হাযার মাসের শ্রেষ্ঠ যে রাত তার পরিচয় শবেক্বদর

রামাযানের ঐ শেষ দশকে বেজোড় রাতে খোঁজবে তার।

অন্য নবীর উম্মতেরা পাইল হায়াত বহু দিন,

পাইল তারা ডাকতে সুযোগ মানতে আল্লাহর সঠিক দ্বীন।

দোস্ত আল্লাহর শ্রেষ্ট নবী (ছাঃ) তার যত সব উম্মতী,

কম হায়াতে করবে নেকী পুরবে তাদের ক্ষয়ক্ষতি।

তাই রহমান দান করলেন শবেক্বদরের বেজোড় রাত,

পুরবে নেকীর পশরা শত যতই থাকুক কম হায়াত।

হেরা গুহায় ঐ সে রাতে হইল নাযিল পাক কুরআন,

মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর বক্ষমাঝে নামল অশেষ আল্লাহর দান।

আর যত সব ইলাহী বাণী হইল নাযিল রামাযানে,

ফুটল কুসুম সৌরভে তার মাতল ধরার সবখানে।

শবেক্বদরে বান্দা যে তার করবে রবের বন্দেগী,

পুরবে যে তার মনোবাসনা ধন্য হবে যিন্দেগী।

যিন্দেগীর ঐ বন্দেগীটা একটি রাতে হয় পুরা,

এমন সুযোগ পাগল বিনে ছাড়তে পারে আর কারা?

ছাড়ব নাকো ভররজনী করব যিকির প্রাণ ভরে,

থাকলে খুশী পাক পরোয়ার তার বেশী তুই চাস কিরে?

শবেক্বদরে রাত ভরে তুই থাকরে পড়ে ক্রন্দনে,

দেখবে তবে ভর্তি নেকী নাইত খালি কোনখানে।

আতিয়ার রহমান

মাদরা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।






আরও
আরও
.