উত্তর : পূজাকে কেন্দ্র করে ছাগল বিক্রয় করা যাবে না। কারণ এ সময় তা হিন্দুরা কিনে মূর্তির নামে উৎসর্গ করে থাকে। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা সৎকর্ম ও আল্লাহভীতির কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা কর এবং পাপ ও সীমালংঘনের কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করো না’...। ‘তোমাদের উপর
উত্তর : যখন আর্থিক সক্ষমতা আসবে তখনই আক্বীক্বা করবে। কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘বাচ্চা আক্বীক্বার সাথে বন্ধক থাকে। তার পক্ষ থেকে সপ্তম দিনে আক্বীক্বা করতে হবে, নাম রাখতে হবে এবং মাথা মুন্ডন করতে হবে’ (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৪১৫৩ ‘আক্বীক্বা’
উত্তর: কয়েকটি শর্তসাপেক্ষে উক্ত পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা জায়েয। ১. পণ্যের মূল্য বাজারদর অপেক্ষা বেশী হওয়া যাবে না। ২. কেবল পুরস্কার পাওয়ার উদ্দেশ্যে পণ্য ক্রয় করা যাবে না। ৩. অন্য ব্যবসায়ীদের ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্য থাকা যাবে না। উক্ত তিনটি বিষয়ের
উত্তর : সাধারণভাবে এমন সন্তানকে ছেলে হিসাবে পরিচয় দিতে পারে। তবে ব্যাখ্যার প্রয়োজন হ’লে বিষয়টি স্পষ্ট করে দিবে। কারণ অন্যের সন্তানকে নিজ সন্তান হিসাবে পরিচয় দেয়া প্রতারণার শামিল। আর আল্লাহ তা‘আলা বলেন, তোমাদের পোষ্যপুত্রদেরকে তোমাদের ‘পুত্র’ করে
উত্তর : অনুরূপ বর্ণনা ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব ও আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে। ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাঃ) বলেছেন, ইমাম চারটি বিষয় নিঃশব্দে পড়বে। আঊযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ, আমীন ও রববানা লাকাল হামদ (ইবনু হযম, মুহাল্লা ২/২৯৪)। বর্ণনা
উত্তর : মেয়েদের থেকে জমিসহ বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে তা চিকিৎসায় ব্যয় করা যাবে। কারণ অন্য মানুষকে দান করার পর তা ফিরিয়ে নেওয়া হারাম হলেও সন্তানকে দান করা সম্পদ পিতা-মাতা ফিরিয়ে নিতে পারেন। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘কারো জন্য এটা বৈধ নয় যে, সে কাউকে দান করে তা ফ
উত্তর : এগুলো সাধারণ খাদ্য। আর সাধারণ খাদ্য বিক্রয় করা দোষণীয় নয়। তবে শরীরের জন্য অতিরিক্ত ক্ষতিকর প্রমাণিত হ’লে উক্ত পণ্য বিক্রয় করা যাবে না। আল্লাহ বলেন, ‘হে বিশ্বাসীগণ! আমরা তোমাদের যে রূযী দান করেছি, সেখান থেকে হালাল ও পবিত্র বস্ত্ত সমূহ ভক্
উত্তর : মুখের যে অবাঞ্ছিত লোমের কারণে নারীকে অসুন্দর দেখায় তা তুলে ফেলাতে কোন দোষ নেই। কারণ এগুলোর ব্যাপারে ইসলাম কোন বিধি-নিষেধ আরোপ করেনি। অবশ্য ভ্রূ কোনভাবেই তুলে ফেলা যাবে না। কারণ এ ব্যাপারে স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা রয়েছে (মুসলিম হা/২১২৫; ছহী
উত্তর : এটি জায়েয হবে না। বরং ঘুষ হিসাবে গণ্য হবে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘যাকে আমরা কোন দায়িত্বে নিয়োগ করি আমরা তার রুযীর ব্যবস্থা করে থাকি’ (আবূদাঊদ হা/৩৫৮৮; মিশকত হা/৩৭৪৮; ছহীহুল জামে‘ হা/৬০২৩)। তবে নিয়োগকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান
উত্তর : দাড়ি রাখা ওয়াজিব। কোন অবস্থাতে দাড়ি কাটা যাবে না। এক্ষণে কোন প্রতিষ্ঠান যদি দাড়ি রাখা নিষিদ্ধ করে তাহ’লে ইসলামের বিধান অমান্য করে সে প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করা যাবে না। ওমর বিন আব্দুল আযীয (রহঃ) বলতেন, ‘দাড়ি মুন্ডন করা অঙ্গহানি করার শামিল। আ