আমার আববা ব্যাংকার ছিলেন। প্রথমে গ্রামীণ ব্যাংকে চাকুরী করতেন। পরবর্তীতে জনতা ব্যাংকে যোগ দেন। সপ্তাহে দুইদিন শুক্র ও শনিবার বন্ধ থাকায় তিনি বৃহস্পতিবার বাড়িতে আসতেন। অন্যান্য ছালাত না পড়লেও পিতার সাথে জুম‘আ পড়াটাই ছিল আমার অভ্যাস। আমাদের বংশ
আমার শ্রদ্ধেয় পিতা ছিলেন হানাফী মাযহাবের আলেম ও তাবলীগ জামাতের উপযেলা আমীর। পরিবারে আমার বড় ভাই, বোনের স্বামী, চাচাসহ বংশের অনেকেই আলেম। আমার মায়ের বংশও অনুরূপ। পিতা আলেম হওয়ার সুবাদে ছোটবেলা থেকেই আমি দ্বীনী পরিবেশে বড় হই। আমাকে পড়াশোনার জন্
ছোটবেলায় মাকে দেখতাম ছালাত আদায় করতে। আমিও তার অনুকরণে ছালাত পড়তাম। আযান হ’লেই মসজিদে যাওয়ার জন্য মন ছুটত। মসজিদে যাওয়ার প্রবল আগ্রহের কারণে আমাকে পাঞ্জাবী, টুপি পরিয়ে দেয়া হ’ত। আমিও ভদ্রভাবে মসজিদের এক পাশে ছালাত আদায় করতাম। বয়স্ক মুছল্লীগণ
রংপুরের বদরগঞ্জ উপযেলার ১৪নং বিষ্ণপুর ইউনিয়নের ছোট হাজীপুর গ্রামে আমার বাড়ী। আশির দশকে কর্মসংস্থানের কারণে চলে আসি রংপুর শহরে। তখন থেকে এ শহরেই আছি। বর্তমানে জাহায কোম্পানী মোড়ের সন্নিকটে গুপ্তপাড়া আবাসিক এলাকায় থাকি।ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে পু
দেখা হ’লেই মুচকি হেসে জিজ্ঞেস করেন, কেমন আছ ভাই? আমিও প্রত্যুত্তর দিয়ে হাসি ফিরিয়ে দেই। এলাকার বড় ভাই হিসাবে সামান্য কুশলাদি বিনিময় ছাড়া আর বেশী কথা হয় না। ব্যবসায়িক কারণে তার ছোট ভাইয়ের সাথে আমার হৃদ্যতা। আমার ছোট্ট একটা মুদি দোকান আছে। অবশ্য প্রধান
‘মাসিক আত-তাহরীক’ মে’১৩ সংখ্যায় আহলেহাদীছ আক্বীদা গ্রহণের কারণে নির্যাতিত ভাই-বোনদের অভিজ্ঞতা আহবান করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে এ ব্যাপারে প্রচুর সাড়া পাওয়া গেছে। সাধারণতঃ এ ধরনের মর্মান্তিক ঘটনা আমরা প্রায় প্রতিনিয়তই শুনে আসি এবং নির্যাতিতদেরকে যথাসম
আমি যাকারিয়া খন্দকার। চুয়াডাঙ্গা যেলার দামুড়হুদা উপযেলার ছোট্ট গ্রাম চারুলিয়ায় আমার বাসস্থান। প্রাথমিক জীবনে কিছুকাল মাদরাসায় পড়েছিলাম। এরপর স্কুলজীবনে কিছুকাল ইসলামী ছাত্র সংগঠনের কর্মী ছিলাম। উদ্দেশ্য ছিল আল্লাহকে রাযী-খুশি করা। অনেক মিছিল
পাবনা যেলার অন্তর্গত আতাইকুলা থানার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের বালুঘাটা কেশবপুর গ্রামের খুব সাধারণ একটি পরিবারে আমার জন্ম। মা-বাবার বিবাহিত জীবনের সুদীর্ঘ ১৩ বছর পর জন্ম নেওয়া একমাত্র সন্তান হওয়ায় আমি বাবা-মা ও আত্মীয়-স্বজনের কাছে ছিলাম অতি আদরের। য
আমি কামাল আহমাদ, পিতা মৃত নূর মিয়া। কুমিল্লা যেলার লাকসাম থানার ইরুয়াইন গ্রামে আমার বসবাস। আমার শিক্ষা জীবন শুরু ও শেষ মাদ্রাসাতে। হক তালাশ করতে গিয়ে আমি মক্কা-মদীনার ইলমকেই সঠিক ইলম বলে বিশ্বাস করি। আর বাংলাদেশে একমাত্র আহলেহাদীছগণের মাঝে খু
