবন বাজি।আসুক যতই ঝড় তুফানগাইব মোরা হকের গানপ্রভুর পথে জীবন দিয়ে হব শহীদ গাযী,আজ
বন্যা নামের পানির ঢলে ভাসল কত যেলা,ভাংল কত ঘর-বাড়ি, ভাসল কত ভেলা।ত্রাণ নিয়ে দাও বানভাসীদের করুণ ডাকে সাড়া,এই বন্যায় কত আমীর হ’ল সর্বহারা।বন্যা তাবৎ ইতিহাসের বাংলাদেশের বুকে,জেনে বুঝেই ঘটানো হয়, মানুষ মরে ধুঁকে।আর্তনাদে ছেলে কাঁদে বাপ হারানোর দুঃখে,বা
রূপের রাণী বাংলা আমার, হাওড়-বাওড়ের দেশবর্ষাকালে ঝিলে বিলে-শাপলা ফোটে বেশ।খালে-বিলে, পুকুরধারে খলসে পুটি চাঁদাধরতে গিয়ে ছেলে-মেয়ে মাখছে গায়ে কাদা।মেঘনা নদীর জোয়ার-ভাটা, পদ্মা নদীর ঢেউবাংলা ছাড়া অন্য কোথাও দেখবে না তো কেউ।এই তো আমার জন্মভুমি, এই তো আমা
দুর্নীতি থেকে সংস্কার,দেশটা হবে পরিষ্কার।অধিকারের আন্দোলন,উদ্বেলিত সবার মন।ছাত্র-জনতা জেগেছে আজ,রাজপথে ফের কুচকাওয়াজ।যালেম শাহীর অত্যাচার,নতুন কোন নয় ব্যাপার।হাঁক ছেড়ে তোরা দে তাড়া,শোষক হবে দেশ ছাড়া।যালেম যদি না থাকে আর,শুধরে যাবে দেশ আমার। গোলা
অনেক কিছুই পেরিয়ে গেছে নেই সে সবের অংকপাত,কবে প্রথম কলম ধরা, লেখালেখির সূত্রপাত।কবে প্রথম লাগল ভাল, দেখা পেলাম সুখ-প্রীতির,কবে প্রথম লাগল আঘাত, দু’চোখ বেয়ে ঝরল নীর।কবে লিখা সেই কবিতা যা ছিল মোর প্রথম বার,কবে নিজের অংশ হ’ল, কবে হ’লাম অংশীদার।ছায়ার মত
মানুষ তুমি বড়াই করোটাকা বাড়ী-গাড়ীর।সময় হ’লে যেতে হবেতোমার আসল বাড়ী।মানুষ তুমি মহড়া দেখাওরাজ্য-জমিদারীর।সবকিছুই তো রয়ে যাবেযাবে তুমি ফিরি।কত রাজা আসছে-গেছেদুই দিনের এই দুনিয়াটিকেনি কারো রাজ্য, জমিদারীঅহংকারের লাগিয়া।কত টাকা কত সৈন্যছিল নমরূদের দরবারে।
হে আল্লাহ! তাওফীক দাও করি ধৈর্যধারণ,অনুগত হই তব, দাও মোরে সুখের মরণ।ফিরিয়ে নিওনা আমা থেকে কভু তব মুখ,ক্ষমা কর দয়া কর দূর কর সব দুখ।হে প্রভু! তব সিজদায় হই অবনত,হস্ত-পদ ও ললাটদেশ করি তব পদানত।যতদিন বাঁচিয়ে রাখ ঠিক রাখ ঈমান,ঈমানের সাথে মৃত্যু দিয়ে কর ভা
সুপ্ত ছিল যে দীর্ঘকালহঠাৎ উঠেছে জ্বলি,সেও ফুটেছে ফুল হয়েযে ছিল এতকাল কলি।পদাঘাতে সে ছিন্ন করেছেঅনিয়মের শত শৃঙ্খল,ভেঙ্গেছে যত স্বেচ্ছাচারিতামিথ্যাকে করে পদতল।ওরা তো যুবক, ওরাই তরুণওরা নতুন ভবিষ্যৎ,অগ্রগামী সফলকামী ওরাঅন্ধকারে আলোর পথ।যুগে যুগে ওরা ফির
নতুন দিনের কর্মী মোরা নতুন পথে পা বাড়াই,সব পুরাতন পিছে ফেলে একসাথে চল সামনে যাই।আয় না মোরা সাজাই ধরা নতুন করে শ্যাম-গ্রহে,আয় না মোরা নতুন করে নামি নতুন বিদ্রোহে।যত পঁচা রীতি-নীতি সব ছুঁড়ে ফেল নর্দমায়,নব-নবীনের এই মিছিলে এক সাথে চল সামনে যাই।অযত্নে আর
আর কত লাশ পড়লে বল, শান্ত হবে আঁখি,ছাত্র ওরা যুবক তরুণ নয়তো তারা পাখি।আর কত লাশ বাবার কাঁধে বইতে হবে বল,আর কত রাত পার হ’লে ফের কাটবে নিকশ কালো।আর কত লাশ মহাসড়কে থাকবে নিথর পড়ে, চোখ আর কত কাঁদবে বল পড়বে পানি গড়ে।বেলকনিতে মরবে ক’জন সকাল-বিকাল-সাঁঝে
হে প্রভু! একজন ন্যায়পরায়ণ শাসকপাঠাও হযরত ওমরের মতোঅন্যায়ের কাছে যার শীর হয়নি কভু নত।নিজ পুত্রকেও দেননি ছাড় সামান্য অভিযোগেনিজ স্ত্রীকে পাঠিয়েছিলেন গরিব-দুঃখীর রোগে।দাস-দাসীদের সাথে কভু করেননি অবিচারনিজে পায়ে হেঁটে উটের পিঠে ভৃত্যকে করালেন সওয়ার।গভীর
তোমরা দেশের সাংবাদিক, ঘুরে বেড়াও চতুর্দিক।ভাল-মন্দ সবই জানো, সকল খবর কুড়িয়ে আনোযতই ঘটুক আকষ্মিক, তোমরা দেশের সাংবাদিক।অলি-গলি গোপন ভবন, দেখ তোমরা দেখার মতনন্যায়-অন্যায় সকল দিক, তোমরা দেশের সাংবাদিক।গোপন তথ্য দেশ-বিদেশে, জেনে নাও ছদ্মবেশেবীর পুরুষ হে
মহাপুরুষ আমি দেখিয়াছি ভাই আমার এই জীবনে,ঔরসে যার আসলো কবি মানব সম্মেলনে।বেলালই যদি শ্রেষ্ঠ নকীব আমার বেলাল তিনি,জন্মের পরে কণ্ঠে যাহার প্রথম আযান শুনি।মানুষ হইয়া জন্ম নিয়েছি, মানুষেরে তাই চিনি,শ্রদ্ধা জানাই তাঁহাকে আমার নাম রেখেছেন যিনি।আমাকে রাখিয়া
শত মাযলূম জেগেছে আজ জাগো বিশ্ব মুসলমান,তরবারীতে দাওগো শান, উঠুক না ফের ঝড়-তুফান।ঘর-বাড়িতে বসে থাকার সময় নেই গো বন্ধু আর,সম্মুখপানে চেয়ে দেখ খোলা আছে শুধু সমর-দ্বার।মরুর বুকের সিংহ শিকারী মহানায়ক হামযাহ বীর,তাঁরই মতো আমরা হব সত্য-ন্যায়ের ভীম-প্রাচীর।আ
আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফীতোমার তুলনীয় প্রতিষ্ঠান কেবল তুমিই।তোমার উদ্দেশ্য হ’ল অহি-র জ্ঞান বিতরণমেনে চলছে বাংলার সব সচেতন মুসলমান।ছাত্র-ছাত্রীদের সযত্নে করা হয় পাঠদানদেশ-বিদেশে গিয়ে এরা আনছে বয়ে সুনাম।আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফীতোমার সুনাম ছড়িয়ে
আসল রূপের দেখরে শোভা জ্ঞানের চক্ষু খুলে,সারা জনম দেখলিরে তুই দু’টি অাঁখি মেলে।রঙ্গ-রূপের নাইকো সীমা দেখে গেলি ভুলে,স্বাদে-গন্ধে পাগল হলি কি ছিল তার মূলে।অজ্ঞতা তোর অন্ধকারে রাখে পলে পলে,আসল রূপের দেখরে শোভা জ্ঞানের চক্ষু খুলে।দেখরে ভেবে শেষ নবী কেন স
জানেন কারা বোকা?যারা দুর্নীতি আর লুটপাটেতে করছে বাজেট ফাঁকা।মারছে দেশের জনগণের লক্ষ-কোটি টাকাকিনছে তাতে জমি-জিরাত তুলছে বাড়ী পাকা।ভরছে তারা ব্যাংক-ভল্টে সোনার বারের চাকাআনছে গাড়ি নিউ মডেলের করে শো-রুম ফাঁকাতারাই আসলে বোকা!!যদিও তারা করছে মনে বুদ্ধি ত
আর কতদিন থাকব বসে শুধাতে হবে ঋণ,আমার ভাইয়ের রক্ত দিয়ে ভেসেছে ফিলিস্তীন।নারী বৃদ্ধ শিশু জোয়ান মৃত্যুর হাহাকার,লাশের গন্ধে আকাশ ভারি বেড়েছে অত্যাচার।চারদিকে ঐ শকুনের দল জাহান্নামের খড়ি,খামছে ধরেছে মানচিত্র রক্তে গড়াগড়ি।সব দেখে চুপ পশ্চিমারা কাফের-বেঈমা
শপথ সে ঘোড়ার যারা ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়ায়ক্ষুরাঘাতে তারা আগুনের ফুলকি ঝরায়।প্রভাতে চালায় অভিযান শত্রু শিবিরেধূলিঝড়ে ঢুকে পড়ে শত্রুর গৃহাভ্যন্তরে।তছনছ করে সব শত্রু করে পরাজয়অশ্বদের পদাঘাতে আসে মহান বিজয়।মানুষ বড়ই কৃতঘ্ন বিপদ চলে গেলেআল্লাহকে ভুলে যায় সুখ ও
রাফ‘উল ইয়াদায়েন হ’ল দুই হাত উত্তোলন করারাফ‘উল ইয়াদায়েন হ’ল আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করা।রাফ‘উল ইয়াদায়েন হ’ল ছালাতের সৌন্দর্য,ছালাতের সুন্নাত সমূহের মধ্যে অন্যতম।প্রত্যেক উঠা-বসায় যতবার রাফ‘উল ইয়াদায়েন করবেততবার দশটি করে নেকী আমলনামায় যুক্ত হবে।কাঁধ বর
রূপকথার এক রাজ্য আছে বুদ্ধিজীবীর সম্মেলন,শেয়াল জাতি করে সেথায় মুরগীবাদী আন্দোলন।দেশের কথা বলছি না ভাই রাজ্য সেটা অনেক দূর,বুদ্ধিজীবী বিজ্ঞানীদের পূণ্যভূমি শেয়ালপুর।মুরগি বাঁচাও, মুরগি বাঁচাও, নই কো মোরা আফগানীদিনে শেয়াল দিচ্ছে শ্লোগান, রাতে মুরগি কুর
বুলেট বোমায় মারে নিষ্পাপ শিশুকুচক্রী ইহুদীরা সব খুন পিপাসু।দানবীয় হুঙ্কার ইহুদীর কামানেরক্তের নদী বয়ে যায় ফিলিস্তীন যমীনে।মানবতা লুণ্ঠিত আজ গাযা সিটিতেঅবলার মস্তক লুটে গাযার মাটিতে।আদরের বোন কাঁদে ভাই হারানোর শোকেপাগলিনী মা কাঁদে, যাদু ফিরে আয় বুকে।ছ
প্রশ্ন (১/৩৬১) :আমার অফিসে সিসি ক্যামেরার মনিটর আছে। যাতে মানুষের ছবি/ভিডিও দেখা যায়। আমি সুন্নাত ছালাত মাঝে মধ্যে অফিসে আদায় করি। আমার ছালাত কবুল হবে কি-না এবং রহমতের ফেরেশতা আমার অফিসে প্রবেশ করবে কি-না? জানিয়ে বাধিত করবেন।-আব্দুল্লাহ, পূর্বাচল, ঢা
হে স্রষ্টা! তোমার আজব কৃতি অদ্ভূত কারিগরি,চর্মচোখে যা দেখা যায় না, দেখি অণুবিক্ষণ ধরি।শত শত প্রাণী বিন্দুতে নড়ে তা সৃজিলে কেমনে?পাকস্থলি শিরা-উপশিরা নাসিকা-কর্ণও রয়েছে সেখানে।রয়েছে আরও কলিজা মগজ হৃদপিন্ড তার,চলতে দিয়েছ হস্ত-পদ আর যা কিছু দরকার।তাহার
তারকা সম উদিলে গগনে মুদিলে নয়ন বারিনিশির আধার ঘুচালে ওগো ভুবন শীর্ষ নারী।রবের হুকুম পালন তরে আরয করোনি পেশআরাধনা তিনি কবুল করে আজো রেখেছেন বেশ।যাহার স্মরণে স্বামী ছাড়িলে তিনি স্মরেণ তোমারেস্মরণকালের সেরা শহর গড়ে দিলেন নিজ করে।তৃষ্ণার তরে ছাফা-মারওয়া
আল্লাহ ছাড়া ইলাহ নেই, যিনি সর্বশক্তিমানচিরঞ্জীব যিনি, নিত্য বিরাজমান।তন্দ্রা ও নিদ্রা যায় না তাহার কাছেমালিক তিনি আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে।সেই মহিয়ানের পূর্বানুমতি বিনেসুফারিশ করে তাঁর কাছে, কে আছে দোজাহানে?সামনে আর পিছনে যা আছে সব যে তাহার জানাতা
কার ইশারায় চলছে এই মাটির দেহখানা?সেই কথাটি ভাবতে গেলে হয় যে জীবন ফানা।সৃষ্টির সেরা মানব জাতি রহমত আল্লাহরস্বীকার করেন তারাই শুধু, যারা ঈমানদার।আল্লাহর সৃষ্টি দেহখানা নেই যে শক্তি তারচলতে পারে শুধু সে যে নে‘মত আল্লাহর।ভুলে থাকে আল্লাহকে যারা শক্তির বড়
আসমান-যমীনে যত সৃষ্টি রয়মানুষের মত সৃষ্টি কোনটিই নয়।মানুষের মধ্যে আবার নবী-রাসূলগণসবার উপরে শ্রেষ্ঠ নিরঞ্জন।দায়িত্ব তাদের লোক ময়দানেআল্লাহর বিধান প্রচার করেন কায়মনে।হেন কারণে তারা নিষ্পাপ মা‘ছূমজগৎপতির কাছে পান উঁচু আসন।রাসূলদের আগমন বিশ্বে বন্ধ হয়েছ
রাতের আঁধার ভেদিয়া হাঁকিছে মুওয়ায্যিন প্রভুর তরে লুটাতে ললাট জাগো হে মুমিন!ঘটাও তব গভীর নিদ্রার শান্তির অবসানসিজদায় মহান রবের তরে খুলে দাও মনপ্রাণ।অশ্রুনেত্রে প্রার্থনা করো ফেলিয়া দীর্ঘশ্বাসবান্দার দো‘আ ফেরান না প্রভু হয়ো না নিরাশ।স্ব
আর কতদিন থাকব বসে শুধাতে হবে ঋণ,আমার ভাইয়ের রক্ত দিয়ে ভাসছে ফিলিস্তীন।নারী বৃদ্ধ শিশু জোয়ান মৃত্যুর চিৎকার,লাশের গন্ধে আকাশ ভারি বেড়েছে অত্যাচার।চারদিকে ঐ শকুনের দল জাহান্নামের খড়ি,খামছে ধরেছে মানচিত্র রক্তে গড়াগড়ি।সব দেখে চুপ পশ্চিমারা কাফের বেঈমান,
হে প্রভু! দ্বীনের পানে রুজূ রাখ মোর মনপথভ্রষ্ট করো না, সুপথ কর প্রদর্শন।রহমতের চাদরে ঢেকে রাখ সর্বক্ষণপথহারা পথিক আমি শোন মোর ক্রন্দন।দাও শক্তি-সাহস হক পথে করি জিহাদজয়-পরাজয় তব হস্তে পূর্ণ কর সাধ।আমি দরিদ্র সর্বদাই করি পাপবোধসকল ঋণ আমার করে দাও পরিশো
হে আল্লাহ! অন্তরে মোর কর ভীতি সঞ্চারযেন না করি কখনো নাফরমানী তোমার।এই পরিমাণ আনুগত্য কর তুমি দান,অনায়াসে পেয়ে যাই জান্নাতের সন্ধান।প্রভু! শক্তি দাও শত্রুদের করি প্রতিরোধ,দ্বীন ধর্মে যে করে যুলুম নেই প্রতিশোধ।এমন ইয়াক্বীন তুমি কর মোদের দান,আযাব-গযব হ’
হায়রে বর্ষবরণ ধোঁকাবাজির অনুসরণ চলছে বিশ্বে আজতুমি ইসলাম ফেলে বিবেক হারালে এটা কেমন কাজ?আজ এই ধরা শিরক-বিদ‘আতে ভরা চলছে অন্যায় পাপ,আখেরাতে সবে পুড়ে ভষ্ম হবে সইতে হবে আগুনের তাপ।নতুন বছর নাকি যাবে না কোন ফাঁকিভরসা তাদের এই,আল্লাহ মোদের রব পুরাবেন চাহি
আসিয়াছে ঈদ খুশির উৎসব, কে তুমি বলছ ভাইচোখ মেলে দেখ আজিকার ঈদে খুশির চিহ্ন নেই।নিরানন্দ আজিকার দিন,এবারের ঈদ ব্যথায় মলিনএবারের ঈদ শোকে মুহ্যমান।সারাটি বিশ্বে চলে হানাহানি নরবলি উৎসবদিকে দিকে উঠে নির্যাতিতের আর্ত কলরব।জ্বলে দাউ দাউ আগুনশত্রুর হাতে বিষ
আসল রূপের দেখরে শোভা জ্ঞানের চক্ষু খুলে,সারা জনম দেখলিরে তুই দু’টি অাঁখি মেলে।রঙ্গ-রূপের নাইকো সীমা দেখে গেলি ভুলে,স্বাদে-গন্ধে পাগল হলি কি ছিল তার মূলে।অজ্ঞতা তোর অন্ধকারে রাখে পলে পলে,আসল রূপের দেখার শোভা জ্ঞানের চক্ষু খুলে।দেখরে ভেবে শেষ নবী কেন স
হে স্রষ্টা! তোমার আজব কৃতি অদ্ভূত কারিগরি,চর্মচোখে যা দেখা যায় না দেখি অণুবিক্ষণ ধরি।শত শত প্রাণী বিন্দুতে নড়ে তা সৃজিলে কেমনে?পাকস্থলি শিরা-উপশিরা নাসিকা-কর্ণও রয়েছে সেখানে।রয়েছে আরও কলিজা মগজ হৃদপিন্ড তার,চলিতে দিয়াছ হস্ত-পদ আর যা কিছু দরকার।তাহার
আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী!তোমার তুলনীয় প্রতিষ্ঠান কেবল তুমিইতোমার উদ্দেশ্য হ’ল অহি-র জ্ঞান বিতরণমেনে চলছে বাংলার সব সচেতন মুসলমানছাত্র-ছাত্রীদের সযত্নে করা হয় পাঠদানদেশ-বিদেশে গিয়ে এরা আনছে বয়ে সুনাম।আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী! তোমার সুনাম
হে আল্লাহ! তাওফীক দাও করতে ধৈর্যধারণ,অনুগত হই তব, দাও সুখের মরণ।ফিরিয়ে নিওনা আমার থেকে তোমার মুখক্ষমা কর দয়া কর দূর কর সব দুখ।হে প্রভু! তোমাকে সিজদা করি হই অবনতহস্ত-পদ মুখমন্ডল করি তব পদানত।যতদিন বাঁচিয়ে রাখ ঠিক রাখ ঈমানঈমানের সাথে দিও মৃত্যু কর ভাগ্
আল্লাহ হ’লেন বিরাট দাতাদানের সীমা নাই,চোখ দিলেন তাই দুনিয়াটাকেদেখতে মোরা পাই।কান দিলেন তাই মধুর সুরেশুনি মায়ের ডাক,মন ভরে তাই শোকর করিআল্লাহ যেথায় থাক।আল্লাহ দু’টি হাত দিয়েছেনকম সে দয়া নয়,সে হাত তুলে ক্ষমা চাইবশুনবেন দয়াময়।আল্লাহ মোদের পা দিয়েছেনতাই
ডাক্তার হ’লেন অনেক দামী মহান প্রভুর দান,চিকিৎসা-সেবা দিয়ে বাঁচায় বহু রোগীর প্রাণ।সুস্থ হয়ে দো‘আ করেন ডাক্তার ভালো হ’লে,টাকার চিন্তা না করে চিকিৎসা করেন বলে।গরীব রোগী হ’লে তারা ফ্রী করেন চিকিৎসা,অযথা টেস্ট দিয়ে খোয়ান না রোগীর পয়সা। বহু চেষ্টায় হন
আমি অরণ্যে খুঁজিআমি খুঁজি মহাকাশে,তন্নতন্ন করে খুঁজিখুঁজি তোমায় দক্ষিণা বাতাসে।খুঁজে ফিরি ঐ গোধূলিতেসন্ধ্যার নীলিমায়,খুঁজি আমি দিক হ’তে দিগন্তেহারিয়েছি কোন অজানায়।রাতের আঁধারে খঁুজিনক্ষত্র ও শুকতারায়,খুঁজে ফিরি ভোরের আলোয়যেথায় চঁাদটি হারায়।আমি খুঁজি
বলব কি আর দুঃখের কথা বলতে বুকটা ফাটেসুখ কেন যায় না বেচা সাহেবগঞ্জের হাটে?চোরের মায়ের ডাঙর গলা বাদী ভয়ে পালায়প্রাণটা বুঝি যায়রে এবার চোরের মায়ের জ্বালায়।দুর্নীতি করে দুর্নীতিবাজরা সাধু-সৎগণ মরেসারা দেশটা ভুগছে এখন দুর্নীতি ভাইরাস জ্বরে।মাঘের শীতে ঘি জ
আমরা মাদ্রাসার ফুটন্ত ফুলজীবনের বাঁকে বাঁকে তবুও করি শত ভুল।নিত্যদিন পাঠ করি কুরআন-হাদীছের বাণীরাসূলের সুন্নাহ সম্পর্কে নতুন কিছু জানি।পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত মোরা জামা‘আতে আদায় করিফরয ও নফল ছিয়াম রাখি, ঝগড়া-বিবাদ নাহি করি।ছোটদেরকে ভালোবাসি, বড়দের করি সম্ম
=প্রভু! তুমি খুলে দাও মোর মনের বাঁধনতোমার যিকির করি দিবানিশি সারাক্ষণ।সকল নে‘মত দাও আমায় হৃদয় ভরেনেক বান্দার সাথে মোরে নাও আপন করে।প্রভু! এমন দৃঢ় ঈমান দাও থাকতে অবিচলখাঁটি ইয়াক্বীন দাও, যেন ভয়ে পালায় শত্রুদল।এমন রহমত তুমি মোদের কর দানদুনিয়া-আখিরাতে প
প্রদীপের মত নিভু নিভু কেনমোদের জীবন হায়,মোদের আকাশে আগুনের গোলাথেকে থেকে চমকায়।মরে মরে মোরাধুকে ধুকে মরি এই বিশ্ব মাঝে,রক্ত দিয়ে রঞ্জিত মোরাসকাল সন্ধ্যা-সাঝে।আজিকে মোরা নিপীড়িত কেনএই ধরণীর বুকে,আপন মায়ের কোলেই মরছেসোনামণি ধুকে ধুকে।মুসলিম বলে মোরা বু
তুমি কি শোননি সেই কাহিনী,কিভাবে প্রভু তোমার ধ্বংস করেন হস্তীবাহিনী?খারাপ নিয়তে হয় খারাপ ফল,কা‘বা ঘর নিয়ে শত্রুদের চক্রান্ত হ’ল বিফল।গযবের পাখি এল মুখে নিয়ে কংকর,অবিরাম করল বর্ষণ কাফেরদের উপর।এমনই নাস্তানাবুদ যে তারা ভাবেনি কোনদিন,কংকরের আঘাতে হ’ল এমন
প্রভু! তুমি খুলে দাও মোর মনের বাঁধনতোমার যিকির করি দিবানিশি সারাক্ষণ।সকল নে‘মত দাও আমায় হৃদয় ভরেনেক বান্দার সাথে মোরে নাও আপন করে।প্রভু! এমন দৃঢ় ঈমান দাও থাকতে অবিচলখাঁটি ইয়াক্বীন দাও যেন ভয়ে পালায় শত্রুদল।এমন রহমত তুমি মোদের কর দানদুনিয়া-আখিরাতে পাই
জীবনের ঠেলাগাড়ি ঠেলি দিন-রাত,দু’বেলা জোটে যেন দু’মুঠো ভাত। খেয়ে পরে যায় দিন এইতো জীবন, হোক বা না হোক তাতে কোন অর্জন।একমাসে যতটুকু করি রোযগার,চাল-ডাল হয় তাতে দুই হপ্তার।জিহবাতো চায় না সস্তা আহার,বুঝি না কি করছি, কি করা দরকার?এভাবেই ঘুরছে ভাগ
আহলেহাদীছ-হানাফী দ্বন্দ্ব কেনকুরআন-হাদীছ মওজূদ থাকতে?এতেই আছে সকল সমাধানপরকালে যদি চাই বাঁচতে।বিদায় হজ্জে বলেছেন নবীএ দু’টি রাখলাম তোমাদের তরে,পড়বে না কোন বিভ্রান্তিতেঅাঁকড়ে ধর যদি মযবূত করে।কুরআন ও হাদীছ মেনে চলিএতেই আছে পরকালীন মুক্তি,সফল দ্বন্দ্বে
ঘুচে যায় অন্ধকারের কালো রেখা,নতুন দিনের বার্তা নিয়ে ফজরের দেখা।মসজিদ থেকে ভেসে আসে আযানের সুর,মুমিনের কলবে জাগে শিহরণ এ সুর কি সুমধুর!আদায় করি রবের হুকুম মিষ্টি হাসি হেঁসে,অলস যারা বদ্ধ হৃদয় জীবন যাবে ভেসে।ভোরের আলোয় কেটে যাক আধার কালো,সবার জীবনে শান
রাতের শেষে আবার এসেছে রাতনিয়ে এসেছে নিঃসীম অন্ধকার,সাত সাগরের ফেনায় ফেনিয়া ওঠেঐ অতল পারাবার।তুমি কখন জাগবে ওহে মুওয়াযযিন!আযান দিবে ঐ মিনারে,তবেই জাগবে মুসলিম মুজাহিদস্থান নিবে জামা‘আতের কিনারে।কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাতারে শামিল হয়েগড়ে তোল বিশাল কাতার ফের
শপথ আকাশের ও রাতে যার আগমনজান কি রাতে কে করে গগনে জাগরণ?মহান আল্লাহর সৃষ্টি তা উজ্জ্বল নক্ষত্রপ্রত্যেক জীবের আছে তত্ত্বাবধায়ক পবিত্র।মানুষ ভেবে দেখুক কি থেকে জন্ম তারসবেগে নির্গত উষ্ণ পানি থেকে সৃষ্টি তার।পিঠ ও পাঁজরের হাঁড় থেকে হয় যার উদ্ভবআল্লাহর স
উহারা প্রচার করুক হিংসা-বিদ্বেষ আর নিন্দাবাদ,আমরা বলিব সাম্য শান্তি এক আল্লাহ যিন্দাবাদ।উহারা চাহুক সংকীর্ণতা, পায়রার খোপ, ডোবার ক্লেদ,আমরা চাহিব উদার আকাশ, নিত্য আলোক, প্রেম অভেদ।উহারা চাহুক দাসের জীবন, আমরা শহীদী দর্জা চাই,নিত্য মৃত্যু-ভীত ওরা, মোর
মযলূমের বিজয় হবেই, এখনো আছিস মুহ্যমানজানিস কখন জন্ম নিল দিগ্বিজয়ী নওজোয়ান?পাথর কেটে তৈরি করা বক্ষে যাহার নেইকো ভয়দেখতে মানব সুন্দর সে, বুকে তাহার হায়ানা রয়।সরল লাজুক দৃষ্টিতে তার লুকিয়ে থাকে অগ্নিবাণযৌবনে তার যায় বয়ে ঐ উষ্ণ লহুর ঝড়-তুফান।গরীব হয়েও বা
সংগঠন নয় শুধু ছোট্ট একটি শব্দএতে মিশে আছে হাযারো প্রাণ, হাযারো শক্তিবাতিলকে করতে জব্দ।সংগঠন নয় শুধু ছোট্ট একটি কথাএতে অটুট থাকতে সইতে হয় অনেক দুঃখ-কষ্ট, ব্যথা।সংগঠন নয় শুধু পাঁচ বর্ণের ছোট্ট একটি বাণীএটা করতে হয় কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মানি।সংগঠন, অনেকে ভ
মৃত্যু! তুমি মাত্র দুই অক্ষরের একটি শব্দ,মৃত্যু! তোমার দ্বারা হয় সকলেই চিরজব্দ।মৃত্যু! তুমি কারু নিকট প্রিয় কারু কাছে তিক্ত,মৃত্যু! তোমার স্মরণে মুমিন হয় অশ্রুসিক্ত।মৃত্যু! তুমি জীবন সৌন্দর্য মিটাও করো বিস্বাদ,মৃত্যু! তুমি স্বজনের বুকফাটা আর্তনাদ।মৃত
হে আল্লাহ! মোদের রিযিকে দাও বরকত,তুমি দয়া কর, ক্ষমা কর, দাও তব রহমত।এমন ভয়-ভীতি তুমি কর মোদের দান,কখনও মোরা যেন না হই নাফরমান।এমন আনুগত্য দাও পেতে রহমত,সহজেই পাই যেন চিরস্থায়ী জান্নাত।এমন ইয়াক্বীন দাও সহ্য করি মুছীবত,বরদাশত করি যেন দুনিয়ার সব বিপদাপদ
