পর্ব ১ । পর্ব ৩পর্ব ৪পর্ব ৫পর্ব ৬ । শেষ পর্ব
প্রতিটি পরিবারের সৌন্দর্য হ’ল আল্লাহ তা‘আলা প্রদত্ত চক্ষুশীতলকারী বিশেষ নে‘মত সন্তান-সন্ততি। শিশুরা ফুলবাগানে ফুটন্ত ফুলের মত পরিবার নামক বাগানের শোভা বর্ধন করে। শিশু শব্দটি শুনলেই হৃদয়ে জেগে উঠে মায়া-মমতা, স্নেহ-ভালবাসায় জড়ানো অদৃশ্য এক বন্ধনের অনুভ
ভূমিকা :পরিবার হ’ল সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রথম ধাপ। মানব জীবনে শান্তি ও শৃঙ্খলার জন্য পরিবারের গুরুত্ব অপরিসীম। সমাজের অস্তিত্বের জন্য সুষ্ঠু-সুন্দর ও অপরাধমুক্ত পারিবারিক জীবন অপরিহার্য। আজকাল পারিবারিক অপরাধ সংঘটিত হয় না এমন কোন পরিবার খুঁজে পাওয়া দুষ্ক
আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও সৎকর্মসমূহ সম্পাদন করে, আল্লাহ তাদের ওয়াদা দিয়েছেন যে, তিনি তাদেরকে অবশ্যই পৃথিবীতে শাসন ক্ষমতা প্রদান করবেন, যেমন তিনি দান করেছিলেন পূর্ববর্তীদেরকে’ (নূর ২৪/৫৫)। তিনি স্বীয় রাসূলকে বলেন, ‘তুমি বল, হে
এ বছর জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্টে ১৪৬টি দেশের তালিকায় ২০১৮ সাল থেকে টানা পঞ্চমবারের মতো বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ নির্বাচিত হয়েছে ফিনল্যান্ড। বাংলাদেশ ৯৪, পাকিস্তান ১২১ এবং ভারত রয়েছে ১৩৬ নম্বরে। তালিকা অনুযায়ী শীর্ষ ১০টি সুখী দেশ হ’ল
উত্তর : কারো প্রশংসায় এমন বাক্য বলা যাবে না। কারণ আকাশ ও যমীন উভয়ের মালিক আল্লাহ (যুখরুফ ৪৩/৮৪)। আল্লাহ বলেন, ‘বল যা আল্লাহ ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত আমি আমার নিজের কোন কল্যাণ ও অকল্যাণের মালিক নই’ (আ‘রাফ ৭/১৮৮)। এক ব্যক্তি কোন ব্যাপারে রাসূল (ছাঃ)-কে ব
মানুষের জান-মাল ও ইযযত যখন লুণ্ঠিত হচ্ছিল, আরবের মরু বিয়াবান যখন অশান্তির আগুনে জ্বলছিল, শোষক পূঁজিপতিদের হাতে যখন দীন-হীন মানুষ গরু-ছাগলের মত বিক্রি হচ্ছিল, তখন সেখানে আল্লাহর পক্ষ থেকে অহি-র বিধান নিয়ে আগমন করেন বিশব শান্তির অগ্রদূত বিশ্বনব
আদিকাল থেকেই পৃথিবীতে সত্য ও মিথ্যার সংঘাত চলে আসছে। মিথ্যার চাকচিক্য এত বেশী যে, স্বয়ং মিথ্যাবাদীও বুঝতে পারে না যে, সে মিথ্যা বলছে। অথচ মিথ্যা সর্বদা মিথ্যাই থাকে। তা কখনোই সত্য হয় না। মানুষ তার সীমিত জ্ঞানে ওটা ধরতে পারে না বলেই পৃথিবীতে মিথ
উত্তর : সহযোগিতা ও উত্তম আচরণ পাওয়ার অধিক হকদার নিকটতম প্রতিবেশী। প্রতিবেশীকে কষ্ট দেওয়ার পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তির নিকট তার প্রতিবেশী নিরাপদ নয়, সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৯৬৩)। অন্যত
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ । পর্ব ৫ । পর্ব ৬ । শেষ পর্ব ।বর্তমান বসুন্ধরা অসংখ্য ধর্মের কোটি কোটি অনুসারীর পদভারে মুখরিত। কিন্তু এমন একটি ধর্মও খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে ক
৭. আদব-কায়দা শিক্ষা দান :আজকের শিশু আগামী দিনে সুস্থ পরিবার, সুন্দর সমাজ ও জাতি গঠনের মৌলিক স্তম্ভ। শিশুর মন অত্যন্ত কোমল। এ সময় তাকে সুশিক্ষা দিলে ভবিষ্যত জীবনে তা তার পাথেয় হিসাবে কাজ করবে। সেজন্য তার চরিত্র, মন-মানসিকতা, মানবিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যব