আমার নাম কাযী এ.এম ইউসুফ জাহান। পিতা ডাঃ কাজী ওলিউর রহমান। সাতক্ষীরা যেলার কালিগঞ্জ থানার মৌতলা গ্রামে আমার পৈত্রিক বাড়ি। ছোটবেলা থেকেই আমি ছিলাম তথাকথিত ধার্মিক বা ধর্মপরায়ণ। ‘তথাকথিত’ এই কারণে যে আমি ইসলাম হিসাবে যে ধর্ম পালন করতাম সে ধর্মে
আমি কামাল আহমাদ। পিতার নাম মুহাম্মাদ নূরু মিয়া। আমার বাড়ী কুমিল্লা যেলার লাকসাম থানার অন্তর্গত ইরুয়াইন গ্রামে। ১৯৯১ সালে যখন ৪র্থ শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হই, তখনই বাবার মনে ইচ্ছা জাগল তার দুই ছেলের মধ্যে একজনকে যুক্তিবাদী বা বড় মাওলানা বানাবেন। তখন
আমি মুহাম্মাদ রফীকুল ইসলাম। নওগাঁ যেলার রাণীনগর উপযেলার গোপালপুর গ্রামে আমার বসবাস। আমার বড় বোনের চাকুরীর সুবাদে আমি কিছুদিন রংপুর যেলার শঠিবাড়িতে ছিলাম। সেখানে একটি মসজিদে ছালাত আদায় করতাম। সেই মসজিদে মাঝেমধ্যে মাসিক আত-তাহরীক, ডঃ মুহাম্মাদ
আমার নাম মুহাম্মাদ আরমান ইমতিয়াজ। আমার জন্মস্থান জামালপুর যেলার বকশীগঞ্জ থানার অন্তর্গত সীমান্তবর্তী এলাকা ধানুয়া জামালপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া গ্রামে। বকশীগঞ্জ থানার প্রায় ৯৫% ভাগই মুসলিম। বাকী ২% হিন্দু এবং ৩% খৃষ্টান ধর্মালম্বী (গারো উপজাতি
আমার নিজ যেলা জামালপুরের পার্শ্ববর্তী শেরপুরে কর্মরত অবস্থায় জনৈক ডাক্তার ফরহাদ হোসাইনের সাথে পরিচয় হয়। তার কাছে গেলে তিনি আমাকে কুরআনের উল্লেখযোগ্য কিছু আয়াত ও হাদীছ পড়তে বলেন। যা পাঠে আমার মনে প্রশ্ন জাগে, তাহ’লে কি আমরা ভুল পথে আছি? অতঃপর আমি আমার
আমার বাড়ি চাঁপাই নবাবগঞ্জ যেলার শিবগঞ্জ থানার রসূলপুর গ্রামে। আমরা এখানকার নতুন বাসিন্দা। এ এলাকার একটি মাদরাসা হ’তে দাখিল পাশ করি ২০১০ সালে। তারপর আলিমে ভর্তি হই চাঁপাই নবাবগঞ্জ যেলার হেফযুল উলূম কামিল মাদরাসায়। আমি থাকতাম মাদরাসা হোস্টেলে। কয়েক মাস
রাজশাহী বিভাগের নাটোর যেলাধীন সদর থানার বালিয়াডাঙ্গা গ্রাম। এই গ্রামেরই সন্তান আমরা পাঁচজন। আমি নূর হোসাইন, পিতা- মুহাম্মাদ বাচ্চু প্রধান। বাকী চারজন হচ্ছেন, মুহাম্মাদ জাহিদ হোসাইন, পিতা- মৃত মোত্তালেব খাঁ, আব্দুল বারেক, পিতা-মৃত আব্দুছ ছামাদ
(১৩) ঈশ্বরদীতে হকের দাওয়াতরাজশাহী বিভাগের পাবনা যেলাধীন ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশনের জন্য বিখ্যাত। এখানে বহু মুসলিমের বসবাস। তাদের অধিকাংশই মাযহাবপন্থী। এ থানার বিভিন্ন এলাকার কিছু মানুষ হকের পথে ফিরে আসছেন। মাযহাবী গোঁড়ামি থেকে বেরিয়ে এসে পবিত্র কুরআ
ইসলাম এসেছে দাওয়াতের মাধ্যমে (আহমাদ, মিশকাত হা/৪২, ১৯৮)। কথাটি শুনেছিলাম নওদাপাড়ার তাবলীগী ইজতেমায়। কুরআন ও হাদীছ না জানার কারণে আক্বীদা ও আমলের ক্ষেত্রে অজ্ঞ ছিলাম। মানুষ সাধারণ শিক্ষায় যত শিক্ষিতই হোক না কেন, কুরআন ও হাদীছের জ্ঞান না থাকলে দ্
আমি মুহাম্মাদ রাকীব হাসান। দিনাজপুর যেলার বীরগঞ্জ থানাধীন তুলশীপুর গ্রামে আমাদের বসবাস। আমি মাসিক আত-তাহরীক-এর একজন নিয়মিত পাঠক। মাত্র ১ মাস পূর্বে আমি ছহীহ আক্বীদা গ্রহণ করেছি। বর্তমানে আমি তুমুল সমালোচনার শিকার। বহু সমস্যা আর নানামুখী বাধার