মোরা ফোটা ফুল, তোমরা মুকুল এসো গুল-মজলিসেঝরিবার আগে হেসে চলে যাব- তোমাদের সাথে মিশে।মোরা কীটে-খাওয়া ফুলদল, তবু সাধ ছিল মনে কতসাজাইতে ঐ মাটির দুনিয়া ফিরদৌসের মতো।আমাদের সেই অপূর্ণ সাধ কিশোর-কিশোরী মিলেপূর্ণ করিও, বেহেশ্ত এনো দুনিয়ার মাহফিলে।মুসলিম হয়
হে আল্লাহ! তুমি দাও মোরে প্রশান্ত অন্তরতোমার ফায়ছালায় খুশিতে করি শোকর।তোমার দান ও অনুদানে হই না হতাশ,তোমার কাছে জবাবদিহিতায় করি বিশ্বাস।হে প্রভু! দ্বীনের প্রতি দৃঢ় রাখ মোর মনরহমতে ঢেকে দাও কর মোরে যতন।মজবুত রাখ মোরে যেন পিছলে না পড়িহেদায়াতের পথ যেন আ
মিথ্যা কথার শক্তি বেশী মিথ্যা বলা মহা পাপমিথ্যা বলে যায় না পাওয়া হাযার টাকা মাফ।মিথ্যা দিয়ে করছে অনেকে টাকা-পয়সা লাভমিথ্যা বলে করছে অনেকে অন্যের সাথে ভাব।মিথ্যা দিয়ে যায় না কভু সত্য ঢাকা ভাইমিথ্যাবাদীর সংশ্রবে সত্যবাদী নাই।মিথ্যা দিয়ে করছে অনেকে রাজন
আলহামদুলিল্লাহ! অন্তর হ’তে বলি আমিমোদের কতই না সুখে রেখেছেন অন্তর্যামী।জীবন মোদের শত-সহস্র নে‘মতে ভরাতৃপ্তিসহ করছি ভোগ রবের এই ধরা।গৃহহীন ছিন্ন বস্ত্রে কত শিশু পথপাশেরাত-দিন হায়! ডাকে না কেউ ওদের ভালোবেসে।করছি আহার তিনবেলা মোরা উদর পূর্তি করেওরা সংগ্
রহমানের প্রিয় বান্দা তারাভূ-পৃষ্ঠে চলে নম্রভাবে যারা।মূর্খ যবে তর্কে জড়ায় কথায় কথায়ধৈর্য ধরে সালাম করে, চলে সঙ্গ এড়ায়।সিজদা ও ক্বিয়াম করে রাত কাটিয়ে দেয়জাহান্নামের আগুন থেকে নিষ্কৃতি চায়।ব্যয়ের বেলায় মধ্যম পন্থা অবলম্বন করেইবাদতে আল্লাহর সাথে শিরক রা
নফস তুমি শত্রু ভীষণ তোমায় পাই ভয়জিহাদ করতে পারি যদি তাহ’লেই হবে জয়।তব প্ররোচনায় পড়ে আমি করেছি যত পাপরবের কাছে এই পাপের জন্য কি দিব জবাব?পাপগুলো যেন মাফ হয় কাল হাশরের মাঠেএই ফরিয়াদ করি রব শুধুই তোমার কাছে।আল্লাহ তুমি মহান রব ক্ষমাশীল ও করুণাময়,তোমার ক
মোরা চাই আল্লাহর আশ্রয়, যেন শয়তান দূরে রয়অনন্ত অসীম তিনি দয়ালু করুণাময়।প্রাণের চেয়ে আল্লাহকে বাসতে হবে ভালোআমলে ছালেহ করলে ক্বলবে জ্বলবে আলো।জাহান্নামের চারপাশ অনেক লোভ-লালসায় ঘেরাজান্নাতের পথে কঠিন পরীক্ষা সাবধান থাকব মোরা।আল-কুরআনের ব্যাখ্যা যেন ছহ
আহলেহাদীছ আন্দোলনে করেছি যোগদানলক্ষ্য মোদের কায়েম করব অহীর বিধান।শিরক-বিদ‘আত আর জাহেলিয়াতের মূলোৎপাটন করেনির্ভেজাল তাওহীদের ঝান্ডা ধরব উঁচু করে।রায়-ক্বিয়াস আর ফিরক্বাবন্দীর করব মূলোচ্ছেদথাকবে না আর মুসলিম জাতির কোন ভেদাভেদ।কায়েম করব এক জামা‘আত আর একই
যে হৃদয় রবের ভয়ে থাকে সচেতনতাকে করবেন দান দু’টি উদ্যান।যে উদ্যান বহু শাখা ও পত্র-পল্লবে ভরাপ্রবহমান প্রস্রবণ সেথা আছে দ্বি-ধারা।উভয় উদ্যানে আছে ফলের আধারদ্বি-রকম স্বাদ যবে করবে আহার।সুসজ্জিত আসনে বসে পিঠে দিয়ে ঠেসউদ্যানের ফলগুলি আছে কাছে বেশ।সেথায় আছ
এসো বন্ধু এক হয়ে সব সুস্থ সমাজ করি গঠনযে সমাজে থাকবে শুধু সম্প্রীতির বন্ধন।যে সমাজে থাকবে না ভাইয়ে ভাইয়ে বিবাদআলিঙ্গনে মাতবে সবাই ঘুঁচবে মনের বিষাদ।যে সমাজে থাকবে না আর বউ-শাশুড়ির রেষসম্পর্ক হবে মা-মেয়ের মত পরিবার হবে বেশ।যে সমাজে থাকবে না কোন ধর্মীয়
ভুল করো না ভুল করো না সঠিক পথে চল,বাতিল ফিরক্বা ছেড়ে দিয়ে সরল পথে চল।শিরক নয় বিদ‘আত নয় তাওহীদ মেনে চল,বিদ‘আতী কর্ম ছেড়ে দিয়ে সুন্নাত আঁকড়ে ধর।এতেই পাবে নাজাত তুমি এতেই তোমার জান্নাত,সেথায় পাবে আল্লাহর দীদার পাবে অফুরান রহমত।বিদ‘আত করলে কাওছার হারাম হ
সত্যের দিশারী মাসিক আত-তাহরীক,দ্বীনের আলো ছড়িয়ে দিতে তুমি সদা নির্ভীক।সমাজে যখন শিরক-বিদ‘আত আর নানা কু-সংস্কার,অহি-র জ্ঞান ছড়িয়ে কর তুমি সব কিছু পরিষ্কার।পীরপূজা আর কবরপূজা, পূজার নাইতো শেষএদের দ্বারাই যুগে যুগে জাতী হচ্ছে নিঃশেষ।হারিয়েছে জাতি মহা সম
অন্যায়-যুলুম যতই আসুক ভয় করি না কিছুআমরা মুসলিম বীরের জাতি কেউ হটবো না পিছু।দ্বীন কায়েমে নামবো মাঠে যাবো নাহি সরিমুসলিম আমরা বীরের জাতি কাউকে নাহি ডরি।যতই আসুক যুলুম কভু পাবো না কেউ ভয়যুলুমকারীর ধ্বংস হবে মোদের হবে জয়।দ্বীনবিরোধী কথা শুনলে গরম হয় মোর
কুরআন বীচে আছে লেখাখুঁজে দেখ তার।ছালাত তোমরা কায়েম করবিরাশি বার\আল্লাহর আদেশ পালন করহে মুসলমান!দিনে রাতে পাঁচ বারকুরআনের ফরমান\ছালাত ছাড়া উপায় নাইনাই জান্নাতের আশা,কর্মগুণে পাবে সবেআল্লাহর ভালোবাসা\নবীর দ্বীনকে যিন্দা রেখেআদায় কর ছালাত।জীবন মরণ ধন্য
পৃথিবী যখন নিস্তব্ধ ঠিক তখন জেগে ওঠে মুত্তাক্বীনরম বিছানা ত্যাগ করে ছালাতে দাঁড়ায় রবের লাগি।গভীর রাতে সবাই যখন ঘুমিয়ে থাকে,নীরব প্রকৃতির নিস্তব্ধতায় সে শেষ রাতে জাগে।তন্দ্রা-নিদ্রা বিসর্জন দিয়ে দু’নয়নে সে অশ্রু ঝরায়ভাগ্যবান মুমিন সেই যে রবের ডাকে সাড়
রামাযান মাসের রাত্রিবেলাতারাবীহ ছালাত পড়া হয়,এই ছালাতের বিশেষ ফযীলতছহীহ হাদীছে পাওয়া যায়।পড়লে তারাবীহ ঈমানের সাথেও ছওয়াবের আশায়বান্দার বিগত সকল গুনাহক্ষমা করে দেওয়া হয়।তারাবীহ ছালাত হ’ল আট রাক‘আতবিশ রাক‘আত নয়,আট রাক‘আত তারাবীহর দলীলবুখারী-মুসলিমের হা
প্রভু! তুমি করেছ সৃষ্টি ঊর্ধ্বে সপ্ত আকাশনিম্নে এই ধরণীতল শীতল সুবাতাস।করেছ মানুষ সৃষ্টি মাটি দিয়ে সযতনে,আশরাফুল মাখলূকাত তারা এ ভূবনে।পাহাড়কে করেছ খুঁটি স্থির দন্ডায়মান,যমীনকে করেছ শয্যা উপরে আসমান।জ্বালিয়েছ উজ্জ্বল দীপ সুনীল আসমানেমাঠ-ঘাট সবুজ হয় ম
বিদায়ী সালাম জানাই তোমাকেওগো রামাযান,তুমি তো রহমতের অফুরান বারিধিতুমি তো আল্লাহর দান।নীল সামিয়ানায় চাঁদের প্রতীকেএসেছিলে তুমি দ্বারে,পারিনি তোমাকে দানিতে মূল্যকলুষ ধরণী পরে।এনেছিলে সাথে পুণ্যের তরণীপাতকী করিতে ত্রাণ,মুসলিম মোরা হয়েছি ব্যর্থলইতে পুষ্প
হয়তো বসুন্ধরা সবুজ-শ্যামল চিরকালই রবে,তবু তোমার আমার জীবন স্থায়ী কি হবে?আদি হ’তে এ পর্যন্ত ঘেঁটে দেখ ইতিহাস,তবেই তোমার মনে আসবে নিশ্চিত বিশ্বাস।সারাটি জীবন পার করেছ পাপের বোঝা বয়ে,এবার তবে কুড়াও সৎ আমল জাহান্নামের ভয়ে।ঐ শোন! আল-কুরআনে প্রভু করেছেন বর
এ আমার অদম্য বিশ্বাসচলমান গতির নিরীখে পাথর হয়ে যাকসিক্ত রসের টই-টুম্বুর বেসাতি নিয়েধাবমান পৃথিবী এগিয়ে যাকআমি তো পড়েই আছি এইখানেস্বচ্ছ নীলাম্বরিতে আচ্ছাদিত হয়েগর্বিত স্বপ্নের এই ঠিকানায়আর কিছু থাক বা না থাক।এ আমার লভ্যাংশের বর্ণালী অহংকারচর্বিত লতার
হাযার মাসের শ্রেষ্ঠ যে রাত তার পরিচয় শবেক্বদররামাযানের ঐ শেষ দশকে বেজোড় রাতে খোঁজবে তার।অন্য নবীর উম্মতেরা পাইল হায়াত বহু দিন,পাইল তারা ডাকতে সুযোগ মানতে আল্লাহর সঠিক দ্বীন।দোস্ত আল্লাহর শ্রেষ্ট নবী (ছাঃ) তার যত সব উম্মতী,কম হায়াতে করবে নেকী পুরবে তা
প্রতি বছর অপেক্ষা করি তাবলীগী ইজতেমার জন্যতাওহীদী জনসমুদ্রে গিয়ে মোরা হব ধন্য।অহি-র আলোয় উদ্ভাসিত জ্ঞানী-গুণীর সন্ধানেঅবিলম্বে ছুটে চলি ইজতেমার ময়দানে।শিরক-বিদ‘আত পরিহার করার দৃঢ় প্রত্যয় পেয়েসংস্কারকামী মুসলিমদের সঙ্গে যাই নিয়ে।কুরআন-সুন্নাহর বই কিনি
মহান আল্লাহর জন্য সকল প্রশংসাযিনি স্রষ্টা, করেছেন সৃষ্টি সকল সুষমা।সকলের তাক্বদীর যিনি করেন নির্ধারণ,শস্য-শ্যামল উদ্ভিদ করেন উৎপাদন।পরিশেষে পরিণত করেন তা আবর্জনায়,সকল ক্ষমতা তাঁর ভাস্বর স্বমহিমায়।আসমান-যমীনে যা আছে সব আল্লাহর,আল্লাহ সর্বশক্তিমান সব প
হায়রে বর্ষবরণ! বিজাতিদের অনুসরণচলছে বিশ্বে আজতুমি ইসলাম ফেলে, বিবেক হারালেএটা কেমন কাজ!আজ এই ধরা, শিরক বিদ‘আতে ভরাচলছে অন্যায় পাপআখেরাতে সবে, পুড়ে ভস্ম হবেপাবে জাহান্নামের তাপ।নতুন বছর নাকি, হবে না কোন ফাঁকিভরসা তাদের এইআল্লাহ সবার রব, পূরাণ চাহিদা স
মোদের আহবানে এসো বন্ধু নওদাপাড়া মারকাযে,কুরআন-হাদীছ শিখব মোরা সকাল দুপুর সাঁঝে।এই বাগানে আসে হরেক রকম ভোমর,মধু নিয়ে যায় তারা নানা শহর-নগর।কত বন্ধু পথ হারালো মিথ্যা বয়ান শুনে,তাদের হৃদয়ে দাও তুমি ছহীহ আক্বীদার বীজ বুনে।তোমার দেহের রক্ত-গোশত সবই প্রভুর
তুমি কি দেখেছ তাকেযে বিচার দিবসকে মিথ্যা বলতে পারে?সে হ’ল ঐ ব্যক্তিযে ইয়াতীমকে গলাধাক্কা মারে।এমন কৃপণ স্বভাব আছে তার,উৎসাহিত করে না মিসকীনে দিতে খাবার।অতঃপর দুর্ভোগ সেই মুছল্লীর জন্য ক্বিয়ামতের দিনযারা ছালাতে দেয় না মনোযোগ থাকে উদাসীন।যারা কাজ করে শ
জীবন গণিতের অংকগুলিএকটুও নেই মিল,বুদ্ধি-মেধা প্রযুক্তি যতসব হয়েছে ফেল।চেষ্টা করেছি অংক মিলাতেমোটেও পারিনি আমি,কি যে আছে তাতে লেখাজানেন অন্তর্যামী।পারাবার যান কেবলি তরণীআমি তো নাবিক একা,শত ঝঞ্ঝা আর টর্ণেডোর ঘাতেকরেছি সব ফাঁকা।ঐ অদূরে সুখের বেলাতেবিজয়
হে মুসাফির! গিয়েছ তুমি আসল পথ ভুলে, ভোগ-বিলাসে মত্ত রয়েছ এই ধরণীর কোলে। আমলের খাতা পূর্ণ করলে দিয়ে পাপের কালি, পুণ্যের পাতা তোমার রয়ে গেল সম্পূর্ণ খালি। অতি অল্প সময় আছে বাকী তোমার, তবুও চেষ্টা উচ্চাভিলাষী হওয়ার? আছে কি মনে? শেষ কবে ছিলে সিজদার
হে কুরআনের সৈনিক!বলছি তোমায় হিফয থেকে আমার অভিজ্ঞতাযেন বৃদ্ধি পায় তোমার হিফযের দক্ষতা।হিফয পড়ার শুরুতেই নাও তুমি শপথকুরআন হিফযের মাধ্যমে পাবে তুমি সুপথ।শুরুতেই তোমার দায়িত্ব হবে ছহীহ শুদ্ধভাবে কুরআন বুঝাযেন কুরআন তোমার কাছে মনে না হয় বোঝা।যদি না থাকে
মুমিন সে আল্লাহর নাম যে সদা করে স্মরণসফল সে অধিক নেকী যে করে অর্জন।মুমিন ব্যক্তি শস্যক্ষেতের সুকোমল চারাবিপদ-মুছীবতে পড়ে, হয় না দিশেহারা।মুমিন ব্যক্তি আত্মীয়তার বন্ধন করে রক্ষণহালাল রূযীতে সে করে জীবন যাপন।বিপদাপদে মুমিন হয় না বিচলিতআল্লাহর ভয়ে সে সদ
জীবন প্রদীপ জ্বলেছে যেদিন সেদিন থেকেআমি তোমাকে গভীরভাবে প্রত্যক্ষ করি,তুমি আমাকে ওয়াসওয়াসা দাওথামবে না তুমি জানি, থাকতে জীবন তরী।সদাচার ভুলিয়ে দিয়েছ হিংসার বীজঅন্তরে ঢুকেছে নিকৃষ্ট অহংকার,হৃদয়ে জমে থাকা ভালোবাসারপ্রাচীর ভেঙ্গে করেছ ছারখার!আমি ছিলাম প
আল্লাহ আমার সৃষ্টিকর্তাআল্লাহ আমার রব,আল্লাহ আমার রিযিকদাতাআল্লাহই আমার সব।আল্লাহ আমায় খাওয়ান পরানআল্লাহই দেন বৃষ্টি,এ বিশ্বে যা কিছু আছেসবই তাঁহার সৃষ্টি।আল্লাহ আমায় ভাষা দিলেনদিলেন কথা বলতে,আল্লাহ আমায় শক্তি দিলেনন্যায়ের পথে চলতে।আল্লাহ হ’লেন সর্বশ
একদিন এক সওদাগর যাচ্ছে ঘোড়ায় চড়েহঠাৎ করে পথের মাঝে ঘোড়াটি যায় মরে।রাতারাতি সওদাগর ঐ পথেরই পাশেঘোড়াটি তার কবর দিয়ে দেশে ফিরে আসে।সকাল বেলা সবাই দেখে নতুন একটি কবরসারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে এই আজব খবর।এটা দেখে অবাক হয়ে চিন্তা করে সবেহয়তো বা এটা কোন পীরের কবর হ
মাদকমুক্ত বিশুদ্ধ রক্তদানের লক্ষ্যেমুমূর্ষের প্রতি ভালবাসা রেখে বক্ষে,গড়েছে আহলেহাদীছ আন্দোলনস্বেচ্ছাসেবী নিরাপদ রক্তদান সংস্থা আল-‘আওন।দেশের সকল মুমূর্ষু দ্বীনী ভাই,যাদের আর্তনাদ-‘মাদকমুক্ত রক্ত চাই’কিংবা পর্দান্তরালের দ্বীনী সব বোনতাদেরই জন্য গঠিত
জান্নাতের ঐ ফুল বাগিচার শ্রেষ্ঠ সেরা একটি ফুল আসলো ধরায় পাক বিধানে তরিয়ে নিতে মানবকুল ছাল্লি‘আলা সাইয়িদিনা মুহাম্মাদ রাসূল (ছাঃ) বিপুল প্রভায় দিপ্ত শিখায় জান্নাতী নূর ভাগ্য লেখায় পথহারা সব মানবকুলের দিক দিশারী সেই রাসূল (ছাঃ)। জান্নাতের ঐ ফুল ব
পর মুখাপেক্ষী আর কর্তব্য জ্ঞান হীন, অলস অবোধ ভীরু করে খায় ঋণ। আত্ম-বিশ্বাস নেই যার নেই আত্ম বল, কাপুরুষ তারাই নয় এই ধরণী তল। ক্ষমতা হাতে পেয়ে করে অপব্যবহার প্রতিহিংসার বহ্নিতে সদা অন্তর জ্বলে তার। বাহু বলে ধন বলে করায় সন্ত্রাস রক্তচক্ষু
খুৎবাকালীন সময়ও যদিমসজিদে আস তবেতোমাকেও দুই রাক‘আত ছালাতআদায় করতে হবে।কিন্তু আজকে কেন লেখা থাকেমসজিদের দেওয়ালেযাবে না ছালাত আদায় করালাল বাতি জ্বলাকালে?খুৎবার সময় কাউকে যদিচুপ করতেও বলতবে জানবে এটাও তোমারঅনর্থক কথা হ’ল।জুম‘আর দিনে খুব সংক্ষিপ্তএকটা সম
বাতিলের গাঢ় অমানিশার চিরে বুকএই ধরাতে আজ অহি-র আলো জেগে উঠুক।অহি-র তেজোদীপ্ত আলোয় জীবন মোদের উদ্ভাসিতযত সব বাতিল বিধান হোক আজ ভূলুণ্ঠিত।অহি ব্যতিরেকে করি বাতিল সকল বিধান,এই ধরাতে উড়াই আবার তাওহীদী নিশান।বাতিল দূরীকরণে অহি-র বার্তা জানি,বিপথে ছুটন্ত স
কুরআন বলে সূদ খাবে নাঘুষ নিবে না হাতে।ছালাত-ছিয়াম, কাল, পরকাল,নষ্ট হবে হাতে \তবু মানুষ ভয় করে নাসূদের টাকা খায়।ঘুষের টাকা কেউ ছাড়ে নাযে যতটা পায়\জ্ঞানপাপী মানুষ এরামূর্খ কেউ নয়।কর্ম তাদের ধর্ম ছাড়াপশুর পরিচয়\এসব বড় লজ্জার কথামরণ অনেক ভালো।কে বলে, ভাই
দুই অক্ষরে শব্দ একটি নাম হ’ল তার টাকাঐ টাকা কামাইয়ে অনেকেই আখেরাতকে করে ফাঁকালুটোপুটি খায় অনেকে হালাল হারাম নাইযে পথেই আসুক তা দেখবো না হাতে যদি পাই।খুন করে ভাই কতজনকে করতে কামাই টাকাযেভাবেই হোক প্রকাশ পায় তা থাকে না কভু ঢাকা।অনেক বড় ধনী হব এই আশাতে
আহলেহাদীছ আন্দোলন সিদ্ধান্ত নিল শেষেদারুলহাদীছ বিশ্ববিদ্যালয় গড়বে বাংলাদেশে।কোথায় পাবে এত টাকা কোথায় পাবে জমি?অবকাঠামো গড়বে সেথায় ইজতেমার নিজ ভূমি।এ‘লান হ’ল সবার কাছে, দাও গো জমি-টাকাজমি কিনে গড়তে হবে দালান-কোঠা পাকা।বিশ্ববিদ্যালয় হবে এবার তোমার দানে
কার ইশারায় চলছে এই মাটির দেহখানা?সেই কথাটি ভাবতে গেলে হয় যে জীবন ফানা।সৃষ্টির সেরা মানব জাতি রহমত আল্লাহরস্বীকার করেন তারাই শুধু যারা ঈমানদার।আল্লাহর সৃষ্টি দেহখানা নেই যে শক্তি তারচলতে পারে শুধু সে যে নে‘মত আল্লাহর।ভুলে থাকে আল্লাহকে যারা শক্তির বড়া
বছর ঘুরে আবার এলো মহান ত্যাগের কুরবানীমুসলমানদের প্রতি এটা আল্লাহ পাকের মেহেরবানী।ইবরাহীম নবী আদিষ্ট হ’লেন পুত্র করতে কুরবানীএকমাত্র সেই পুত্র ছিল পিতা-মাতার নয়নমণি।সেই পুত্র করতে যবেহ হ’লেন নবী আগোয়ানইবলীস শয়তান নানাভাবে করে তাঁকে পেরেশান।মন পরীক্ষা
বিশাল এই জনারণ্যে পুরুষ সেই জন,দৃঢ় চরিত্র যার কঠোর সংযম।স্থির চিত্ত সদা যে অবিচলিত মন,সুখে-দুঃখে সমভাব নির্ভিক চলন।পরের অকল্যাণে বড় মর্মাহত হয়,হিংসা-দ্বেষ কভু নেই নির্মল হৃদয়।রিপুর তাড়নে নয় পরাজিত মন,ক্ষমা গুণ তার মাঝে রয় সর্বক্ষণ।সদা সত্য ন্যায়নিষ্ঠ
যুগের পর যুগ আসবে বাড়বে ফিৎনা-ফাসাদ,ঐ সময়ে কুরআন-সুন্নাহ ধরবে যে, সেই পাবে নাজাত।এইতো হ’ল সেই সময়, দলের শেষ নাই,ইসলাম হ’ল সঠিক দল, ভুলে গেছে সবাই।মগ্ন মানুষ খাম্বা পূজায় মাযার পূজাতে,বিশ্ববাসী ডুবে গেছে শিরক ও বিদ‘আতে।বিশ্ব গেছে আমিও যাব এটা সঠিক নয়,
হে আল্লাহ! তুমি মোরে দাও পথের সন্ধানযে পথ দেখায় মোরে সত্য সুন্দর ঈমান।যে পথে শোনা যায় জীবনের জয়গানছালাতের আহবান মুওয়াযযিনের আযান।পথহারা পথিকেরা সব হারায় ঈমানজাহান্নামের পথের দিকে হয় ধাবমান।হে আল্লাহ! এই জীবনতো ফুলশয্যা নয়আখেরাতের জীবন যেন সুখময় হয়।বা
সত্য হ’ল জান্নাতী পথ নবীর বাণী বলে আপদ-বিপদ মুক্ত জীবন সঠিকভাবে চলে। ঝুটঝামেলা নেই কোন সত্যবাদী জানে সত্য পথে চলতে কারো কঠিন বাধা হানে। চলাফেরা বড়ই কঠিন সত্য বলে কথা মিথ্যা নিয়ে পড়ে থাকে দারুণ অলসতা। সমাজ গড়লে সত্য দিয়ে সবাই হবে দামী মিথ্যা জে
এই পৃথিবী মায়া ভরা রং তামাসার খেলা দেখতে দেখতে যায় ফুরিয়ে জীবনের সুখময় বেলা। মায়াজালে আমায় ফেলে করলি আপন পর দুই দিনেরই এই দুনিয়ায় বানাই বাড়ি-ঘর। আরাম-আয়েশ করব বলে করছি গাড়ি-বাড়ি, ভাবতে পারিনি একদা যাব সবই ছাড়ি। বৃদ্ধ বেলা ভাবছি বসে কোথায়
দুর্গম পথের কাফেলার সারি চলেছে রাত-দিন এ পথে একদা সবাই চলিবে যাত্রা ক্লান্তিহীন। শির পরে ঝরে অগ্নি বৃষ্টি জ্বলন্ত বিয়াবান। পাবে না কেহ হবে না কারো এতটুকু পরিত্রাণ। হিমাদ্রী সম ঢেউয়ের ঝাপটা অশান্ত পারাবার শান্তির আশা সবই নিরাশা আজি এ রুদ্ধ
না পারে পোড়াতে অগ্নি নবী ইবরাহীমে (আঃ) স্মরে ছিল বিপদকালে অনন্ত অসীমে। ভষ্মীভূত হ’ল কাষ্ঠ নিষিক্ত ছাইয়ে অক্ষত জীবন ছিল নহে শবদাহে। সত্যের মূর্তি যেথায় বিকশিবে ভবে সেথায় কি রব কভু নীরব হয়ে রবে। যে অগ্নি সবার জন্য দীপ্ত তেজস্মিনী সে রবের হুকুম প
আহলেহাদীছ যুবক দলসম্মুখপানে এগিয়ে চলআমরা তো সেই বীরের দলচলরে চলরে চল।শিরকের দুয়ারে হানি আঘাতচূর্ণ করি লাত-মানাতআমরা নই ভীরু দলবাধা বিপদে সদা অটলচলরে চলরে চল।বিদ‘আতী যত রসম-রেওয়াজতার বিরুদ্ধে তুলি আওয়াজহক আমাদের মাথার মুকুটহকের পথে থাকব অটুটসম্মুখপানে
মানুষকে আল্লাহ যত্ন করে করেছেন সৃজনঅনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে এনে দিয়েছেন প্রাণ।প্রকাশ্য ও গোপন নে‘মত দিয়েছেন ভরেমুমিন তা করে উপভোগ পরম ধৈর্য ধরে।মুমিন সবে জানে দুঃখের পর সুখ আসেঅসচ্ছলতায় ক্লিষ্ট হয়ে সচ্ছলতায় ভাসে।মহান আল্লাহ দিয়েছেন বহু নিয়ম-নীতিমুমিন
পথেঘাটে চলতে গেলেলাগে ভীষণ ডরকখন যেন জান চলে যায়বুক কাঁপে থরথর!নিজের ব্যবসা নিজের বাড়িঘুম আসেনা রাতেনা দেই যদি লক্ষ টাকাচাঁদাবাজের হাতে!উচিৎ কথা বলতে গেলেমুখ করে দেয় বন্ধস্বাধীন দেশে স্বাধীনতারনেই যে কোন গন্ধ!যত দেখি তত আমিশুধুই অবাক হইভেবে মরি খুঁজে
কা‘বার দিকে চাঁদ উঠেছে আল্লাহ তা‘আলার দানরামাযানের ছিয়াম এলো জাগো মুসলমান।রহমতের মাস নাজাতের মাস মাগফিরাত কামনাতারাবী দো‘আ ছালাত কায়েম ছিয়াম সাধনা।ছিয়াম হবে ঢাল স্বরূপ হাদীছে ঘোষণাক্বদর রাতে কুরআন নাযিল কিতাবে বর্ণনা।এই মাসে পাপ বর্জন পূণ্য কর্মে ঢলই
বছর ঘুরে আবার এলোছিয়াম শেষে ঈদসেই খুশিতে ক’দিন থেকেনেইকো চোখে নিদ।সারামাস ছিয়াম রেখেপড়লাম তারাবীহকুরআন মাজীদ পড়ি আমিখেয়ে সাহারী।যাকাত-ফিতরা দিয়ে দিলামযার্রা হিসাব করেধনী-গরীব নেই ভেদাভেদসবাই সবার তরে।ঈদগাহেতে পড়ব ছালাতনতুন পোষাক পরেশিশুর মত নিষ্পাপ হ
রবের সাথে শরীক করা সবচেয়ে বড় পাপ,করব না তা, কেউ দিব না জাহান্নামে ঝাঁপ।গলায় যত তাবীয ঝুলেটান দিয়ে সব ফেলবো খুলে,পীর-মুরীদী করব না ভাইলোকসমাজে বলুক যে যাই।ঐ মিনারে ফুল দিবো না নোয়াবো না মাথা,হাত দেখিয়ে ভাগ্য তালাশ করব না কেউ কোথা।হকের কথা বলব সদা করব
আল-‘আওন আল-‘আওন স্বেচ্ছাসেবী রক্তদান সংগঠনআল-‘আওনের শ্লোগানবাঁচবে জাতি হাসবে প্রাণ।সবার মুখে একই বন্দনারক্তদানে নেই যে তুলনা,আল-‘আওনের পক্ষ থেকেরক্ত পাবে নিরাপদে।মাদকসেবীর রক্ত গ্রহণেরোগীর মৃত্যু বয়ে আনে,আল-‘আওনের অবদানমাদকমুক্ত রক্তদান।রক্তদানে
প্রভু তোমার কাছে করি রহমত কামনাঅন্তরে দাও হেদায়াত এই মোর বাসনা।এলোমেলো জীবন আমার কর সুশৃঙ্খলপবিত্র করে দাও আমার সকল আমল।শুদ্ধ কর দ্বীন-ধর্ম কর তোমার অধীনআমাকে কর পাপমুক্ত শুদ্ধ স্বাধীন।হেদায়াতের নূর ঢেলে দাও মোর অন্তরেসকল অকল্যাণ থেকে হেফাযত কর মোরে।