সত্য অর্থ খাঁটি, সঠিক, নির্ভুল, বাস্তব, যথার্থ, প্রকৃত, আসল ইত্যাদি। অপরদিকে মিথ্যা অর্থ অসত্য, ভুল, অবাস্তব, অযথার্থ, অমুলক, কল্পিত, নিষ্ফল, অনর্থক ইত্যাদি। অর্থাৎ সত্যের বিপরীত রূপ হ’ল মিথ্যা। সুতরাং সত্য ও মিথ্যার কাজ সম্পূর্ণ ভিন্ন বা পৃথ
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ । পর্ব ৫ । পর্ব ৬ । শেষ পর্ব ।(ঙ) পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ করা : ভ্রাতৃত্ব বৃদ্ধির অন্যতম উপায় হ’ল পারস্পরিক দেখা-সাক্ষাৎ। একজন মুসলমান প্রয়োজনে বা অপ্
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ । পর্ব ৫ । পর্ব ৬ । শেষ পর্ব ।(ঞ) আপোস-মীমাংসা করা : সমাজ ও সংগঠনবদ্ধ হয়ে বসবাস করতে গেলে ব্যক্তি বা সংগঠনের মধ্যে কখনো কখনো পারস্পরিক ভুল বোঝাবুঝ
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ । পর্ব ৫ । পর্ব ৬ । শেষ পর্ব ।(ঙ) চোগলখুরী করা : কোন বিষয়ে একজনের নিকটে এক কথা, আবার অন্যজনের নিকটে আরেক কথা বলাকে চোগলখুরী বলে। এটি ইসলামী শরী‘আত
মানুষের জৈববৃত্তি ও বুদ্ধিবৃত্তির সমন্বিত ও উন্নীত রূপকে বলা হয় নৈতিকতা। নৈতিকতা ও উন্নয়ন দু’টি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। নৈতিকতাকে বাদ দিয়ে যদি বস্ত্তগত উন্নয়ন হয়, তাহ’লে ঐ উন্নয়ন হবে ক্ষণস্থায়ী এবং তাতে ধস নামতে বাধ্য। বর্তমান সমাজে নৈতিক অবক্ষয়
একজন মুসলমান বিশ্বাস করে তার তাকদীরকে। আর নিশ্চিতভাবে এটাও তাকে বিশ্বাস করতেই হয় যে, এই তাকদীর বা ভাগ্যের বন্টক ও নিয়ন্ত্রক মহান আল্লাহ তা‘আলাই। এই তাকদীরের বিষয়ে কোন রদবদল, কোন পরিবর্তন, পরিবর্ধন, কিঞ্চিৎ সংশোধন কিংবা অন্যভাবে কিছু এদিক ওদিক
বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক আছে। যেমন ধর্মের জন্য মানুষ, না মানুষের জন্য ধর্ম। একইভাবে আইনের জন্য মানুষ, না মানুষের জন্য আইন। কথাগুলির জওয়াব এককথায় দেওয়া মুশকিল। অথচ এক কথায় জবাব দিতেই হবে। নইলে আপনি সারা জীবন দিশেহারা হয়ে ঘুরবেন।প্রশ্ন হ’ল, আমরা মানুষ
ছিদ্দীক হাসান খান কানূজী ‘আবজাদুল উলূম’ গ্রন্থে বলেন, শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য হ’ল-প্রথমতঃ শিক্ষার্থীদের উপর দয়া প্রদর্শন করা। শিক্ষক তাদেরকে নিজের সন্তানের মত পরিচালনা করবেন। এজন্য পিতামাতার অধিকার অপেক্ষা শিক্ষকের অধিকার অনেক বড়। যদি শিক্ষক ন
আমি তোমায় যতই পড়িততই লাগে ভালতোমার মাঝে পাই যে খুঁজেসত্য-ন্যায়ের আলো।তুমি আলোর মিনারসত্য সোনার কিরণহক কথায় কর তুমিপাঠক হৃদয় হরণ।তুমি ধর্ম-সমাজ নিয়েকরছ গবেষণাসমাজ সংস্কার আন্দোলনেতুমিই অগ্রসেনা।
উত্তর : এক্ষেত্রে করণীয় হ’ল, তাদের নিকটে ক্ষমা চাওয়া এবং সম্ভবপর চুরিকৃত জিনিস ফেরত দেওয়া। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি তার কোন ভাইয়ের সম্মান বা অন্য কোন বিষয়ে যুলুম করে থাকে, তাহ’লে সে যেন আজই তার সমাধা করে নেয়। সেদিন আসার আগে যেদিন তার