বিশ্বজুড়ে যেসব পানীয় জনপ্রিয়, তার অন্যতম চা। ছোট-বড় সবার কমবেশি পসন্দের পানীয় এটি। বিশ্বজুড়ে নানা রকম চা উৎপাদিত হয়। বিভিন্ন উপায়ে চা প্রক্রিয়াকরণ করা হয়, যার ওপর নির্ভর করে এর গুণাগুণ। শীতের সকালে দুধ চা দিয়ে অনেকের দিনের শুরু হয়। বেশী করে দুধ ও চিন
বর্তমানে শীত মৌসুম চলছে। আর বাড়ছে এজমা/হঁাপানি ও এলার্জির সমস্যার রোগীদের দুর্ভোগ। তাই সবাইকে এলার্জি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে সচেতন থাকতে হবে।কোল্ড এলার্জি বিষয়ে সতর্কতা :১. ঠান্ডা খাবার ও আইসক্রিম পুরোপুরি এড়িয়ে চলতে হবে।২. জানালা দরজা খুলে রেখে ঠান্
শীতের তীব্রতায় বাতব্যথার রোগীদের কষ্ট বাড়ে। তবে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারায় পরিবর্তন আনলে এবং কিছু নিয়ম মেনে চললে ভাল থাকা যায়। চারদিকে সাধারণত ঘাড়, কোমর, বাহুর সংযোগ, হাঁটুব্যথার রোগীই বেশী। এ ধরনের ব্যথার ৯০ শতাংশ হয় মেকানিক্যাল সমস্যার কারণে। অর্থাৎ ম
শীতে ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি আর নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া খুবই সাধারণ বিষয়। যাদের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা আছে তারা বেশী ভুক্তভোগী। নাক বন্ধ হ’লে দ্রুত পরিত্রাণের জন্য অনেকে নোজল ড্রপ বা ওষুধের সাহায্য নেন। তবে এক্ষেত্রে ঘরোয়া কিছু সমাধান উপকারী ভূমিকা পালন করে
সকালের নাশতায় ফল খেলে তা মস্তিষ্ককে উজ্জীবিত করে, ওযন কমাতে সহায়তা করে আর হজমশক্তি বাড়ায়। তাই ফ্রুট সালাদ বা ফল দিয়ে হোক দিন শুরু।সকালের নাশতায় ফল রাখার কথা সব সময়ই বলেন পুষ্টিবিদরা। দিনের প্রথম খাবারটি ফলের সালাদ বা স্মুদি হ’তে পারে। ওটস বা ছাতুতে ম
সকালে ভারী নাশতা, দুপুরে ক্ষুধার্ত হয়ে প্রয়োজনমতো খানা; আর রাতে হালকা খাবার খেলেই যথেষ্ট! অথচ আমরা অনেকেই এই নিয়ম মানি না। ঘুমানোর আগে পেট ভরে ভারী খাবার খাই। ফলে সেখান থেকে তৈরি হয় ঘুমের সমস্যার পাশাপাশি নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতা। অথচ এ নিয়মে ছোট
মেথি সবাই চেনেন। মেথিকে মসলা, খাবার, পথ্য তিনটিই বলা চলে। স্বাদ তিতা ধরনের। এতে রয়েছে রক্তের চিনির মাত্রা কমানোর বিস্ময়কর শক্তি ও তারুণ্য ধরে রাখার বিস্ময়কর এক ক্ষমতা। যাঁরা নিয়মিত মেথি খান, তাঁদের বুড়িয়ে যাওয়ার গতিটা অত্যন্ত ধীর হয়।প্রতিদিন সকালে খা
ডেঙ্গুসহ নানা মৌসুমি রোগবালাইয়ের প্রকোপ বাড়ছে। এ সময় মশা কিংবা অন্যান্য পোকামাকড় থেকে বাঁচতে আমরা অনেক সময় ঘরে অ্যারোসল, কয়েলসহ নানা ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করি। সম্প্রতি অফিস-বাসায় পোকামাকড় দমনের জন্য পেশাদার কিছু প্রতিষ্ঠানও গড়ে উঠেছে। পোকামাকড় দূর ক
প্রচন্ড দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত। তাপমাত্রা কমার কোন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। এই তাপমাত্রায় সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকেন শিশু ও বৃদ্ধরা। তবে এটা যেকোন মানুষের জন্যই বিপজ্জনক হ’তে পারে। তাই কিছু বিষয়ে সতর্কতা মেনে চলা যরূরী।১. প্রচুর পানি পান করুন। তৃষ্ণাবোধ না