আমি মুহাম্মাদ মুস্তাফীযুর রহমান। চূয়াডাঙ্গা যেলাধীন মাখালডাঙ্গা গ্রামে আমার জন্ম। ছোট বেলা থেকেই বেশ ধর্মভীরু ছিলাম। তবে হক পথ কোন্টি তা বুঝতাম না। এজন্য বন্ধুদের পরামর্শে ১৯৯৭ সাল থেকে তাবলীগ জামাআতের সাথে দাওয়াতী কাজ শুরু করি এবং ২০০০ সালে
আমি নো‘মান, ফরিদপুরের মুসলিম পাড়ায় আমার বাড়ী। আমি শুরু থেকেই ইলিয়াসী তাবলীগে সময় ব্যয় করতাম। প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতের সাথে চিল্লা দিয়ে আর গাশত করে জীবনের অনেকটা সময় পার করেছি। এটাকেই দ্বীনের খেদমত, মুসলিম উম্মাহর সেবা এবং ইসলামের কল্যাণ জ্ঞান ক
আমি মুহাম্মাদ আব্দুস সালাম। বাগেরহাটের মোল্লাহাট থানার কোধলা গ্রামে আমার বাড়ী। ছোটবেলা থেকেই আমি মদীনাকে ভালবাসতাম। মসজিদে নববীর ছবি যেখানেই দেখতাম পলকহীন ভাবে তাকিয়ে থাকতাম। আর মনে মনে ভাবতাম বাস্তবে কি কখনও মদীনা দেখতে পাব? আলিয়া মাদরাসা হ’
আমি নূরুল ইসলাম, পিতা- মৃত আবুল হোসেন। আমি রাজশাহী বিভাগের নাটোর যেলার গুরুদাসপুর থানাধীন ধাদুয়া গ্রামের সন্তান। ২০০৫ সালে আমি সঊদী আরবে এসেছিলাম। একদিন আমি দাম্মাম যেলার জুবাইলের অন্তর্ভুক্ত এক মসজিদে গেলাম ছালাত আদায় করতে। দেখলাম তারা ছালাত
আমি মুহাম্মাদ হাবীবুর রহমান। পিতা- মুহাম্মাদ আব্দুছ ছামাদ। গ্রাম-পাড় নান্দুয়ালী। ডাকঘর, থানা ও যেলা- মাগুরা। দেশের প্রচলিত শিক্ষাতে এম.এ ডিগ্রি সম্পন্ন করে নিজ উপযেলায় একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছি। সেই সাথে বিভিন্ন হাইস্কুল ও
আমি ইঞ্জিনিয়ার সাঈদুর রহমান। নওগাঁ যেলাধীন মহাদেবপুর থানার অন্তর্গত চাঁন্দাশ ইউনিয়নের কন্দর্পপুর গ্রামের অধিবাসী। পূর্ব-পুরুষদের আক্বীদা অনুযায়ী নানা বিদ‘আতী কর্মকান্ড সহ মাযহাবী পদ্ধতিতে ইবাদত-বন্দেগীতে অভ্যস্ত ছিলাম। সঙ্গত কারণে আহলেহাদীছদে
অতিক্রান্ত সময়ের পথচলাতে ভালমন্দের মেলবন্ধনে ছোট-বড় কত স্বপ্ন হৃদয়ে লালিত হয়। কিছু স্বপণ বাস্তবায়িত হয়, কিছু থেকে যায় মরীচিকা। আলহামদুলিল্লাহ! মহান আল্লাহর রহমতে যখন থেকে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর সান্নিধ্যে এসেছি, সঠিক পথটা অনুধাবন করত
আমি মুহাম্মাদ নাছিরুল ইসলাম। পঞ্চগড় যেলার তেঁতুলিয়া উপযেলার বাংলাবান্ধা গ্রামে আমাদের বসবাস। আমি ২০১২ সালের জুন মাসে ছহীহ হাদীছের দাওয়াত পাই। দিনাজপুর যেলার রাণীর বন্দরের আমার এক বন্ধু আমাকে ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) বই দেন। বইটি পড়ে আমি সহ আরো দু’
সিরাজগঞ্জ যেলার চৌহালী উপযেলার যমুনা নদীর বুকে জেগে ওঠা চরের মধ্যে একটি চরের নাম স্থলচর। বর্তমানে এটি একটি গ্রাম। সেই অজপাড়াগাঁয়ের ছেলে আমি। পিতার নাম সন্তেষ আলী। হানাফী পরিবারে আমার জন্ম। পিতার বড় ছেলে হওয়ার কারণে ছোটবেলা থেকে আমি একটু ডানপি
