শরীয়তপুরে অনাবাদী ও পানিবদ্ধ জমিতে সমন্বিত কৃষির আওতায় ডালি পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন করে সাড়া ফেলেছে কৃষি বিভাগ। এ পদ্ধতিতে পতিত ও পানিবদ্ধ জমি পরিষ্কার করে পানির ওপর ডালি স্থাপন করে চাষাবাদ করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের সবজি। কৃষি বিভাগের নতুন এই উদ্ভাবিত পদ্ধ
কোন কঠিন কাজকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য যখন কেউ উঠে-পড়ে লাগে, গ্রামের লোকজন তাঁকে পাগল বলে আখ্যায়িত করে। সেই কাজটিতে যখন সফলতা আসে তখন সবাই প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে ওঠে। এ ধরনের একটি কাজে সফলতা পেয়েছেন নওগাঁর আত্রাই উপযেলার প্রত্যন্ত এলাকা জগদাস গ্রামের উ
পাঁচ বছর আগে শখের বশে এলাচ চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেন ওমর শরীফ। গুয়েতেমালা, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ভারত, ইরান ও ইন্দোনেশিয়া থেকে ২০০টি চারা সংগ্রহ করে আনেন। এরপর সেই চারা দিয়ে এলাচের এক মিশ্র বাগান করেন চট্টগ্রামের মিরসরাই উপযেলার পাহাড়ী অঞ্চলে। মিরসরাই উপ
গরমে ঠান্ডা এক গ্লাস বেলের শরবত নিমেষেই প্রাণ জুড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি বেলের গুণও রয়েছে অনেক। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’, ভিটামিন ‘এ’, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও পটাশিয়াম।কচি বেল টুকরা করে কেটে রোদে শুকিয়ে নিলে তাকে বেল শুট বলে। যাদের আলসার আছে, তারা
লাউ আমাদের দেশের একটি জনপ্রিয় সবজি, যা অনেকের কাছেই প্রিয় একটি খাবার। লাউ গাছের আগা, ডগা, ফল সবই অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ঔষধিগুণ সমৃদ্ধ। দেশের গ্রাম কিংবা শহরের সকল মানুষের কাছে একই সঙ্গে সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর এই সবজিটি এখন প্রায় সারা বছরই চাষ করা হয়। লাউ
ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ একটি জনপ্রিয় সবজি। ক্যাপসিকামে ভিটামিন এ এবং সি প্রচুর পরিমাণে থাকে। এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এতে ফাইবার, আয়রন এবং অন্যান্য খনিজ উচ্চ পরিমাণে রয়েছে। এতে ক্যালরির পরিমাণ সামান্য। ক্যাপসিকা
পাটের অাঁশ ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে কেউ কেউ এর কাঠি জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করেন। আবার কেউ কেউ পাটকাঠি দিয়ে ঘরের বেড়া দেন। অল্প কিছু এলাকায় এটি অবশ্য পানের বরজে ব্যবহার করা হয়, যাতে পানগাছ বেয়ে বেয়ে ওপরে উঠতে পারে। তবে পাটকাঠি থেকে অ্যাকটিভেটেড কার্
কৃষির নতুন সম্ভাবনা চুইঝাল লতাজাতীয় এক অমূল্য সম্পদ। প্রাকৃতিকভাবে এটি ভেষজগুণ সম্পন্ন গাছ। এটি গ্রীষ্ম অঞ্চলের লতাজাতীয় বনজ ফসল হ’লেও দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব দেশে খুব ভালোভাবে জন্মে। বিশেষ করে ভারত, নেপাল, ভুটান, বার্মা, মালয়েশিয়া, ইন্দো