মহানবী (ছাঃ) বলে গেছেন বিদায় হজ্জের ভাষণেদু’টি জিনিস রেখে গেলাম তোমাদেরই স্মরণে।যতদিন কুরআন-হাদীছ অাঁকড়ে ধরে রাখবেততদিন তোমরা সবে সঠিক পথে থাকবে।কভু যদি ভুলে যাও এ দু’টির বাণীকেপথহারা হয়ে যাবে ডুবে শয়তানীতে।মুখে বল কুরআনকে ফুল কোড অফ ইসলামকাজের বেলায়
চল যাই যুবক তরুণ নওদাপাড়ার মাঠেতে,শুনব মোরা কুরআন-হাদীছ দিন ও রাতে।হৃদয় মোদের তৃপ্ত হবে শীতল হবে প্রাণ,শুনতে পাব নির্ভেজাল তাওহীদের আহবান।দেশ-বিদেশের হাযার হাযার আসবে মুসলমান,নিয়ে যাবে সবে তারা অহি-র ফরমান।চল যাই সবাই মিলে রাজশাহীর নওদাপাড়ায়,জীবন বদল
পশ্চিমের ঐ নীল সামিনায়উঠবে রামাযানের নতুন চাঁদ।মুমিন মনে হর্ষ লহর মিটিয়ে নিবে স্বপ্নসাধকোন পাতকী পঙ্কিলতায় যাচ্ছে ডুবে বর্ষ ভর?তার জীবনে উঠবে সুরুজ স্বর্ণ কমল নতুন ভোর।মিটিয়ে নিবে সব গোনাহ তাই ছিয়াম দেয় ঐ হাতছানিউঠবে হেসে গোলাপকানন ভরবে ঘরের ফুলদানী।
তাক্বওয়া মুমিন জীবনের মূলধনপরকালে মুক্তির একমাত্র উপকরণ।তাক্বওয়া বৃদ্ধিতে কর কুরআন-সুন্নাহর অনুসরণপাপ কাজ ছেড়ে দিয়ে নেকীর কাজকে কর বরণ।ছালাত-ছিয়াম হজ্জ ও যাকাতসাধ্যমত করবে আদায়।এগুলির মাধ্যমে তাক্বওয়া বৃদ্ধি করপাপরাশি যেন ধুয়ে-মুছে যায়।সূদ-ঘুষ আর যেন
মিছে দুনিয়ার অলিক ভাবনাভাবছো তুমি যতনেসকল ভাবনা শেষ হবে তোমারহঠাৎ আসা মরণে।এই দুনিয়ায় আছি মোরাসবাই নিজ স্বাধীনএকবারও ভাবনি দুনিয়ার সবাইআমরা আল্লাহর অধীন।ডুবে থেকো না আর দুনিয়ার মোহেফিরে এসো কুরআনের পথে!কুরআন-হাদীছ না মানলেমুক্তি মিলবে না আখেরাতে।সবাই
হে মুসলমান!তুমি জেগে ওঠ তোমার সেই অদম্য সাহস নিয়েযে সাহসের তরে সকলে কুর্ণিশ করেকরে হাযারো সালাম।হে মুসলমান!তুমি দুর্গম-বন্ধুর পথ পেরিয়েজীবনের বিলাসিতা কাটিয়েনির্ভয়ে সামনে চল এগিয়েহৃদয় জাগানিয়া বাঁশি বাজিয়েজ্ঞানদীপ্ত কর পৃথিবীর এই বুক।হে মুসলমান!তুমি
বাঁচবে কত ষাট-পঁয়ষট্টিনয়তো সত্তর আশি!একশ’ বছর বাঁচ যদিবলবে না আর বাঁচি।অতি ছোট আয়ুষ্কালভাবছ কিরে মনা!মায়ার পৃথিবী ছাড়তেই হবেহিসাব ঠিকই গণা।দম্ভ যত অহংকারেরদাপট যত টাকার,মরণ তোমার হবেই একদিনদুনিয়া চিরদিন নয় থাকার।ভাবছ ছালাত করবে আদায়আজ অথবা কালএই ভাবন
সূর্য ওঠে পূর্ব দিকেপশ্চিমে তার অস্ত,সময়টা খুব অল্প রে-ভাইদ্বীনেতে হও ন্যস্ত।ওরে বোকা, ওরে নির্বোধভাবছো না তো আজ,পর জগতের জন্য তুমিকরছো কেমন কাজ?কৃষক যদি অসময়েকরে বীজ বপন,পায় না সে তো জমি থেকেউত্তম রূপে ফলন।আসবে যখন বিভীষিকা,জীবন অবসানসেই সময়ের কথা ভ
বিয়াবানভেদী ডাকিছে কে ঐআহাদ আহাদ আহাদবক্ষেতে কার চাপালো পাথরশিকল পরালো পায়?কাহার উঠিলো তপ্ত বালুতেফোস্কা সর্ব গায়?আল্লাহর রাহে জান বাজি রেখেসইলো কে অত্যাচার?কণ্ঠেতে কার বাঁধিয়া রশিটানিলো সর্ব দ্বার?ভাঙিলো কে ঐ মানুষের বেড়ীআল্লাহর হ’ল দাস,ভন্ড খোদার ম
আত-তাহরীক! তুমি কলমী জিহাদের গর্বিত সৈনিকআত-তাহরীক! তুমি প্রচার করেই চলেছ দ্বীন সঠিক।আত-তাহরীক! তুমি হকের পথের বীর মুজাহিদ,আত-তাহরীক! তুমি অহি-র ঝান্ডাবাহী অনন্য শাহিদ!আত-তাহরীক! তুমি চবিবশ বছর যাবৎ নাওনি কোন বিশ্রামআত-তাহরীক! তুমি হক্বের দাওয়াতে ভুল
ইসলাম তুমি সত্যের দিশা মানবতার সমাধানসকল অন্যায়ের প্রতিবাদী তুমি অহি-র সংবিধান।ইসলাম তুমি শান্তির ধর্ম অভ্রান্ত কুরআনের বাণীতোমার তুল্য নয় সারা বিশ্বে যত গ্রন্থ আছে জানি।ইসলাম তুমি আত্মশুদ্ধির চির শান্তির আকরতোমার আগমনে দূর হ’ল জাহেলিয়াত যা ছিল পূর্ব
এই করিলাম পণপড়ায় দিব মন।হৈচৈ করব নাক্লাসে কথা বলব না।ওস্তাদের কথা মানবজীবনটাকে গড়ব।সত্য কথা বলবসৎ পথে চলব।মিথ্যা কথা বলব নাশিরক-বিদ‘আত করব না।আল্লাহ তুমি সহায় হওপণ পূরণে তাওফীক দাও।আফযাল হোসাইনউত্তর নওদাপাড়া, রাজশাহী।
হে আল্লাহ! জ্ঞান দিয়ে কর মোরে বিত্তবানসহিষ্ণুতা দিয়ে বাড়াও জ্ঞানের পরিমাণ,ত্বাকওয়ার গুণে দাও মোরে বিপুল সম্মানতুমি মোরে দাও প্রভু নিরাপদ অবস্থান।হে আল্লাহ! আমিতো মানুষ, আছে ভুল-ভ্রান্তিকাউকে যদি কষ্ট দেই, দাও তারে শান্তি,আমি আশ্রয় চাই জাহান্নামের আযা
আবূ লাহাবের উপর বর্ষিল অভিসম্পাততাই ধ্বংস হল নিজে সহ তার দু’টি হাত।কোন কাজে আসেনি তার জমানো ধন-মালহিংসা-বিদ্বেষে সব হ’ল পয়মাল।শ্রীঘ্রই সে ঢুকবে লেলিহান জাহান্নামেসাথে কাঠ কুড়ানী স্ত্রীও, চোগলখুরীর পরিণামে।আল্লাহর হুকুমে ফাঁসি লেগে জীবন গেল তারসে রশিট
জনমে জনমে জনম আমারআঁধারে পড়িলো ঢাকা,হারালো আমার আলোর ভুবনঅসৎ পথের কালো টাকা।আঁধারে আঁধারে অন্ধকারগুলিহ’তে লাগলো স্থীর গাঁঢ়ো,আলোর ভুবন আমার আঁধারে ডুবিলভাবি নাই একটিবারো।জীবনের আয়ু দিনে দিনে ক্ষয়েঅযথা কেটেছে সময়ভাবিনাই মৃত্যু বারে বারে এসেহা
পথহারা পথিক তোমার সামনে যে পরপারসেখানে পৌঁছলে কে জানবে তোমার খবর? পরপারের অনন্ত জীবনে জায়গা দু’টি, জাহান্নাম ও জান্নাতনিজের ইচ্ছায় যাবে না পাওয়া চলবে না কোন আঁতাত।জান্নাত হ’ল সুখের জায়গা নি‘আমত অফুরানজাহান্নাম হ’ল অগ্নিগর্ভ বলেছেন রহমান।সৎক
তুমি যে রহীম, তুমি রহমানপ্রশংসা তোমারি সবিআমার এ হৃদয়ের প্রতিচ্ছবি তুমিযতই তোমাকে ভাবি।তোমার সৃষ্ট ধরণীতে সদাগায় তব জয়গানসিজদা লও গো অসংখ্য আমারহে রহীম রহমান।মহাবিশ্বের সৃষ্টি জগতেগ্রহ নক্ষত্র যতজপিছে তাসবীহ মানিছে আদেশদিন রাত অবিরত।ধরণীতে তুমি, আখের
ইউসুফ আল-আযাদপ্রভাষক, হাবলা-টেঙ্গুরিয়া পাড়া ফাযিল মাদ্রাসা, টাঙ্গাইল।দিনের শেষে আবার এসেছে রাতএনেছে ডেকে তিমির অন্ধকার,সাত সাগরের ফেনায় ফেনিয়া ওঠেঐ অতল পারাবার।তুমি কখন জাগবে ওহে মুওয়ায্যিনআযান দিবে ঐ মিনারে,তবেই জাগবে মুসলিম মুজাহিদএসে দাঁড়াবে
আব্দুল মালেকমহিষালবাড়ী, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।জ্ঞানের মত সম্পদ, আর যে কিছু নাইজ্ঞানরাজ্যের বিশাল সীমা বুঝা ভারী দায়।অন্যকে দান করলে জ্ঞান, তা আরও বাড়ে,জ্ঞান সম্পদ তাইতো তাকে অমর করে ছাড়ে।ধন যতই দান করবে বাহ্যত কমে যাবে,জ্ঞান তুমি দান করলে তা আরো বৃদ্ধি প
মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলামমহিষাশহর, আদিতমারী, লালমণিরহাট।আল্লাহ তা‘আলার নির্দেশে পর্দা প্রথা হ’ল জারীহবে ধন্য মানলে সে আইন আখেরাতে দিবে পাড়ি।লেজ কাটা নির্বংশের মত যে ব্যক্তিগণ যাবেহাশরের মাঠে কোন অবস্থাতে তারা কূল কিনারা না পাবে।দ্বীনের বিধান দিয়েছেন আল
মুহাম্মাদ গিয়াছুদ্দীনইবরাহীমপুর, কাফরুল, ঢাকা।হে আল্লাহ! সকল প্রশংসা তোমার তরেতুমি এক, অদ্বিতীয়, পথভ্রষ্ট করোনা মোরে,জীবনের সকল মন্দ, হৃদয়ের গরিমাহে আল্লাহ! দূর কর মোর মনের কালীমা।এমন ঈমান দাও মোরে, যা যাবে না চলেদৃঢ় ইয়াক্বীন দাও প্রভু, কুফরী যাবে টল
-মুহাম্মাদ ইয়াসীননওদাপাড়া, রাজশাহী।পরপারের যাত্রী মোরা যেতে হবে দুনিয়া ছেড়েতৈরী থেকো যাওয়ার জন্য অন্ধকার ঐ কবরে।সাড়ে তিন হাত জায়গা হবে শুধুই মাটির বিছানাজেনে রেখো কবর তোমার হবে আসল ঠিকানা।দুনিয়ার ঐ দামি পোষাক পড়ে থাকবে গৃহেতিন টুকরা সাদা কাপড় পরাবে ত
-আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা। বদন মাঝে সকাল সাঁঝে খই ফুটিয়ে লাভটা কি? &nb
-মুহাম্মাদ আতাউর রহমানসন্ন্যাসবাড়ী, বান্দাইখাড়া, নওগাঁ।ঘুম থেকে জেগে আমি লই আল্লাহর নাম,কাজের ফাঁকে ফাঁকে যেন যিকর হয় কাম।মাতা-পিতা গুরুজনের আদেশ মেনে চলি,আমি যেন কভু তাদের মন্দ নাহি বলি।খুশী যেন নাহি হই কভু কারো দুখে,মিথ্যা কথা কভু যেন নাহি আনি মুখে
-এফ.এম. নাছরুল্লাহ, কাঠিগ্রাম, গোপালগঞ্জ।ছালাত-ছিয়াম ছেড়ে বল কেমনে মুমিন হইপৈতৃক সূত্রে মুসলিম আমরা সত্যিকারের নই। দেশের সংবিধান নিয়ে আমরা গর্ব করিবিজাতিদের তন্ত্রমন্ত্রে দেখি জনতার আহাজারি।একাত্তরের চাওয়া ছিল দেশ স্বাধীন হোকসুখ-শান্তিতে জীবন কা
আব্দুল খালেক, তালা, সাতক্ষীরা।সৎকর্মশীল সাথী আমার দাওগো ভুবন মাঝে,যাদের দেখে হৃদয় ও মন নতুন রূপে সাজে।চলুক তারা হকের পথে সত্য সনাতন,মিথ্যা, মেকি, ফাঁকি যেন হয় গো নিরসন।আযাব-গযব বিমুখ হয়ে থাকুক সঠিক পথে,দেখুক ভুবন ভ্রমণ সাথী পায় সে সীরাতে।অযুত জ্ঞানে
-মুহাম্মাদ মুমিনুল ইসলামপ্রভাষক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, দৌলতপুর কলেজ, কুষ্টিয়া।হে মুওয়াযযিন! হাকোরে আযান রাত যে প্রভাতে চায়রাতের চাদরে নাহি ঢেকে আর ধরণী জাগিয়া যায়।ঘুমাইওনা আর, শয়নকে ছাড়ো, ঘুমিয়েছো একটানাপূব আকাশের লালীমা ঢাকিতে ইবলীস
-আব্দুল্লাহ, ঢাকা।মিলবে যখন তোমার মতএই দুনিয়ায় খুঁজে,বন্ধু করে নিবে তারেসত্য হবে নিজে।সকলেতে হাত মিলাইওসৎসঙ্গ তা বুঝে,সৎ কুঠিতে সঙ্গ দিওসুপথ পাবে খুঁজে।অসৎসঙ্গ বিপথগামীফরমান অন্তর্যামী,অসৎসঙ্গ ত্যাজ্য করেসুপথ আনিবে কামী।সুপথে যেজন চলিবেহারিতে সে নয়,ক
-কাজী নজরুল ইসলামআমারে সকল ক্ষুদ্রতা হ’তেবাঁচাও প্রভু উদার।হে প্রভু! শেখাও নীচতার চেয়েনীচ পাপ নাহি আর।যদি শতেক জন্ম পাপে হই পাপী,যুগ-যুগান্ত নরকেও যাপি,জানি জানি প্রভু, তারও আছে ক্ষমা-ক্ষমা নাহি নীচতার।।ক্ষুদ্র করো না হে প্রভু আমারহৃদয়ের পরিসর,যেন সম
-ফাতিমা আযীযাজীবনের শেষ কোথাজানি না তো কেউমরণের পদতলেভেসে যাবে ঢেউ।হতাশার জাল বুনেহাহাকার করিমরীচিকা দেখে শুধুবারবার মরি।মরণের ডাক যদিদরজায় আসেফিরে যাবো কোন ঘরেদেহ যবে ভাসে।একবার মরে গেলেআসব না ফিরেহারিয়েছি চেনা মুখকোন সেই ভিড়ে।বহুবার বহুদিনহতাশার ঘো
-মুহাম্মাদ মুসাফির বাশারমস্তক বুলিয়া পড়িল ঢলিয়া বুঝি নাই কারি তলেবুঝবে কেমনে জাগিয়া ঘুমাইলে অন্তর নাহি জাগে।আমীর বনিয়া ফকীর হইয়া রাখাল হইয়াছে রাজাকদমবুসি চলিছে তথায় পন্ডিত করেছে পূজা।যে জ্ঞান লইয়া বিশ্বময় গড়িবে যাহার
-মুহাম্মাদ মুবাশ্শিরুল ইসলামনওদাপাড়া মাদ্রাসা, রাজশাহী।আল্লাহর তো আকার আছে নিরাকার তিনি ননএই জগতের প্রতিপালক হয়ে কেমনে নিরাকার হন?মাটির তৈরী মানুষ ছিলেন রাসূলে পাক (ছাঃ)নূরের তৈরীর ভুল ধারণা সকলের ঘুঁচে যাক।আল্লাহ ও মুহাম্মাদ (ছাঃ) কখনই এক ননতথাপি কে
-ইউসুফ আল-আযাদপ্রভাষক, হাবলা-টেংগুরিয়া পাড়া ফাযিল মাদ্রাসা,বাসাইল, টাঙ্গাইল।সোনালী যেদিন অতীত হয়েছে ফিরাও আবার সেই সেদিনমিনার হ’তে আযান হাঁকাও জাগো যুগের মুওয়াযযিন।জাগো জাগো জাগো ওহে জেগে ওঠো আজইদ্বীন বাঁচাতে জীবন দিতে কে আছো ভাই রাজী?উন্নত শির শীর্ষ
-আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আজি এক্ষণেতব কথা মনে পড়েতুমি যে কেমন জানে না তো মনতবু বারে বারে স্মৃতিতে পড়ে।তোমা করি ভয় অতি বিস্ময়পালাতে পারি না মোটেহিমাদ্রীর কোলে পারাবার তরেলুকালে কিবা ঘটে।পাবে না মুক্তি যদিও যুক্তিভক্তিতে ভরপুরহবে ধরা দিতে
অবরুদ্ধ হৃদয়-আতিয়ার রহমানকলারোয়া, সাতক্ষীরা। অরুদ্ধ হৃদয়ের করুণ আর্তিকর্ণ কুহরে শুনি,জীবন বেলায় দাঁড়িয়ে কেবলিচলমান ঢেউ গুণি।কখন উঠিল প্রভাত ভানুকখন হ’ল যে দিন?ঘোর কালো এক তমসা দামিনীকরে দিল সব লীন।পদযুগলের জিঞ্জীর সে তোশক্ত শিকল বেড়ী,স্তব্ধ গতি
শীতের হাওয়া - আব্দুল মুমিননামাযগড় কামিল মাদরাসা, নওগাঁ। শীতের হাওয়া লাগছে গায়েগা শিরশির করে,ঘাসের ডগায় গাছের পাতায়শিশির কুচি ঝরে।কচুর পাতায় ব্যাঙের ছাতায়হিম কুয়াশা ঝরে,দস্যি ছেলে মাছ ধরতেযায় না নদীর তীরে
দেশের তরে- এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ। সাগর জলে সিক্ত নদীনয়ন জলে বুক,অগ্নি জ্বলে খাঁটি সোনাছড়ায় আপন রূপ।কারার জেলে হকপন্থীরাযুগের পরে যুগ,হক্বের জোরে বেরিয়ে আসেএটাই তাদের সুখ।দেশের তরে সংগ্রামেসদাই মোরা অটুট,যুগে যুগে কত র
জন্ম এমন দেশে- আবু নাফিয আল-মাহমূদমোহনপুর, রাজশাহী।জন্ম আমার এমন দেশেজন্মসূত্রে মুসলমান,ইসলাম হ’ল মোদের ধর্মকুরআন-হাদীছ নয় সংবিধান\মুসলিম ঘরে জন্ম নিয়েওইসলাম হ’ল অন্তরাল,শরী‘আতের পরিপন্থী মোরামেনে চলি সব বিধান\আদালতে বৃটিশ আইনঅফিস পাড়ায় দুর্নীতি,সূদে
মুমিন বলি তাকে-মুহাম্মাদ আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।শীতের কাঁথা উল্টে ফেলেমুওয়ায্যিনের ডাকেভোর বিহানে মসজিদে যায়মুমিন বলি তাকে।ললাট যাহার সিজদা রতধরার ধূলার পরে,সেই তো সঠিক বান্দা আল্লাহরমুমিন বলি তারে।সরল জীবন সত্য পথেযে জন চলে সদা,সেই তো
জান্নাতী সওগাত-মোল্লা আব্দুল মাজেদপাংশা, রাজবাড়ী।মন পেতে চায় আল-কুরআনের আলোধুয়ে যাক মুছে যাক কলুষ কালো।এ আলোয় মধু মাখানবরূপে দিক দেখাসকলের প্রাণ সখাহোক সে ভালো।মন পেতে চায় আল-কুরআনের আলো\জীবনের আছে যত সুখ হাসি গানব্যথা-বেদনায় ঘেরা দুঃখ অফুরানসব ব্যথা
অাঁধারে আলো-মুহাম্মাদ শফীউদ্দীনশিক্ষক (অবঃ), দক্ষিণ ভূঞাপুর, টাঙ্গাইল।অাঁধার অাঁধার চারিদিকে হায়কোথা নাহি আলোকণা,যেদিকে তাকাই দেখিবারে পাইকেবলি উন্মাদনা।নর-নারী সবে অাঁধারেতে ডুবেকরিতেছে হাবুডুবু,সবলেতে জোরে দুর্বলেরে ধরেপীড়নে করিছে কাবু।শুধু রণ-রণি
মাহে রামাযান-মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলামশিক্ষক (অবঃ), শিবগঞ্জ, বগুড়া।বছর ঘুরিয়া আসিল ফিরিয়া পাক মাহে রামাযান,ফযীলতের মাস পাপ মোচনের মাস মহিমান্বিত রামাযান।ছিয়াম সাধনা মনের আরাধনা যে করিবে যত দান,এক দানের বিনিময়ে সত্তর গুণ ছওয়াব পাপ হ’তে পরিত্রাণ।ছিয়াম রা
রামাযান-আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।বরষের পর তরণী সাজিয়েদ্বারে এলো ফের রামাযান,নেকির পসরা এনেছে সাজিয়েগোনাহগারে দিতে পরিত্রাণ।ফেরদৌস আর জান্নাত তারাদ্বার খুলে আজি দাঁড়ায়ে,বান্দার বুকে মিশাইবে বুকচেয়ে রহে হাত বাড়ায়ে।পাতকী রবে না হবে নাতো কেউ
স্বপন পারের-মোল্লা আব্দুল মাজেদরঘুনাথপুর, পাংশা, রাজবাড়ী।স্বপন পারের এ কোন হাওয়া বইছে ধীরে আজ প্রভাতেজাগলো মনে কি শিহরণ এ কোন নেশা আঁখি পাতে।ভোরের পাখী আপন মনেসকল ভুলে মুখর গানেদেয় দোলা তার সংগোপনেচপল হাওয়া মৃদু ঘাতে,স্বপন পারের এ কোন হাওয়া বইছে ধীরে
শাকিলা তাবাস্সুমআল-কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগজয়পুরহাট ছিদ্দীকিয়া কামিল (এম,এ) মডেল মাদ্রাসা,জয়পুরহাট। করোনা ভাইরাস তা কি চোখে দেখেছ?সে কি দৈত্যাকৃতির বিশাল দেহী কোন জন্তু?না-কি হিংস্র-ভয়ংকর কিছু?এমন কিছুই সে তো নয়;যার অস্তিত্বই তোমার দৃষ্টিগ
যাকারিয়া, ফুলবাড়িয়া, জগতি, কুষ্টিয়া। দুনিয়া যে হরেক রঙের ধোঁকার জালে গাঁথা ইহকালের ঘূর্ণিপাকে ঘুরছে সবে বৃথা। মদের নেশা পদের নেশা, নেশা নারীর প্রতি গাড়ি-বাড়ির নেশায় পড়ে ছুটছে মানব জাতি। নেশায় বুদ মানুষগুলি ছুটছে লক্ষ্যপানে সোনার পাহাড় গড়েও তার
মুহাম্মাদ গিয়াছুদ্দীনইবরাহীমপুর, কাফরুল, ঢাকা।দারিদ্রের চেয়ে প্রাচুর্য অনেক ভয়ংকরপ্রাচুর্য নষ্ট করে বহু মানুষের অন্তর।প্রাচুর্যের আড়ালে লুকিয়ে থাকে শয়তানকুক্ষিগত করে সম্পদ নষ্ট করে ঈমান।প্রাচুর্য থেকে লোভের জন্ম মানুষের মনেঅপচয়-অপব্যয় করে তারা প্রতিক
মুহাম্মাদ মুবাশশিরআল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী নওদাপাড়া, রাজশাহী।হক্বের পথের অনুসারী হ’তে এসো একতাবদ্ধ হইজান্নাতবাসী হ’তে মোরা কেন তবে বিচ্ছিন্ন রই?ফের্কাবন্দী ছেড়ে দিয়ে এক জামা‘আতে হই শামিলএকতাবদ্ধ হব সবে রুখতে মিথ্যা ও বাতিল।রাসূলের দেওয়া ভবিষ্যদ্ব
মহিউদ্দীনমুহিমনগর, চৈতনখিলা, শেরপুর।তুমি এলে ধরার বুকে সরাতে আঁধারমুখোমুখি হ’লে কত কঠিন বাধারধৈর্যের পরিচয়ে ছিলে অবিচলতুমি সত্যের কান্ডারী আল-আমীন।তুমি ছিলে রহমতের ফল্গুধারাবুনেছ প্রাণে প্রাণে এক ঈমানী চারাসয়েছ কত যুলুম কত জ্বালাতনআবাদ করতে রবের এই স
রুকাইয়া ইসলামবাঁশবাড়িয়া, বাগাতিপাড়া, নাটোর।মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্যযেথায় তুমি থাকবে,মৃত্যু তোমায় আঁকড়ে ধরবেমৃত্যু অবশ্যই আসবে।যেথায় তুমি রওনা কেনপালিয়ে থাকো গিয়ে,মৃত্যু এসে ছোবল দিয়েযাবে তোমায় নিয়ে।যতই তুমি দুনিয়া নিয়েব্যস্ত থাকো না,ধন-সম্পদ, আত্মীয়-স
মুহাম্মাদ শাহ জালালখরবোনা, রাজশাহী।অাঁধার আছে বলেই আলোর এত কদরকালো আছে বলেই সাদার এত আদর।সাদা-কালো সব কিছুই ঐ কারিগরের খেলাকালো বলে কাউকে তুমি করো নাকো হেলা।সাদা কালো সবাইকে এক কারিগরই বানায়সাদা কালো হওয়ার পিছে হাত যে কারো নাই।কালো মানুষ হাবশী বেলালে
মুহাম্মাদ আহসান, বংশাল, ঢাকা।নগ্নতা এখন সমুদ্র তলদেশ কাঁপানো সুনামীধেয়ে আসা উৎক্ষিপ্ত জলোচ্ছ্বাসধ্বংস করে জনপদের পর জনপদবসতভিটা খড়কুটোর মতো ভাসিয়ে বেআব্রু নটি।কে আছো নকীব ঘোড় সওয়ার!বেআব্রু এ নগ্ন জনপদের ঝরোকায়ঝুলিয়ে দাও হিজাব ও তাক্বওয়ার জ্বলজ্বলে ঝা
হ’তে হবে মুমিন-এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।ওযূতে আমার ভেজেনি কনুইটাখনুতে লাগেনি পানিমুখমন্ডল আমি ধুয়েছি ঠিকইকিন্তু সম্পূর্ণ ভেজেনি\কি করে কবুল হবে ছালাতটিকিবে ঈমানদারী,অশুদ্ধ সূরা কালাম যদিপ্রতি রাক‘আতে পড়ি?মন যদি না হয় পাগলপরাম
২১শে ফেব্রুয়ারী না ৮ই ফাল্গুন?-মাক্বছূদ আলী মুহাম্মাদীইটাগাছা (পশ্চিম), সাতক্ষীরা।জীবনে একটি আশা মা ও মাতৃভাষাসর্বোপরি করিব সম্মান,যত বাঁধা আসে দলিব নিমিষেদিতে হ’লে দিব জান কুরবান।মায়ের মুখের কথা মোর হৃদয়ে গাঁথাশৈশবে শিখেছি অাঁধো অাঁধো বোল,তাই জন্ম থ
একুশের চেতনা-শহীদুল ইসলামভাটপাড়া, গাংনী, মেহেরপুর।একুশ তুমিভাষার প্রতীক জীবনজয়ের গান।একুশ তুমিস্বজনহারা লাখো মানুষের প্রাণ।একুশ তুমিবাঙ্গালী জাতির ভাষার অধিকার।একুশ তুমিবাংলামায়ের বুকের অহংকার।একুশ তুমিলাখো বাঙ্গালীর দীপ্ত অঙ্গীকার।একুশ তুমিমুক্তিসেন
নাম সর্বস্ব-মুহাম্মাদ আবূ সাঈদনওদাপাড়া, রাজশাহী।মুসলিম নামের সাইনবোর্ড নিলেইহয় না মুসলমান,মুনাফেকও করে মুসলিম দাবীনা মেনে হাদীছ-কুরআন।ইহুদী-খৃষ্টান মুশরিক বেদ্বীনবন্ধু যাদের হয়,লেবাসে ছুরাতে মুসলিম হ’লেওতারা মুসলিম কভু নয়।অবজ্ঞা করে কুরআনের বাণীআল্লা
নূর হোসাইনবাদুড়িয়া, চারঘাট, রাজশাহী।আয় ছেলেরা আয় সোনারা বিদ্যালয়ে যাইপড়া লিখা শিখে সবাই জীবন গড়ি ভাই।সত্য-ন্যায়কে অাঁকড়ে ধরে পথ চলা চাইপিতা-মাতার করলে সেবা কল্যাণ হবে ভাই।আয় সোনারা আয় মণিরা আয়রে কিশোর দলপাক ছাফ পোষাক পরে মসজিদে যাই চল।আল্লাহর হুকুম ম
