উত্তর : পরিচালনা পরিষদের অনুমোদন থাকলে এবং প্রতিষ্ঠানের শৃংখলা ভঙ্গ না হ’লে বা স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রম ব্যাহত না হ’লে এমন সুযোগ গ্রহণ করা যেতে পারে। কারণ সরকার সময় নির্ধারণের ব্যাপারে অধ্যক্ষ মহোদয়কে কিছু ক্ষেত্রে ইখতিয়ার দিয়ে থাকে। অতএব কর্ত
উত্তর : শর্তসাপেক্ষে নারীরা পুরুষের দরসে বসতে পারে এবং পুরুষরা পাঠাদান করতে পারে। যেমন- (১) শারঈ পর্দার পোষাক পরিধান করা বা উভয়ের মাঝে প্রয়োজনীয় আড়াল সৃষ্টি করা (নূর ২৪/৩১; আহযাব ৩৩/৫৯)। (২) চক্ষু অবনমিত রাখা (নূর ২৪/৩১)। (৩) অন্তরকে প
ইসলাম টিকে থাকে আলেমদের মাধ্যমে। আলেমগণ হ’লেন আল্লাহ প্রেরিত অহি-র ইলমের ধারক, বাহক ও প্রচারক। হকপন্থী আলেমদের মাধ্যমেই যুগ যুগ ধরে দ্বীন বেঁচে আছে ও আগামীতেও থাকবে। ‘আল্লাহকে সত্যিকার অর্থে ভয় করেন আলেমগণ’ (ফাত্বির ৩৫/২৮)। ‘যারা আলেম ও যারা আলেম নয়,
ভূমিকা : শিক্ষক আমাদের পিতৃতুল্য। কারণ, দুনিয়ার সবচেয়ে মূল্যবান বস্ত্ত আমরা তাঁদের কাছে প্রাপ্ত হয়েছি। এজন্যই তাঁরা সম্মানিত। তাঁদের মর্যাদা নিয়ে যদি মনীষীদের বাণী উল্লেখ করতে শুরু করি তবে এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা সুদীর্ঘ ফিরিস্তিতে রূপ নেবে। আমি প্রলম্বি
ভূমিকা : আল্লাহর প্রিয় বান্দা তারাই, যারা ঈমানদার। আর প্রকৃত ঈমানদার তারাই, যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে অন্য সবকিছু থেকে বেশী ভালবাসে। ধন-সম্পদ, পিতা-মাতা, সন্তান-সন্তুতি, এমনকি নিজের জীবনের চেয়েও রাসূল (ছাঃ)-কে অধিক ভালবাসে। তবে তাঁকে ভালবাসার অর্থ ত
পর্ব ১ । পর্ব ৩পর্ব ৪পর্ব ৫পর্ব ৬ । শেষ পর্ব
রাসূল (ছাঃ)-কে আল্লাহ রাববুল আলামীন মানবজাতির জন্য ‘উসওয়াহ হাসানাহ’ বা সর্বোত্তম আদর্শ হিসাবে প্রেরণ করেছিলেন (আহযাব ৩৩/২১)। মানবজীবনের এমন কোন দিক ও বিভাগ নেই যে সম্পর্কে রাসূল (ছাঃ)-এর দিক-নির্দেশনা পাওয়া যায় না। মানুষের ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে র
একটি সমাজ ও সভ্যতার মূল্যবোধ প্রজন্মের পর প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় শিক্ষার মাধ্যমে। শিক্ষাব্যবস্থাই নির্ধারণ করে ভবিষ্যতে দেশে কি ধরনের নাগরিক তৈরি হবে। রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য কেবল কর্মদক্ষ নাগরিক তৈরি নয়। কেননা রাষ্ট্রের কল্যাণ কেবল বস্ত্তগত উন্নতির মধ্যে
উত্তর : সরকার কর্তৃক প্রদত্ত যেকোন বৈধ সুবিধা গ্রহণ করাতে দোষ নেই (বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৭/১২৬-৩০)। আব্দুল্লাহ বিন ওমর (রাঃ) বলেন, আমি ওমর ইবনুল খাত্ত্বাব (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি যে, আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) আমাকে কিছু দান করতেন, তখন আমি বলতাম, য
বলা হয় ‘শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড’। তবে তা যদি হয় আদর্শহীন কুশিক্ষা তখন সে শিক্ষাই হবে জাতি ধ্বংসের মূল কারণ। কোন জাতির জাতিসত্তাকে চিরতরে বিলীন করতে চাইলে সর্বাগ্রে সে জাতির শিক্ষাব্যবস্থার উপর দন্ত-নখর বসাতে হয়। আর সে কাজটিই অত্যন্ত সুচতুরভাবে করেছে জা