সাধারণত দক্ষিণাঞ্চল কিংবা সমুদ্র উপকূলে লোনাপানিতে গলদা চিংড়ির চাষ হয়। প্রচলিত এ ধারণা বদলে দিয়ে উত্তরাঞ্চলের গলদা চিংড়ি চাষে সাফল্য দেখিয়েছেন মৎস্য বীজ উৎপাদন খামারের ব্যবস্থাপক মুহাম্মাদ মূসা। মৎস্য চাষে সাফল্যের জন্য তিনি মৎস্য অধিদফতর থেক
এ যেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বহুমুখী ব্যবহার। প্রতিষ্ঠানের মাঠের চারদিকে বেড়ে উঠেছে বাহারি জাতের সবজি ও ফলের গাছ। কোনটিতে ফল এসেছে। আবার কোনগুলো ফল দেওয়ার উপযোগী হয়ে উঠেছে। এগুলো চাষ ও পরিচর্যা করছেন প্রতিষ্ঠানেরই শিক্ষার্থীরা। পাবনার বেড়া উপযেলা
পাবনার ঈশ্বরদী উপযেলায় দুম্বার খামার করে সফলতা পেয়েছেন সোহেল হাওলাদার নামে এক যুবক। পাঁচ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রম আজ তাকে স্বপ্ন ছোঁয়ার আশা দেখাচ্ছে। প্রতি বছর খরচ বাদে প্রায় ১৫ লাখ টাকা আয় করছেন তিনি। দুম্বার পাশাপাশি খামারে মূল্যবান তোতাপুরি,
প্রায় দেড় দশক আগের কথা। বগুড়ার তরুণ তাওহীদ পারভেয পড়াশোনা করতে যান নিউজিল্যান্ডের রাজধানী অকল্যান্ডে। পড়ার বিষয় ছিল আন্তর্জাতিক ব্যবসা। পড়ার ফাঁকে তার শখ ছিল বিভিন্ন দুগ্ধ খামারে ঘুরে বেড়ানো। বিশাল বিশাল বিদেশী গাভী দেখে বিস্মিত হ’তেন। এগুলো
হাঁস পালন করে কোটিপতিপাবনা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে দুলাই ইউনিয়নের চারপাশে রয়েছে গাজনার বিল। এ বিল এলাকার তিন বেকার যুবক শুধু হাঁস পালন করে স্বাবলম্বী হয়েছে। সুজানগর উপযেলার দুলাই ইউনিয়নের চরগোবিন্দপুর গ্রামের ৩ যুবক ২০০১ সালে দুলাই উচ্চবিদ্য
ঝিনাইদহ সদর উপযেলার গান্না ইউনিয়নের চাঁন্দেরপোল গ্রামের সফল কৃষক আফযাল হোসেন (৬৫) মসুরের আবাদ করে পেয়েছেন অভাবনীয় সাফল্য। বর্তমানে তার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ তিন কোটি টাকার বেশী। চলতি মৌসুমে তিনি ১২ বিঘা জমিতে বারি-৪, ৫ ও ৬ জাতের মসু
মধু ও মৌমাছির কথা শোনেনি এমন লোক পৃথিবীতে বিরল। বাঙ্গালী সমাজে নবজাতকের মুখে একফোঁটা মধু দেওয়ার রেওয়াজ অতি প্রাচীন। মানব সভ্যতায় মধুর ব্যবহার প্রাগৈতিহাসিক। শুধু রোগবালাই নয়, দালানকোঠা নির্মাণসহ বহুবিধ কাজেও মধু ব্যবহার করা হ’ত। আগের দিনে এত
ঝিনাইদহ যেলার কোটচাঁদপুর উপযেলার মাঠে মাঠে এখন লাভজনক নেপিয়ার ঘাস চাষ হচ্ছে। ঘাষের চাষ লাভজনক, এমন ধারণাই ছিল না উপযেলার বলুহর, কুশনা ইউনিয়নে কৃষকদের। কৃষি বিভাগের অনুরোধে ১/২ জন কৃষক প্রথমে এই চাষ শুরু করে। মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে এখন কোটচাঁদপুরের ব
রংপুর তারাগঞ্জ উপযেলার নিচু প্রত্যন্ত এলাকা মেনানগর। এক যুগ আগেও এ গ্রামের বাসিন্দারা ছিল অভাবী। কার্তিকের মঙ্গা শুধু নয়, ফসলাদি ভাল হ’ত না বলে ১২ মাস অভাব লেগে থাকত। কিন্তু এখন আর সে অবস্থা নেই। ধানক্ষেতের পানিতে মাছ চাষ, গর্ত ও পুকুরের মাছে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় প্রথমবারের মতো সঊদী আরবের মরু অঞ্চলের সাম্মাম ফল বাণিজ্যিকভাবে চাষ হয়েছে। একই সঙ্গে বাংলালিংক জাতের তরমুজও চাষ করা হয়েছে। এরই মধ্যে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন সাম্মাম (তরমুজ জাতীয় হলুদ) ফল ও তরমুজ চাষ প্রকল্প দেখতে এবং নতুন ফল