ইসমাঈল বিন তাজুদ্দীনবাঙ্গাবাড়ী, গোমস্তাপুর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।সৎ পথে চল ভাইসৎ কাজ কর,কুরআন ও হাদীছ মতেনিজের জীবন গড়।সৎ কাজ আসল কাজসৎ পথে চল,মিথ্যাচার ছেড়ে দিয়েসত্য কথা বল।খালেছভাবে তওবা করঝরাও চোখের পানি,আল্লাহর পথে বিলিয়ে দাওতোমার জীবনখানি।
এম নাঈমুর রহমানমীলাদ দিয়ে হচ্ছে এখনসিনেমা হলের উদ্বোধননতুন দোকান নতুন বাড়িমীলাদ পড়ে সর্বজন।মীলাদ দিয়ে হচ্ছে এখনমৃতের দো‘আ অনুষ্ঠানমীলাদ ছাড়া শুরু হয় নাপাপিষ্ঠদের প্রতিষ্ঠান।মীলাদ দিয়ে হচ্ছে এখনবিবাহ-আক্বীক্বা খাৎনাজুম‘আ শেষে মীলাদ চলেচলে খানাপিনা।মীল
মুহাম্মাদ আরাফাত ইসলামলালবাগ, দিনাজপুরযাদের কাছে মাদ্রাসা-মসজিদ নয় নিরাপদকি করে করবে তারা ইসলামের হেফাযত?শুনেছি আগে ভেঙেছে মসজিদ ইহুদী-খৃষ্টানএখন দেখছি ভাঙছে মসজিদ বিদ‘আতী নাফরমান।নিরাপদ নয় কুরআন-হাদীছ, নিরাপদ নয় আল্লাহর ঘরকি করে তুমি মুসলিম ভাব লজ্জ
মুহাম্মাদ শাহজাহান হোসাইনকল্যাণপুর, আশাশুনি, সাতক্ষীরা।এসো ন্যায়ের পথে চলি,সদা সত্য কথা বলি।এসো হালাল খাবার খাই,আখিরাতে আযাব থেকে মুক্তি যদি চাই।এসো কুরআন-হাদীছ পড়ি,মিথ্যা কথা দুর্নীতি আর অসৎ পথ ছাড়ি।এসো মানবতার দিকে হাতটি বাড়াই,মহান আল্লাহর যিকর করে
ভুয়া মুসলিম-আমীরুল ইসলাম মাষ্টারভায়া লক্ষ্মীপুর, চারঘাট, রাজশাহী।কে বলে তোমায় মুসলিম?কে করে তোমায় মহৎ জানিয়াকুর্নিশ তাসলীম।কে দেয় তোমায় শ্রেষ্ঠ আসনকে শোনে তোমার মিথ্যা ভাষণছলনা ধোঁকার কথাপরিচয় তব রহিয়াছে ঢেরসমাজের যথাতথা।ভাল মানুষের পোশাকে ঢাকিয়ানোংর
রসাতলেএফ.এম. নাছরুল্লাহ হায়দারকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।ঝুলছে গলায় পইতা তাবীযমুখেতে নেই দাড়ি,টাখনুর নীচে কাপড় সদাদেখায় ঈমানদারী।ছালাত-ছিয়াম ইচ্ছা-খুশীহলে মনে পড়িযাকাত ফিৎরা কিসের ওশর?নিজের পুঁজি গড়ি।বিলাস বহুল গাড়ী-বাড়ীকালো টাকার পাহাড়নিত্য দি
শামসুল হুদাপ্রচার সম্পাদকআহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশরাজশাহী-সদর সাংগঠনিক যেলা।সীরাত শিক্ষার বই কিনলাম কত শত ভুলহঠাৎ করে হাতে পেলাম সীরাতুর রাসূল (ছাঃ)বই পড়ে প্রাণ জুড়াল কুরআন-হাদীছে ভরাকল্প-কাহিনীর সীরাতগুলো পড়ে গেল ধরা।রচয়িতার নাম দেখলাম মুহাম্মাদ আস
গাযী সুমাইয়ালক্ষ্মীকোল, রাজবাড়ী।প্রিয় আত-তাহরীক!তুমি আমার হৃদয় মাঝে ভালোবাসার ফুল,তুমিই জানাও মোদের কুরআন-হাদীছ মূল।১৯৯৭-এর সেপ্টেম্বরে তোমার চলা শুরু,তোমার সাথে আছি সদা ভুলিনি তোমায় কভু।তাহরীক তুমি কেচ্ছা-কাহিনী হ’তে নিজেকে রাখ দূরে,কুরআন-হাদীছের সঠ
জাবের আহমাদচিনাডুলী, ইসলামপুর, জামালপুর।চলো আমরা শপথ করিছালাত কায়েম করব ভাই,ছালাত বিহীন কোনক্রমেজান্নাত পাবার আশা নাই।ছালাত হ’ল ইসলাম ধর্মেরপঞ্চখুঁটির সেরা ভাই,ছালাত ছাড়া দো’জাহানেবাঁচার কোন উপায় নাই।ছালাত কায়েম করলে ওগোরোজ হাশরে হবে সুখ,রাজী-খুশি থা
নাছরীন আখতারসহকারী শিক্ষিকা (ইংরেজী)আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী (মহিলা শাখা)নওদাপাড়া, রাজশাহী।মরুর বুক চিরে পূর্ণিমার চাঁদ এলো যে মদীনায়পুলকিত হৃদয়ে সবাই হেসেছিল সেদিন গৌরব ও মহিমায়।খেজুর বাগানে সবুজে ঘেরা ছোট এই জনপদপেয়েছিল তারা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ
ক্লান্ত পথিকআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।ওগো পথিক আর কত রবেবৃক্ষ ছায়াতে বসি?ক্ষণিকের তরে মায়াবিনীর এছলনাকে ভালবাসি?রবে নাকো হেথা যেতে হবে তবআসল সে ঠিকানায়,তবে কেন তুমি ক্ষণিকার প্রেমে?সময় যে বয়ে যায়।যত পার ভরো মতি ও মানিকেপাত্র রেখ না খালি,শ
রামাযান তোমাকেআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।রামাযান! তোমাকে জানাই আহলান সাহলানআর জানাই আমার হৃদয় নিংড়ানোআগমনী সংবর্ধনা ও স্বশ্রদ্ধ সালাম।পাতকীকে তুমিলক্ষ পঙ্কিলতার কালিমা থেকে চিরমুক্ত করতেতুমি তো আল্লাহর এক অফুরন্ত রহমত।রামাযান! আমরা তোমার আ
ঈদ এসেছে ঈদমাহফূযুর রহমান আকন্দইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।ঈদ এসেছে চাঁদের ভেলায় তারার মেলায় শহর জুড়েগাঁয়ের পথে পালকী চড়েকিংবা কোথাও নয়ন জলে হৃদয় পুড়ে।ঈদ এসেছে রঙিন বেশে মিষ্টি হেসেমজার খবর মনের দেশেখুশির জোয়ার চোখে মুখেনতু
হজ্জ যাত্রার আগেআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।জীবন নদীর বেলায় দাঁড়িয়েচিন্তিত হৃদি অাঁখি,কল্পনা নয় বাস্তবতায়সত্য চিত্র অাঁকি।ভাবিনি কখনও যাব আমি হজ্জেদরিদ্রতার দাবানলেপুড়েছি যখন পরাজিত রণেজীবনের প্রতি পলে।পরম দয়ালু করুণার বারিবর্ষালেন মম পরেতা
কুরবানীআতাউর রহমান মন্ডলমুংলী, চারঘাট, রাজশাহী।বাপ বেটা পথ হাঁটেওরা যাবে মিনা মাঠেবেটা বাপ খুশী কতবেটা হবে কুরবানীবাপ দেবে কুরবানী।হাত পা বেটার ছাঁদেবাপ চোখে পটি বাঁধেবেটাকে উপুড় করেবাপ হাতে ছুরি ধরেবাপ দিল কুরবানীবেটা হ’ল কুরবানী।বাপ দেখে চোখ মেলেপা
জীবন তো গলা বরফআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।জীবন সে তো বরফ গলাটপটপিয়ে হচ্ছে ক্ষয়,বিকিকিনির ব্যবসাতে তাইসব সময়ে শঙ্কা রয়।দিনটি ধরে বিক্রি করেতবু যদি না হয় শেষ,লাভের আশা? নেই ভরসাআসল পুঁজি নিরুদ্দেশ!তখন তো সে ব্যবসাদারেরবক্ষ ভাসে কান্নাতে,ভরবে
শোনরে তরুণমোল্লা আব্দুল মাজেদপাংশা, রাজবাড়ী।শোনরে তরুণ যুবক দলজোর কদমে এগিয়ে চলসঠিক পথের বাজিয়ে বিষাণনিশান ধর কষে।আসবে পথে শতক ভয়ভয়কে তোরা করবি জয়জয়কে জানিস সুনিশ্চয়থাকিসনে আর বসে।সোনার ছেলে ধরিত্রীরচল রেখে সব উচ্চ শিরকণ্ঠে লিল্লাহে তাকবীরআল্লাহু আকব
লেখনীশিহাবুদ্দীন আহমাদকালাইহাটা, গাবতলী, বগুড়া।সৃষ্টি সূচনায় প্রতীতি বিকাশেভূমিকা রাখিল কলম,কত আগে তা জানা সুকঠিনমানব লয়নিত জনম।স্রষ্টা সবের মহান দয়াময়আরশে ছিলেন যবে,মানব জাতির হয়নি সৃষ্টিআসেনি তখনও ভবে\আরশে আযীমে বসে একদাপয়দা করিলেন লেখনী,সৃষ্টিকুলে
তাক্বওয়াআতিয়ার রহমানমাদরা, সোনাবাড়িয়া, সাতক্ষীরা।বলতে পার এই বসুধায় কোন সে আসল মুত্তাক্বী?বেশটি যাহার হয় রাসূল (ছাঃ)-এর পয়লা তাকে ভাবছ কি?ভাবতে পার সঠিক এটা ভাবনা তোমার মন্দ না,চিন্তা করার মুক্ত দুয়ার কারো তরে বন্ধ না।সঙ্গী যাহার নিত্য দিনের সূদ, ঘুষ
ইজতেমা সফল হোকমুহাম্মাদ মনীর হোসাইন, কুয়েত।বছর ধরে অধির আগ্রহে থাকিকবে আসবে মাস ফেব্রুয়ারীআহলেহাদীছ আন্দোলনের ইজতেমা হবেরাজশাহীর মাটি ধন্য হবে।আল্লাহর কালাম তেলাওয়াতেশুরু হবে ইজতেমা,শফীকুল ভাইয়ের জাগরণীতেপ্যান্ডেল হবে মাতোয়ারা।দু’দিনব্যাপী চলবে ইজতেম
মুক্তির পথআব্দুল্লাহ আল-মা‘রূফনওদাপাড়া মাদরাসা, রাজশাহী।মোরা মুক্তির পথে ডাকিফেরদৌসের সিধা পথযেই দিকে গেছে চলি,মোরা কল্যাণের পথে ডাকি।ঘুনে ধরা সমাজের নাশিতে দুর্গতিভেঙ্গে দিতে সকল অনাচার দুর্নীতি,শান্তির আশাতে স্বস্তির তালাশেছুটে চলে মন খুঁজে ফেরে অা
মুমতায আলী খাঁনঝিনা, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।দুর্ভোগ ঘটিবে প্রত্যেক নিন্দুকেরসামনে পিছনে দোষ খোঁজে যাহারা লোক সকলের।এমনই কৃপণ সে ধন-মাল জমা রাখিয়াবারবার দেখে তাই গুনিয়া গুনিয়া।মনে ভাবে এইসব যাহা কিছু আছেরহিবে বুঝি চিরকাল তাহারই কাছে।কখনো নয়, সে নিক্ষিপ্ত হ
এ.এম.এইচ যাকারিয়াকুমিল্লা।মসজিদের সুপথ ধরেফিরে আসি তোমার দ্বারে করতে মাথা নত,সে পথে আজ জমেছে আগাছামুমিনের অন্তর হয়েছে ক্ষত-বিক্ষত।মুমিন কি কভু ভয়ে টলে?আগাছারা থাকে চিরকাল মুমিনের পদতলে।দেখ চেয়ে দেখ উঁচু কবরের হে প্রহরী!তোমার হাতেই শোভা পেয়েছে কাফেরের
মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলামমহিষাশহর, আদিতমারী, লালমণিরহাট।অহংকার শুধু আল্লাহর সাজে অন্য কারো নয়অহংকারী ব্যক্তি কখনও আল্লাহকে করে না ভয়।অহংকার করে ধ্বংস হয়েছে বিশ্বের বহু অধিপতিআল্লাহর কাছে ফিরে যাওয়া ছাড়া নাই কারো কোন গতি।অর্ধেক পৃথিবী শাসন করেছেন নিরহংক
আব্দুল খালেকখান হোমিও হল, তালা, সাতক্ষীরা।না থাক শাড়ী মাথায় কাপড় কিবা আসে যায়করোনার ভয়ে মাস্কটা মুখে অবশ্যই থাকা চাই।মাস্ক না দিলে পিটায় পুলিশ পিটায় জনগণবেপর্দাতে পিটায় না কেউ রুষ্ট রহমান।কষ্ট আমার নষ্ট মনের মানুষ ভুবন ভরাদেখ না ভেবে এখন ভবে সবে সর্ব
যাকারিয়া, ফুলবাড়িয়া, কুষ্টিয়া।আজ বড় মূল্যহীন মানব জীবননির্মমভাবে করছে মৃত্যুকে বরণ।সাগর-নদীতে ভাসে খন্ডিত লাশমানুষ খুঁজে পায় না স্বস্তির আবাস।ত্রাসের রাজ্য এনেছে দানবের দলআতঙ্ক অনলে পড়ে ধরণীর তল।চারিদিকে সয়লাব নারী আর মদমানুষ সব ভুলেছে ঈমানের স্বাদ।স
মুছতফা কামালবুড়িমারী,পাটগ্রাম, লালমণিরহাট।কে বলে মহান আল্লাহ নিরাকারকোথায় আছে তা লেখা?কুরআন-হাদীছ পড়ে দেখিমেলে না তার দেখা।সমাজের লোক বলছে সবেআল্লাহ নিরাকার (?)মহান আল্লাহ সম্পর্কে একথাবড়ই মিথ্যাচার।এই মহাবিশ্বের মালিক যিনিসারা জাহান যাঁর ইশারায় চলেয
মাকছূদ আলী মুহাম্মাদী, সাতক্ষীরা।হে দ্বীনী মুজাহিদ! এ দ্বীনের হেফাযতেজামা‘আত বাঁধ এক সাথেদাওয়াত এসেছে কুরআন-হাদীছেরজীবন গড় অহী-র পথে।বহু দল ভুলি এক দলে মিলিকুরআন-সুন্নাহর বন্ধনেভ্রাতৃসম গড়িতে মমবিশ্ব আদম সন্তানে।বিদ‘আতীর চাল কর বানচালধোঁকাবাজের
শাফা‘আতশিহাবুদ্দীন আহমাদসহকারী শিক্ষক, নওদাপাড়া মাদরাসা।শাফা‘আত হ’ল Recommendationকারো পক্ষে সমর্থন,প্রভু হ’তে পাইতে কিছুনিজকে সমর্পণ।শাফা‘আত হ’ল ব্যাপক বিষয়গুরুত্ব যার খুবই,বিস্তৃতি পরকাল নাগাদচাইতে যত সবই।বৈষয়িক জীবনে সুফারিশেরখুবই প্রয়োজন হয়,বিচার
পথিকমুহাম্মাদ আনিছুর রহমানপুলিশ একাডেমী, সারদা, রাজশাহী।পথিক তুমি ক্ষান্ত কেন চল পুনর্বার,নইলে হারিবে ভবে দেখিবে অাঁধার।গোলাপ ছিড়িতে গেলে হাতে বিধে কাঁটাস্বপ্নের দ্বার নয়ত খোলা সে যে তালা অাঁটা।বন্ধুর পথে কেন পাবে মনে ভয়,দেখেছ কষ্ট বিনা আসে কার জয়?পি
রামাযানের শিক্ষাআতিয়ার রহমান আতিয়ার রহমান সোনাবাড়িয়া, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আসলো ছিয়াম শিক্ষা দিতে মোদের দ্বারে রামাযানে,ছিয়াম সাধনায় শিক্ষা নিতে পারবে কি তাই সবজনে?আল্লাহভীতি দিবা-রাত্রি সর্ব কাজে যার দিলে,সেই তো পারে শিক্ষা নিতে বসতে ছাওমের মসন
রোযার পরে ঈদআলী হোসাইন সাদ্দামমহদীপুর, বীরগঞ্জ, দিনাজপুর।আল্লাহর কাছে অতি প্রিয়ছায়েমের মুখের ঘ্রাণ,নিজ হাতে দিবেন প্রভুছাওমের প্রতিদান।এমন খুশীর সুসংবাদকি আর হ’তে পারে;তাইতো মুমিন ছিয়াম রাখেদিন কাটায় অনাহারে।ঈদের দিনে সবাই মিলেঈদগাহেতে যায়,মান-অভিমান
হক্বের দাওয়াতমুহাম্মাদ আব্দুল ওয়াকীলনাড়াবাড়ী হাট, বিরল, দিনাজপুর।কোথায় পাবো হক্বের দাওয়াত আজঅসংখ্য মতবাদে বিধ্বস্ত জাতি, বিপর্যস্ত সমাজ।চারিদিকে শুধু শিরক-বিদ‘আতের কুহেলিকা,এরই মাঝে হক্বের দাওয়াতঅপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা।নতুন প্রাণে উজ্জীবিত হবে জাতিআল
কা‘বার আহবানআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।বহু দিন হ’তে কান পেতে শুনি কা‘বার আহবান,শুনিয়া সে ডাক চলে যেতে সেথা মন করে আনচান।প্রাণের প্রিয় নবীজী আমার যেথায় ঘুমিয়ে আছে,যাবো আমি সেথা আমার নবীর প্রিয় স্বদেশ মাঝে।নিশি জাগরণে শয়নে স্বপনে কা‘বা
শেষ পরিচয় আবুল কাশেমগোভীপুর, মেহেরপুর।সময় শেষ ধরেছ বেশ এখন দিব্যি মুসলমান, কুরআন-হাদীছ ধার ধারো না আছে শুধু সুন্দর নাম। ছালাত-ছিয়াম করো তোমরা বলো একটি শেষ কথা, বাপ-দাদা করে এসেছে ছাড়ব না তাদের প্রথা। কুরআন
কান্ডারী ডাকেআশরাফুল হক পলাশবাহইল, নারায়ণপুর, নওগাঁ।আকাশে হঠাৎ মেঘ জমেছে বিজলী করছে খেলাঘন বর্ষা পথ কাদাময় গৃহে ফেরো এই বেলা।অাঁধারে ত্বরা ঘনাবে রাত্রি হে পথিক শোন কথাকান্ডারী ডাকে খেয়া পারে কর না অবহেলা।খেয়া পারাপার বন্ধ হবে দুর্যোগ তমাসায়মরণ দশায় ন
-মুহাম্মাদ আনীসুর রহমানদারিয়া, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।ভবে নিজের বলতে নাই যে কিছু, বলে দিয়েছেন রবহুকুম হ’লেই যেতে হবে ফেলে রেখে সব।সঙ্গে হয়ত পাবে তুমি কাপড় কয়েক খানিদিন কয়েক সঙ্গী-সাথী ফেলবে চোখের পানি।এক নিমিষে বিলীন হবে তোমার বাহু বলসামনে এসে হাযির হবে
-আমীরুল ইসলাম মাষ্টারভায়া লক্ষ্মীপুর, চারঘাট, রাজশাহী।সৃষ্টির সেরা আমরা মানুষ স্রষ্টারই এ ঘোষণা তাইমাখলূকাতের সেরা মাখলূক বনু আদম আমরা ভাই।আসমান-যমীনে যত সম্পদ যত নে‘মত আছেক্বিয়ামত তক ব্যবহার আর উপভোগ রহিয়াছে।বিশ্ব জগত সৃষ্টি যাঁহার তিনিই বিধান দাতাঅ
-মুহাম্মাদ গিয়াছুদ্দীন, কাফরুল, ঢাকা।হে আল্লাহ! রাতের অাঁধার করে অপসারণ,তুমি ঘটাও যে দিবসের শুভ আগমন।বীজ হ’তে অঙ্কুরে তুমি প্রাণ কর সঞ্চারমাটিকে কর উর্বর দাও শস্যের ভান্ডার।আমার হৃদয়ে দাও ঈমানের আভরণকালিমা-কলঙ্কের দাগ কর অপসারণ।দূর কর গোমরাহী দাও শান
হক-বাতিলের সংঘাতআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।খাঁটি ঈমান হয় যে বাছাইহক-বাতিলের সংঘাতে,নাও সাজানো দু’টি তীরেউঠবে কে বা কোনটাতে?চলতে গেলে হকের পথেবাতিলকে ঠিক চিনতে হয়,অজানা কেউ শত্রু হ’লেওসেই দলেতে ভীড় জমায়।লম্বা জামা পাগড়ি শিরেরাসূল (ছাঃ)-এরই
আমি চাই, আমি চাই নামুহাম্মাদ আতাউর রহমানসন্ন্যাসবাড়ী, বান্দাইখাড়া, নওগাঁ।আমি বিজ্ঞানের আরো অবদান চাই,আমি মারণাস্ত্রের আবিষ্কার চাই না।আমি বিশ্বশান্তি চাই,আমি যুদ্ধ চাই না।আমি বিশ্বমুসলিম সংহতি চাই,আমি মাযহাবী ফের্কাবন্দী চাই না।বিশ্বের মানুষ খেয়ে-পরে
আবর্জনাআমীরুল ইসলাম মাষ্টারভায়া লক্ষ্মীপুর, চারঘাট, রাজশাহী।কি বলব আজ এই সমাজের ভেবে কিছু ঠিক না পাইদুঃখ-ব্যথায় পাঁজর ভাঙ্গে জীবন ভরে হতাশায়।লোক সমাজে বড় যারা প্রধান মোড়ল মান্যমানঘৃণায় ভরে দেখলে তাদের চরিত্র আর স্বভাবখান।মিথ্যা কথা ধোঁকাবাজী লোক ঠকান
ভাবাবেগআতিয়ার রহমানসোনাবাড়িয়া, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আবেগ ভরা অশ্ববেগেচলবে যে জন এই ধরায়,তড়িৎ সম চমকে উঠেসম্মুখে যে চলতে চায়।ভুল কি সঠিক একটু খানিরয় না যাহার ভাবনাতেছুটলে বাঁচে চায় না পিছেচলতে সে চায় দিন রাতে।হয় কি তাহার ইচ্ছা পুরাআছড়ে পড়ে যমীন পরআল্লাহ
প্রস্থানের ঘণ্টাআতিয়ার রহমানসোনাবাড়িয়া, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।জীবন প্রদীপ নিভানো সংকেতঘণ্টা বাজিছে দূরে,অজানা এক সুরে মম নাম ধরেডাকে ঐ বারে বারে।পথিক আমি তো পান্থশালায়রয়ে গেলাম কিছু দিন,স্মৃতির পাতায় রেখে গেনু আমিঅাঁকা বাঁকা কিছু চিন।কত যে যাতনা বেদনা ব
স্বাগতম রামাযানআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আহলান সাহলানস্বাগতম রামাযান,খোশালিত মনে মোরাতব করি আহবান।এসো তুমি ধরা পরেপাতকীদের তরিতেবলে তুমি ওঠো মোরনেকী ভরা তরীতে।নতুন প্রভাতের একমন মাতা ইমেজে,দরদের সুরে সবাইকেডেকে বল তুমি যে,মুসলিম জেগে ওঠোদ
ছায়েমমাওলানা আলাউদ্দীনবাঁকড়া, চারঘাট, রাজশাহী।কত শত বছর রামাযানএসেছে পাপ মোচনের তরে,পাতকী হতভাগা নাদানপৌঁছেনি রামাযান তব দ্বারে।মিথ্যা, চুরি, গীবত, অপবাদরামাযান আর গায়র রামাযান,সুদ-ঘুষ আরও কত অপরাধআজও ছাড়নি আজব শয়তান।সহস্র মাসের চেয়ে উত্তম রাতবারংবার
ঘুষের টাকায়আবু মূসা আব্দুল্লাহআনন্দ নগর, নওগাঁ।ঘুষের টাকায় চালাই গাড়ী ঘুষের টাকায় নারীঘুষের টাকায় গড়েছি আমি আকাশ ছোঁয়া বাড়ী।ঘুষের টাকায় জামা-জুতা আরও আলতা ফিতাঘুষের টাকায় সংসার চালাই আমি ঘুষখোর পিতা।ঘুষের টাকায় কেনা আমার যত আসবাবপত্রঘুষের টাকায় দেশ-ব
মরণ যাত্রাআবুল কাসেমগোভীপুর, মেহেরপুর।এত সুন্দর এই দুনিয়াছেড়ে যেতে হবে,টাকা-পয়সা গাড়ি-বাড়িসবই পড়ে রবে।আত্মীয়-স্বজন যারা আছেভালবাসে তারে,তারা সেদিন পাশে এসেদেখবে নতুন করে।গোসল দিবে গরম জলেকাফন দেবে গায়ে,চার বেহারা নিয়ে যাবেকাঠের পালকি করে।সারি সারি যা
-মুহাম্মাদ আব্দুল কাইয়ূমকুলাঘাট, লালমণিরহাট।পত্রিকার পাতায় চোখ রাখলে হয়ে যাই পাগলপরাখুন-ধর্ষণে ছেয়ে গেছে দেশ যাচ্ছে না লাগাম ধরা।মানবতাবোধ আর লজ্জা-শরম হচ্ছে যেন বিলীনঈমান নামের বস্ত্তটা হয়ে যাচ্ছে লীন।কত দিনে ক্ষান্ত হবে, এই সিমাহীন অপরাধ?তবেই
-মাখন চন্দ্র রায়সহকারী শিক্ষক, ছাতিয়ানগড় স্কুল এন্ড কলেজপাকেরহাট, খানসামা, দিনাজপুর।শিক্ষা দিলেই হয় না শিক্ষক, থাকা চাই প্রশিক্ষণবি.এড করতে এসে সে জ্ঞান হ’ল মোর অর্জন।সব কাজেতে প্রয়োজন আছে পরস্পরের সখ্যতাতবেই বাড়বে তোমার-আমার পেশাগত দক্ষতা।উপকরণ প্রশ
-মতীউর রহমান, মেহেরপুর।শয়তান বলে, রেখো না দাড়ি এখন সময় নয়মুখ ভরা দাড়ি দেখলে তোমায়ক্ষ্যাত ক্ষ্যাত মনে হয়। শয়তান বলে, এ বয়সে কি ছালাত পড়তে হয়? বুড়ো হ’লে পরে দেখা যাবে সেটাকেন এত সংশয়!শয়তান বলে, চল নেশা করিবন্ধুর সাথে সিগারেট ধরিএই কিছু না একট
আল্লাহ প্রেমিক ইবরাহীম (আঃ)আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।স্মৃতিপটে দেয় উঁকি আজইবরাহীম (আঃ)-এর কুরবানী,পরীক্ষিতে দোশত আল্লাহরনেমে এলো তাঁর বাণী।আকাশছোঁয়া অগ্নিশিখাকেশরাজি যার পুড়লো না,এমন ঈমান আনতে পারেএই ধরাতে কয়জনা?খুব আদরের স্নেহে ভরাএকটি ম
ক্লান্ত জীবন প্রান্তে এসেমোল্লা আব্দুল মাজেদরঘুনাথপুর, পাংশা, রাজবাড়ী।আমার মনের দুয়ার খুলে এ কোন হাওয়া বইছে দুলেনীল সবুজের জোয়ার তুলে দিচ্ছে দোদুল দোলদৃষ্টি রেখে এমন দিনেসৃষ্টি তোমার নিলাম চিনেএ কোন সুধা মনের বীণেজাগায় কলরোল।অশান্ত এ প্রলয় তুফান আমার
হামদ দিবানিশিআব্দুল্লাহ আল-মারূফনওদাপাড়া মাদরাসা, রাজশাহী।সদা স্মরি হৃদে আল্লাহর দানযিনি চিরমহান সৃজিলেন দোজাহান।নদী হ’ল খন্ডিত লোনা মিঠা জলেবনগুলো সুশোভিত নানা ফুলে-ফলে।মহীকে সাজালেন দিয়ে গিরি-পর্বতপিপাসা মিটাতে আখে দিলেন শরবত।সমীরণ সারাক্ষণ তাঁর না
আল্লাহ মহানএফ.এম. নাছরুল্লাহ হায়দারকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।গভীর রজনী দমকা বাতাসঅাঁধার ঢাকা ঘোর,শান্ত পৃথিবী ঘুমিয়ে আছেনিদ্রায় বিভোর।কুল-কুল ধ্বনি বইছে হাওয়াপদ্মা নদীর পাড়ে,চন্দ্র তারার প্রদীপ জ্বেলেলক্ষ বছর ধরে।আকাশ পরী উল্কাগুলোভেলকি দিয়ে য
শাহীদাএকলারামপুর, তিতাস, কুমিল্লা।হে আত-তাহরীক! তুমি প্রিয় আমারতোমার মাঝে খুঁজে পাই বিরাট জ্ঞানের পাহাড়।হে আত-তাহরীক! তুমিই ভালবাসাপ্রতি মাসের প্রথমে তুমিই শুধু আমার আশা।হে আত-তাহরীক! তোমায় আমি চাই,তোমার মাঝে সঠিক জ্ঞানের আলো খুঁজে পাই।হে আত-তাহরীক!
