শীতের সময় অসুখ-বিসুখ বাড়ে না; বরং কিছু কিছু রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাই তীব্র শীত আসার আগেই কিছু রোগের প্রকোপ থেকে রক্ষা পেতে সতর্ক থাকা ভালো। প্রয়োজন কিছুটা বাড়তি সচেতনতা। শীতে প্রধানত বাড়ে শ্বাসতন্ত্রের রোগ। যদিও এসব রোগের প্রধান কারণ ভাইরাস। তবু
মিষ্টিজাতীয় খাবার অল্প-বিস্তর সবারই প্রিয়। খুশির সংবাদে সবার আগে আমরা মিষ্টির দোকানেই ছুটে যাই। মিষ্টি ছাড়া আমাদের উৎসব- আয়োজন যেন অপূর্ণ থেকে যায়। আমরা সবাই কমবেশী মিষ্টি খেতে ভালোবাসি। এক্ষেত্রে যে কথা সবচেয়ে বেশী বলা হয়, তাহ’ল, একদিন খেলে কিছু হবে
বার্গার, স্যান্ডউইচ, পেস্ট্রি, কেক, বিস্কুট, শিঙ্গাড়া, সমুচাসহ মুখরোচক সব খাবার ফাস্টফুড নামে পরিচিত। চটজলদি খিদে মেটালেও এসব খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই তথ্য সবার জানা। তবে মুখরোচক ফাস্টফুড ঠিক কতটুকু ক্ষতিকর এই তথ্য অনেক সময় আমাদের মাথায় থাক
খাবার খাওয়ার পর অনেকেরই আলসেমি পায়। বিশেষ করে রাতে খাদ্যগ্রহণ শেষে অনেকেই শুয়ে পড়েন। কিন্তু খাওয়ার পর খানিকটা হাঁটাহাঁটি করা ভালো অভ্যাস। কাজটা কষ্টকর মনে হ’লেও এর উপকারিতাগুলো জানা থাকলে দারুণ অভ্যাসটি গড়ে তুলতে উৎসাহ পাবেন। যদি তিনবেলা খাবার খাওয়ার
সকালের নাশতা হিসাবে ডিমসেদ্ধ, ডিমপোচ বা ডিমভাজি বেশ জনপ্রিয়। ভাতের সঙ্গেও তরকারি হিসাবে খাওয়া হয় ডিম। সন্ধ্যায় বাহারি নাশতার আয়োজনেও নানানভাবে যোগ হয় ডিম। রোজকার পুষ্টির চাহিদা মেটাতে ডিম দারুণ এক খাবার। বাজারে লাল আর সাদা দুই রঙের ডিম পাওয়া যায়। মুর
বীজজাতীয় যেকোন খাবারই পুষ্টিকর। এসবের মধ্যে চিয়া সিড অন্যতম। মিন্ট প্রজাতির পুষ্টিকর এই উদ্ভিদের বীজ শরীরে শক্তি জোগায়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের খাবারের তালিকায় এখন বেশ জনপ্রিয় নাম চিয়া সিড। এক আউন্স অর্থাৎ ২ টেবিল চামচ চিয়া বীজ থেকে পাওয়া যায় ১৩৮ ক্যা
চলছে ফলের মৌসুম। বাজারে সুস্বাদু রসালো ফলের সমাহার। কিন্তু ফল খেতে গিয়ে অনেকের মনে একটি ভয় কাজ করে, তা হলো ফরমালিন। অনেকে ফরমালিনের ভয়ে ফল খাওয়াই বন্ধ করে দিয়েছেন। শিশুদেরও ফল খাওয়াচ্ছেন না। আসলে ফল বা শাকসবজি ফরমালিন দিয়ে সংরক্ষণ করার প্রয়োজন হয় না
গ্রামাঞ্চলে সব সময় কমবেশি সাপের আতঙ্ক থাকে। বর্ষা মৌসুমে এটি আরও বেড়ে যায়। এ সময় যারা বনে-পাহাড়ে ঘুরতে যান, তাদেরও সাপে কামড়াতে পারে। শহরে বিচ্ছিন্নভাবে সাপে কাটার রোগী পাওয়া যায়। সাপে কাটলে বেশির ভাগ মানুষ ঘাবড়ে যান। ভয় কাজ করলেও এ সময় ঠান্ডা মাথায়
গত মাস থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। এই তীব্র গরমে অস্বস্তি সহ স্বাস্থ্যের ওপরে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। মাথাব্যথা, দুর্বলতা, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া, এমনকি দীর্ঘমেয়াদী পানিশূন্যতায় কিডনিরও ক্ষতি হ’তে