বিদেশী সবজি স্কোয়াশ চাষ শুরু হয়েছে নরসিংদীর মনোহরদীতে। কৃষি বিভাগের সহায়তায় প্রথমবার ভাল ফলন পেয়ে খুশি নরসিংদী জজকোর্টের অ্যাডভোকেট মুহাম্মাদ আলমগীর হোসাইন। পেশায় একজন আইনজীবী হ’লেও নরসিংদীতে স্কোয়াশ চাষে অন্যদের পথ দেখাচ্ছেন তিনি।উপযেলা কৃষি
ডাল পুঁতে পোকা নিধনপিরোজপুরের মঠকড়িয়া উপযেলার কৃষকরা ধানক্ষেতের পোকা-মাকড় নিধনে কীটনাশকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক পদ্ধতির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। চলতি আমন মৌসুমে পোকা-মাকড় নিধনে পাখি বসার জন্য ধানক্ষেতে ছোট ছোট ডাল পুঁতে রাখা বা পার্সিং পদ্ধতির প্র
দোতলা কৃষি পদ্ধতিকৃষিক্ষেত্রে বাড়তি ফসলে বিপ্লব আনতে পারে ‘দোতলা কৃষি’। এই কৃষি চাষাবাদ বিষয়ে গ্রামবাংলার কৃষকের মধ্যে ধারণা রয়েছে অনেক আগে থেকেই। কৃষক একই জমিতে নিচে এক ফসল আর মাচা করে জানালায় আর এক ফসল, বসতবাটির চালে, গাছে লাউ, শসা, বটবটি,
গতানুগতিক চাষাবাদ দিয়ে লাভজনক বাণিজ্যিক ফসল আবাদের নতুন নতুন শস্যবিন্যাসে চাষ করেন চুয়াডাঙ্গার সদর উপযেলার ডিঙ্গেদহের হাটখোলা গ্রামের কৃষক দলীলুদ্দীন মোল্লা। আগাছা দমন ও আর্দ্রতা ধরে রাখতে ব্যবহার করেন মালচিং ফিল্ম, কলায় ব্যবহার করেন ব্যাগিং
বাংলাদেশের উত্তরোত্তর উন্নয়নের দিকে এগিয়ে চলার একমাত্র প্রতিবন্ধকতা হ’ল দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার দৈনন্দিন খাদ্য চাহিদা মেটাতে গিয়ে কখনও সেচনির্ভর ধান উৎপাদন অথবা কখনও উৎপাদিত ফসল, শাক-সবজি, ফলমূল ইত্যাদি সংরক্ষণে পর্যাপ্ত বিদ
সজনা বা সজিনা গ্রামবাংলার একটি অতি পরিচিত বৃক্ষ। অতুলনীয় ভেষজ গুণসমৃদ্ধ বৃক্ষটি একদা গ্রামবাংলার প্রতি বাড়ীতে ২/৪টি করে দেখা যেত। কালের প্রবাহে কাঠের দাম বৃদ্ধিজনিত কারণে বসতবাড়ী, রাস্তা-ঘাটে, পুকুর পাড়ে সর্বত্র বিদেশী পরিবেশহানিকর কাঠজাত বৃক
ইউটিউবে বিচিহীন (সিডলেস) কুল চাষ দেখে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু করেছেন মাগুরা সদর উপযেলার দ্বারিয়াপুর গ্রামের নাছির আহমাদ। বিচি না থাকায় বাযারে এই কুলের চাহিদা রয়েছে ব্যাপক।এ কুল দেখতে অনেকাংশে লাল, কিছুটা সবুজ। দেশি কুল
মাটিতেই সবজি চাষ হয়। আর এটিই বাস্তবতা। মাটিবিহীন সবজি চাষের কথা বললে মনে হবে স্বপ্ন কিংবা উদ্ভট তথ্য। ছয় বন্ধু মিলে প্রমাণ করেছেন স্বপ্ন, কল্পনা কিংবা উদ্ভট নয়, বাস্তবতা হচ্ছে মাটিবিহীন সবজি চাষ সম্ভব। আর এ কাজটি করেছেন ঠাকুরগাঁওয়ের ভুলি থান
চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে ঘোর বর্ষাতে ঝুঁকি নিয়ে শিম চাষ করে শীতের চেয়েও অধিক ফলন ফলিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছে ৬০ চাষী। এতদিন এ এলাকার চাষীরা শুধু শীতকালেই শিম চাষ করতেন। বর্ষা বা অন্য ঋতুতে এখানে শিম চাষ করে সাফল্য পাওয়া দুরূহ ব্যাপার মনে করে কেউ এ