আব্দুল্লাহ আল-মা‘রূফনওদাপাড়া মাদরাসা, রাজশাহী।আত-তাহরীক তুমি আমার মনেজাগিয়েছ যে সাড়াতোমায় পেয়ে পণ যে আমারসঠিক পথটি ধরা।তুমি যে জ্ঞানের সুপ্ত ভান্ডারপথহারাদের সাথী,হক্ব-বাতিলকে পৃথক করতেঅাঁধারে জ্বালাও বাতি।তোমায় পাঠে বিকশিত হয়পাঠকের সুপ্ত মেধা,কুরআন-
জোবায়ের আহমাদরোহিলা, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।হক্বের অতন্দ্র প্রহরী হে আত-তাহরীক!তোমার সুরভী ছড়িয়ে পড়ুক দিগ্বিদিক।সৌরভে বিমোহিত কর বিশ্ব জগৎতোমার পরশে হোক মানুষ পুণ্যময় মহৎ।দূর কর যত জঞ্জাল যত অমানিশাদাও মানুষকে সঠিক পথের দিশা।তোমার আলোকে হোক আলোকিত সকল ম
মুহাম্মাদ জাফরুল্লাহ সরদারবামনডাঙ্গা, রূপসা, খুলনা।অনেক রকম পত্র-পত্রিকা বাজারে দেখি ভাইআত-তাহরীক সবার সেরা তার তুলনা নাই।মাসিক আত-তাহরীক পড়ে আমল করবেন যারানিঃসন্দেহে রাসূল (ছাঃ)-এর পথেই রয়েছে তারা।তাই সকলকে দাওয়াত দিচ্ছি আত-তাহরীক পড়তেবাতিল সব ছেড়ে
মুহাম্মাদ মাযহারুল আবেদীনসম্বলপুর, মালদহ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।তাহরীক যে তোমার নামসাহসী তুমি বলিষ্ঠ তুমি,বীর-বিক্রমে চল সম্মুখপানেতোমার সাথে সদা রয়েছি আমি।অহি-র অভ্রান্ত জ্ঞান দিয়েউপড়ে ফেল ফিরকাবাজী,তবেই হবেন তোমার প্রতিসবার স্রষ্টা আল্লাহ রাযী।হক্বের পথ
সাড়া দাও দাও সাড়াআমীরুল ইসলাম (মাষ্টার)ভায়া লক্ষ্মীপুর, চারঘাট, রাজশাহী।আজ পৃথিবী ভরা দুঃখ-বেদনার কথাকওয়া সওয়া বড় ভারনির্যাতনের যাতাকলে ফেলেপিষে মারে নৃপতি ক্ষমতাধর।বিশ্বজুড়ে শোষক গোষ্ঠীরক্ষমতা লাভের মোহকায়েমী স্বার্থ হাছিল করিতেলেগে রয় অহরহ।এত মিথ্য
আতিয়ার রহমানমাদরা, সোনাবাড়িয়া, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।দ্বীনের অর্থ ধর্ম বুঝে করল দ্বীনের আসল ভুল,তাই তো দ্বীনে ময়লা মদির ফুটছে না আর সোনার ফুল।একটু খানি ছালাত, ছিয়ামে হয়কি দ্বীনের সব পালন?মানতে আজি আল্লাহর দ্বীনের হারিয়ে গেছে সবার মন।ব্যক্তি, সমাজ, রাজনী
এফ.এম. নাছরুল্লাহ হায়দারকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।আমরা নাফ নদী পার হয়েআসিনি রোহিঙ্গা হয়ে এদেশে,আসিনি কোন রিফুজী কিংবাউপজাতির কোন এক সভ্যতা থেকে।আমরা আসিনি কোন দেশদ্রোহী বাচরমপন্থীর বংশধর হ’তে,আমরা দুর্নীতি আর ঘুষের টাকায়অট্টালিকা গড়িনি এদেশে।আ
মতীউর রহমান, মেহেরপুর।লাঠির আঘাতে ফেনিল দরিয়ার দু’ভাগ হয়েছে পানি,পার হয়ে গেছে আল্লাহর নবী মূসা লয়ে তার সহগামী।সেই পথ দিয়ে হাঁটিছে ফেরাঊন ডুবিছে সাগরতলে,পেরুতে পারেনি, সলিল সমাধি হয়েছে সদলবলে।নিজেকে আল্লাহ দাবী করে ফের ছোট্ট শিশুর ভয়,ঘোষিল ফেরআঊন আজ হ
মুহাম্মাদ আল-আমীনকাশিয়াডাঙ্গা, রাজশাহী।আতঙ্কিত বিশ্ব করোনাকে নিয়েসবাই আজ ভীতু করোনার ভয়ে।মুমিন কভু ভয় করে নামহামারী করোনার ছোবলকে।সর্বদা তারা ভয় করেকরোনা প্রেরণকারী আল্লাহকে।মুমিনের এ কথা ভাল জানাতাই আল্লাহর কাছে চায় তারা পানাহ।পাপের জন্য তারা করে তও
আশরাফুল ইসলামদাওয়া এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্বদ্যালয়, কুষ্টিয়া।কুরআন-হাদীছ মতে শুদ্ধ কর আক্বীদা-ঈমানআক্বীদা শুদ্ধ না হ’লে জাহান্নাম হবে বাসস্থান।আক্বীদার শাব্দিক অর্থ হ’ল দৃঢ় বিশ্বাসছহীহ আক্বীদাতে নবী দিয়েছেন জান্নাতের আশ্বাস।আক্বীদা বিশ
আযীযুল হক সরকারবিশুবাড়ী, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা।সকাল বেলা হঠাৎ করে হাঁচি দিলাম যখন,পাশে থেকে বউটা ভয়ে লাফিয়ে উঠলো তখন।দুপুর বেলা হঠাৎ করে গায়ে এলো জ্বর,বন্ধুরা সব চিৎকার করে বলল এখন সর।মাথা ব্যথা নিয়ে যখন চলে আসলাম বাড়ি,বউটা দেখি ব্যাগ নিয়ে চলছে বাপে
আশরাফুল ইসলামদাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ,ইসলামী বিশ্বদ্যালয় কুষ্টিয়া।কুরআন-হাদীছ মতে শুদ্ধ কর আক্বীদা-ঈমানআক্বীদা শুদ্ধ না হ’লে জাহান্নাম হবে বাসস্থান।আক্বীদার শাব্দিক অর্থ হ’ল দৃঢ় বিশ্বাসছহীহ আক্বীদাতে নবী দিয়েছেন জান্নাতের আশ্বাস।আক্বীদা বিশু
এ্যাডভোকেট জারজিস আহমাদউপদেষ্টা, আহলেহাদীছ আন্দোলন, রাজশাহী যেলা।কথা বলে বিশ্বসেরাকর্ম করে অতি নোংরাবাম হাতে ধূমপানজর্দ্দা দিয়ে খায় পান।বাম হাতে চায়ের কাপকত বড় সর্বনাশ!তুমি সৃষ্টির সেরা মানুষশয়তান তোমাকে করেছে বেহুঁশ।দাবী কর মুসলমানএখনও হওনি সাবধান,‘
এফএম নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।জেলখানার ঐ বন্দীশালায়আর কত কাল রইব?যুলুম-নির্যাতন নিপীড়ন মোরাআর কত কাল সইব?মিথ্যার কাছে আজ সত্যের পরাজয়ষড়যন্ত্রের ফেলেছে জাল,বৃটিশের দেওয়া ‘ওয়াহাবী’ গালি বর্তমানে জঙ্গীবাদীএই অপবাদ চলবে কি অনন্তকাল?স্বা
মুহাম্মাদ আব্দুল কাইয়ূমকুলাঘাট, লালমণিরহাট।তাক্বওয়া বা আল্লাহভীতি ঈমানের মূলএই উপদেশ দিয়েছেন মহান আল্লাহ ও রাসূল।কালেমা শাহাদত দিয়ে ঈমান হয় শুরুসকল ইবাদতের মধ্যে ছালাত হ’ল গুরু।ছালাত-ছিয়াম না করিলে তাক্বওয়া হয় ভিত্তিহীনইবাদত না করিলে ঈমান হয়ে যায় অর্
রক্ত দিয়ে গড়া এদেশআবুল কাশেমগোভীপুর, মেহেরপুর।এইতো মোদের বাংলাদেশসোনার চেয়েও দামী,রক্ত দিয়ে গড়া এদেশআমার জন্মভূমি।মাছে-ভাতে নানা ক্ষেত্রেবিশ্বে আছে সুনাম,দুর্নীতির শিকার হয়েকামিয়েছে বদনাম।সেদিন যারা শুত্রু ছিলদেখতো বাঁকা চোখেমায়ের চেয়ে মাসির দরদদেখায়
আখেরাতের যাত্রীসোহেল আহমাদসাঘাটা, গাইবান্ধা।নেমে এলো ঘন তম সেই মহা রাত্রিহুঁশিয়ার হও ওগো ওপারের যাত্রী।হাতে ছিল লণ্ঠন তৈল শেষ তাহাতেবহু পথ পাড়ি দেবে তুমি কোন আলোতে।সংসারে সুখে ছিলে কত মধু মমতাআজ তুমি একা হলে নেই কোন ক্ষমতা।ধরণীতে রেখে গেলে সঞ্চিত অর্
ধর্মের হালমুহাম্মাদ শরীফুল ইসলামবাহাদুরপুর, পাংশা, রাজবাড়ী।ধর্মকর্ম ছেড়ে এখনসবাই ধান্ধাবাজ,নীতিবাক্য সবাই বলেকরে না কেউ কাজ।চিন্তা সবার অর্থের ভিতরকিসের এই ইসলাম?অর্থ পেলে নষ্ট করবেছহীহ পাক কালাম।অহি-র বিধান মিথ্যা করেপ্রচার করে ভাই,ব্যবসা যেন টিকে থ
ঈদ উৎসবআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আজকে খুশীর বসল মেলাঈদগাহের ঐ ময়দানে।সাজলো নতুন ভূষণে সবলাগলো দোলা সব মনে।ছিয়াম সাধনা শেষ হ’লে পরআসলো দ্বারে ঈদের দিন,নাইতো কারো দুঃখ-ব্যথাসবটা মনে খুশীর দিন।ঈদের খুশী সবার তরেসমানভাবে বণ্টনে?ছিয়াম সাধনায় ন
সত্যের সাক্ষীআমীরুল ইসলাম (মাষ্টার)ভায়া লক্ষ্মীপুর, বাঁকড়া, চারঘাট, রাজশাহী।নীল নভ তলে যমীন উপরে দাঁড়াইয়া বারে বারআমি জোর আওয়াজে ঘোষিবারে চাহি আল্লাহু আকবার।সৃজিয়া যে জন বিশ্বমাঝে অসংখ্য জীব প্রাণীদিয়াছেন ঠাঁই ক্ষুধায় আহার করিয়া মেহেরবানী।আমি তাঁরই গ
খোরশেদ আলম, মহাখালী, ঢাকা।হজ্জ করে নামের আগে আলহাজ্জ লিখে নিত্য,লিখতে যদি ভুল করে কেউ বাঁধায় করুণ কৃত্য।বলে আমার এত টাকা খরচ হ’ল হজ্জে,এখন কি আর নামের আগে আলহাজ্জ বিনে সাজে?ছাহাবীদের নামের আগে আলহাজ্জ কেন নেইতুমি হাজী, তোমার কাছে প্রশ্ন আমার এই?আমার
ইউসুফ ইমাম, বেলকুচি, সিরাজগঞ্জ।ওরে বাংলার মানুষ আর আস্ফালন কর নাএসেছে দেশে মহামারী নাম তার ‘করোনা’।নভেল করোনা বা কভিড ঊনিশের ভয়াল গ্রাসেমানবদেহ যাচ্ছে থেমে পরিণত হচ্ছে লাশে।দিনে দিনে বাড়ছে রোগী বাড়ছে মৃতের অঙ্কঅসচেতন মানুষের জন্য আরও বাড়ছে আতঙ্ক।স্ব
মুহাম্মাদ মোমতায আলী খাঁনঝিনা, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।বিশ্ব জুড়ে চরম আতঙ্ক আজকরোনা ভাইরাসঅহি-র বিধান বলছে এসবপাপকর্মের বহিঃপ্রকাশ।মহান আল্লাহ পরীক্ষা করেনভয় ক্ষুধা ধন প্রাণ বিনাশেঅবাধ্য বান্দারা আবার যেনসৎপথে ফিরে আসে।তাঁরই সতর্ক বার্তাপ্রাণঘাতী এই মহারোগ
ডাঃ আব্দুল খালেকপাটকেলঘাটা, সাতক্ষীরা।পশুর গলে চালিয়ে অসিঝরায় যে খুন ভুবন পরে,তাঁর নিমিত্তে এই ইবাদতদেন যিনি জীবন সবার তরে।অহি-র আলোয় জীবন গড়েদেয় যদি কেউ কুরবানী,দুনিয়ার মাঝে তার চেয়ে গোকে হবে বল সম্মানী?প্রতিহিংসার মুখোশটারেচরণ দিয়ে ছিন্ন কর,ভালবাসা
আসল দ্বীনআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আজ মুসলমান খাচ্ছে দোলাঘূর্ণিপাকের ঘূর্ণিতেতিহাত্তরটি নাও সাজানোউঠবে কে বা কোনটাতে?সব নায়ের ঐ মাঝি বলেএটাই হ’ল আসল দ্বীন।জান্নাতেরই এই ঠিকানাসব পাতকীর ভাবনাহীন।অবুঝ পথিক যে পথ পেলসেই পথেতে ছুটল ঠিক,বুঝল ন
দুর্নীতিএফ.এম. নাছরুল্লাহ হায়দারকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।নিরীহ মানুষ নিরীহ জনগণওদের দাবার গুটির চাল,দেশটা লুটে খাচ্ছে ওরাদেশ বড় আজ নাজেহাল।আমার দোষটা তোমায় দিয়েনিজের ঘাড়ের নামাই ভূত,ধরি কষে পরের দোষেএকটু যদি পাই সে খুঁত।দেশের ভাল চাই কদাচিৎস্
দীপ্ত ঈমানআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।সকাল সাঁঝে বদন মাঝে খই ফুটায়ে লাভটা কি?নাই যদি সে ফুটলো কমল হৃদয় সাগরে সব ফাঁকি।পরিচ্ছদে যায় কি পাওয়া ঈমানদারীর আসল চিন?বেঈমানেরই রূপটা কিসে কোন রাহে পাই আসল দ্বীন?পাঁচটি বারের ছালাতেতে হয় কি ঈমান সব পু
চাইবো কি আরআতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।মনের কপাট খোলে আমি করবো কি আর প্রার্থনা?চাইবো যাহা তোমার কাছে আছে তোমার সবজানা।চাইবো শুধু তোমার কাছে তোমায় ডাকার শক্তিটা.হৃদয় ভরে দাও কেবলই তোমার উপর ভক্তিটা।করতে পারি তোমায় স্মরণ দু’চোখ ভরা ক্রন্দনে,আ
রবের গুণগানএফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।প্রভাতী পাখি খুলেছে অাঁখিগায় রবের গুণগানমসজিদের ঐ মিনার চূড়ায়ভেসে আসে কার আযান?মুয়াযযিনের মধুর আযানেমুমিনের ঐ কর্ণপানেফুল পাপীয়ার ফুলকাননেমুক্ত হাওয়ায় মুক্ত মনেরবের গুণগান।মুয়াযযিনের মধুর আ
আল্লাহ মেহেরবানআব্দুর রশীদছাতিহাটী, টাংগাইল।সব সৃষ্টির স্রষ্টা তুমি ওগো সর্ব শক্তিমান!তব দয়ায় বিশ্ব সভায় আমরা মুসলমান।চন্দ্র-সূর্য গ্রহ-তারা চলছে দিবা-রাতিতোমার দেয়া বিশ্ব জোড়া আধার ঘরে বাতি।হায়াত-মওতের মালিক তুমি আল্লাহ রহমানকেউবা ফকীর কেউবা বাদশাহ
আত-তাহরীক তুমিমুসাম্মাৎ জুলিয়া আখতারদৌলতখালী, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া।আত-তাহরীক তুমিবাতিলের তরে অগ্নি বারুদকাল বৈশাখীর ঝড়তোমার দাপটে শত মিথ্যাবাদীরকাঁপে ভীরু অন্তর।আত-তাহরীক তুমিযালিমের প্রাণ, করে খান খানদাও মযলূমের মুক্তিদুঃখে জরা হতাশ বক্ষেজাগাও দুর্বার
সুখের নীড়আব্দুল্লাহ আল-মা‘রূফআল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়া, রাজশাহী।শান্তি নামের সোনার হরিণ পালিয়ে গেল কোন বনে?অশান্তির নেকড়েগুলো করছে শাসন সবখানে।মোরা এখন করব কি পাই না খুঁজে কুলস্বাধীন দেশে নয় তো স্বাধীন দেখছি সরষে ফুল।গণতন্ত্রের ঢোল
শাহ্ আলম শেখবামনাছড়া, উলিপুর, কুড়িগ্রাম।আজকে যেথায় আছি বসেকাল তো সেথায় থাকবো নাএই পৃথিবীর পথ ভুলেদূর দেশে হব রওয়ানা।দু’নয়নে যা দেখি ভাইসবকিছু তো আপন নয়ভাই-বন্ধু আর আত্মীয়-স্বজনকরছে সবাই অভিনয়।তাই দেখে সব ভুলেজাহান্নাম কামাই করো না।মিছামিছি ক্ষমতার লো
এ.কে.এম মুছত্বফাকুমারখালী, পিরোজপুর।একদিন এক সওদাগর যাচ্ছে ঘোড়ায় চড়েহঠাৎ করে পথের মাঝে ঘোড়াটি যায় মরে।রাতারাতি সওদাগর ঐ পথেরই পাশেঘোড়াটি তার কবর দিয়ে দেশে ফিরে আসে।সকাল বেলা সবাই দেখে নতুন একটি কবরসারাদেশে ছড়িয়ে পরে এই আজব খবর।এটা দেখে অবাক হয়ে চিন্ত
আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।অপসংস্কৃতির উচ্ছল বন্যায়আর ক্ষরস্রোতের উদগ্র টানেঅবগুণ্ঠন হ’ল মুক্তগাত্র বসন খসে পড়লনির্লজ্জতার নোংরা নর্দমায়।বেহায়া ইঁদুরগুলো গর্তের বাইরে আসেসুযোগের অপেক্ষায় চিলগুলোবুভুক্ষতার তাগিদে ছোঁ মেরে গিলে খায়উলঙ্গ কমনী
খোরশেদ আলম খোকননিজবলাইল, সারিয়াকান্দি, বগুড়াএসো হে নবীন! তরুণ জোয়ানসদা সরল পথে হও আগুয়ানএসো সবে সত্যের পথে এসো\যে পথে চললে হারাবে না কূলসহজে ডিঙিবে ছিরাত পুলচির মঙ্গল তোমার হইবে শেষে\যেখানে তোমার চির বসবাসফুল বাগিচায় ঘেরা যে আবাসসেথায় তুমি ফুলেল হাসি
আলোর প্রার্থনাসাইফুল ইসলামশ্যামপুর, মতিহার, রাজশাহী। হে প্রভু! হে মহান সৃষ্টিকর্তা!আমাদের আলো দাও পথ দেখার জন্যআরো আলোকিত কর আমাদের সত্তাকে।আমাদের উপলব্ধিতে আলো নেইরোজগারে সচ্ছতা নেই।পৃথিবী জুড়ে দুঃসহ অন্ধকার!আমাদের আলোর ভীষণ দরকার।এখানে যারা নি
মুহাম্মাদ মাশরেকুল আনোয়ারমীম মেডিসিন কর্ণার, সাভার, ঢাকাএটা কেমন আধুনিকতা প্যান্ট থাকে না মাজায়লাল দু’টি ঠোট বেজায় কালো খাইছে তারে গাঁজায়।বসতে গেলে প্যান্ট ফাটে তাই প্রস্রাব করে দাঁড়িয়েআধুনিকতার ছোঁয়ায় রাস্তার ডগকে গেছে ছাড়িয়ে।মাজা মরা তবু বীর বাহাদু
আলী হোসাইন সাদ্দামপলিটেকনিক ইনষ্টিটিউট, দিনাজপুর।তোমার অপেক্ষায় ছিলাম এগার মাসঅবশেষে তুমি এলে,তোমায় নিয়ে ব্যস্ত হ’লামসব কর্ম ফেলে।তারাবীহ, সাহারী, ছিয়াম ইফতারেবড়ই ফযীলতআল্লাহর হাতে পাব পুরস্কারযেদিন কিয়ামত।এই খুশিতে সবাই মিলেইবাদতে লিপ্ত,রামাযানের রহ
আবুল কাসেম গোভীপুর, মেহেরপুর।রামাযানের ঐ চাঁদ উঠেছেএলো রহমত নিয়ে,ছিয়াম পালন করতে হবেগুনাহ যাবে ক্ষয়ে।ভোরের রাতে মুয়ায্যিন ডাকেসময় হ’ল ওঠরে,সাহারী খাও ছিয়ামকারীছালাত আদায় কর ফজরে।আল্লাহ মোদের দান করেছেনরহমতের একটি মাস,ছালাত পড় ছিয়াম করহবে না কভু
আতিয়ার রহমানমাদরা, সোনাবাড়িয়া, সাতক্ষীরা।উঠল আজি পশ্চিমেতেরামাযানের ঐ নতুন চাঁদ,মিটিয়ে নিবে মুমিনগণেরলক্ষ পাপের ইমারাত।নাই মোটে তাই দুঃখ-ব্যথাসুখ সাগরে দেয় সাঁতার,আটকা পেল শয়তানেরাসব পাতকের রুদ্ধ দ্বার।থাকবে না আর এই ধরাতেপঙ্কিলতার ভয়-ভীতি,মুছবে মনের
আজব কথায় গুজব তুলে,ভুগছে কালা জ্বরে।উদোর বোঝা বুধোর ঘাড়ে,চলছে জগৎ জুড়ে।দুঃখে যাদের জীবন গড়া,সুখের আশা যায় ভুলে।তবু তাদের দুঃখ আসে,চক্রকারীর ঐ জালে।সত্য যাদের প্রতিশ্রুতি,করবে তারা কিসের ভয়?বিপদে যারা ধৈর্য ধরে,আল্লাহ তাদের সহায়।রেহাই পাননি কোন দিনমহা
আহলেহাদীছ মানে কুরআন ও ছহীহ হাদীছের অনুসারীআহলেহাদীছ মানে শিরক-বিদ‘আতকে সমূলে নির্মূলকারী।আহলেহাদীছ মানে কুরআন-ছহীহ হাদীছের বাইরে আমল না করাআহলেহাদীছ মানে কুরআন-হাদীছ মতে ইসলামী দেশ গড়া।আহলেহাদীছ মানে কুরআন এবং ছহীহ হাদীছের নিরন্তর প্রচারআহলেহাদীছ মা
ধরণীর বুকে গর্ব মোদেরমোরা শ্রেষ্ঠ উম্মত,মোদের দলিত-মথিত করেআছে কার সে হিম্মত?প্রভুর সকাশে কৃপার পরশেদিন করি গুযরান,বিজয় মাখা উষ্ণ রুধিরধমনীতে সদা বহমান\বিভক্তির কারণে ব্যথার আগুনেচূর্ণিত আজি মনপট,লুণ্ঠিত মানবতা, সবখানে আবিলতাহারিয়েছি মোরা হক পথ\মুসলি
ফুটপাতের মানুষগুলো আর্ত চিৎকারেবাঁচার দাবী তোলে,আকাশ স্পর্শী উচ্চ চূড়ায়পৌঁছাতে চায় তাদের চিৎকার।কিন্তু ইথার বহনে নারাজশোনে না তাদের আবেদন,আল্লাহর দেওয়া সম্পদ আর খাদ্যতারাই ভোগ করুক সব।আমরা শুধু চাই বাঁচতেআর মাথা গুজার এতটুকু ঠাই পেতে।সেটা থেকেও সামাজ
আজ প্রভাতে নীল দীঘিতে সকল কলি ফুটলো গোপীযুষধারা আহরণে মৌমাছিরা জুটলো গো।সমীরণে দোদুল দোলেদেখে আমার নয়ন তোলেশান্ত এ মণ কোলাহলেকেমন জেগে উঠলো গো।এ কোন সুধার আযান শুনে কাটলো নিশি মোরতাই তো বুঝি এই জীবনে আসলো এমন ভোর।প্রভাত রবি আবির রঙেচুম দিয়ে যায়
শূন্য হাহাকার চারিদিকে তাররিক্ত হৃদয়ে ভরা।মাঝে মাঝে কিছু সবুজ বিটপীআছে যেন আধমরা।পাহাড়ে পাহাড় মাঝে ফাঁকা তারনীরব স্বাক্ষী হয়েহাযার বছরের স্মৃতিটা যেনধরে আছে অবরোহে।পাথরে কাঁকরে মোড়া দেহখানিমরে নাই তার মন,তবুও সেথায় জাবালে রহমতআছে আজিও অবিরান।বারেক বছ
ওহে বিপ্লবী! গড়ে তুলি আস জামা‘আতী যিন্দেগীজামা‘আত ছাড়া যে জাহেলী মরণ করিয়া বন্দেগী।যত তুমি হও মহারথি যত বড় হোক মানজামা‘আতবদ্ধ জীবন এটা যে আল্লাহরই ফরমান।জামা‘আতী জীবন ফরয এখানে বিকল্প কিছু নেই,আমীর মামূর বায়‘আত রয়েছে আল্লাহর বিধানেই।রাষ্ট্রীয় আমীর ছি
সফেদ পাঞ্জাবী বাহারী পোশাকথরে থরে সাজিয়ে গোলাপ হবে কি ঈদ?মানসপটে ভাসে যখন দেশহীন মানুষের ছবি রোহিংগা মুসলিম।ধূলোয় ধুসর বোনের কায়া অন্নহীন।রামাল্লার পল্লীতে নিষ্পাপ নিধনের উন্মত্ত অহংকার,বিভৎস হত্যার আনন্দে নাচে ইসরাঈলের বেঞ্জামিন।বিশ্ব বিবেক অথর্ব অন
দাড়ি-টুপি থাকলে কি আর মুসলমান হয় ভাই?লেবাসের আড়ালে কত ভন্ডামী আমরা দেখতে পাই।আহলেহাদীছকে মিটিয়ে দিতে যারা করেছিল হীন চক্রান্ত,তারা নিজের কুড়ালে কেটেছে নিজের পা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত।এদেশের মুসলিমদেরকে তারা করতে চেয়েছিল বিভক্তআর শয়তানের হাত করতে চেয়েছিল শ
তাওহীদের ঝান্ডা নিয়ে জোর দাপটে এগিয়ে চলত্বাগূতের ঐ শিকল ছিঁড়ে বেরিয়ে পড় যুবক দল।ত্বাগূতের ঐ বেড়াজালে তোমরা কেন হও আটকতাওহীদের ঝান্ডা নিয়ে দেখাও তোমরা জোর দাপট।ত্বাগূত আছে মনে মিশে ত্বাগূতের হয় না মরণসুযোগ পেলেই মুমিনগণের ঈমান করবে হরণ।সচরাচর সদাই থাক
অন্ধকারের পর্দা ঠেলেউঠল নতুন রবিসত্য ন্যায়ের মশাল জ্বেলেএলেন বিশ্বনবী।কালো রাত্রির ভয়াল থাবায়সবাই যখন শান্তিহীনতখন আমার দ্বীনের নবীআনলেন ফিরে মুক্ত দিন।দ্বীন প্রচারে আসল অনেকঅত্যাচারীর ছোবলসব কিছুতে শান্ত তিনিদৃঢ় মনে অটল।যার ছোয়াতে মুক্ত হ’লজ্বলল প্র
ধর্ম, সমাজরীতির অাঁড়ালে ওরাসীমাহীন নিকৃষ্ট, মানবতা বিরোধীদিবা-রাত্রির অাঁধারে কত অন্যায় ওদেরসমুদ্রের স্রোতের মত ভেসে বেড়ায় বিশ্বজুড়েস্বাধীনতার নামে বা স্বাধীনতার মাঝেসারা পৃথিবী আজ আতংকিত,হায়েনার মত হিংস্র ক্ষমতাসীন মানুষগুলোমযলূম জনতার উপর!ফিলিস্তীন
হায়রে মানুষ নেই কিরে হুঁশকরে যাচ্ছে অন্যায়তোমার কঠিন এ পাষাণ মনেজাগবে কবে ভয়?তুমি তো শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির জ্যেষ্ঠআশরাফুল মাখলূকাতকরছ দুর্নীতি ঘটছে অবনতিএভাবে কাটছে দিন-রাত।নেই কোন একতা বিভক্তি ভিন্নতাকরে চলেছ যুলুমপশু-পাখি ঘৃণা করে আনুগত্যে তাচ্ছিল্য করেত
(১১ই সেপ্টেম্বর’১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় ‘সোনামণি সম্মেলন’ উপলক্ষ্যে রচিত এবং সম্মেলনে স্বকণ্ঠে আবৃত্ত) আজকে আমরা অবশ্যই কচিকাঁচা, সবাই ছোট ছোট বাচ্চা,কুরআনের আলোয় জীবন গড়ে আমরাই হবো মুসলমান সাচ্চা।আখেরী নবীর বাতলানো পথে চলি মোরা সোজা-সাপ্টা
শাসন নামে শোষণ করে শুধুই করে অত্যাচারদুঃখ যাদের নিত্য সাথী তাদের শুধু হয় বিচার।নিষ্কলংক মানুষগুলো হতাশায় দিন গুনছেচক্রকারীর চক্রজালে তারাই কেবল ভুগছে।ক্যাডার ভিত্তিক রাজনীতি করছে ভবে যারাইলুটতরাজি, চাঁদাবাজী জন্ম দিচ্ছে তারাই।মানবরূপী দানবগুলো বসে আস
সন্ত্রাসে ভরে গেছে মোদের সোনার দেশটাসকাল-বিকাল, রাত দুপুরে চলছে খুনের চেষ্টা।দেশে যারা টাকা ওয়ালা খুন হ’তে হয় তাদের ফেরটাকার লোভে সন্ত্রাসীরা যিম্মী করে সন্তানদের।সত্য কথা বলতে যারা একটু নাহি করে ভয়তাইতো তারা সন্ত্রাসীদের নির্মমতার শিকার হয়।শত, শত খু
হক্বের দাওয়াত দিয়ে যাব লক্ষ্য মোদের একটাইঅহি-র আলোয় গড়ব জীবন হক্বের পথে চলব সবাই।সমাজ থেকে শিরক-বিদ‘আত দূর করব ইনশাআল্লাহচেষ্টা মোরা চালিয়ে যাব সফলতা দিবেন মহান আল্লাহ।ইসলামের নামে যত নোংরামী মারেফতের নামে যত ভন্ডামীসবকিছু মোরা করব দূর যাতে কেউ না হয়
এমন সুন্দর সৃষ্টি যাঁর তাঁর পরিচয় শোনতাঁর সৃষ্টির নৈপুণ্যের মাঝে ত্রুটি নেই কোন।ঐ যে দূরে নীলাভ আকাশ দাঁড়িয়ে স্তম্ভ ছাড়াতাতে খচিত চন্দ্র-সূর্য অসংখ্য গ্রহ-তারা।অবনি মাঝে হেথায় হেথায় গগণ ছোঁয়া পাহাড়তাত্থেকে কোথাও সুদৃশ্য ঝর্ণা প্রবাহিত হয় আবার।হরেক রক
ইসলামী আকাশটা আজ বড় অন্ধকারসুন্নাত নিধন যজ্ঞ বিশাল আকার।শিরককারী বিদ‘আতী করে দাপাদাপিঅসহায় হয়ে ভাবি নিজেও যে পাপী!অধর্মের আস্ফালনে ঢাকা পড়ে ধর্মআল্লাহর কাছে দো‘আ করি নাশ এই কর্ম।সদা হক্ব কথা বলা হক্ব পথে চলাঅত্যাচার হয়রানি অবিরাম খেলা।তবু বলি নিজেকে
ইসলাম হ’ল আল্লাহ মনোনীত ধর্মইসলাম ছাড়া কবুল হবে না কোন কর্ম।ধর্মের মাঝে দেখছি আজি নানান বিভক্তিকেউবা করছে নবীর নামে উদ্ভট সব উক্তি।ধর্মের নামে ঢুকল কেমনে চারি মাযহাবনবীর সুন্নাত মানতে হবে ছাড়তে হবে সব।ধর্মের মাঝে আসল কেমনে ফিকহী মতবাদকুরআন-হাদীছ মানত
শরী‘আতী সেই তেজোদীপ্তসুমধুর কণ্ঠের জাগরণীফিরে পাবে না কেউখুঁজলেও তামাম ধরণী।কুপথগামীরাও পেয়েছেহিদায়াতের আলোর সন্ধানলক্ষ কোটি বিশ্ববাসীভুলবে না তাঁর অনন্য অবদান।ইহজগতে ধৈর্যশীল হোকআত্মীয়-স্বজন ও শোকাহত পরিবারসকল কর্মীর প্রাণপ্রিয়আমীরে জামা‘আতের বিশ্বস
অম্বরে দেখি পারাবতগুলো উড়ে চলে দলে দলেউড়ে যেতে যেতে ওরা একতার কথা বলে।পাখির কুজনে অলির গুঞ্জনে শুনি একতার সুরওরা বড় ভাল নেই ভেদাভেদ হৃদয়ে আশার নূর।মৌমাছিগুলো দল বেঁধে চলে কেউ কারো অরি নয়আকাশে-বাতাসে বন-বনানীতে হেরি একতার জয়।মৌমাছি দেখ একতার বলে সুখের
হকের পথে চলতে গিয়ে আসছে অনেক বাধাসঠিক আমল করব সদাই মানব না কোন বাধা।বাপে বলে কপাল পোড়া আহলেহাদীছ ছাড়ইমাম ছাহেব যেমন পড়ে তেমন ছালাত পড়।ত্যাজ্যপুত্র করব তোমায় দেখবে আমার ঠেলানতুন ধর্ম তোমায় দিয়ে করছে ওরা খেলা।মায়ে বলে হতচ্ছাড়া তুমিতো অবুঝ ছেলেঅল্পদিনে