উত্তর : প্রত্যেক মুসলিমের উপর দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করা ফরয (ইবনু মাজাহ হা/২২৪; মিশকাত হা/২১৮; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৯১৩)। অতএব পিতা-মাতার অবশ্য কর্তব্য হ’ল, সন্তানের দ্বীনী জ্ঞানার্জনের ব্যবস্থা করা, নতুবা তারা আল্লাহর কাছে দায়ী হয়ে যাবে। পিতা-মা
উত্তর : মোবাইল আসক্তি বর্তমান সময়ে নৈতিক অধঃপতনের অন্যতম বড় মাধ্যম। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই মোবাইলের কোন না কোন এ্যাপস বা গেম নিয়ে ব্যস্ত থাকে। মোবাইল আসক্তি থেকে বাঁচতে প্রথমেই সময়ের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন হ’তে হবে। আল্লাহর দেওয়া নে‘মত এই সময়কে
আল্লাহ বলেন, ‘রামাযান হ’ল সেই মাস, যাতে কুরআন নাযিল হয়েছে। যা মানুষের জন্য পথ প্রদর্শক ও সুপথের স্পষ্ট ব্যাখ্যা এবং সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারী’ (বাক্বারাহ ২/১৮৫)। সত্য-মিথ্যার মানদণ্ড পবিত্র কুরআন আমাদের সামনে রয়েছে। সেই সাথে রয়েছে তার স্পষ্ট ব্যাখ্
উত্তর : এটি অমুসলিমদের রেওয়াজ, যা সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাজ্য। সেবামূলক কর্মের ক্ষেত্রে মোমবাতির মত নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে অন্যকে আলোকিত করার শপথ নেওয়ার জন্য অমুসলিমদের অনুকরণে এই রেওয়াজ পালন করা হয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অন্য কোন জাতির
শিক্ষা মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার। শিক্ষা মানুষের বিবেককে জাগ্রত ও প্রশস্ত করে দেয়। সমাজ থেকে দূর করে দেয় যাবতীয় কুসংস্কার। একটি সুখী-সমৃদ্ধ এবং সম্ভবনাময় জাতি গঠনে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। এককথায় যেকোন জাতির উন্নয়নের পূর্বশর্ত হচ্ছে শিক্ষা। তাই সঠিক
উত্তর : ইসলামে দিবস পালনের কোন বিধান নেই। এগুলো বিজাতীয় রীতি হিসাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে চালু হয়েছে। আর যেগুলো ইসলাম সমর্থন করে না, সেগুলোতে অংশগ্রহণ করা ও সহযোগিতা করা যাবে না (মায়েদাহ ৫/২)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য অবলম্
عَنْ تَمِيمٍ الدَّارِىِّ أَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ : الدِّينُ النَّصِيحَةُ، قُلْنَا لِمَنْ قَالَ : لِلَّهِ وَلِكِتَابِهِ وَلِرَسُولِهِ وَلأَئِمَّةِ الْمُسْلِمِينَ وَعَامَّتِهِمْ-১. অনুবাদ : হযরত তামীম আদ-দারী (রাঃ) হ’তে ব
টেরিটরি, পপুলেশন, গভর্ণমেন্ট ও সভারেন্টি তথা নির্দিষ্ট ভূ-খন্ড, জনসংখ্যা, সরকার ও সার্বভৌমত্ব-এই চারটি স্তম্ভ মিলে রাষ্ট্র গঠিত হয়। এর মধ্যে সার্বভৌমত্বের স্থান সবার উপরে। যা না থাকলে তাকে রাষ্ট্র বলা যায় না। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পূর্বে