সেচ ছাড়া নোরিকা ধান চাষ সম্ভবআফ্রিকা থেকে আমদানিকৃত নতুন জাতের ‘নোরিকা’ ধান চাষে সেচের প্রয়োজন হয় না। ব্যবহার করতে হয় না সার কিংবা কীটনাশক। যশোর যেলার ঝিকরগাছা উপযেলার কয়েকজন কৃষক পরীক্ষামূলকভাবে এ জাতের ধান চাষ করেছেন। এতে বাম্পার ফলনের সম্ভাব
রোগ প্রতিরোধে শীতের সবজিশীতকালে নানা ধরনের সবজি বাজারে পাওয়া যায়। এসব সবজি শুধু দেহের পুষ্টিচাহিদা পূরণ করে তাই নয়; বরং কিছু কিছু রোগের পথ্যের কাজও করে।বাঁধাকপি : বাঁধাকপি উচ্চপুষ্টিমানসম্পন্ন, সুস্বাদু, সহজে রন্ধনযোগ্য, সহজপাচ্য সবজি। এতে আছে প্
ইউরিয়ার ব্যবহার হ্রাসে নবোদ্ভাবিত তরল সারসিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার ধানবান্ধি মহল্লার বাসিন্দা ‘বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন’ (বিএডিসি), পাবনা বীজ বিপণন অঞ্চলের উপপরিচালক কৃষিবিদ আরিফ হোসেন খান তরল সার উদ্ভাবন করেছেন। ফোলিয়ার ফিডিং কৌশল নিয়ে দীর্ঘ গ
মংলায় নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডাটা, হলুদ আর সবজি চাষ করে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন চাষী সুলতান জমাদ্দার (৬০)। কোন কাজই যেন তাকে হার মানাতে পারে না। দিন-রাত হাড়ভাঙ্গা খাটুনি আর অবিরাম পরিশ্রম করে তিনি এখন স্বাবলম্বী হয়েছেন।প্রচন্ড লবণ পানির এ
খুলনার তেরখাদা উপযেলার সর্ববৃহৎ পতিত পানিবদ্ধভূমি ভূতিয়ার বিল উপযেলাবাসীর জন্য এক নীরব কান্না। পানিবদ্ধতায় দীর্ঘ দিন পতিত থাকায় হতাশ ভূমি মালিকরা। বিশাল জমির মালিকানা থাকলেও তারা কোন কাজে লাগাতে পারেন না। কিন্তু বিগত তিন বছর যাবৎ বিশাল ভূতিয়া
বাংলাদেশের বহু এলাকা পানিবদ্ধপ্রবণ। যেখানে সাধারণত কোন ধরনের ফসল ফলানো যায় না। ৭ থেকে ৮ মাস পর্যন্ত নিমজ্জিত থাকে এসব জমি। তাই এ সময় এখানকার মানুষ বেকার হয়ে পড়ে। এমন এলাকার জন্য সবচেয়ে ভাল হ’ল ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি চাষ।আষাঢ় মাসে কচুরিপানা সংগ্
ভুট্টা চাষ পদ্ধতিগ্রীষ্মকালীন ভুট্টা চাষে এখনই উপযুক্ত সময়। শুভ্রা, বর্ণালী ও মোহর জাতের ভুট্টার জন্য হেক্টর প্রতি ২৫-৩০ কেজি এবং খই ভুট্টা জাতের ১৫-২০ কেজি হারে বীজ বুনতে হয়। সারি থেকে সারির দূরত্ব হবে ৭৫ সেমি। সারিতে ২৫ সেমি দূরত্বে একটি গাছ রাখতে
কোয়েল পালনে স্বাবলম্বীদিনাজপুরের পার্বতীপুর শহরের এক শিক্ষিত যুবক কামরুল হুদা ১৯৯৫ সালে পার্বতীপুর ডিগ্রী কলেজ থেকে বিএ পাস করে জড়িয়ে পড়েন বিভিন্ন ব্যবসার সাথে। এর মাঝে তার মনে জাগে কোয়েল পাখী পালনের সখ। এক সময় সখ করে কোয়েল পালন করলেও পরবর্তীতে
লতিকচুর চাষবাংলাদেশে কচুর মুখী ও কচুর লতি জনপ্রিয় সবজি। এছাড়া কচুর শাক ও কচুর ডগা পুষ্টিকর সবজি হিসাবে প্রচলিত। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের এক হিসাব মতে, বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৩৫ হাযার হেক্টর জমিতে পানিকচুর চাষ হচ্ছে, যা থেকে প্রায় ৮০ থেকে ৯০ হাযার