এক দেশে এক সাধু ছিল নামটি তাহার ‘সত্য’নতুন নতুন খুশীর খবর বলতো মুখে নিত্য।পাইক-পেয়াদা শান্ত্রি সেপাই সবাই করে নামআমলা-চাকর বান্দী-নফর দেয় যে কথার দাম।ধোঁকাবাজী মিথ্যা কথা যুলুম-অত্যাচারকস্মিনকালেও ধারে নাকো এসব কিছুর ধার।সারা দেশে জয়জয়কার হাত তালি দে
সাজ সাজ রব সবদিকে আজ ঈদের খুশী বলে,রামাযানের ঐ কষ্ট কঠিন দিন যে গেছে চলে।জাগলো সাড়া ভাঙ্গল আঁধার পাপ-পাতকী সবি,নাইকো মোটে দুঃখ-ব্যথা পুরলো মনের দাবী।কোন পাতকী সুপ্ত নীদে ভাংলো না কার ঘুম?কে পাবে না আজকে ঈদে বিদায়ী ছাওমে চুম?জোয়ান, যুবক, বাচ্চা, বুড়ো
বৃদ্ধাশ্রম! মানবতার এক কলঙ্কিত কারাগারবৃদ্ধাশ্রম! পিতাপুত্র সম্পর্ক করে ছারখার।বৃদ্ধাশ্রম! দুঃখ-কষ্টে ভরা একস্থানবৃদ্ধাশ্রম! অব্যক্ত বেদনায় বয়ে চলা অশ্রুবান।বৃদ্ধাশ্রমের করুণ কাহিনী বলতে গেলে অশ্রু রুখা দায়দুঃখ-কষ্টে নিপতিত মানুষগুলিকে দেখলেই বুঝা যা
বিশ্বে যত মহোপকারযার সম নেই মানব কল্যাণ,সকল উপকারের শ্রেষ্ঠ উপকারমাদকমুক্ত রক্তদান।মুমূর্ষু রোগীকে রক্তদানআল্লাহর সন্তুষ্টির অর্জন,এমন ভাগ্যবান কয়জন আছেএ মহান ব্রত করে গ্রহণ?ধর্ম-বর্ণ-ভাষা নির্বিশেষেহ’তে পারে নাজাতের অসীলা,অন্যকেও উদ্বুদ্ধকরণেভারী হব
এগিয়ে এসো সবে এগিয়ে এসোমানব সেবার মহান কাজেমাদক সেবনে তোমার জীবন হবে অবসানমাদকমুক্ত রক্ত দানে বাঁচবে জাতির প্রাণ।এটাই আল-‘আওনের অনন্য শ্লোগান।মুমূর্ষু জনের পাশে দাঁড়াওরক্ত দিতে করোনাকো দ্বিধাজাতি-ধর্মে নেই কোন ভেদসবাইতো আল্লাহর বান্দা।আল-‘আওনের সদস্য
আত-তাহরীক তুমি লাখ পাঠকের সমস্যার সমাধানআল্লাহ তোমাকে যুগ যুগ ধরে রাখুক অম্লান।তোমায় পাঠ করে আমি সত্যের সন্ধান পাইতোমার তুলনীয় পত্রিকা এদেশে আর নাই।আত-তাহরীক তুমি যুগ-জিজ্ঞাসার তথ্যবহুল সমাধানধরাপৃষ্ঠে তুমি বেঁচে থাক আজীবন।তোমার সঠিক জ্ঞানের প্রভায়আল
বিজাতীয় সভ্যতায় ছেঁয়ে গেছে গোটা দেশউচ্ছন্নতায় যুবসমাজ হচ্ছে সবে শেষ।শিক্ষাঙ্গনে নেই সুশিক্ষাশেখানো হয় না নৈতিকতা,পার্থিব উন্নতির দীক্ষা দেওয়া হয় শুধুচলে সেথা সম্পদ লাভের প্রতিযোগিতা।মা-বাবার গর্ব ভেঙে-চুরে খর্বআশার প্রদীপটুকু শেষ মাদক নেশায়অদ্ভূত বেয়
আত-তাহরীক তুমি! সত্য পথের সেরা প্রতীকআত-তাহরীক তুমি! সত্য পথে চল নির্ভীক।আত-তাহরীক তুমি! ২৩ বছরের অনন্য গৌরবআত-তাহরীক তুমি! বিলিয়ে দাও সত্য পথের সৌরভ।আত-তাহরীক তুমি! দ্বীনী পথকুলের সুবাসআত-তাহরীক তুমি! সত্য পথের অনন্য আভাস।আত-তাহরীক তুমি! দেশ-বিদেশের
বছরের পর তরণী সাজিয়েদ্বারে এলো রামাযান,নেকীর পশরা এনেছে সাজিয়েপাতকী করিতে ত্রাণ।ফেরদাঊস আর জান্নাতদ্বার খুলে আজি দাঁড়িয়েআল্লাহর বান্দায় মিশাইবে বুকচেয়ে রহে হাত বাড়িয়ে।গোনাহতে রবে না, হবে নাকো কেউআল্লাহ ছাড়া কারো দাস,শহীদী পুণ্য অর্জিবে আজিমুমিনের মনে
এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।শত শত শহীদের রক্তের বিনিময়ে এদেশ করেছি স্বাধীন,দেশ দেশান্তর জয় করে তাই গড়েছি নিজ অধীন।বালাকোটের রক্তমাখা মোরা সেই তিতুমীর,লড়তে জানি মরতে জানি মোরা সকল যুগের বীর।ভারতবর্ষ জয় করেছি বুকের তাজা রক্তে,সম্ম
মুবাশ্বিরুল ইসলাম৭ম শ্রেণী আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফীনওদাপাড়া, রাজশাহী। এই ফিরক্বা নাজী ফিরক্বাসঠিক পথে চলেএই ফিরক্বা ছহীহ ফিরক্বাঅহি-র কথা বলে।এই ফিরক্বাই বিজয়ীচলে এসো এখানেএই ফিরক্বায় এসেএগিয়ে চল হক্বের পানে।এ ফিরক্বায় নেই শিরক-বিদ‘আতনেই কোন
মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলামভাটপাড়া, সাতক্ষীরা। বছর ঘুরে আবার আসছে তাবলীগী ইজতেমাসেথায় আমায় নিয়ে যাওগো মা‘বূদ ও মাওলানা।সেখানেতে শুনবো সবাই বিষয় ভিত্তিক ভাষণসেই ভাষণে মুক্ত হবে শিরক-বিদ‘আতের আগ্রাসন।দুর্নীতি-দুরাচারের বিরুদ্ধে ভাষণ হবে যে ইজতেমায়সেই ইজতেমা
অনুক্ত মিত্রতালা, সাতক্ষীরা। পুষ্প তরে ভোমর যেমন বিহার দিবা-নিশি,ফোটা ফোটা মধু পেয়ে থাকে মহা খুশি।মাসের ত্রিশ পার না হ’তে ব্যস্ত সবার মন,তাহরীক পাওয়ার তরে শুধু মন করে আনচান।রূপ, ঘ্রাণ আর মধুর মোহে ভোমর বিহার করে,পেয়ে খুশি হৃদয় তুষি রবের রহম দ্বারে।শি
মুহাম্মাদ মোমতায আলী খাঁনঝিনা, গোদাগাড়ী, রাজশাহী। হে বিশ্ব বিবেক! কেন আছ নীরব-নিশ্চুপ?মুখে কি আঁটা আছে হীন স্বার্থের কুলুপ? কোন বাহানায় হয়েছ এমন বোবা-বধির,ন্যাংড়া-কানার মত অচল স্থবির?তোমার চোখে কেন আছহাবে কাহাফের গভীর ঘুম,চেয়ে দেখ হিংস্র হা
মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলামভাটপাড়া, সাতক্ষীরা। চল মুমিন ভাই ছালাত আদায় করতে যাইছালাত বিনে পাবে নাতো পরকালে ঠাঁই।পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত যদি কায়েম করতে পারোপবিত্র হবে দৈনিক পাঁচবার গোসল করার মত।ছালাত ছাড়া মুসলমানের নেই কোন উপায়পরকালে প্রথম প্রশ্ন হবে ছালাতের জান
এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।ইসলামী সংস্কৃতি আজ ভাসমান মেঘের মতো ভেসে বেড়ায়অনৈসলামী অপসংস্কৃতি তাই জগৎ জুড়ে হেসে খেলায়,মুসলমানরা বিচ্ছিন্ন আজ তারা সব ঐক্যহীন,তাই ইহুদী নাছারা অমুসলিমদের হচ্ছে বিজয় দিন দিন।ইসলাম থেকে আজ আমরা ছিটকে
মুহাম্মাদ আতিয়ার রহমানমাদরা, সোনাবাড়িয়া, কলারোয়া, সাতক্ষীরা। ‘দু’হাত তুলে আল্লাহর কাছে জানাই আকুল প্রার্থনা,যুলুমবাজের চরণ তলে আমরা মুসলিম থাকবো না।যুলুমবাজের যুলুম আল্লাহ শেষ করে দাও বিশ্বতে,মযলূম হয়ে থাকবে না কেউ রইবে না আর নিঃস্বতে।নারী-শিশু, বৃদ্
ইসহাক হুসাইনসহকারী শিক্ষক, মাদরা প্রাথঃ বিদ্যালয়, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আল্লাহকে পেতে হ’লে,রাসূলকে করতে হবে অনুসরণ।তরুণ-তরুণী আজি হয়েছে উদগ্রীব,করতে ছহীহ হাদীছের স্বরূপ উদ্ঘাটন।তাওহীদের আলোকবর্তিকা নিয়ে হাতে,দেশ-বিদেশে হয়েছ তুমি বাহির।হরিণ শাবকের ন
মুহাম্মাদ রফীকুল ইসলামগোপালপুর, রাণীনগর, নওগাঁ। ধর্মের নামে সৃষ্ট প্রত্যেক নতুন কাজসর্বনিকৃষ্ট, সেটাই বিদ‘আত।কবুল হবে না নফল ফরয কোন ইবাদতযে ব্যক্তি করবে বিদ‘আত।বিদ‘আত করলে মানুষ হবে পথভ্রষ্টবিদ‘আতীর আমল হয়ে যাবে নষ্ট।হাউযে কাউছারের পানি পাবে না করলে
আতিয়ার রহমানমাদরা, সোনাবাড়িয়া, কলারোয়া, সাতক্ষীরা। পৃথিবীর কান্না শুনতে পাচ্ছ কি?বুকে কোটি বছরের পঙ্কিলতার পাথর!এক অসহ্য যন্ত্রণা।মানুষরূপী পশুদের অত্যাচার আজঅতিক্রম করেছে ধৈর্যের পরিসীমা,তাই পৃথিবী কাঁদে।শক্তিমত্তার নিষ্ঠুর অত্যাচারে যখনতার নিপীড়িত
আধুনিকতা! ওহে আধুনিকতা!কোথা থেকে হাযির হ’লেনিয়ে এমন বর্বরতা!ওহে আধুনিকতা!ভেবেছিলাম তোমার আলোক আভায়মোরা খুঁজে পাবো জীবনের পূর্ণতা,কলুষিত জীবন বদলে মোরাফিরে পাবো সোনালী সভ্যতা।কিন্তু তুমি নিয়ে আসলে তিমির রাত্রিজাগালে মানবের বিবেক শূন্যতা,তাইতো বিশ্ব আজ
কে গো মম বারে বারে অলক্ষ্যে অদূরেনাম ধরে শুধু ডাকে?চকিতে চমকি কত ছবি অাঁকিমরণ নদীর বাঁকে।আজি ক্ষণে ক্ষণে আসিছে স্মরণেঅতীতের দিনগুলি।ফেলে আসা পথে ফিরিব সে রথেভাবিনি যাবো যে চলি।এত দিন ভবে কোথা যেবা কবেবিস্মৃতির বেলাভূমে,করি আমি খেলা যেন দ্বীন ভোলাধরণী
আমরা নারী লোকসমাজে ধর্ষিতা হই,পাই না বিচার মনের অনলে ভষ্মিতা হই।অপবাদে লাঞ্ছিতার কিএই সমাজে জায়গা আছে?ধর্ষক চলে বুক ফুলিয়েলোকালয়ে সমাজ মাঝে।ইভটিজিংয়ে পথের কুকুরছোঁ মেরে ধায়,কোমল শরীর হায়েনার মতইখুবলিয়ে খায়!এদের সাথে লড়ার মতোকোন শাসকের শক্তি আছে?অপমান
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড,ঘটছে তবু একি কান্ড!চলছে সদা পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস,সর্বনাশ! সর্বনাশ! এ জাতির সর্বনাশ।মন থাকে না টেবিলেতে,চোখ শুধু যায় ফেসবুকেতে।কখন আসবে পরীক্ষার আপডেট প্রশ্নপত্র,এভাবে পাশ করেই আজ আমি ভালো ছাত্র।মেধাবীদের নেইকো দাম,টাকায় প্র
পথভোলা ঐ নাবিক যবে তাকায় গগণ পানে,জানায় তারা পথের দিশা চলে সঠিক পানে।ভ্রান্ত পথে আছে যারা এ ধরণী পরে,তাহরীকের জ্ঞানের দিশা বিলাও তাদের তরে।নিশির পথিক পথ না পেয়ে ছাড়ে আখি বারি,আকাশ ভেদে ঊষার আলো দেয় যে দিশা তারি।যেজন ভাবে ভুবন মাঝে নেইকো অহি-র জ্ঞান,আ
চেয়ে দেখ মিয়ানমার জ্বলে দাউ দাউআবাল-বৃদ্ধ-বণিতা কাঁদে হাউ মাউ।গাছের ডালে পাখি কাঁদে দেখে সব দৃশ্যকিন্তু নীরব চেয়ে আছে মুসলিম বিশ্ব।নাফ নদীর মাছ কাঁদে কাঁদে বনের পশুওরা আগুনে পুড়িয়ে মারে দুগ্ধপোষ্য শিশু।মা-বোনের ইয্যত নিয়ে ওরা খেলে ছিনিমিনি।এসব করুণ দ
এসেছি তোমার ধরাতে প্রভুভিক্ষা পেয়েছি প্রাণ,পেয়েছি করুণা সাগর সমতবুও নাফরমান!আমি আশরাফ নহি আতরাফসৃষ্টির সেরা দান।শত আদরে রেখেছ জড়িয়ে,দিয়েছ অশেষ সম্মান।ক্ষণিকের এই ধরাতে প্রভুআমি এক মেহমান,মায়ায় পড়েছি তোমার সৃষ্টিরভুলেছি স্রষ্টা তুমি যে মহান!যদি ভুলে য
প্রভু তোমার তরেযাচি সদা এই শক্তি!ধন্য করোগো রহমে তোমারপূর্ণ করো এ আকুতিযাচি সদা এই শক্তি!সঞ্চার করো প্রাণেতে শক্তিগাফলতি হ’তে চাহিগো মুক্তি,কখনো যেন নাহি মানি হারকরি সদা প্রভু মিনতি।যাচি সদা এই শক্তি!শত্রু-মিত্র গরীব-ধনীরাজা-প্রজা আর মুর্খ-জ্ঞানী,সকল
দাও, দাও, দাও মোরে, কর্মের স্থিরতাসঠিক পথে দাও দিশা, দাও অবিচলতা।দাও, দাও মোরে যত নেক নে‘মত,করি শোকর তব, সুন্দর ইবাদত।দাও, দাও মোরে প্রশান্ত হৃদয়,সৎ কথা বলবা, শক্তি সমুদয়।দাও, দাও মোরে, যা কিছু কল্যাণকর,দিও না মন্দ কিছু, অসত্য অসুন্দর।হে আল্লাহ! তুমি
বিশ্ব যবে ডুবেছিল নিকস কালো অাঁধারেরাসূল এসে জ্বালেন আলো অন্ধকার ধরাতে।সে আলো এক সোনার খনি শক্তি সিমাহীনমনের অাঁধার দূর করতে ডাকছে বিরামহীন।আসছো যখন যেতে হবে ভেবে দেখ নাপুঁজি ছাড়া আখেরাতে নাজাত মিলবে না।ফরমা ছাড়া ইটের সাইজ কভু গড়ে নারাসূল ছাড়া জীবন ম
মিথ্যা হ’ল পাপের মূল মুনাফিকের আলামতমিথ্যাবাদী পায় না তাই আল্লাহ পাকের রহমত।এ সমাজে ফাসেক ফাজের মিথ্যাবাদী যারাসবার কাছে ঘৃণার পাত্র পায় না সম্মান তারা।কর্মক্ষেত্রে যদি থাকে মিথ্যা বলার স্বভাবদেখা দিবে আয়-রোযগারে বরকতের অভাব।গান-সিনেমা, নভেল-নাটক মিথ
মুহাম্মাদ আনীসুর রহমানদারিয়া, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।তোমরা সবে সামনে চল মৃত্যু চলে পিছে,এ জগতের ভালোবাসা সবি যে হায় মিছে।দম ফুরালে সাঙ্গ হবে যত আশার ভেলা,ছেলে-মেয়ে, ধন-সম্পদ কয়েক দিনের খেলা।উপার্জনে নেই বাধা সৎ পথে হ’লে,অসৎ পথের কুফল কি তা কুরআন দিচ্ছে ব
আনীসুর রহমানবগুড়া।আমি যখন মরে যাব এই দুনিয়ায় নাহি রবতোমরা কেউ আমার জন্য কান্দিও না।তোমাদের চেয়ে আছেন দয়ালু রহীম রহমানতোমরা সবে আজীবন ধরে গাইবে তাঁরই গুণগান।কালেমা পড়ার কথা আমায় করে দিবে স্মরণকালেমা শাহাদত না পড়ে হয় না যেন মরণ।তোমরা সবাই থাকবে বসে, চল
মুজাহিদুল ইসলাম স্বাধীনহলিধানী, ঝিনাইদহ।মহানবীর এই অমিয় বাণীমনোযোগ দিয়ে শোন,যেদিন আরশের ছায়া ব্যতীতছায়া থাকবে না কোন।সাত শ্রেণীর মানুষকে আল্লাহছায়া দিবেন তাতে,যেসব শাসক বিচার করবে,ন্যায় ও নীতির সাথে।যেসব যুবক জীবন গড়বেআল্লাহর ইবাদতে,সম্প
মুহাম্মাদ মুমতায আলী খাঁনঝিনা, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।যে মানুষ হন প্রকৃত জ্ঞানী তিনি সর্বদা সত্যের সন্ধানী।যেখানে তিনি সত্য খুঁজে পান, সেখানেই তিনি ছুটে যান।নিজ সিদ্ধান্তে কখনো ভুল পথে করলে গমন,তওবার মাধ্যমে দ্রুত করেন সংশোধন।থাকুক হাযারো যুক্তি-তর্ক, থাক
আব্দুল কাইয়ূমকুলাঘাট, লালমণিরহাট।হক কথা বলা, হক পথে চলাআল্লাহ পাকের নির্দেশ,আতিউল্লাহ ওয়া আতিউর রাসূলকুরআন-সুন্নাহর আদেশ।ছহীহ হাদীছ জানা ও ছহীহ সুন্নাহ মানারাসূল (ছাঃ)-এর নির্দেশনা,মুমিন-মুসলিম কভু এ আদেশকরে না অবমাননা।কুরআন-হাদীছের সঠিক জ্ঞান নেইতবু
মুজাহিদুল ইসলাম স্বাধীনহলিধানী, ঝিনাইদহ।টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে দিয়েযারা কাপড় পরে,পণ্য বিক্রি করার জন্যমিথ্যা কসম করে।কিছু দান করার পরখোঁটা দেয় যারা,মহানবী বলে গেছেন,এই লোকেরাই তারা?যাদের সাথে আল্লাহ তা‘আলাবলবেন না কথা,পারবে না অর্জন করতেযারা
আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।কোন খানেতে ভিড়বে আমার জীবন তরী?প্রভাত হ’তে রেখেছি আমি হালটি ধরি।অল্প সময়ে কাটলো শৈশব সে তো আমায় রাখলো নাশিশুর শেষে বাল্য এসে জানায় সালাম আনমনা।চিন্তা করি জীবন ভরি থাকবো আমি বাল্যতে,কিন্তু আশা সব দুরাশা চিড় ধরলো স
কখন ফুটবে তোমার জ্ঞানের কলি, কখন হবে তোমার বোধ,সূক্ষ্মভাবে নিবে কর্মের হিসাব, বলেছেন তিনি খোদ।যতই থাকুক তোমার আধিপত্য সারা ভুবন জুড়েচিত করে শুয়াবে একদিন লম্বা চাদর মুড়ে।ব্যস্ত সময় কাটাবে সেদিন আপন যারা আছে,দিনে দিনে পর হবে সব কেউ রবে না কাছে।আশেপাশে
ভাবছিস কি তুই জান্নাত পাবিছালাত পড়ে শুধু পশ্চিমেদোদেল বান্দা তুই আছিস হয়েনাম লিখিয়ে মুসলিমে।সিরিয়ালের ঐ নাটকে তোরদূর্গা সরশ্বতী,ঘরের ভিতর মূর্তিপূজাঈমানের করেছে ক্ষতি।উলু ধ্বনি দেবীর অঞ্জলীটিভির পর্দায় দেখিস,তোর ধর্ম যে ইসলাম ছিলকেমনে ভুলে গেছিস।একটু
লাশে লাশে আজি ঢাকা পড়ে গেছেআরাকানের সব ভূমি,লড়ে লড়ে সবে নিরুপায় হয়েএকেবারে গেল ঘুমি।ভিজে ভিজে লাল কাফনে কাফনেরক্তের প্রতিবাদ,মরে কেন যাব ইহূদীর খুরেহইনি তো উন্মাদ?পরাজয় কভু মানতে পারি নাআজি নিব প্রতিশোধ,ভেঙ্গে চুরে দিব যালেমের হাতমিশে যাবে মহাক্রোধ।ভ
লাশে লাশে আজি ঢাকা পড়ে গেছেআরাকানের সব ভূমি,লড়ে লড়ে সবে নিরুপায় হয়েএকেবারে গেল ঘুমি।ভিজে ভিজে লাল কাফনে কাফনেরক্তের প্রতিবাদ,মরে কেন যাব ইহূদীর খুরেহইনি তো উন্মাদ?পরাজয় কভু মানতে পারি নাআজি নিব প্রতিশোধ,ভেঙ্গে চুরে দিব যালেমের হাতমিশে যাবে মহাক্রোধ।ভ
হে মহামহিম গফূর ও গফ্ফার রহীম ও রহমান!তোমার মাঝে বিলীন হ’তে মোর শক্তি করগো দান।দাওগো শক্তি হ’তে পারি যেন ঈমানে শক্তিধর,তোমার প্রেমে হ’তে পারি যেন মশগূল বিশ্ব পর।হে বিচার দিবসের মালিক রহীম ও রহমান!তোমার প্রেমে রাঙাতে হৃদয় শক্তি করো দান।এ বসুধার গর্বিত
দীর্ঘ ছিয়াম সাধনার পরে এলো ঈদুল ফিতর,অনাবিল আনন্দ বিরাজ করছে মুমিনের মনের ভিতর।ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা ও আনন্দে উদ্বেলিত মুসলিম জাহান,হিংসা-বিদ্বেষ, বিভক্তি-বিভেদ ভুলে ইদগাহে আগুয়ান।ঈদুল ফিতর হ’ল ছিয়াম সাধকদের জন্য পুরস্কার,আরেক পুরস্কার নিবে ছায়েম লাভ ক
শাওয়ালের ছয়টি ছিয়াম যে জন রামাযানের পর করেসে ব্যক্তি যেন পালন করল ছিয়াম সারাটি বছর ধরে।হাদীছে নববীতে রাসূলের যবানীতে কথাটি রয়ত্রিশটি ছিয়াম দশগুণ করলে তিনশ’টি হয়।শাওয়ালের ছয়টি ছিয়াম দশগুণ করলে ষাটটি হবেতিনশ’ ষাট দিনে আরবী বছর হয়ে থাকে এই ভবে।সব ছিয়ামে
কে বলে মহান আল্লাহ নিরাকারকোথায় আছে তা লেখা?কুরআন হাদীছ পড়ে দেখিযায় না যে তা দেখা।তবুও সমাজের অধিকাংশ লোকনিরাকার বলছেন তাঁকেভাবি মহান আল্লাহ সম্পর্কে একথাবড়ই মিথ্যাচার বটে।এই মহাবিশ্বের মালিক যিঁনিসারা জাহান যাঁর ইশারায় চলেযাঁর দু’হাতে সকল ক্ষমতাতাঁক
আজি এক্ষণে শ্রান্তির ক্ষণেতব কথা মনে পড়ে,তুমি যে এখন জানি না কেমনতবু বারে বারে স্মৃতি নাড়ে।তোমা করি ভয় অতি বিস্ময়,পালাতে পারি না মোটে,হিমাদ্রির কোলে পারাবার সলিলেলুকালে কিই বা ঘটে?পাবো কি রেহাই পরিত্রাণ হেথায়যাবো কি বাঁচিয়া আমি?এ কথা স্মরিয়া মরমে মরি
এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।পৃথিবীটা পাল্টে গেছে উল্টে গেছে রীতি,মানুষের মাঝে সেই মানবতার নেই কো মধুর প্রীতি।ধর্ম নীতির কেউ ধার-ধারে না মনগড়া সব চলে,বিলাসী ব্যাসনে চলে সবাই টাকার গরম হ’লে।ভাবরে মনা ওরে সোনা কোথায় আসল বাড়িভবের মা
আব্দুল মুজীবধামইচ, তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ।রক্তাক্ত জনপদছিন্নভিন্ন দেহদেখেছি আমি মানবতার করুন আর্তনাদঅবশেষে মৃত্যু...।আমার ভাইয়ের খন্ডিত মস্তক,আমার বোনের ফোলা ফাপা দেহদেখেছি আমি মায়ের ছেড়া শাড়ির অাঁচলযেমন ছোপ ছোপ রক্ত,ঢেউয়ের তালে তালে নৃত্য নয়যেন ইশারায় ডাক
কাযী মুহাম্মাদ আব্দুর রহীমজামালগঞ্জ, জয়পুরহাট।আল্লাহ তোমার মধুমাখা নামডাকতে লাগে বেশ,যত ডাকি ততই আল্লাহমধুর হয় না শেষ।তোমার নামে পাগলপরাআসমান ও যমীন,নাই তুলনা তোমার সাথেভাবে গো মুমিন।স্রষ্টা তুমি, শিল্পী তুমিতুমি প্রজ্ঞাময়,জপি মালা তোমার নামেনাই কিছু
আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।পশ্চিমার ঐ নীল সামিয়ানাউঠবে ছাওমের নতুন চাঁদ,মুমিন মনে হর্ষ লহরমিটিয়ে নিবে স্বপ্নসাধ।কোন পাতকী পঙ্কিলতায়যাচ্ছে ডুবে বর্ষ ভর,তার জীবনে উঠবে সুরুজস্বর্ণ কমল নতুন ভোর।মিটিয়ে নিবে সব গোনাহ তাইদেয় ছিয়াম ঐ হাতছানি,উঠবে
আবু বকর (রাঃ)! তুমি প্রথম খলীফা, তুমি ছিদ্দীক্বতুমি সবার চেনা, আছে যত লোক দিগ্বিদিক,নবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর তুমি প্রথম থেকেই সহচরসমহারে তুমিও সয়েছ যত অনাচার যত অত্যাচার।যেদিন শুনেছিলে তুমি দিতে হবে পাড়িমক্কা থেকে মদীনায়,সেদিন থেকে জেগে ছিলে জানিচোখে ন
ওহে মানব! ছেড়ে দে তুই ছল-চাতুরীর মন্ত্রণাতুই যে মানুষ বিবেকওয়ালা, বিবেকহীন কোন যন্ত্র না।মানুষ হয়ে যখন এই দুনিয়াতে জন্মিলিজন্মটাকে সার্থক করে ধন্য কর এ ধরণী।সবাই যেন তোর কারণে হয়রে পাগল দিলটাতেহ’তে মহান খোঁজে সাদৃশ্য, পারে যেন নিজেকে পাল্টাতে।আদর্শে
আমাদের অপরাধ, দেশপ্রেমিক মোরাসত্যের পথে লড়ি,আপন মনে নিপুণ হাতেএই মাতৃভূমি গড়ি।আমাদের অপরাধ, শান্তির মিশনেমানবতার চেয়েছি জয়,ষড়যন্ত্রের জালে অাঁটকে ওরামোদের দমাতে চায়।আমাদের অপরাধ, সকল ভ্রান্ত মতবাদডাস্টবিনে দেই ফেলে,গ্রহণ করি মোরা একমাত্র অহীর বিধানকু
কুরআন দিয়েছে মানবতার সম্মানসকল মানুষ আদম-হাওয়ার সন্তান।প্রিয় রাসূল (ছাঃ) বলেছেনকুরআন হ’ল সাম্যের সংবিধান।নর-নারীতে বিভেদ আছে বিদ্যমানবিভেদ সত্ত্বেও অধিকার পাবে সমান।বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়েস্থানভেদে সম-অধিকার কুরআন দিল করে।জাহেলী যুগে নার
বল দেখি, তোমরা জান কি এপ্রিল ফুলের কথা?জগৎ জুড়ে মুসলমানের বইছে প্রাণে ব্যথা।এপ্রিল ফুলের মানে হ’ল- এপ্রিলের বোকাভয়ঙ্কর এক ইতিহাস দিচ্ছে মনে টোকা।স্পেনে অষ্টম শতাব্দীতে সমাজ ছিল সুঠামমুসলিম শাসন কায়েম হ’ল, বিশ্ব জুড়ে সুনাম।চরম মুসলিম বিদ্বেষী এক পর্তু
পৃথিবী! ক্ষণিক তরে তোমায়আমি দেখতে এসেছিলামকি পেলাম তোমা হ’তেকিইবা তোমায় দিলাম?হক হালাল বুঝিনি তাইগ্রাস করেছি সব,কি জবাব দিব সেদিনযেদিন বিচার করবেন রব।প্রবৃত্তির মোহে পড়েহারিয়ে গেছি হায়কি করে শুধাব আমিআর তো সময় নাই।বেলা শেষে হে পৃথিবী!তোমায় ঘৃণা করিফর
আম্মাজান! আম্মাজান!রোহিঙ্গা শিশু ডাকছে ঐবুলেটের আঘাতে ঝলসানো মাক্রন্দনরত বক্ষে রই।প্রাণহীন মায়ের বুকের উপরেডাকছে শিশু আম্মাজান!আরতো আম্মা শুনবে না ডাকশূন্যে মিলিছে তাহার প্রাণ।আম্মাজান! আম্মাজান!লক্ষ শিশুর করুণ ডাক,আকাশে উড়ছে শত্রুসেনারপ্রাণ বিনাশী ব
এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।সভ্যতার বিবর্তনে বদলে গেছেসামাজিক রীতি-নীতি,পরিবর্তন তাই আবহাওয়া আর জলবায়ুহারিয়ে গেছে ষড়ঋতুর চিরচেনা সেই পালা।পুঁথিগত শিক্ষার বেড়ে গেছে হারবিস্তার ঘটেছে দেশে বেহায়াপনা আর নির্লজ্জতারদেশের শাসন চ
মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলামশ্যামপুর, মতিহার, রাজশাহী।নাফ নদীর ওপারে আমার ঘর।অস্তিত্বশীল চারণভূমির বিস্তারের পূর্বেই আমার জন্ম।আমি হারিয়েছি গৃহ, গ্রাম, শৈশবকেড়ে নিয়েছে স্বদেশ মাতৃভূমিআর আমাদের পরিচয়।আমাদের চিৎকার আর ভাষার নাম, মানচিত্রযা আমাদের কাছে পৃথিবী
মুহাম্মাদ আনীসুর রহমানদারিয়া, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।ভবে নিজের বলতে নেই যে কিছু, বলে দিয়েছেন রব,হুকুম হ’লেই যেতে হবে ফেলে রেখে সব।সঙ্গে হয়ত পাবে তুমি কাপড় কয়েকখানি,দিন কয়েক সঙ্গী-সাথী ফেলবে চোখের পানি।এক নিমিষে বিলীন হবে তোমার বাহুবল,সামনে এসে হাযির হবে
আতিয়ার রহমানমাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।আর পারি না জীবনটাকেসম্মুখ পানে টানতেকখন সে যে পৌঁছে যাবেচলার পথের প্রান্তে।সংসার আমায় দিচ্ছে বিদায়পারছে কই আর রাখতে,হৃদয় তটের বহু কথাকাল্পিকতায় অাঁকতে।যেদিকে তাকাই সবদিকে পাইতমসাঘেরা অাঁধার রাত,দেখি না কোথাও একটু
আত-তাহরীক! কত মানুষ তোমার সন্ধানেমাস শেষ হ’তে না হ’তেই খোঁজে তোমায়তোমার তরে ব্যাকুল সবে, আছ তুমি কোনখানে?কত পথহারা পেয়েছে দিশাতোমার জ্ঞানের কল্যাণে।তোমার মাধ্যমে নিয়েছে কত সমস্যার সুষ্ঠু সমাধানতোমার কারণে বন্ধ হয়েছে কত বিদ‘আতী অনুষ্ঠান!আত-তাহরীক! শির
কি হবে বসে থেকে,অযথা বিপদ দেখে;এগিয়ে এসো, পথ ভোলাদেরছহীহ হাদীছের দাওয়াত দিতে।আল্লাহ বলেন, কঠোরভাবেকেমনে তোমরা ভাবলে সবেচুপে চুপে ঈমান নিয়েবিনা দাওয়াতে জান্নাতে যাবে?এসো মুমিন করি পণ,দাঈ হয়ে আজীবন;শিরক-বিদ‘আত ও জঙ্গী-নীতিকরব নির্মূল, রাখব কীর্তি।কুরআন