বিশ্বজুড়ে যেসব পানীয় জনপ্রিয়, তার অন্যতম চা। ছোট-বড় সবার কমবেশি পসন্দের পানীয় এটি। বিশ্বজুড়ে নানা রকম চা উৎপাদিত হয়। বিভিন্ন উপায়ে চা প্রক্রিয়াকরণ করা হয়, যার ওপর নির্ভর করে এর গুণাগুণ। শীতের সকালে দুধ চা দিয়ে অনেকের দিনের শুরু হয়। বেশী করে দুধ ও চিন
বর্তমানে শীত মৌসুম চলছে। আর বাড়ছে এজমা/হঁাপানি ও এলার্জির সমস্যার রোগীদের দুর্ভোগ। তাই সবাইকে এলার্জি সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে সচেতন থাকতে হবে।কোল্ড এলার্জি বিষয়ে সতর্কতা :১. ঠান্ডা খাবার ও আইসক্রিম পুরোপুরি এড়িয়ে চলতে হবে।২. জানালা দরজা খুলে রেখে ঠান্
শীতের তীব্রতায় বাতব্যথার রোগীদের কষ্ট বাড়ে। তবে খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারায় পরিবর্তন আনলে এবং কিছু নিয়ম মেনে চললে ভাল থাকা যায়। চারদিকে সাধারণত ঘাড়, কোমর, বাহুর সংযোগ, হাঁটুব্যথার রোগীই বেশী। এ ধরনের ব্যথার ৯০ শতাংশ হয় মেকানিক্যাল সমস্যার কারণে। অর্থাৎ ম
শীতে ঠান্ডা লেগে সর্দি-কাশি আর নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া খুবই সাধারণ বিষয়। যাদের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা আছে তারা বেশী ভুক্তভোগী। নাক বন্ধ হ’লে দ্রুত পরিত্রাণের জন্য অনেকে নোজল ড্রপ বা ওষুধের সাহায্য নেন। তবে এক্ষেত্রে ঘরোয়া কিছু সমাধান উপকারী ভূমিকা পালন করে
সকালের নাশতায় ফল খেলে তা মস্তিষ্ককে উজ্জীবিত করে, ওযন কমাতে সহায়তা করে আর হজমশক্তি বাড়ায়। তাই ফ্রুট সালাদ বা ফল দিয়ে হোক দিন শুরু।সকালের নাশতায় ফল রাখার কথা সব সময়ই বলেন পুষ্টিবিদরা। দিনের প্রথম খাবারটি ফলের সালাদ বা স্মুদি হ’তে পারে। ওটস বা ছাতুতে ম
সকালে ভারী নাশতা, দুপুরে ক্ষুধার্ত হয়ে প্রয়োজনমতো খানা; আর রাতে হালকা খাবার খেলেই যথেষ্ট! অথচ আমরা অনেকেই এই নিয়ম মানি না। ঘুমানোর আগে পেট ভরে ভারী খাবার খাই। ফলে সেখান থেকে তৈরি হয় ঘুমের সমস্যার পাশাপাশি নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতা। অথচ এ নিয়মে ছোট
মেথি সবাই চেনেন। মেথিকে মসলা, খাবার, পথ্য তিনটিই বলা চলে। স্বাদ তিতা ধরনের। এতে রয়েছে রক্তের চিনির মাত্রা কমানোর বিস্ময়কর শক্তি ও তারুণ্য ধরে রাখার বিস্ময়কর এক ক্ষমতা। যাঁরা নিয়মিত মেথি খান, তাঁদের বুড়িয়ে যাওয়ার গতিটা অত্যন্ত ধীর হয়।প্রতিদিন সকালে খা
ডেঙ্গুসহ নানা মৌসুমি রোগবালাইয়ের প্রকোপ বাড়ছে। এ সময় মশা কিংবা অন্যান্য পোকামাকড় থেকে বাঁচতে আমরা অনেক সময় ঘরে অ্যারোসল, কয়েলসহ নানা ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করি। সম্প্রতি অফিস-বাসায় পোকামাকড় দমনের জন্য পেশাদার কিছু প্রতিষ্ঠানও গড়ে উঠেছে। পোকামাকড় দূর ক
প্রচন্ড দাবদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত। তাপমাত্রা কমার কোন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। এই তাপমাত্রায় সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকেন শিশু ও বৃদ্ধরা। তবে এটা যেকোন মানুষের জন্যই বিপজ্জনক হ’তে পারে। তাই কিছু বিষয়ে সতর্কতা মেনে চলা যরূরী।১. প্রচুর পানি পান করুন। তৃষ্ণাবোধ না