সারা বিশ্বে জলবায়ুর কুফল নিয়ে আলোচনার ঝড় চলছে। দিন দিন বৈরি জলবায়ু আমাদের নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন করে তুলছে। অতিরিক্ত কার্বন নিঃসরণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা যেমন বাড়িয়ে তুলছে তেমনি বাড়িয়ে তুলছে তাপমাত্রা। ফলে বন্যা, ঝড় ও খরার মতো নানা দুর্যোগ আ
ছাদে বাগান : পদ্ধতি ও পরিচর্যাবর্তমানে বাড়ির ছাদে বাগান করা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অধিকাংশ বাড়ির ছাদেই বিভিন্ন ধরনের বাগান রয়েছে। তবে এসব বাগানের অধিকাংশই অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে। পরিকল্পিত উদ্যোগ নেয়া হ’লে বাড়ির ছাদে ফলমুল ও শাক-সবজি উৎপাদন ক
বিষমুক্ত সবজি উৎপাদনে সেক্স ফেরোমন যাদুর ফাঁদময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে সবজি ফসল সুরক্ষায় কীটনাশকের পরিবর্তে দিন দিন ‘সেক্স ফেরোমন’ ফাঁদের ব্যবহার বাড়ছে। স্থানীয় কৃষি বিভাগ ‘অপরিমিত কীটনাশকের ব্যবহার পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ’ এ ধারণায়
দাম না পেয়ে একসময় কাজুবাদামের গাছ কেটে ফেলেছিল পাহাড়ের অনেক কৃষক। সময়ের ব্যবধানে এখন সেই কাজুবাদাম চাষেই বেশী আগ্রহ তাদের। আর তাতে বছর ঘুরতেই পাহাড়ে বাড়ছে কাজুবাদামের ফলন। এদিকে কাজুবাদাম প্রক্রিয়াজাতের কোন প্রতিষ্ঠান বা কারখানা ছিল না বছর পা
মরিচ অর্থকরী ফসলের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ফসল। এটি মসলা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কাঁচা, পাকা ও শুকনা সব অবস্থায়ই এর ব্যবহার হয়। মরিচ সব ঋতুতে চাষ করা যায়। তবে মোট ফলনের ৮৫% শুকনা মরিচ শীতকালে ফলানো হয়। বাংলাদেশে মসলা জাতীয় ফসলের মধ্যে মরিচের
বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সফলভাবে চাষ করার জন্য বাউ ড্রাগন ফল-১ (সাদা) ও বাউ ড্রাগন ফল-২ (লাল) খুব ভালো। এছাড়াও হলুদ ও লালচে ড্রাগন ফল চাষাবাদ করা যেতে পারে। দেশের সব হর্টিকালচার সেন্টার ও বড় ধরনের নার্সারীতে ড্রাগন ফলের চারা পাওয়া যাবে। ব
(১) সিতা লাউসিতা লাউ চাষের জন্য কোন সুনির্দিষ্ট মৌসুম নেই। একবার রোপণের পর ১০ বছর পর্যন্ত একই লতা থেকে বছরের ১২ মাস পাওয়া যাবে সবুজ লাউ। নতুন উদ্ভাবিত এই সবজির নাম সিতা লাউ। কাপ্তাই উপযেলার রাইখালী কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের কৃষি বিজ্ঞানীরা ১২ বছর
প্রচুর ক্যালরি, খাদ্য ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল লটকন। দক্ষিণ এশিয়ায় বেশ কিছু জায়গায় বুনোগাছ হিসাবে জন্মালেও বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে এটি বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে। ইংরেজী বার্মিজ গ্রেপ নামে পরিচিত হ’লেও আমাদের দেশে এ ফলটি বুবি, বুগি, লটকা,
আফ্রিকাসহ পৃথিবীর প্রায় ৫০ কোটি মানুষের প্রধান খাদ্য হচ্ছে ক্যাসাভা। বাংলাদেশেও ক্যাসাভা বিকল্প প্রধান খাদ্য হ’তে পারে। এতে দেশের ১৬ কোটি মানুষের খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আসবে। সেই সাথে চাপ কমবে চাল ও গমের উপরে। ক্যাসাভা সম্পর্কে বলা যায় যে, গমের