রূহ তোমার রূপটি কেমনকোথায় তোমার ঠিক নিবাস?থাকো কোথায় ঘাপটি মেরেকোথায় তুমি করছ বাস?তুমি কি গো থাকছো কাছেআমি যখন ঘুম পাড়ি?জিয়ন কাঠির পরশ বুলায়েজীবন নদী যে দেই পাড়ি।স্বপ্ন দেখি যখন আমিঅঘোর ঘুমে শয্যা পর,তখন তুমি কোথায় থাকোআমায় রেখে রুদ্ধ দ্বার?তোমায় আমি
সন্তানেরা পাচ্ছে নাকো নৈতিকতার জ্ঞান,ঊর্ধ্বমুখী শিক্ষিতের হার নিম্নমুখী মান।চাকরি পেলে ভাবতে থাকে শুরু হ’ল সুখ,ইচ্ছা সবার পূরণ হবে থাকবে না আর দুখ।অগাধ টাকা অট্টালিকার মরণ নেশায় পড়ে,মত্ত হয়ে কাটায় জীবন সম্পদ গড়ার তরে।ঘোরের মধ্যে সময় যত হয়ে যায় পার,সম
দেশ ভরেছে শিয়াল, শকুন আর কুত্তায়মাগো, কে মুছবে তোর চোখের পানিএখনও ওরা রক্ত চুষে খায়হায়! বাঙালীর রক্ত চুষে খায় \সোনাভরা দেশে সোনার মানুষমুক্তির চেতনায় হয় যে বেহুঁশভোরের আকাশে লাল সূর্যটা উঁকি দেয়দেশমাতৃকা বুঝি অাঁখি মেলে চায় \বাংলা মায়ের বুকের ধন হচ্ছ
ঘরটি আমার অাঁধার কালোপ্রদীপ হীনা সাঁঝ,বিষাদ যতনে প্রিয় স্বজনেরাখিল সেথায় আজ।বন্ধ করে দিল একে একে সবেআমার গৃহের দ্বার,চারিদিক থেকে এলো এক নিমিশেতিমির অন্ধকার।পৃথিবীর আলো এই বুঝি শেষবন্ধ করে দিল গৃহের তালা,বুকের মাঝে উঠল জ্বলেআগ্নেয়গিরির অগ্নিজ্বালা।মৃ
পাঁচটি বিষয় মানতে হবেনবীজীর ফরমান এটা যে আল্লাহর বিধান।জামা‘আতবদ্ধ জীবন-যাপনআমীরের আদেশ শ্রবণআনুগত্য হিজরত আর জিহাদে গমনআল্লাহ তা‘আলা নবীর কাছে বলেছেন এমন।এক বিঘত কেউ যদি ভাই দল থেকে যায় দূরেইসলামের গন্ডি হ’তে সে গিয়েছে সরে।ছালাত-ছিয়াম কায়েম করেও এমন
দু’হাতে পরা লোহার শিকলবুকে বয়ে চলে ঝড় তুফান,পায় না কিনারা দিশাহারা সেনারাতবুও সামনে আগুয়ান।ভীরু জাতি নয়, নয় কাপুরুষ এরাবুকেতে বাঁধা তাদের পাক কুরআন,ষড়যন্ত্রের জাল ছিড়ে ফেলে বারবার এরাগেয়ে যায় সত্যের জয়গান।শিরক-বিদ‘আতকে পায়ে দলে মোরানিঃশেষ করে ফেলি চু
রাসূল যাকে হক্ব বলেছেনআমরাও তাকেই হক্ব জানি,রাসূল যাকে বাতিল বলেছেনআমরাও তাকে বাতিল মানি।রাসূল যা দিয়েছেন আমাদেরশরী‘আত হিসাবে করেছি গ্রহণ,রাসূল যা বাজেয়াপ্ত করেছেনআমরা তা করি বর্জন।রাসূল যার আনুগত্য করতে বলেছেনআমরা নিঃশর্তে তার আনুগত্য করি,রাসূল যাকে
(১)নক্ষত্রপুঞ্জের মতো আলোকমালা হৃদয়ে জ্বালিয়ে রেখেছো বেশহে আমার চক্ষুপুঞ্জ ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’!জীবন রাতের ঘন অন্ধকারে বিদিশায় হে আমার পাঞ্জেরী!পরকালে নাজাতের মনযীল পানে নির্ভুল রাহবার তুমি কান্ডারী।এই সবুজ-শ্যামলিমা, খাল-নদী, ঝর্ণা ও পাখীর ক
আমি চাইনা চাইনা সে স্বাধীনতা যে স্বাধীনতার নামে চলেনারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা।আমি চাইনা চাইনাকো সেই স্বাধীনতাযে স্বাধীনতার নামে পরকীয়ায়জড়িয়ে নিজ সন্তানকে করে হত্যা।আমি চাইনা সেই স্বাধীনতাযে স্বাধীনতার ফলেনাম-পরিচয়হীন অবুঝ শিশুপড়ে থাকে ডাষ্টবিনে।
গরীরের হক মেরে,ধনীরা পেট ভরে।শাস্তিতে ফ্যাট বাড়ে,বয়ে নিতে হয় তারে।যেতে হবে পরপারে,ভাবনা-চিন্তা নাহি করে।কড়ায়-গন্ডায় হিসাব হবে,খেয়েছে যা লুটেপুটে।ধনীদের অর্জিত সম্পদেসুবিধা বঞ্চিতদের হক আছে।কর না গৌরব দিয়ে যাকাত,গরীবের হক দিলেইহালাল হবে সম্পদ।***
ভিক্ষুক কে তুই খেদাসনে বাপতিক্ত কথার ধাক্কা দে,পেটটিতে তার খুব ক্ষুধা বাপতাকে এক মুঠা ভিক্ষা দে।করুণ সুরে কাতর হয়েহাতটি বাড়ায় তোর দ্বারেশক্ত কথার তিক্ত বাণেতাকে তাড়াতে কেউ পারে?চিন্তা করিস ভর দিনে তোরপকেট খরচ হয় কত?তোর খরচের এক সিকিটাভিক্ষা করে নেয় ন
দু’হাত তুলে আল্লাহর কাছে করুণ সুরে প্রার্থনা,নিঃস্ব ও গরীব মোরা চরণ তলে থাকবো না।পায়ের নীচে মাড়িয়ে যাওয়া নিষ্পেষিত তাদের শির,তোমার কাছে ভিক্ষা মাগে মোছাও তাদের চক্ষু নীর।লক্ষ যুগের পুঞ্ছীভূত ব্যথায় ভরা বুকখানা,এক জাগাতে জমাট বেঁধে জানায় আজি প্রার্থনা
এই হাত সেই হাতে মিলতে পারে না,যে হাতে ছোরা চাকু আগ্নেয়াস্ত্র,যে হাতে হকিষ্টিক লোহার রড,যে হাতে চাইনিস কুড়াল রক্ত।এই হাত সেই হাতে মিলতে পারে না,যে হাতে কবিতা লিখে রাসূলকে গালি দেয়,যে হাতে রচনা করে স্যাটানিক ভার্সেস,যে হাতে লেখা হয় আযানের ধ্বনি যেন পতি
বুকের মাঝে আজ অগ্নিশিখাবাইরে বইছে ঝড়-তুফান,তাগূত বেদ্বীনের বজ্রাঘাতেধ্বংস হচ্ছে এই ঈমান।মুসলমানের দৃঢ় ঈমানে ওরাহানছে আঘাত বারংবার,নামধারী তুই কিসের মুসলিমমুসলিম নামের কুলাঙ্গার!কুফরী মতবাদে বিশ্বাসী তুইরবের বিধান আজ তুচ্ছ তোর,নিবুনিবু ঐ দ্বীনের মশালচ
জীবন মানে রঙিন স্বপ্নে ওড়া নয়,জীবন মানে ভবের পিছে ঘোরা নয়।জীবন মানে যা খুশি তা করা নয়,জীবন মানে অন্যায়ভাবে পকেট ভরা নয়।জীবন মানে অসৎ পথে চলা নয়,জীবন মানে ন্যায়কে পায়ে দলা নয়।জীবন মানে বিবেক শিকেয় তোলা নয়,জীবন মানে পরকালকে ভোলা নয়।জীবন মানে ন্যায়ের পথ
তোমার কাছে দু’হাত তুলে করি মুনাজাত শান্তি-সুখে কাটে যেন সবারই দিন-রাত। কেউ যেন রয়না দুঃখে এই ধরণীর বুকে সবার হৃদয় ভরে দিও তোমার দেয়া সুখে। থাকতে যেন পারি সবাই সবার সাথে মিলে তোমার প্রেমের আলো দিও আমার মরা দিলে। তোমার প্র
বৈশাখে হয় সবে আজব বাঙ্গালী মেখে রং সেজে সঙ বিচিত্র বর্ণালী। কেউ হয় বাঘ-সিংহ কেউবা বিড়াল-কুকুর জাতির বিবেক কাটছে ধীরে অতি চালাক ইঁদুর। আমরা মুসলিম না বাঙ্গালী কাটেনি আজো দ্বন্দ্ব, জ্ঞান-পাপীদের কূট-তর্ক জালে&nbs
মুসলিম নওজোয়ানরা আজ আসছে দল বেঁধে ছুটে। বেদ্বীন কাফিরদের জোট ভাঙ্গতে আসছে তারা জুটে। দূর-দূরান্ত থেকে আসছে সবাই জান্নাতী এই আঞ্জামে সুর-মিতালী চারিদিকে সিক্ত আজ মনে-প্রাণে। তাকবীরের ঐ উঠছে আওয়ায গগন বিদারী
আহলেহাদীছ হ’ল কুরআন ও ছহীহ হাদীছের অনুসারী আহলেহাদীছ হ’ল নির্ভেজাল তাওহীদের ঝান্ডা উত্তোলনকারী। আহলেহাদীছ হ’ল ত্বাগূতের বিরুদ্ধে আপোষহীন অহি-র আন্দোলন আহলেহাদীছ হ’ল হক প্রতিষ্ঠায় বিপ্লবী এক বিস্ফোরণ। আহলেহাদীছ হ’ল সবদিক ছেড়ে অহি-র
পথহারা পথিক তোমার সামনে যে পরপারঐখানে পৌঁছিলে তোমার কে জানবে খবর?সেখানে দুইটি জায়গা জাহান্নাম ও জান্নাতনিজের ইচ্ছায় যাবে না পাওয়া চলবে না আতাত।জান্নাত হ’ল সুখের জায়গা নে‘মত তার অফুরান,জাহান্নাম তো অগ্নিকুন্ড বলছে হাদীছ ও কুরআন।সৎকর্মী জান্নাতে যাবে প
কালের শপথ নিলেন আল্লাহ মহান,নিশ্চয়ই ক্ষতির মধ্যে নিপতিত সকল ইনসান।কিন্তু যারা করবে চারটি পালনীয় কাজ,নাজাত পাবে তারা বাঁচবে সমাজ।খালেছ ঈমান আর আমলে ছালিহাত,হকের দাওয়াত আর ছবরের নছীহাত।
আমরা সবাই দুর্নীতিবাজমিথ্যা কথা বলি,মিথ্যা খবর ছাপিয়ে ছড়াইদেশের অলিগলি।দোষীকে আজ ছেড়ে দেই মোরানির্দোষকে রাখি জেলে,ঘুষের টাকায় পকেট ভরীএকটু সুযোগ পেলে।শিক্ষককে বানাই সন্ত্রাসী মোরারাজাকে বানাই চোর,দুর্নীতি দ্বারা উন্নয়ন করিকালো টাকা যত মোর।দুর্নীতিবাজ
এক, দুই, তিন করে হ’ল দিন শেষ,চলে যাব আল্লাহর ডাকে মোর নিজ দেশ।বুঝিনিতো আল্লাহর ডাকে চলে যেতে হবে,হরষ-উল্লাসে দিন মোর কেটে গেল ভবে।নিজ করে সাজিয়েছি পুষ্পকানন,মন-প্রাণ দিয়ে কত সাজিয়েছি বন।আজ দেখি সবি মোর হয়ে গেছে ভুল,ঝরে গেল হাতে গড়া বন জোড়া ফুল।ভাবিনি
অসীম বিশ্বকে অদম্য কৌতুহল নিয়ে,দেখতে হয় না আজ ঘুরে ঘুরে।যান্ত্রিক সভ্যতা ছোট করেছে ধরাকে,রেখেছে আপন হাতের মুঠোয় পুরে।আগুনের আবিষ্কার গুহামানবকে করেছিল বিস্মিত,পাথরের অস্ত্র বন্য পশুকে করল পরাজিত।লজ্জা নিবারণ করতে তৈরী করল বসন,রৌদ্রতাপ, ঝড়বৃষ্টি থেকে
যে ঘরে পড়তো নববধূ আল-কুরআনরহমতের দ্বার খুলে,দরিদ্রতার মাঝেও ঘরটি ছিলসাজানো ফুলে ফুলে।মুওয়াযনিনের আযানে কতই না নারীরভাংতো নিশুতী নিদ,ফযরের ছালাত আদায় করে তাঁরাকর্মে লাগাতো হৃদ।কাজ-কর্ম সেরে স্বামী যখন ফিরতোরাতে বাসায়,স্বামীর সেবা করতো নারী পরম ভালোবাস
আসলো ছিয়াম শিক্ষা দিতেমোদের দ্বারে রামাযানে,ছিয়াম সাধনার শিক্ষা নিতেপারবে কি ভাই সব জনে?আল্লাহভীতি দিবা-রাত্রিসর্বকাজে যার হৃদে,সেই তো পারে শিক্ষা নিতেবসতে ছিয়ামের মসনদে।ছিয়াম সাধনার পরে যাদেরআল্লাহভীতি জাগলো না,শয়তানী আর বদ খাছলতএকটু মোটে ভাগলো না,স
যুবক তুমি যাচ্ছ কোথায়কোন অজানার বাঁকে?যুবক তুমি শোন তোমায়কুরআন-হাদীছ ডাকে।যুবক তুমি মত্ত কেনসিনেমা আর গানে,যুবক তুমি যাচ্ছ কেনঘোর তমসার টানে?যুবক তুমি ভুলছ কেনকুরআন-হাদীছ সব?কুরআন খুলে দেখ যুবককী বলেছেন রব?ছালাত পড় ছিয়াম রাখপড় কুরআন খানি,গভীর রাতে ছা
একা বসে তাই ভাবি নিরালায় কেমনে সে কথা কইবুক ফেটে যায় সেই বেদনায় ভাবিয়া ব্যাকুল হই।সৃষ্টির সেরা এই মানুষেরা করে কেন অনাসৃষ্টি?এই অবনীতে কিবা এলো নিতে সেই দিকে নেই দৃষ্টি।অন্তর থাকিতে পারে না ভাবিতে কখনও অন্তর দিয়ামানুষের যম নিষ্ঠুর নির্মম কঠিন পাষাণ হ
আমি মানবতার কথা বলছি,আমি অসহায় মানবের কথা বলছি।আমি এক সময়ের স্বাধীন আরাকানের কথা বলছি,যেখানে মুসলিমরা আজ নিগৃহীত, নির্যাতিত, নিষ্পেষিত,পরাধীনতার জিঞ্জীরের যাদের দেহ আজ জর্জরিত।আমি সন্তানহারা মায়ের করুণ কান্নার কথা বলছি,আমি সম্ভ্রমহারা নারীর অসহায়ত্বে
ঈদের দিনে খুব সকালে কান্না শুনি ফুটপাতে,দুঃখ লহর হৃদ সাগরে টর্ণেডো বয় দিন-রাতে।কে কাঁদে ঐ, কার দুলালের আজকে চোখে ঝরছে নীর?ঈদ জামা‘আতে বইছে হরষ সবার তো আজ উচ্চ শীর।একটি ছেলে ক্রন্দনেতে জড়িয়ে বাহু বক্ষমাঝনাই টুপি তার ছিন্ন জামা সবটা কায়ায় দৈন্য সাজ।আবব
এই পৃথিবীর পান্থশালায় আমরা মুসাফিরহেথায় এসে শূন্য ভিটায় বৃথাই বাঁধি নীড়।ভেঙ্গে যাবে নীড়খানি এই আজকে না হয় কালমরণ ঝড়ে ছিঁড়ে যাবে মায়ায় বাঁধা জাল।পড়ে রবে সুখে বাঁধা এই মমতার ঘর,ঘরের মাঝে সবই রবে তুমি হবে পর।নাম-যশ-খ্যাতি যত পিছে পড়ে রবে,প্রাণ পাখি উড়ে
দুনিয়াটা ভাসছে আজি মাযহাব-ফিরক্বার বানেফিরক্বা ছেড়ে দ্বীনের কথা কেহ নাহি শোনে।ফিরক্বা-মাযহাব কোথায় পেল কোন যুগে কোন কালে?চারশ’ বছর পরে তা হয় মনীষীরা গেল বলে।আল্লাহ বলেন, দ্বীনের রজ্জু শক্ত করে ধরোএক হয়ে সব আল্লাহর পথে সফল জীবন গড়ো।ফিরক্বা-মাযহাব গড়ল
আমাদের অপরাধ আমরা দেশপ্রেমিকদেশের কথা বলি,আমাদের অপরাধ আমরা সত্য-ন্যায়েরপথটি ধরে সদা চলি।আমাদের অপরাধ আমরা জীবনের চাইতেওস্বদেশকে ভালবাসি,আমাদের অপরাধ আমরা দেশের জন্যহাসতে হাসতে জীবন বিলিয়ে আসি।আমাদের অপরাধ আমরা অহি-র বিধান সত্য বলেশক্ত হাতে অাঁকড়ে ধর
আহলান সাহলান স্বাগতম রামাযান,খুশী ভরা মনে মোরা তব করি আহবান।এসো তুমি ধরা পরে পাতকী যে তরাতে,বল তুমি ওঠো মোর নেকী ভরা তরীতে।নতুন প্রাতের এক মনমাতানো ইমেজে,এক সুরে সকলের ডেকে বল তুমি যে,মুসলিম ওঠো জেগে দেখো মোর তরণীঅলসতা ছেড়ে এসো ওগো আমার বরণী।নাও নাও
নারীর পরিবেশে নারী শোভেসুরক্ষিত পর্দার অন্তরালে,পূর্ণ পর্দানশীনরাই সৌভাগ্যবতীআল-কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহর দলীলে।নারীর কারণে জান্নাত থেকে জগৎনারীর কারণে পাপ-পুণ্য,নারীর কারণে জান্নাত-জাহান্নামনারীর সততায় পরিবার ধন্য।নারীর মমতায় গঠিত সংসারঅনাবিল শান্তির আধ
আদর্শ মানিল অন্যদেরপথ হারাইয়া ভ্রান্ত পথিকদের পথে চলে ফের।ছাড়িয়া ছালাত-ছিয়ামমাথায় নিল পাপের বোঝাপোষাক ও সংস্কৃতি নিয়ে বেদ্বীনের ধরে ধ্বজা।নারী জাতির পর্দা উঠিয়েপ্রায় উলঙ্গ করিল নানা উপায়েস্কুল-কলেজ-ভার্সিটিতে যায় অর্ধ নগ্ন দেহে।পরিবারে নেই ইসলামী শিক
রক্ত দিব সাগর সাগর তরুণের তাযা প্রাণ,রাখব ধরে স্বাধীনতা ও বাংলাদেশের মান।ধূসর জগতে রক্তিম আলো মোরাআকাশে দ্বীপ্তিমান তারার ফুল,ধ্বংস করি মোরা ষড়যন্ত্রকারীরষড়যন্ত্রের উৎসমূল।আওয়ামী, বিএনপি, জামা‘আত, জেএমবিএসব মোদের পরিচয় নয়,কুরআনের বিধান আর রাসূলের সুন
ঘন অন্ধকার চারিদিকেকোথাও কোন আলো নেই,নেই কোন আলোকিত আলোকবর্তিকা,চারিদিকে অমাবস্যার মেঘাচ্ছন্নঘোর কালো অন্ধকারে।আকাশের মিটি মিটি তারার আলোতেদেখা পথ দেখিতে না পাই কোনমতেমুক্বাল্লিদ তাক্বলীদের বেড়াজালেপথ নাহি পায় খুঁজে!ঘোর কালো অন্ধকারে আত-তাহরীকআলোকোজ্
কেবল আশা-দুরাশার মাঝেমানুষেরা এই পৃথিবীতে ঘর বাঁধে।মিটিয়াছে কি কাহারো সে স্বপ্ন সাধ আশা-দুরাশা?জানাইতে তাহা এই পৃথিবীতে এখনো মেলেনি ভাষা।কত সাধ কত আশা কত রঙ্গীন স্বপ্ন বুকে লয়েঅকুল পাথারে পাড়ি জমাইতে চলে জীবন তরীটি বেয়ে।খুঁজিয়াছে আজীবন কোথা প্রেম-প্র
হাত তুলে তাঁর দরবারেতে জানাই আকুল প্রার্থনাযালিমের অধীন হয়ে থাকবো না আর রইবোনা।যালিমের যুলুম আল্লাহ শেষ করে দাও বিশ্বতে,মযলূম হয়ে থাকবে না কেউ রইবে না আর নিঃশ্বতে।নারী, শিশু, বৃদ্ধরা আজ তুলছে মাতম কান্নারোল,মা-বোনদের হারিয়ে গেছে বুকের ভাষা মুখের বোল।
যুগের পরে যুগ আসবেবাড়বে ফিৎনা-ফাসাদ,কুরআন-সুন্নাহ ধরলেই তখন মিলবে নাজাত।এইতো হ’ল সেই সময়দলের শেষ নেই,ইসলাম হ’ল একটিই দল,ভুলে গেছে সবাই।মগ্ন মানুষ খাম্বা পূজায় মাযার পূজাতে,বিশ্ববাসী ডুবে আছে শিরক ও বিদ‘আতে।বিশ্ব গেছে আমিও যাব এটা সঠিক নয়,নাজাত পেতে ক
চেয়ে দেখি মিয়ানমারের আকাশ কালো ধুয়ায় ঢাকা,ঐ ধুয়ার নীল নক্সা সুচি সরকারের অাঁকা।আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সেথা মরিতেছে কত পুড়ে,নির্বাক হয়ে দেখিতেছে খেলা সারা বিশ্বজুড়ে।বসত-বাড়ী, পশু-পাখী পুড়ে হচ্ছে ছাফ,নারী, শিশু বৃদ্ধ-বৃদ্ধা নেই যে কারুর মাফ।মরছে বুলেট-বোমায়
শোন সবে পৃথিবীর মানুষ আশরাফুল মাখলূকাতএসো সত্যের পথে ছেড়ে দিয়ে হানাহানি দ্বন্দ্ব সংঘাত।স্বার্থের পিছে ছুটো না আর শেষে হারাবে সবজীবন হবে ব্যর্থ বিফল নিস্তব্ধ নীরব।আল্লাহ মানুষকে পাঠিয়েছেন খলীফা করে দুনিয়ায়সে দায়িত্ব পালন কতটুকু করেছ ভেবেছ কি তা হায়?হা
ঐ শোন রোহিঙ্গা শিশুর করুণ আর্তনাদ,লক্ষ মাছূমের জীবন হানিতেবার্মা পেতেছে ফাঁদ।বুলেটের আঘাতে তাদের দেহঝাঝরা হ’ল যে তাই,দিবা-নিশি শুধু ঝরিছে অশ্রুচোখের পানি শুকায় নাই।আকাশে বাতাসে সর্বত্র আজিশুনিছে কান্নার সুর,বিশ্ব বিবেক শোনে সে কান্নাসে তো নয় বহু দূর!
বলব কাকে বুঝবে কে আরকার হবে সেই বোধোদয়?নারীর গতি আজ কোন ধারায়?নারী জাতি সম্মানিতা নারী বিশ্বমাতা,পুরুষ হ’তে তিনগুণ সম্মান হাদীছের কথানারীর তরে ফরয হ’ল সুন্দর পর্দা প্রথা।সেই নারী জাতি পর্দা ভুলেমিশে গেল সমতায়নারীর গতি আজ কোন ধারায়?নারী কি হয় কখনো পুর
পিওর বনাম পপুলারের চলছে আদি দ্বন্দ্ববর্তমানে দেখছি যেমন ভালোর সাথে মন্দ।তেল পানির মিত্রতা হয়নি কোন কালেভবিষ্যতেও হবে না তেলের খনি, সাত সাগরে মিশালে।জ্ঞান-প্রজ্ঞা, বিবেক-বুদ্ধি আল্লাহ তা‘আলার দানকোন পক্ষে আমরা আছি তা পরখ করতে চান?দু’টি পথ দেখানো হয়েছে
চাইনি কভু রাজসিংহাসন চাইনি ক্ষমতা,ছড়িয়ে আছি মোরা বাংলার বুকেতিন কোটির অধিক আহলেহাদীছ জনতা।এম.পি. মন্ত্রী রাষ্ট্রপতি হবএই আশা মোদের নয়,রাসূলের আদর্শে চেয়েছিবিশ্ব মানবতার জয়।যুগে যুগে মোরা সংগ্রাম করেছিবীর খালিদের বেশে,স্বাধীনতা মোরা এনেছি ছিনিয়েসোনার
কে বুঝিবে দুঃখ এদেরকে বুঝিবে বেদনা,বিতাড়িত রোহিঙ্গাদেরনেই কি বিশ্বে ঠিকানা?ছিনিয়ে নিয়েছে নাগরিকত্বমুছে দিয়েছে রোহিঙ্গা নামটুকুহিংস্র শ্বাপদ সেনাবাহিনী ও সরকারমানুষ ও ঘরবাড়ী পুড়িয়ে করিছে ছারখার।বর্বরতার এরূপ নযীরবিশ্ব ইতিহাসে বিরলঘর-বাড়ী সব জ্বালিয়ে ত
আত-তাহরীক সঙ্গে রাখোজ্ঞানের রেণু অঙ্গে মাখোসম্মুখ পানে চলোকুরআন হাদীছ জানতে হ’লেসঠিকভাবে মানতে হ’লেআত-তাহরীক খোল।আত-তাহরীক জ্ঞানের মশালবাতিল নহে সবতো আসলঅাঁধার রাতের আলোকুরআন হাদীছ জানতে হ’লেআত-তাহরীক খোল।শিরক-বিদ‘আত আর জাহিলিয়াতএদের সাথে যাদের অাঁতা
দুনিয়াবী স্বার্থ ভুলে, মানবতার অন্তর খুলেএলাহী বিধান কায়েম করতাক্বওয়া কর অর্জন, বিদ‘আত কর বর্জনসত্য সঠিক পথ ধর।ছহীহ হাদীছ মেনে চলি, হক কথা সবাই বলিনেই কোথাও ডরশিরক-বিদ‘আত ভুলে যাই, মুসলিম সবে ভাই ভাইকেউ নয় পর।দুনিয়াদারী তুচ্ছ জীবন, সব জীবের হবেই মরণছ
ষড় ঋতু ঘেরা প্রাচুর্যে ভরাআমার সোনার বাংলাদেশ,এখানেতে শুনি আযানের ধ্বনিসকাল, দুপুর, দিনের শেষ।শরৎ হেমন্ত শাপলা ফুটন্তশেফালী ফুলের সৌরভেআল্লাহর বাণী দিকে দিকে শুনিপুষ্প ছড়ায় স্বগৌরবে।সোনার এদেশে রজনীর শেষেবিহঙ্গ হেথায় তান তোলে,হৃদয় প্রান্তে মনের অজান্
হে মুসলিম! ওঠ জেগে সময় নেই ঘুমাবারতোমাদের গর্ব করতে খর্ব অন্যরা সোচ্চার।ঠান্ডা মাথায় করছে আঘাত হাতিয়ার জাতি ভাইবহুদূর বসে কাটিতেছে রশি বুঝিবার উপায় নাই।ভাইয়ে ভাইয়ে লাগিয়ে লড়াই নাম দিয়েছে ভিন্নদেখিয়ে লোভ সারিতেছে ক্ষোভ মেধা করেছে শূন্য।তোমরাই ছিলে প্র
হাত বাড়ালেই মিলছে মাদকতাড়ি মদ চোয়ানী ফেন্সিডিলআফিম গাঁজা হেরোইন ইনজেকশনভায়াগ্রা ইয়াবা ঘুমের পিল।পুরুষের সাথে নারীরাও করছে সেবনবেড়ে চলেছে এর রেশভাল পরিবারের ছেলেরাও আসক্তমেধা শূন্য হচ্ছে দেশ।নেশার টাকা যোগাড়ে বেড়ে চলেছেচুরি-ডাকাতি, ছিনতাই-অপহরণমুক্তিপ
জাগো জাগো জাগো হে মুসলিম!জাগো আল্লাহর কুরআনেসম্মুখে কঠিন রয়েছে দুর্দিন,থেক না বসে ঘুমের ভানে।ইহুদী-নাছারা জেগেছে তারা,মনগড়া শত মতে...;তুমি কি জাগবে না? ওহে মুসলিম!বিশ্ব নবীর (ছাঃ) তরীকাতে।সৃষ্টি মাঝে শ্রেষ্ঠ তুমিতোমার পাথেয় অহি-র বিধান,এ সুমহান বিধান
আত-তাহরীকে দৃষ্টি দিলেহৃদয় আমার হয় শীতলতার পানে তাই তাকিয়ে থাকিমাসের শেষে অবিরল।বহুত বহুত জ্ঞান গরিমায়ভর্তি থাকে আত-তাহারীককুরআন-হাদীছের উক্তি দিয়েলেখা থাকে সর্বদিক।আত-তাহরীকে ভর্তি জ্ঞানএকটু তাতে কমতি নাই,গোগ্রাসে গিলতে থাকিতাহরীক যখন হাতে পাই।আমার
আটাত্তরে তোমার পদযাত্রায় হক পেয়েছে দেশবাসিতখন হ’তে তোমার সাথে বহু মানুষ আছে মিশি‘যুবসংঘ’ তোমায় ভালবাসি।তোমায় পেয়ে হক পেয়েছি অাঁধার গেছে ঘুচি,অহি-র আলোয় জীবন আলোকিত বলে আমি খুশি,‘যুবসংঘ’ তোমায় ভালবাসি।শিরক ও বিদ‘আত আগে বুঝিনি বুঝেছি এ পথে আসিআমার কত ব
ইসলামের নামে গণতন্ত্রের রাজনীতিকখনও কোথাও চলবে না?এই কথাটি সাহস করেএদেশে কেউ বলবে না।ধর্ম সবার সার্বজনীনকারো ব্যক্তিগত নয়লম্বা জামা তাসবীহ-পাগড়ীধর্মের মূল পরিচয় নয়।ধর্মের নামে বোমাবাজিকভু এটা জায়েয নয়ধর্মের নামে গণতন্ত্রের রাজনীতিইসলামের অন্তর্ভুক্ত
মাযারকে মানুষ করেছে বাজার বলে ধর্মের প্রতিষ্ঠান,কেউ ডাকে আল্লাহ আল্লাহ কেউ জপে হরি গান।দিবা-নিশি ঘটছে কত লোকের যাওয়া আসা,কারো চাওয়া জগৎ সংসার কারো স্রষ্টার ভালোবাসা।কপালের ছাল তুলছে কেউ, কেউ ভিজায় পাকা দাড়ি,চাওয়া-পাওয়া ছাড়াই কত জন ছাড়ছে ঘর-বাড়ী।পর্দা
দু’চোখ ভরা রঙিন স্বপ্ন,পাহাড়-সম সাধএক নিমেষে মরণ এসেকরে ধূলিসাৎ।দাপট-সাপট-তাকাববরীবাহাদুরি যত সবমরণ নামক যাঁতাকলেপিষ্ট হবে সব।সুরম্য প্রাসাদ গড়ন,দামী গাড়ি ক্রয়সবকিছু হয় অলীক স্বপনমরণ ঘটনায়।পত্নী কিবা ছেলেপুলেরাখতে নারায পাশে,মরণ হ’লেই মৃত বলেপাঠায় কব
দুখী মানুষের পাশেকে দাঁড়ায় বল?যখন সে অসহায়!আপন মানুষটিও তারপর হয়ে যায় ছিন্ন করে পরিচয়।ভাঙা ঘর, গড়িয়ে পড়ে পানিভাঙে নিশুতি রাতের ঘুম,কালবৈশাখী ঝড়ের আঘাতে ভাঙেঘরের খুঁটি, বসত ঘরের রুম।হোগলা পাতা আর পাটকাঠির বেড়াগুলোভেঙে হয় চুরমার,নষ্ট করে দিয়ে এক মুঠো স
কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ, কুষ্টিয়া।ছোট বড় সবাই মিলেসবার কথা ভাববো,শত বাধা আসলে তবুওসত্য কথা বলবো।কুসংস্কারে ভরে গেছেবর্তমান এই সমাজবেপর্দায় সব চলছে নারীনেইকো তাদের লাজ।নারীরা সব সাজসজ্জা করেঘোরে পার্কে ও মার্কেটে,তাই দেখে যুবক ভাইয়েরাপড়ে খুব বিপাকে।স্কিন
আত-তাহরীক-এর কাছ থেকে পেলাম সাহিত্য পুরস্কারখুলে দিল আমার লেখনীর প্রবাহ উন্মুক্ত হ’ল দ্বার।জীবনের শত কৃতজ্ঞতা রইল তোমাদের তরে আজ,উপহার সে তো স্বর্ণকমল শিরেতে পরালো তাজ।ধন্যবাদ জানাই সম্পাদক সহ আত-তাহরীক পরিবারে,তোমরা ফুটালে আলোর ফোয়ারা কাটিয়ে রাতের অ
উঠলো শশী গগণ মাঝে ফিরলো আবার কুরবানী,বইছে হাওয়া ঈদ-উৎসবের আমোদমাখা মন খানি।ছুটছে মানুষ হাটের পানে নিত্য দিনে হাটবেলা,কষ্ট তাই হাটের সময় পথিকেরই পথ চলা।সরগরম তাই হাট প্রান্তর কেনা-বেচার আমেজে,কিনছে কেউ ঐ পশুটি হাটের মাঝে সেরা যে।পাঞ্জাবী আর টুপি কেনায়
লাভের আশায় চলছে ভেজালছেয়ে গেছে দেশ,সব জিনিসেই ঢুকেছে ভেজালভেজালের নাইকো শেষ।সরিষার তেলে পামঅয়েল ভেজালদুধে ভেজাল পানি,পুরি পরাটায় নিশাদল ভেজালগুঁড়ে ভেজাল চিনি।হলুদ, মরিচের মাঝে ভেজালভুষি, ইটের গুঁড়া,খাসির গোশতে চলছে ভেজালহালুয়ান ছাগল, ভেড়া।নকল ডাক্তার
ধন দৌলত যত মানিক রতনআপন ভেবে যাকে করেছি যতন,সোনা দানা বিত্ত সবই!আপন শুধু ছিল আমল মোরজন্ম হ’তে মৃত্যু অবধি!দেহে আমার জড়িয়ে কাফনঘরের বাহির করলো যখন,শোকের ছায়ায় কাঁদিলো জগৎ!ফেললো চোখের জল!খাদ্য-বস্ত্র বাতাস হীনাঅন্ধকারে আলো বিনাএকলা ঘরে কাটবে জানিআমার অ
মহা বিশ্বের পরমাণু সহ সর্ব সৃষ্টি যাঁর,নির্দেশ বলে অবিরত চলেতিনি মোদের পরোয়ার।তিনি তো গফূর তিনি গফ্ফার রহীম ও রহমান,তনু মন মম সর্ব সত্তা সকলি তোমার দান।ক্ষমাশীল তুমি ক্ষমা কর মোরে আমি তো পাতকী তাইসিজদায় পড়ি অাঁখি নীর ছাড়ি তব কাছে ক্ষমা চাই।দয়াবান তুম