আমার বাড়ী রাজশাহী যেলার বাঘা থানার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের বলরামপর গ্রামে। ছোট্ট দরিদ্র পরিবারে আমার জন্ম। বগুড়া সরকারী আযীযুল হক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে মার্কেটিং-এ অনার্স পড়ার সময় মেসে ছিলাম দু’বছর। ২০১০ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারী সাহারা খাতুনের দেওয়া চিরু
ছোট বেলা থেকেই কষ্টের মাঝে বেড়ে ওঠা। পরিবারে প্রচলিত ইসলামের অনুশীলন ছিল বলে পূর্ব থেকেই কিছুটা আখেরাতমুখী ছিলাম। আববা সব সময় বলতেন, দুনিয়াদার হবে না। কারণ দুনিয়া ক্ষণিকের। তাই তিনি আমাদের সবাইকে মাদ্রাসায় পড়ান। ৫ম শ্রেণী থেকেই আমি জায়গীর থাকি।
আমি মুহাম্মাদ ইবরাহীম। ফেনী যেলার দাগনভূঞা থানার এক সাধারণ মুসলিম পরিবারে জন্ম। একজন সাধারণ ছেলে যেভাবে বেড়ে উঠে আমারও সেভাবে বেড়ে উঠা। ইসলামের পূর্ণাঙ্গ অনুশীলন ছিল না আমার মধ্যে। পরিবারেও তেমন আমল ছিল না। ছিল না কুরআন-হাদীছের সঠিক জ্ঞান। এভাবেই ১০ম
আমি মুহাম্মাদ ইবরাহীম। ফেনী যেলার দাগনভূঞা থানার এক সাধারণ মুসলিম পরিবারে জন্ম। একজন সাধারণ ছেলে যেভাবে বেড়ে উঠে আমারও সেভাবে বেড়ে উঠা। ইসলামের পূর্ণাঙ্গ অনুশীলন ছিল না আমার মধ্যে। পরিবারেও তেমন আমল ছিল না। ছিল না কুরআন-হাদীছের সঠিক জ্ঞান। এভ
চাঁদের রূপালী আলোয় পথ চলতে চলতে বিশাল আকাশের পানে মাঝে মাঝে চেয়ে দেখি অজস্র তারার মিলনমেলা। লোকালয় থেকে অদূরে ফসলী ক্ষেতকে ছুয়ে আসা প্রবাহিত বায়ুর সাথে ভেসে আসে নিকটবর্তী কোন স্থানে মুসলমানদের মাহফিলের সুরে-বেসুরে বক্তাদের বক্তব্যের অংশ। মাথা
আমি মুহাম্মাদ দেলোওয়ার হোসাইন। ফরিদপুর যেলার কুঠিবাড়ী মহল্লায় আমার বাস। ছালাত, ছিয়াম সমাজের লোকজনের সাথে মিলে-মিশেই আদায় করতাম। তখন কোন সমস্যা হ’ত না। অতঃপর এক সময় কর্মের উদ্দেশ্যে সঊদী আরবে গমন করলাম। সেখানে ছালাতে ব্যতিক্রম দেখে দেশে পত্র ল
যে পিতার হাত ধরে মসজিদে যাওয়া শিখেছি, নিজের জন্মদাতা পিতাকে যেভাবে ছালাত আদায় করতে দেখেছি, যে সকল আলেমের সান্নিধ্যে বসতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করেছি, জীবনকে স্বার্থক ভেবেছি, যাদের ওয়ায নছীহত শুনে ছোট থেকে বড় হয়েছি এবং তাদের মুখ থেকে বের হওয়া ব
থাপড়িয়ে দাঁত ফেলে দেব- বলেই তেড়ে সামনের দিকে এগিয়ে গেলেন মসজিদ কমিটির জনৈক দায়িত্বশীল। রাগ-ক্ষোভকে বুকেই চাপা দিয়ে অশ্রুসজল চোখে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলেন ইমাম ছাহেব। তার অপরাধ বিদ‘আতের বিরুদ্ধে আপোষহীন থাকা। বিচারটা মহান আল্লাহর কাছেই হয়ত
জামালপুর যেলার মাদারগঞ্জ থানার ৬নং আদারভিটা ইউনিয়নের নলকী গ্রামে নানার বাড়ীতে ছোট থেকেই বড় হই প্রচলিত হানাফী সমাজে। যদিও নিজের বংশের লোকেরা আহলেহাদীছ। সরকারী আশেক মাহমূদ কলেজে পড়ার সময় একই থানার পার্শ্ববর্তী গ্রামের আমীনুল নামে এক বন্ধুর সাথে প