করলা ও উচ্ছে তেতো হ’লেও অতি পুষ্টিকর সবজি। স্বাদে তিক্ত হ’লেও এর জনপ্রিয়তা ব্যাপক। বাজারে অধিকাংশ সময় এটা উচ্চমূল্যে বিক্রি হয়। করলা ও উচ্ছে সারাবছর বাজারে পাওয়া যায়। করলা আকারে একটু বড় ও উচ্ছে একটু ছোট হয়। করলার অনেক ঔষধি গুণ আছে। এর রস বহুমূত
রাজহাঁস শুধু বাড়ীর শোভাবর্ধন করে না। বাড়ি-ঘর পাহারা দেয়, চোর তাড়ায়, ঘাস সমান করে খেয়ে নেয়। পোকা-মাকড় খেয়ে জায়গা-জমি ঝকঝকে করে দেয়। রাজহাঁসের গোশত খাওয়া হয়। ওর পলক দিয়ে লেপ-তোষক, বালিশ তৈরি হয়। বছরে খুব কম ডিম দেয়। এই কারণে রাজহাঁস পালনকারী তা
আনারস একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর সুস্বাদু ও স্বল্পমেয়াদি ফল। আমাদের দেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাজা ফল হিসাবে আনারস খাওয়া হয়। তবে বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়াজাতকৃত খাবার (জুস, জ্যাম, জেলি ইত্যাদি) তৈরির কাজে ব্যবহৃত হওয়ার কারণে পৃথিবীর সর্বত্রই
উপযোগী মাটি : মাঝারি নিচু থেকে উঁচু জমি যেখানে বৃষ্টির পানি সহজেই ধরে রাখা যায় অথবা জমে থাকে এমন জমি পানি কচু চাষের জন্য উপযোগী। পলি দো-আঁশ ও এঁটেল মাটি পানি কচু চাষের জন্য উত্তম।জাত : লতিরাজ (উফশী) ও জয়পুরহাটের স্থানীয় জাত পানি কচুর উত্তম জাত।
মিষ্টি আলু খেতে খুবই সুস্বাদু। মিষ্টি আলু শুধু সুলভ, সহজলভ্য ও সুস্বাদুই নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর। মিষ্টি আলু রান্না করে, সিদ্ধ করে কিংবা পুড়িয়ে খাওয়া যায়। এছাড়াও সুপ বানাতেও এ সবজিটি ব্যবহার করা যায়।মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ : এ সবজি ভিটামিন বি-৬-এ
মসুর আমাদের দেশের একটি বহুল পরিচিত শস্য। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এ শস্য আবাদ হয়ে থাকে। এ শস্যের চাষাবাদ সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হ’ল।-পুষ্টি মূল্য ও ব্যবহার : মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য শক্তি ও প্রোটিন আছে। ডাল হিসাবে প্রধানত খাওয়া হয়। এছা
লিচু চাষে প্রসিদ্ধ দিনাজপুরে চলতি মৌসুমে মুকুল থেকে মধু সংগ্রহের জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই যেলায় ছুটে আসেন মৌচাষীরা। লিচুবাগানে মৌ চাষের ফলে একদিকে মৌচাষীরা যেমন মধু সংগ্রহ করতে পারছেন, অপর দিকে মৌমাছি লিচুর ফুলে পরাগায়ণের ফলে লিচুর
বীজ বোনার সময় ও পরিমাণ : এই বীজ বছরের যে কোন সময় বপন করা হয়। তবে অতীব শীতে এই বীজ বপন না করাই উত্তম। একর প্রতি-২০০-৩২৫ গ্রাম। প্রতি মাদায় ৪-৫টি বীজ লাগাতে হয়। বীজ একদিন ও একরাত ভিজিয়ে লাগানো ভালো।জমি তৈরী : দো-আঁশ ও এঁটেল দো-আঁশ মাটিতে ভালো হ
আম কাঁঠালের মৌসুম শেষ হ’লেই বাযারে দেখা যায় শরিফা বা আতা ফল। অপ্রধান ও স্বল্পপ্রচলিত এ ফলটি বেশীরভাগ বসতবাড়ির আঙিনায় আবাদ হয়। তবে বর্তমানে ফলের চাহিদা মেটাতে বাগান আকারে শরিফার চাষ শুরু হয়েছে।পর্তুগিজ ভাষায় ফলটিকে ‘আতা’ বলে। পর্তুগিজরা এ ফলটি