উত্তরঃ প্রশ্নে বর্ণিত শর্তে বিবাহ করতে পারবে না। এরূপ মেয়াদ ও চুক্তিভিত্তিক শর্তে বিয়ে করা হারাম। একে ‘নেকাহে মুৎ‘আহ’ বা ঠিকা বিবাহ বলা হয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) একে চিরতরে নিষিদ্ধ করেছেন (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৩১৪৭)। রবী‘ ইবনু সাবরাহ আল-জ
‘ছিয়াম’ অর্থ বিরত থাকা। ছুবহে ছাদিক হ’তে সূর্যাস্ত পর্যন্ত খানা-পিনা ও যৌনসম্ভোগ হ’তে বিরত থাকার নাম ‘ছিয়াম’। এসময় মিথ্যা কথা ও কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়, অন্যায় কাজ এমনকি অন্যায় চিন্তা থেকেও বিরত থাকতে হয়। এমনকি গোপনেও কেউ এক গ্লাস পানি পান করে
ইসলামের দৃষ্টিতে সাহিত্য[1] মূল : এমএ এম শুকরী[2]সাহিত্য সবসময় মানব সমাজে একটি জীবন্ত ও গতিশীল শক্তি হিসাবে বিরাজ করেছে। কেবল মানুষের নান্দনিক অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম হিসাবেই নয়, বরং ইতিহাসের কোন কোন পর্যায়ে তো এটা সমাজ পরিবর্তনেও ভূমিকা রেখেছে।
উত্তর : আল্লাহ তা‘আলা বলেন, মানুষের মধ্যে কেউ কেউ অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহ্র পথ হতে (মানুষকে) বিচ্যুত করার জন্য গান ক্রয় করে এবং আল্লাহ্র পথকে ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে; তাদের জন্য রয়েছে অপমানজনক শাস্তি (লোকমান ৬)। আবু মালেক আশ‘আরী (রাঃ) হ’তে বর্ণিত আছে, ত
‘আল্লাহর নিকট মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম’ (আলে ইমরান ৩/১৯)। যা আমরা প্রাপ্ত হয়েছি মানবতার মুক্তির একমাত্র কান্ডারী বিশ্বনবী মুহাম্মাদ ছাল্লাল্লাহু আলাইয়ে ওয়া সাল্লামের মাধ্যমে। যিনি দীর্ঘ ২৩ বছরের নবুওতী জীবনে নানা লাঞ্ছনা-গঞ্জনা ও যুলুম-নির্যাতনের মধ্
আত-তাহরীক অফিস থেকে ‘আত-তাহরীক-এর সাহিত্যিক মান’ এ বিষয়ের ওপর একটি নিবন্ধ লিখে দেবার পত্রটা যখন এল, তখন একেবারেই বিপন্ন বোধ করলাম। হাতের কাছে রাখা তাহরীকের একটি সংখ্যা চোখের সামনে তুলে ধরলাম। এর প্রথম প্রচ্ছদের ওপরেই লেখা আছে ‘ধর্ম সমাজ ও সাহিত্য বিষ
একটি বেসরকারী সংস্থার হিসাব মতে এবারে পঞ্চম শ্রেণী সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের শতকরা ৭৫ জন বাংলা লিখতে জানে না’। ইংরেজী ও গণিতের অবস্থা আরও করুণ। বলা হয়েছে, গত বছর ইন্টারমিডিয়েট থেকে উত্তীর্ণ জিপিএ-৫ পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের ৮০ শতাংশ
نَحْنُ نَقُصُّ عَلَيْكَ نَبَأَهُمْ بِالْحَقِّ إِنَّهُمْ فِتْيَةٌ آمَنُوا بِرَبِّهِمْ وَزِدْنَاهُمْ هُدًى (13) وَرَبَطْنَا عَلَى قُلُوبِهِمْ إِذْ قَامُوا فَقَالُوا رَبُّنَا رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ لَنْ نَدْعُوَ مِنْ دُونِهِ إِلَهًا لَقَد
অধিক সময় ধরে আধুনিক প্রযুক্তি-সুবিধার যন্ত্র ব্যবহারে অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাচ্ছে মানুষ। ভারতের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন, কুঁজো হয়ে বা নত হয়ে ইলেকট্রনিক পণ্য অধিক সময় ধরে ব্যবহারের কারণে মানুষের মুখের ও চোয়ালের চামড়া কুঁচকে ও ঝুলে যাচ্ছে, মুখে বলিরেখা দ
