১৯৭৮ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারী। নির্ভেজাল তাওহীদের ঝান্ডাবাহী এদেশের একক যুবসংগঠন হিসাবে ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ এক নতুন দিনের প্রত্যয়ী সূর্য নিয়ে বাংলাদেশের বুকে আত্মপ্রকাশ করল। দিগ্বিদিকশূন্য হক্বপিয়াসী তরুণ সমাজের হৃদয়াকাশে আলোকবর্তিকা হয়ে ‘
নবী-রাসূলগণের যুগে এলাহী বিধান প্রতিষ্ঠায় যেমন পরিবার, সমাজ, ধর্ম ও রাষ্ট্র এই চার ধরনের বাধা ছিল। বর্তমান সময়েও হক্ব প্রতিষ্ঠায় এই চার ধরনের বাধা বিরাজমান। বাংলাদেশে প্রচলিত বাপ-দাদার লালিত মাযহাব পরিত্যাগ করে আহলেহাদীছ হওয়ার কারণে বিভিন্ন য
৩০ এপ্রি্ল সকাল ১০টা। ঢাকা যেলা ‘আন্দোলন’ ও ‘যুবসংঘ’-এর কার্যালয় বংশাল থেকে আমরা রওনা হ’লাম সাভারের উদ্দেশ্যে। গন্তব্য বিশ্বের অন্যতম ভয়াবহ ভবনধসের ঘটনায় ধংসস্তূপে পরিণত হওয়া রানা প্লাজা। দুর্ঘটনার ২দিন পর ২৬ এপ্রিল শুক্রবার রাজশাহী কেন্দ্রীয়
ঝিকঝিক শব্দের তালে ছুটে চলেছে ট্রেন। পেরিয়ে যাচ্ছি বহু পথ-প্রান্তর। মাঝে-মাঝেই জানালার প্রান্ত ছুয়ে দৃষ্টি প্রসারিত হচ্ছে দূর-বহুদূরে। দৃষ্টির স্বাধীনতার সাথে সাথে ভাবনার স্বাধীনতাও জাগছে মনে। মাত্র দ্বিতীয় বারের মত ইজতেমায় যোগদান করতে যাচ্ছি।
পৃথিবীর সবচেয়ে নির্যাতিত জাতি রোহিঙ্গা। এক সময় নিজ দেশে যাদের সব ছিল, আজ তারা রাতারাতি পথের ভিখারী। ধনী-গরীব সবাই একই মিছিলে শামিল। এ মিছিল যেন শেষই হচ্ছে না। চলছেই অদ্যাবধি। কক্সবাজার-এর উখিয়া উপযেলাধীন কুতুপালং, বালুখালী, সীমান্তবর্তী টেকনা
সাগরতীর ঘেঁষে মেরিন ড্রাইভ রোড ধরে এগিয়ে চলেছি টেকনাফের পথে। অসাধারণ নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর পুরোটা পথ। তবুও তাতে বাড়তি কোন আকর্ষণ ছিল না। বরং মযলুম মানুষের সীমাহীন দুঃখ-দুর্দশা এবং তাদের চাহিদার তুলনায় তেমন কিছু করতে না পারার খেদ ঘিরে ছিল প
রোহিঙ্গা মুসলমানদের উপরে নির্যাতনের ইতিহাস অত্যন্ত ভয়াবহ, লোমহর্ষক, সর্বাধিক বেদনার ও চরম নিষ্ঠুরতার। এ ইতিহাস বিগত সকল নির্যাতন-নিপীড়নের রেকর্ড ভঙ্গের ইতিহাস। দূর অতীতের যালেম শাসক ফির‘আউন, নমরূদের নিষ্ঠুরতাকেও হার মানিয়েছে রক্তচোষা অংসানসুচ
মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানগণ বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ভাগ্যাহত জনগোষ্ঠী। জ্বালাও-পোড়াও, যুলুম-নির্যাতন, হত্যা-ধর্ষণ যাদের নিত্যদিনের বাস্তবতা। যুগ যুগ ধরে তারা সন্ত্রাসী বৌদ্ধদের অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছে। লক্ষ্য একটাই- রোহিঙ্গা