ঢেঁড়স একটি জনপ্রিয় সবজি। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি ও সি এবং পর্যাপ্ত আয়োডিন ও বিভিন্ন খনিজ পদার্থ রয়েছে। ফলে ঢেঁড়স চাষ করলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক উপকারিতাও রয়েছে। নিম্নে ঢেঁড়স চাষের পদ্ধতি উল্লেখ করা হ’ল-মাটি : দো-অাঁশ ও
টমেটো এক মূল্যবান সবজি। গ্রীষ্মকালীন টমেটো শীতের চেয়ে অন্তত চার-পাঁচ গুণ বেশী দামে বিক্রি হয়। শীতেও চাষ করে ভালো লাভ করা যেতে পারে যদি আগাম চাষ করা যায়। সেজন্য যেসব জাত আগাম ভালো ফল দেয় সেসব জাত চাষ করতে হবে। গরমকালে ফল ধরে এমন জাতও আগাম লাগানো যেতে
চলনবিল অঞ্চলে সরিষা ফুল থেকে মৌমাছি দিয়ে মধু সংগ্রহে ব্যস্ত মৌ চাষীরা। এ বছর সরিষা ফুল থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকার মধু সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মাঠে নেমেছেন তিন শতাধিক মৌ চাষী। চলনবিলের চারপাশের উপযেলাগুলোর মাঠে কৃষকের জমির পাশে মৌমাছির খামার নিয়ে তাঁ
নারিকেল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অর্থকারী ফসল। নারিকেলের ইংরেজি নাম Coconut। নারিকেলের বহুবিধ ব্যবহারের জন্য নারিকেল গাছকে কল্পবৃক্ষ বলা হয়। ঔষধি গুণসম্পন্ন পানীয় হিসাবে ব্যবহারের পাশাপাশি নারিকেল দিয়ে বিভিন্ন রকম সুস্বাদু খাদ্য তৈরি হয় যেমন-
ডালিমের উন্নত জাতই হ’ল আনার বা বেদানা। আনার বা বেদানা খুবই মিষ্টি, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি ফল। বাংলাদেশের মাটি বেদানা চাষের উপযোগী। এটি দেশের বসতবাটির আঙ্গিনায় চাষ করা যায়। নিয়মিত যত্ন নিলে আনার গাছ থেকে সারা বছর ফল পাওয়া যায়। ছাদে টবে বা ড্
কালোজিরা মাঝারী জাতীয় নরম মৌসুমী গাছ। একবার ফুল ও ফল হয়ে মরে যায়। উচ্চতায় ২০-৩০ সেমি (৮-১২ ইঞ্চি), পাতা সরু ও চিকন, সবুজের মধ্যে ছাই রং মেশানো। জোড়া ধরে সোজা হয়ে পাতা জন্মায়। কালোজিরার গাছে স্ত্রী, পুরুষ দুই ধরনের ফুল হয়। নীলচে সাদা (জাত বিশে
পটল বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সবজি। এটি একটি প্রধান গ্রীষ্মকালীন সবজি। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালে প্রায় ২৩,৫১০ হেক্টর জমিতে পটল চাষ করা হয়। যার মোট উৎপাদন ৬৮,৪১৫ মেট্রিক টন। পটলের উৎপাদন অনেক সবজি থেকে অধিক এবং প্রাপ্তি কালও দীর্ঘ (ফেব্রুয়ারী
মরিচ অর্থকরী ফসলের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ফসল। এটি মসলা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কাঁচা, পাকা ও শুকনা উভয় অবস্থায়ই এর ব্যবহার হয়। মরিচ সব ঋতুতে চাষ করা যায়। তবে মোট ফলনের ৮৫% শুকনা মরিচ শীতকালে ফলানো হয়। বাংলাদেশে মসলা জাতীয় ফসলের মধ্যে মরিচে
বাংলাদেশের জমি যেমন উর্বর এদেশের মানুষের মনও তেমন উর্বর। অর্থাৎ ধর্মের জন্য নরম। সুতরাং ইসলাম ধর্মের আলোকে সোনার বাংলার কৃষকদেরকে অধিকতর নরম করে ধান চাষে উদ্বুদ্ধ করার সম্ভাবনা অনেক। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বাস্তবে হাতে-কলমে বিষয়গুলো কৃষকদের দেখি