বিভ্রান্তে মুসলিম আমরা মানে বুঝি উল্টা,উর্দূ না ফার্সী হবে, বিভ্রাটে ছাড়ি মূলটা।হায় বদনসীব কেমন হুঁশের মুসলমান,উর্দূ-ফার্সী ভাষা মিলেই কি নাযিল হয়েছে ইসলামী বিধান?নামাযকে ধরেছি আমরা, ছেড়ে দিয়ে প্রিয় ছালাত,ছিয়ামকে জানলাম, না খাওয়ার ইবাদতযাকাতকে ভাবি জ
তাহরীক তুমি সত্যের দর্পণসঠিক জ্ঞানের আলো,অন্ধ ধরায় কেবল তুমিসত্যের প্রদ্বীপ জ্বালো।ধর্ম, সমাজ সাহিত্যে ভরাতোমার প্রতিটি পাতা,কুরআন-হাদীছের মধুর বাণীতেখুঁজে পাই তোমার সততা।কত অজানা জানাও তুমিমাসের পরে মাসতোমার বুকে পাই খুঁজে একসত্যের ইতিহাস।বাতিলের বি
শাওয়াল মাসের পয়লা চাঁদে বিদায় দিলাম রোযাঅনেক লোকের মাথায় বুঝি চেপেছিল এক বোঝা।তাইতো ছিয়াম যেতেই দেখি মসজিদগুলো ফাঁকা,নতুন সাজা ঈমানদারদের যায় না তো আর দেখা!ইফতার খাওয়ার জন্য কি সব ছিয়াম ছিল তারা?উপোষ থেকে কষ্টে বহুত দিন করেছে সারা।কষ্ট তাদের বহুত হ’ল
ঈদ মোবারক, ঈদ মোবারকঈদের সৌরভ পড়েহাটে-বাযারে কেনাকাটায়চলছে এবার জোরে।ঈদের আগে ছুটি পেলামলাগছে বড় ভাল,ঈদের ছালাত পড়তে সবাইঈদগাহের মাঠে চল।ঈদের দিনে ভাই-ভগ্নিআসছে জামাই মেয়ে,বাপে-মায়ে ঈদের দিনেআছে যে পথ চেয়ে।ঈদের দিনে হাসি-খুশিকচিকাচার মুখে,বড়া-বুড়ি তা
অলির কর্মচক্র দর্শনেজাগে কর্ম উদ্দীপনা,অলস জীবন করে না যাপনপিঁপিলিকা হ’তে পক্ষীছানা।সৃষ্টি মাঝে শ্রেষ্ঠ ইনসানদায়িত্বে ভরা এ জীবন,দায়িত্বহীন অলস জনেরলাঞ্ছনাটাই চির ভূষণ।সময়কে যে দেয় না মূল্যইনসানকুলে কুলাংগার,সুস্থ-সবল সতেজ মনেদায়িত্বহীনতাই বিষাদগার।অ
রামাযান মাস এসেছে রহমত নিয়ে,প্রস্ত্তত থেকো ছিয়ামকারী রহমত নিবে কুড়িয়ে।একটি বছর পর আল্লাহ দিলেন নেকীর মাস,অকৃতজ্ঞ বান্দা যারা তারাই হবে নিরাশ।দিনের শেষে বসে পড় ইফতার হাতে নিয়ে,সময় পানে চেয়ে থাক মহান আল্লাহর ভয়ে।ইফতারেতে তৃপ্তি আনে নানান রকম ইফতারী,এই
আসলো ছিয়াম মোদের দ্বারেশিক্ষা দিতে রামাযানের,ছিয়াম সাধনায় দীক্ষা নিতেপারবে কি ভাই সবজনে?আল্লাহভীতি দিবা-রাতিসর্ব কাজে যার হৃদে,সেই তো পারে শিক্ষা নিতেবসতে ছাওমের মসনদে।ছিয়াম সাধনার পরেও যাদেরআল্লাহভীতি জাগলো না,শয়তানী আর বদ খাছলতমন থেকে মোটেও ভাগলো ন
আতঙ্কে আজ দেশবাসী জঙ্গীরা ওঁৎপেতেবোমা দিয়ে মানুষ মেরে আনন্দে ওঠে মেতে।স্কুল-কলেজ, কোর্ট-কাচারী জেলেও নাকি ভীতিকখন কোথায় করবে আঘাত নেইকো তাদের নীতি।আগুন হাতে বাঁকা পথে জানি না কোন ইশারায় চলেযবেহ করে মানুষ মারে মুখে আল্লাহু আকবার বলে!মানুষ নহে পশু তারা
তাওহীদের ঐ ডাক এসেছে জাগোরে মুসলমান,চারিদিকে দেখ চেয়ে ত্বাগূতের জয়গান।আকাশ ছেয়ে আসছে ধেয়ে অন্ধকারের ঘটা,কুরআন-হাদীছ জ্বেলে দিবে স্বচ্ছ আলোর ছটা।শপথ বাক্য পাঠ কর খাঁটি কর ঈমান,ছালাত পড় যাকাত দাও পালন কর ছিয়াম।খালেছভাবে ইবাদত কর এক আল্লাহর,আমানতের খেয়া
শবেবরাত শবেবরাত রব উঠেছে গাঁয়,ঈদের মত সাজ সাজ সবে খুশির অন্ত নাই!আজকে নাকি আল্লাহ তা‘আলা দিবেন রূযী ঢেলে,এই রূযীতে বান্দারা সব সারা বছর চলে!তাই তো দেখি যোগাড় করে যত ভালো খাবার,ফাতিহা পড়ে পকেট পুরে কীর্তি দেখ বাবার!হালুয়া করে কত রকম সঙ্গে বানায় রুটি,আ
এ মহাবিশ্বের সকল সৃষ্টিসবই যে তোমার দান,তুমি গফূর তুমি গাফ্ফাররহীম ও রহমান।সকল সৃষ্টি করিছে সিজদাশির করে অবনত,তোমার মহিমা করিছে প্রচারদিবা-নিশি অবিরত।মানুষকে তুমি দিলে মর্যাদাসকল সৃষ্টির সেরা,বক্র-সরল দিয়েছ চিনিতেবুদ্ধি ও বিবেক দ্বারা।হে রহীম রহমান!এ
খাঁটি ঈমান হয় যে বাছাইহক বাতিলের সংঘাতে,নাও সাজানো দু’টি তীরেউঠবে কেবা কোনটাতে?চলতে গেলে হকের পথেবাতিলকে ঠিক চিনতে হয়,অজানা কোন শত্রু হ’লেওসেই দলেতে ভীড় জমায়।সৃষ্টি ধরার প্রথম হ’তেহক-বাতিলের দ্বন্দ্বটাছাটাই-বাছাই করছে সদাইএই ধরণীর দিন কটা।বেশ ভূষাতে
শুনেছি একদা আরব দেশেনিষ্পাপ নিধনের কাল ছিল মক্কার উপত্যকা জুড়ে,পুঁতে দিত তারা জীবন্ত শিশুকে মাটি খুঁড়ে।সে ছিল শুধুই কন্যা সন্তানের প্রতি অবিচার,কার পাপে তাঁরা বলি হয়েছিল সেটা জানা নেই সবার।তারপর গুনে গুনে চলে অতিক্রান্ত বহুকালসভ্যতার এ যুগেও শিশু হত্
ঈমান রাখা বড় কঠিন আধুনিকের রঙিন ছোঁয়ায়চারিদিক আজ অাঁধারে ঢাকা নেশার কালো ধোঁয়ায়।রূপালী পর্দা, টিভি, ভিসিডিতে ছড়িয়ে গেছে গোটা দেশদিন-রাত সেথায় চলছে হরদম নেশায় মত্ত মানুষ বেশ।মুওয়াযযিনের ডাকে মুছল্লীরা দেয় না তেমন সাড়াছালাত-ছিয়ামে মন বসে না টিভিতে মাতো
আজব কথায় গুজব তুলে ভুগছে কালা জ্বরেউদোর বোঝা বুধোর ঘাড়ে চলছে জগৎ জুড়ে।দুঃখে যাদের জীবন গড়া সুখের আশা যায় ভুলেতবু তাদের দুঃখ আসে কুচক্রীর চক্রজালে।সত্য যাদের প্রতিশ্রুতি করবে তারা কিসের ভয়?বিপদ কালে ধৈর্য ধরলে মহান আল্লাহ হবেন সহায়।রেহাই পায়নি নির্যাত
হে আত-তাহরীক! তুমি কথা বল অতি সুন্দরতোমায় পড়ে মুগ্ধ আমার অন্তর।তুমি স্বেচ্ছায় ধরার মাঝে জ্বালালে স্নিগ্ধ আলোতোমায় পড়ে বহু মানুষ ন্যায়ের পথে এলো।হে আত-তাহরীক! তুমি বল কুরআন-হাদীছের কথাতুমি সত্য, তুমি নির্ভীক তুমি জ্ঞানের রাস্তা।হে আত-তাহরীক! তুমি জাগা
ইসলামের পথে ডাকে তাবলীগী ইজতেমায়সকল পথ ছেড়ে সবে অহি-র পথে আয়এসো সবে ইজতেমাতে যাই।সবাই যাচ্ছে একই সাথে নওদাপাড়া রাজশাহীতেশুনবে সবে হকের বাণী আমল করবে সেই মতে।সবার মুখে গুঞ্জরিত তাবলীগী ইজতেমার ধ্বনিসবাই বলছে আমরা কেবল কুরআন-হাদীছ মানি।কুরআন-হাদীছ ভিত্
আত-তাহরীক, আত-তাহরীক, আত-তাহরীকপরশে তোমার আলোকে ভরিল ধরণীর সর্বদিক।পথহারা পান্থকে দেখালে সুপথ জ্ঞানের প্রদীপ জ্বেলে,অাঁধার পেরিয়ে সুরুজ উঠিল পূবাকাশের কোলে।সহস্র বাধা-প্রতিবন্ধকতায় তুমি যে কর্মবীর,বুক পেতে নিলে বিরোধীদের ছোড়া সুতীক্ষ্ণ অজস্র্ তীর।সম্
ইসলামের কার্বন কপি আহলেহাদীছ আন্দোলন,অজ্ঞতার অন্ধকারে অহি-র পথ প্রদর্শন।কোন মতের নাম নয়, এটি একটি সরল পথের নাম,দুনিয়া নয় জান্নাত পিয়াসীদের মাকছূদে মাকাম।কথা, কলম, সংগঠন দিয়ে করে হকের লড়াই,হুকুমত নয়, তাওহীদ কায়েমে জীবন বিলায়।সবখানে রয়েছে তাদের বিশ্ব প
কক্সবাজার যেলার নাফ নদীরটির ওপার মিয়ানমারবৌদ্ধদেরই রাষ্ট্র ওটা পরিচয় যে তার।সেই দেশেরই প্রদেশ একটা নাম রাখাইনযার অধিকাংশ অধিবাসী রোহিঙ্গা মুসলিম।বেশীর ভাগই বৌদ্ধ ধর্মের, সেনা শ্বাসিত দেশস্বাধীন কেহ নেই যে সেথায় দুঃখের নাহি শেষ।চলার বলার লেখার কিছু নে
নিদ্রার আচ্ছন্নতাকে প্রতিহত করেমনঃসংযোগ করেছি ফযরের আযানের তরে।পবিত্রতার পরশ ছুয়ে চলে কায়,পাপ মোচন করতে সদা মসজিদে যাই।ইক্বামতে সাড়া দিয়ে কাতারবদ্ধ হই,সিজদাস্থানে দৃষ্টি রেখে আল্লাহু আকবার কই।বিতাড়িত শয়তানকে আবদ্ধ করে,আল্লাহর নামে উম্মুল কুরআন দেই শু
মানুষ হয়ে বাঁচতে চাই এই দুনিয়ার মাঝে,সত্যবাদী হ’তে চাই কথায় এবং কাজে।বলব নাকো মিথ্যা কথা কভু কারো সাথে,চলব সদা হকের পথে মশাল নিয়ে হাতে।পরের দুঃখে দুঃখী হবো পরের সুখে সুখী,অহী দিয়ে গড়ব জীবন হবো আখেরাত মুখী।গরীব-দুঃখী অনাহারী আছে যত জন,তাদের মাঝে বিলিয়
বিজয়গাঁথা গল্প পড়ে কল্পনাতে সুর তুলি,অহি-র জ্ঞানের স্বল্প ছোঁয়ায় মনটা করে দুলদুলি।দূর অতীতে রাসূল মোদের এলাহী বাণীর দার খুলে,মোদের কাঁধে দিয়ে গেছেন আমানতের ভার তুলে।আল-কুরআনের আলো দিয়ে করতে হবে বিশ্বজয়,ছহীহ সুন্নাহর স্নিগ্ধ দ্যুতি রাখতে হবে বক্ষময়।আয়
বলব কি আর লিখবো কি দেশের পরিস্থিতি?দুর্নীতিটাই হয়েছে আজ এই সমাজের নীতি।তিনবেলা ভাত জুটছে না ভাই কত মানুষের মুখে,এসি রুমেতে খেয়ে পরে নেতারা আছে সুখে।খুন-খারাপি ডাকাতিতে দেশটা গেল ভরে,কত মানুষের প্রাণ আজি যাচ্ছে অকাতরে।দরদমাখা কথা বলে ক্ষমতাতে বসে,কত ট
হে মহা মহিম গফুর-গাফফার, রহীম-রহমান!তোমার মাঝে বিলীন হ’তে মোর শক্তি কর গো দান।তোমার রঙেতে হৃদিখানি মম রাঙাতে যেন গো পারি,এপার ওপার হস্ত প্রসারি না হই অন্য দ্বারী।দাওগো শক্তি হ’তে যেন পারি ঈমানে শক্তিধর,তোমার প্রেমে হ’তে পারি যেন আশিক বিশ্বপর।হে রহীম-
এ জীবনের খাতার পাতায় হিসাব মেলে না ভাবিয়া অবাক হইআপনজনেরে খুঁজি ফিরিনু এভবে আপন কই?এ জীবনে কারো আশা-আকাঙ্ক্ষার নেই শেষস্বার্থ থাকিলে সকলই মেলে, স্বার্থ ফুরালে নেই কোন লেশ।বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন মাতা-পিতা ভাই ও বোননিঃস্বার্থ কাকেও খুঁজিয়া পাবে না ম
বাপ-দাদার সম্পত্তি নয় আমলে পরিচয়কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মানলে আহলেহাদীছ হয়।জন্ম থেকে বিদ‘আত পালন করছ দেখি আজডান কানে আযান বামে একামত দলীল বিহীন কাজতিন চিল্লায় আলেম হ’ল কুরআন-হাদীছ ছাড়াপ্রচলিত তাবলীগে আজ সমাজ মাতোয়ারা।ভাগে কুরবানী সফরে ছিল বাড়ীর মাঝে এলো,আ
বলতো দেখি! এই আকাশে কে ছড়াল তারাকে হাসালো রাতের বেলায় স্নিগ্ধ জোছনা ভরাদিনের বেলায় ভাসছে রবিঅাঁকছে দেখ অপার ছবিতার আলোতে আলোকিত হচ্ছে বসুন্ধরা\বলতো দেখি! আকাশ মাঝে কে ভাসিয়ে দেয় মেঘ?কে দিয়ে দেয় এ ধরাতে বায়ুর গতিবেগ?অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরেগাছ-তরু সব সজী
যুবক তুমি ছুটছো কোথা কোন সে পথের পানে?সময় থাকতে নাওরে এবার সরল পথটি চিনে।বিবেক থাকতে হচ্ছ কেন অন্ধ অনুসারী?হক্ব ছেড়ে আজ বাতিল পথে দিচ্ছ কেন পাড়ি?ভেবে দেখো নিবিড়ভাবে ফায়েদা লুটার আশায়প্রয়োগ করছে বাতিলপন্থী অস্ত্র স্বরূপ তোমায়।শৌর্য-বীর্য আছে তোমার আছে
মোল্লা মাঝি নেইকো কাযী এখন গভীর রাত্রিবাঁচতে হ’লে বৈঠা ধর আছো যারা যাত্রী।মাঝ দরিয়ায় তুফান ভারী আসতে পারে বানবিভেদ ভুলে একমনে সবে হও আগুয়ান।হয়তো সুরুজ উঠতে পারে পুব আকাশের গায়তাঁর স্মরণে দাও তুলে পাল বৈছে দখিনা বায়।দাও ছেড়ে সব চিন্তা তাদের গেছে যারা
এখন সৎ মানুষের ভাত জোটছে নাঅসৎ লোকদের বাড়ী-গাড়ী,ভাল মানুষ আর চেনার উপায় নেইঅসৎ লোকেরও মুখে দাড়ি।মুর্খরাই এখন বড় রাজনীতিবিদমানে না দাঁড়ি কমা,টোকাইয়েরা এখন বেশী রাজনীতি বুঝেসঙ্গে রাখে বোমা।স্বার্থের কাছে অন্ধ সবাইভাইকে মারছে ভাই,বুশ-ব্লেয়ারের মত অমানুষ
শোন প্রভু দয়াময় শোন মোর কথা,দূর করে দাও মোর আছে যত ব্যথা।তোমার পথে চলতে পারি এমন সাহস দাও,হৃদয় হ’তে সকল ভীতি দূর করে নাও।সত্য কথা সদাই যেন বলতে পারি মুখে,তোমার কথা বলার মতো সাহস দিও বুকে।সত্য পথে চলে যেন হ’তে পারি ধন্য,জীবন যেন দিতে পারি তোমার দ্বীনে
সব কিছুরই প্রভু তিনি সৃষ্টিরাজি বেশ,তাঁরই দয়ায় বেঁচে আছি নেই যে দয়ার শেষ।সারা জীবন গুনেও কভু গুনছ তারি লেশসব কিছুরই প্রভু তিনি সৃষ্টিরাজি বেশ।তাঁরই দয়ায় বেঁচে আছি নেই যে দয়ার শেষসারা জীবন করি যেন কৃতজ্ঞতা পেশ।নদী দেখ কলকল ছন্দে বয়ে যায়,সাগর দেখ বারি
আহলেহাদীছ জঙ্গী নয় খাঁটি মুসলমান,কাউকে করে না আঘাত দিয়ে হাত ও যবান।মধ্যপন্থী বিধায় তারা আল্লাহর প্রিয় দল,নবীর ভাষায় ফিরক্বায়ে নাজিয়াহ আখিরাতে সফল।ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে গড়ে আদর্শ উম্মাত,ফিৎনা-ফাসাদ ঘৃণা করে দূর করে যুলমাত।হকের পথে ডাকে সদা কুরআন-হাদীছ মতে,
তোমরা কি দেখেছো কোথাওআছে কি সেই মুসলমান?আল্লাহর ভয়ে ভীতু হয়েএনেছে পূর্ণ ঈমান।তোমরা কি দেখনি সেই দিন?ইতিহাসে আছে লেখাআবু বকর ওমর আলীওছমান চার খলীফা।রাসূলের ডাকে সাড়া দিয়েকবুল করেছিল ইসলামতারা শ্রেষ্ঠ মুসলমান।আছে কি সেই মুসলমান?দ্বীন কায়েম করেছিল যারাব
হায়রে মানুষ নেই কিরে হুঁশকরে যাচ্ছ অন্যায়তোমার আচরণে এ পাষাণ মনেজাগবে কবে ভয়?তুমি তো শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির জ্যেষ্ঠআশরাফুল মাখলূকাতকরছ দুর্নীতি ঘটছে অবনতিএভাবে কাটছে দিন-রাত।নেই কোন একতা বিভক্তি বিচ্ছিন্নতাকরে চলেছ যুলুমপশু-পাখি ঘৃণা করে আনুগত্যে তাচ্ছিল্য
আজি দিগন্তে উঠছে সূর্য অন্ধকার সব হবে বিলীন বিদ‘আতী মতবাদ মুছে দিতে আহলেহাদীছ আন্দোলন। পথভ্রষ্টকে পথ দেখাতে ঊর্ধ্বে তুলে আল-কুরআন ছহীহ হাদীছের পতাকা তলে এসোরে সব নওজোওয়ান। আসুক যত বাধা-বিঘ্ন জেল-যুলুম আর নির্যাতন চলবে মোদের দ্বীনের দাওয়াত মযবূত
আশূরায়ে মুহাররম করলে আগমনবিমূঢ় ধার্মিক যারাধর্মের নামে শিরক-বিদ‘আতের ধামেহয়ে উঠে পাগলপারা।সাজায়ে অসার হুসায়েনের কবররূহের হাযিরি সেথা ভেবেসালাম করে নত করে শির,সিজদাও করে সবে।প্রার্থনা করে লভিতে ফলঐ অসার কবরের নিকটে,কান্ড-জ্ঞান তাদের হয়েছে বিলীনঅজ্ঞতার
কলুষ ভেদিয়া তমসা ছেদিয়া গগনে উঠিল শশী।ত্রাস টুটিয়া লহরি ফাটিয়া আলোকের নব স্ফীতি।অর্ণব সম অপযশ তমঃ চারিদিকে হুতাশনেপাতক যেন ঝঞ্ঝার হেন ধরাধামে আঘাত হানে।মিছা অভিলাষে বিকল বেশে জাহিলিয়াতের যুগমিছে বৃথা রোষে রূঢ় কলুষে দিয়ে ছিল ঘোর ডুব।ছিল মানব হইয়া দানব
জগৎশ্রেষ্ঠ পত্রিকা তুমিওহে তাহরীক!বিশ্বব্যাপী করছ ভ্রমণকাপছে ভয়ে বিদ‘আত ও শিরক।তুমি নির্ভীক রবের সৈনিকদিগ্বিদিকে ছড়ায়ে চলেছ তাওহীদ।শত যুদ্ধ শত বাধাবাতিলী ফের্কা লাখো অজ্ঞতানিভিয়ে দাও জ্বালাও প্রদীপতোমাতে খুঁজে পায় পথিকমহাবাণী জীবনের নানা দিকআপোষহীন ক
মহান আল্লাহর বিধান নিয়ে লোকালয়ে রাসূলের ফেরাবিশ্ববাসীর মুক্তির তপসা কেন্দ্র ‘আল-হেরা’।দিন-দিনান্তর বছরের পর বছরমানবতার মুক্তির সন্ধানে যিনি ছিলেন ধ্যানে বিভোর।জীবনে-মরণে পূত-পবিত্র যে মহামানবআখেরী নবী তিনি উম্মাত দরদী মহানুভব।জননী খাদীজা তাহেরা নবী স
পশুর গলে অসি দিয়ে কুরবানী সব করে,পশু মনের কুরবানীটা কে করিতে পারে?রবের হুকুম পালন করে পশু যবেহ করে,রবের তরে হয় না তো খুন মানুষ ভুবন পরে।পশুগুলো যবেহ করা তাঁরই বিধান,পশু মনের মানুষ কেন হয়নি নিধন।বিধির বিধান মেনে মানুষ পশু করে খুন,কার বিধান মেনে মানুষ,
তাহরীক বলে কথাসোনামণিদের।পাতা ভরা থাকে খবরদেশ-বিদেশের।প্রবন্ধ থাকে লেখাছহীহ শুদ্ধ ভাবে।প্রশ্নোত্তরের টাটকা জবাব,তাহরীক পড়লে পাবে।পত্রিকা জগতে আত-তাহরীক-এরবিকল্প যে নাই,প্রতি মাসে তাই আমিতাহরীক পড়ি ভাই।তাহরীক আমার প্রিয় বন্ধুসদা সত্য ছহীহ বলে।এমন বন্ধ
এই ভুবনেমুমিন তারাই হয়,আল্লাহ ও রাসূলের প্রতিযাদের অন্তরে বিশ্বাস রয়।দ্বীনের পথে চলতেযাদের অন্তরে রয় না ভয়-সংশয়,শুধু তারাই মুমিন হয়।আল্লাহর রহমতে সকলমুমিনের পরকালে বিজয় হয়রাসূলের আদর্শ মানেযারা সর্বদা নিশ্চয়,শুধু তারাই মুমিন হয়।যারা জান-মাল দিয়েসর্বদ
কে গো বারে বারে অলক্ষ্যে অদূরেমম নাম ধরে শুধু ডাকে?দিবা ও রাত্রি আমি যাত্রীমরণ নদীর বাঁকে।দূরাম্বর হ’তে ধ্বনিত সে ডাককঠিন কণ্ঠস্বরে,চকিতে চমকি দু’চোখে দেখিআজরাঈল (আঃ) এসেছে দ্বারে।আকাশ ভেদিয়া আসিছে সে ডাকপাতাল ভেদিয়া শুনি,আর নয় হেথা এখন কেবলিমরণের দি
জানি রক্তে ওদের সত্যবাদের বীর্য কণাভাংবে ওরা কাল ভুজঙ্গের তীক্ত ফনা।গড়বে ওরা বিশ্বব্যাপী নয়া জামা‘আতলাঞ্ছিত আর দুঃখী মানুষের মুক্তির পথ।কণ্ঠে ওদের ন্যায় প্রতিষ্ঠার বজ্রবাণীপুঞ্জীভূত বর্বতার হোক কুরবানী।সংগ্রামীরা জমাবে ভীড়তিমির ঘেরা ধরণী পরেনয়া জাগরণ
আহলেহাদীছ আন্দোলনেছুটে এসো ভাইদলীল ভিত্তিক আমল করআল্লাহ খুশি হয়।এক আল্লাহর ইবাদত করনাইকো তাঁহার শরীকইবাদতের হকদার তিনিতিনিই শ্রেষ্ঠ মালিক।আহলেহাদীছ আন্দোলনেপ্রাণটা আমার বাঁধা,ধর্ম-জগতে দৃষ্টি দিলেলাগছে গোলক ধাঁধা।আল্লাহর ভয় নাই কি তোমারগড়ছ গাড়ি-বাড়ি?
রামাযান শেষে আসল ফিরে ঐ ঈদুল ফিৎরের উৎসবঘরে ঘরে মুসলিম ভাইদের তাকবীরেরই কলরব।শাওয়ালের নবচাঁদ দেখলে পরে ছেড়ে দাও ছিয়ামচাঁদ দেখেই করবে ঈদ এটাই সুন্নাতী নিয়ম।১২ তাকবীরে ঈদের ছালাত পড়েছেন মোদের নবীচার খলীফা পড়েছেন আর পড়েছেন সব ছাহাবী।ছয় তাকবীরের বিদ‘আতী
সাজ সাজ রব সব দিকে আজঈদের খুশী বলে,রামাযানের ঐ কষ্ট কঠিনদিন যে গেছে চলে।জাগলো সাড়া ভাগলো আজিপাপ পাতকী সবি,নেইকো মোটে দুঃখ-ব্যথাপুরছে মনের দাবী।যে পাতকী সুপ্ত নীদেভাঙলো না যার ঘুম?সে পাবে না আজকে ঈদেবিদায়ী ছাওমের চুম?লক্ষ পাপের সাক্ষ্য যেজনসেও তো দু’হ
আমি তোমায় যতই পড়িততই লাগে ভালতোমার মাঝে পাই যে খুঁজেসত্য-ন্যায়ের আলো।তুমি আলোর মিনারসত্য সোনার কিরণহক কথায় কর তুমিপাঠক হৃদয় হরণ।তুমি ধর্ম-সমাজ নিয়েকরছ গবেষণাসমাজ সংস্কার আন্দোলনেতুমিই অগ্রসেনা।
দু’দিনেরই তরে মোরা সাজাই খেলা ঘর,হাত বদলের মাঝে তাহার সময় হ’ল পার।সখ ও সুখের নাইকো ইতি মনের মত করে,ভিতর-বাহির সাজাই যে তার সারা জীবন ধরে।টাইলস, বার্নিস, লাইট, ফিটিং, এয়ারকন্ডিশন,কোটি টাকা ব্যয়ে শেষে হয়নি সমাধান।সাধ-সাধনার বাড়ীটি মোর হোক না গগনজোড়া,ভু
শান্তির সুধা বইয়ে দিতেআসছে ফের রামাযান,যে এ মাস লাগাবে কাজেসেই তো বড় ভাগ্যবান।ছোট-বড় যত গুনাহ করেছিগত এগারো মাসে ভাইআল্লাহর নিকটে চাইব ক্ষমাতিনি যে পরম দয়াময়।কুরআনুল কারীম নফল ছালাতপড়ব এ রামাযানেনফল দান করব এ মাসেআল্লাহ তুষ্টির মানসে।ত্রিশটি ছিয়াম রা
পশ্চিমের ঐ নীল সামিয়ানায়উঠবে ছাওমের নতুন চাঁদ,মুমিন মনে হর্ষ লহরমিটিয়ে নিবে স্বপ্নসাধ।কোন পাতকী পঙ্কিলতায়যাচ্ছে ডুবে বর্ষ ভর।তার জীবনে উঠবে সুরুজস্বর্ণ কমল নতুন ভোর।মিটিয়ে নিবে সব গোনাহ তারদেয় ছিয়াম ঐ হাতছানিউঠবে হেসে গোলাপ কাননভরবে ঘরের ফুলদানী।জাগব
নও মুজাহিদ মুসলিম সব এক জামাতে শামিল হওসঠিক রাহের দিক দিশারীঅহী-র বিধান ছড়িয়ে দাও।আল-কুরআন হোক পথের দ্যুতিনবীর হাদীছ নিত্য সাথীশিরক-বিদ‘আতের বক্ষে লাথি হানবে যদি মুক্তি চাও;নও মুজাহিদ মুসলিম সব এক জামাতে শামিল হওএক আল্লাহর সৈনিক মোরা নইকো দ্বৈত পূজক
দেখে এলাম একটি জাগায় এমন আজব কল,স্রষ্টা তাহার নাইকো কেহ নাইকো শক্তি বল।এমনি একা ঘোরে সে কল অনন্তকাল ধরি,তার পিছনে নাই তো কারো কোন কারিগরী।সেই কলেরই এমনি যে গুণ দ্রব্যগুলি সব,মিস্ত্রি ছাড়া তৈরী হয় সে সত্য ও বাস্তব।এমন কথা বললে কারোর বিশ্বাস হ’তে পারে?
আসমান হ’তে এক ইঞ্জীলনাযিল হয়েছিল।যমীনে এসে সেই ইঞ্জীলচার কেন হ’ল?অহি-র বিধান কুরআন-হাদীছকোথায় রয়ে গেলচার মাযহাব-চার তরীকাদ্বীনে ঢুকে গেল।আল্লাহর কথা মেনে যেজনকরে জীবন-যাপনকুরআন-হাদীছ মানে যেসেই আসল মুমিন।এসো সকল মুমিন ভাইসময় চলে গেলোহকের দাওয়াত কবুল
অশ্রুতে মোর বুক ভিজে যায়ভাবছি বসে নদীর কুলে,জান্নাতে ঘর চাইগো আল্লাহযেও না মোরে ভুলে।দিবাযামী হৃদয় কাঁদেআল্লাহ তোমার আশায়মোর সুখের আশাবিলীন যেন না হয় নিরাশায়।পার্থিব সুখ চাই না আমিচাই জান্নাতের আলো,মনের হিংসা দূর করে দাওহৃদয় কর ভালো।আপন প্রেমে নইকো প
আয়রে তরুণ যুবক দলজোর কদমে এগিয়ে চলসঠিক পথে বাজিয়ে বিষাণনিশান ধর কষে।আসবে পথে শতেক ভয়ভয় কে তোরা করবি জয়জয়কে জানিস সু-নিশ্চয়থাকিসনে আর বসে।সোনার ছেলে ধরিত্রীরবল রেখে সব উচ্চ শিরকণ্ঠে নারায়ে তাকবীরআল্লাহু আকবার।ছড়িয়ে দেরে বিশ্ব-তলঅহি-র বাণী সু-নির্মলনও
নওদাপাড়ার ইজতেমা সাড়া জাগালো দেশেএসেছি সবাই নওদাপাড়ায় এ ইজতেমাকে ভালবেসে।দু’দিনব্যাপী ইজতেমায় নেমেছে লাখো মুমিনের ঢলদিচ্ছে দাওয়াত ছহীহ হাদীছের চল না সেথায় চল।অনন্য এই মহামিলন নেইতো কোথাও আরপথ ভোলাদের পথ দেখানো হৃদয়ে সাড়া জাগাবার।নওদাপাড়ার ইজতেমায় শুন
অজ্ঞতার বেশে সকল দেশেএসেছিল যত যুলমতঅহী এসে অবশেষেকরে দিল কুপোকাত।অহি-র বিধান চির অম্লানমানব মহানবীর আদলেখুঁজে পেলাম তাইতো এলামআত-তাহরীকের ছায়াতলে।জ্বালিয়ে আলো ঘুচিয়ে কালোহ’ল সত্যের আগমনজাল-যঈফ আর শত মিথ্যাচারকরছে সমূলে দমন।ডুবেছিল যত হকগুলো শতঘোর বা
আমীরে জামা‘আতের সুভাগমনে ধন্য মোরা আজখুশিতে বিভোর যেন ছিটবাসীরা সাজছে নতুন সাজ।দীর্ঘদিনের বেহাল দশা হ’তে আজ সোরা মুক্তদু’দেশের সদ্বিচ্ছা ফলে মোরা বাংলাদেশে ভুক্ত।তাইতো মুহতারাম আমীরে জামা‘আত মোদের খবর নিতেসুদূর পথ পাড়ি দিয়ে এলেন এই যে কঠিন শীতে।ওগো ক
আজ ইসলামের জয়গান চারিদিকেহে যুবক! তুমি ঘুরছ কেন এদিকে ওদিকে?তুমি কি শুননি ইসলামের জয়গান আকাশে-বাতাসেতুমি কি দেখনি ইসলামের পতাকা?হে যুবক! ইসলামের পতাকা তলে এসোনিজেকে পরিশুদ্ধ করে নাও।হয়ে যাও ইসলামের বীর সৈনিকএই ইসলামের পতাকা তলে আছেযত সুখ যত শান্তি।দূ
অহংকারে আমার ভয় করে প্রভু আমি না হই অহংকারীমানুষের মন্দ আচরণেও আমি যেন উত্তমটাই দিতে পারি।জাগতিক চাকচিক্য আভিজাত্যের অর্থহীন বৈভবপৃথিবীর পথে আমি মুসাফির প্রভু প্রয়োজন নেই ঐসব।মৃত্যুকে সাথে নিয়ে যাঁরা গেয়েছিলেন জীবনের জয়গানঐ পথই মোর প্রিয় পথ প্রভু তাঁ
নামটি বড় ভয়াবহ জীবন করে নাশজায়গা-জমি দখল করতে লাগে না কোন পাশ।সন্ত্রাস!যুবক-বৃদ্ধ পায় না দিশা সবলেরাও করে হা-হুতাশ।দিন-দুপুরে মানুষ ধরে গলাতে দেয় ফাঁস।সন্ত্রাস!রাস্তা-ঘাটে মানুষ ধরে টাকা-পয়সা নেয় যে কেড়েজোর-যুলুম করলে পরে বুক করে দেয় ক্রাশ।সন্ত্রাস!ক
নভোমন্ডল ও ভূমন্ডল দেখ লক্ষ্য করেএত সুন্দর আল্লাহর সৃষ্টি ভুলে গেলে কি করে?আকাশ দেখ যমীন দেখ দেখ লক্ষ তারাসৃষ্টি জগৎ চোখে দেখে অস্বীকার করবে কারা?দিনের পরে রাত আসে কালো-অাঁধার ছেয়েআলোকময় করেন আল্লাহ চাঁদের আলো দিয়ে।নদী যেমন আকভ-বাঁকা পানি থৈ থৈ করেপশ