বিশ্বের সবচেয়ে দুর্ঘটনাপ্রবণ সড়ক হিসাবে পরিচিত ভারতের সড়কগুলো ২০১৫ সালে আরো বিপদজনক হয়েছে। যার ফলে ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৫ সালে দেশটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েছে। এক পরিসংখ্যানে জানা যায়, দেশটির সড়ক গত বছর প্রতিদিন গড়ে ৪০০ মানুষের প্রাণ ক
উত্তর : এটা ভিত্তিহীন বক্তব্য। বরং জিবরীল (আঃ) কর্তৃক মৌখিকভাবে সর্বপ্রথম অবতীর্ণ হয়েছে সূরা আলাক্বের প্রথম পাঁচটি আয়াত (বুখারী হা/৩; মুসলিম হা/১৬০; মিশকাত হা/৫৮৪১; দ্রঃ সীরাতুর রাসূল (ছাঃ), ৮৩ পৃঃ)।
২০১৪ সালে খবর সংগ্রহের জন্য আইএস নিয়ন্ত্রিত এলাকায় প্রবেশের অনুমতিপ্রাপ্ত প্রথম পশ্চিমা সাংবাদিক জার্মানির জুরজেন টোডেনহফার উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন যে, মার্কিন রাজনীতিকরা সিরিয়াকে টুকরা টুকরা করে খন্ড-বিখন্ড যুদ্ধ এলাকায় পরিণত করতে চলেছে। তিনি
হাদীছ পড়ে জেনেছি ভাইবিশ্ব নবীর কথা,আল্লাহ তা‘আলা সকল কাজেভালবাসেন নম্রতা।(বুখারী হা/৬০২৪)।সকল কাজের ফলই হবেনিয়ত অনুযায়ীযে নিয়তে কাজটা করবেফলটা পাবে তাই-ই। (বুখারী, হা/১)।এই জগতে একজন প্রকৃতমুসলমান বলে তাকেযার হাত ও মুখ থেকেঅন্
ইসলামের অন্যতম রুকন ছালাত শুদ্ধ হওয়ার জন্য ওযূ যরূরী। ওযূ ঠিকভাবে করা না হ’লে ছালাত হয় না। তাছাড়া ওযূ একটি ইবাদত, যার মাধ্যমে ওযূকারীর শরীর থেকে ছগীরা গোনাহগুলি ঝরে যায়। ছালাত সিদ্ধ হওয়া এবং ওযূর উক্ত ফযীলত লাভের জন্য ওযূ রাসূল (ছাঃ) প্রদর্শিত তরীকায়
উত্তর : কথাটি সম্পূর্ণ শরী‘আত বিরোধী। মুহাম্মাদী শরী‘আতে এটি সম্পূর্ণ হারাম করা হয়েছে। এভাবে আল্লাহ ব্যতীত অন্যের প্রতি সিজদা করার দূরতম সম্ভাবনাকেও মিটিয়ে দেওয়া হয়েছে। একবার মু‘আয (রাঃ) খ্রিষ্টানদের দেখাদেখি রাসূল (ছাঃ)-এর প্রতি সম্মানের সিজদা করতে
উত্তর : নারীরা গৃহাভ্যন্তরে পর্দার মধ্যে নিজেকে সুসজ্জিত করার লক্ষ্যে কসমেটিকস ব্যবহার করতে পারে (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৪৪৪৩)। আয়েশা (রাঃ)-কে বাসর রাতের জন্য সাজানো হয়েছিল (ইবনু মাজাহ, হা/১৮৭৬; আলবানী, আদাবুয যিফাফ, পৃঃ ১৯)। তবে পবিত্রতা ও শালীনতার দিকে
উত্তর : এক্ষেত্রে কর্তব্য হ’ল (১) উত্তম পন্থায় অন্যায়ের প্রতিবাদ করা (মুসলিম হা/৪৯, মিশকাত হা/৫১৩৭)। (২) দেশে ইসলামী বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য জনমত গঠন করা এবং বৈধপন্থায় সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো (রা‘দ ১৩/১১)। (৩) বিভিন্ন উপায়ে সরকারকে নছীহত করা (মুসলিম
ভূমিকা : কুরআন আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর উপর অবতীর্ণ এলাহী কিতাব। এ কিতাবের মাঝে যেমন মানব জীবনের সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে, তেমনি এটি তেলাওয়াত করলে এর প্রতিটি বর্ণের বিনিময়ে দশটি করে নেকী পাওয়া যায়।[1]
عَنِ ابْنِ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ الأَنْصَارِىِّ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا ذِئْبَانِ جَائِعَانِ أُرْسِلاَ فِى غَنَمٍ بِأَفْسَدَ لَهَا مِنْ حِرْصِ الْمَرْءِ عَلَى الْمَالِ وَالشَّرَفِ لِدِينِهِ-হযরত কা‘ব বিন মা