শূন্য হাহাকার চারিদিকে তার

রিক্ত হৃদয়ে ভরা।

মাঝে মাঝে কিছু সবুজ বিটপী

আছে যেন আধমরা।

পাহাড়ে পাহাড় মাঝে ফাঁকা তার

নীরব স্বাক্ষী হয়ে

হাযার বছরের স্মৃতিটা যেন

ধরে আছে অবরোহে।

পাথরে কাঁকরে মোড়া দেহখানি

মরে নাই তার মন,

তবুও সেথায় জাবালে রহমত

আছে আজিও অবিরান।

বারেক বছরে আসে দলে দলে

সভ্য আদম জাতি,

মাগে মাগফিরাত চাইতে নাজাত

নতজানু হয়ে নতী।

একই আযানে যোহর, আছর

কছর করে পড়ে,

মজে সবে সেই রবের স্মরণে

গোনাহ-খাত্বা তুলে ধরে।

দিবার সুরুজ পাটে পড়ে গেল

অাঁধারে ডুবিল ধরা,

অাঁধার হৃদয় হ’ল কি আলো

কেঁদে সবে আধামরা।

যেখানে দাঁড়িয়ে আখেরী নবী

লক্ষ ছাহাবা মাঝে,

দিলেন পৃথিবীর আখেরী ভাষণ

মানব মুক্তি যাচে।

এরই মাঝে ধরা বুকে ইশারা

নয় বাকী বেশী দিন,

ক্বিয়ামত তক আসিবে না আর

মহানবী (ছাঃ) আল-আমীন।

সবে আদম সন্তান যদিও

ভাষা রঙে ভিন্ন,

আরাফাতে মিলে বুঝালো তাকে

মোরা এক অনন্য।

আদি নবী হায় যেথায় দাঁড়িয়ে

চেয়েছিলেন মাগফেরাত

আখেরী ভাষণ দিলেন শেষনবী

নাম তার আরাফাত।







কবিতা
হায়রে বৈশাখ - মুহাম্মাদ মোমতায আলী খানঝিনা, গোদাগাড়ী, রাজশাহী।
মাযহাব ও ফিরক্বা - আমীরুল ইসলাম (মাষ্টার)ভায়া লক্ষ্মীপুর, চারঘাট-বাঁকড়া, রাজশাহী।
দোদেল বান্দা - এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।
আত-তাহরীকের সন্ধানে - আব্দুল ক্বাইয়ূমকুলাঘাট, লালমণিরহাট।
ঈমানদার - মুহাম্মাদ আব্দুল ওয়াহেদ সরকারকলেজপাড়া, বিরামপুর, দিনাজপুর।
দুর্নীতিবাজ - এফ.এম. নাছরুল্লাহকাঠিগ্রাম, কোটালীপাড়া, গোপালগঞ্জ।
কবিতা
নয়া বীর
আহলেহাদীছ যুবসংঘ - মীযানুর রহমানতাহেরপুর, বাগমারা, রাজশাহী।
শামিল হও - মোল্লা আব্দুল মাজেদ রঘুনাথপুর, পাংশা, রাজবাড়ী।
দুনিয়াবী স্বার্থ ভুলে - আব্দুছ ছামাদদক্ষিণ নগর, চিরির বন্দর, দিনাজপুর।
আরও
আরও
.