হলুদ একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। আমাদের প্রতিদিনের রান্নায় হলুদের ব্যবহার হয় সবচেয়ে বেশী। মসলা হিসাবে ব্যবহার ছাড়াও অনেক ধরনের প্রসাধনী কাজে ও রং শিল্পের কাঁচামাল হিসাবে হলুদ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে প্রতি বছর গড়ে ৪৫ হাজার ৫ শত ৫০ একর
শীতকালীন সবজিগুলোর মধ্যে লাউ অন্যতম। লাউ যেমন সবজি হিসাবে অনেক সুস্বাদু তেমনি লাউয়ের পাতাও শাক হিসাবে অনেক উপাদেয়। আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রজাতির লাউ রয়েছে। জাত ভেদে এর আকার-আকৃতি ও বর্ণ ভিন্ন হয়। তবে বর্তমানে কিছু উচ্চ ফলনশীল জাতের লাউ চাষ হয়
ব্রোকলি একটা পুষ্টিকর সবজি যা দেখতে ফুলকপির মত কিন্তু বর্ণে সবুজ। যদিও আমাদের দেশে বাণিজ্যিক ভাবে ব্রোকলি এখনো তেমন পরিচিত হয়ে উঠেনি। তবে কিছু সৌখিন মানুষ এর চাষ স্বল্প পরিসরে শুরু করেছে। ব্রোকলিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন সি, ক্যারোটি
আখ আমাদের দেশের একটি জনপ্রিয় অর্থকারি ফসল। এটি চিনি উৎপাদনের মূল ফসল। কিন্তু চাহিদার তুলনায় আখ উৎপাদন অনেক কম। এর কারণও অনেক। যেমন- সঠিক পরিচর্যা বা চাষাবাদের অভাব, ফসলের বৈচিত্র্য, বিভিন্ন মেয়াদী সবজি ফসলের আবাদ বৃদ্ধি ফলের বাগান তৈরী ইত্যাদি
ধান বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য। সম্প্রতি এই অতি প্রয়োজনীয় ফসলটি ব্লাষ্ট নামক ছত্রাকজনিত রোগে আক্রান্ত। বাংলাদেশ ধান গবেষণা কেন্দ্র এবং অন্যান্য কৃষি শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো এই রোগ প্রতিরোধে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে। মিডিয়াতেও এ নিয়ে প্রচুর
বাজার থেকে কাকড়া কিনে ছোট ছোট খাচায় রেখে মোটাতাজা করা হচ্ছে। ২০ থেকে ২২ দিনেই একবার খোলস পরিবর্তন করে প্রতিটি কাকড়া। এতে প্রতিটি কাকড়ার ওযন বেড়ে দ্বিগুণের চেয়ে বেশী হয়। পরে এই কাকড়া রপ্তানী হয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। আর এতে লাভ বেশী ও রোগবালাই কম হওয়ায়
নড়াইল যেলার লোহাগাড়া উপযেলার পুটিবিলা গৌড়স্থান এলাকার যমীরুদ্দীন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র। পড়ালেখার পাশাপাশি বড় পরিবারের ব্যয় নির্বাহ ও নিজের পড়ালেখার খরচ চালিয়ে নেওয়ার জন্য বছর চারেক আগে পোল্ট্রি ফার্মের কাজে নামেন। প্রথম
প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে কৃষি। যে লাঙল-জোয়াল আর ‘হালের বলদ’ ছিল কৃষকের চাষাবাদের প্রধান উপকরণ সে জায়গা এখন দখল করে নিয়েছে ‘কলের লাঙল’ ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার। সেদিন খুব দূরে নয়, যেদিন লাঙল দেখতে যেতে হবে জাদুঘরে।কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার কর
আমাদের মাটি ও জলবায়ু আঙ্গুর চাষের জন্য উপযোগী, এটা সম্প্রতি প্রমাণিত হয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দু’চারটি আঙ্গুর গাছ থাকলেও সেটা পরিবারের আওতার মধ্যে সীমাবদ্ধ। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আঙ্গুর চাষের চেষ্টা চালানো হয় ১৯৯০ সালে গাযীপুরের কাশিমপুরস্থ বিএডি