শুরুর কথা : বহুল প্রচলিত একটি দৈনিকের ‘তারুণ্য জরিপ-২০১৯’ অনুযায়ী এ দেশের ৩৭.৩ শতাংশ তরুণ দিনে পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত আদায় করেন। ১১.২ শতাংশ দিনে দুই এক ওয়াক্ত পড়েন। শুধু শুক্রবারে জুম‘আর ছালাত আদায় করেন এমন তরুণের সংখ্যা ২১.৫ শতাংশ। সাক্ষাৎকার পর্বে প্রতি
পৃথিবীতে এযাবত মৌলিকভাবে দু’টি শাসনব্যবস্থা দেখা গিয়েছে। রাজতন্ত্র ও খেলাফত। দু’টির মধ্যে দু’টি আদর্শের প্রতিফলন রয়েছে। রাজতন্ত্রে রাজার ইচ্ছাই চূড়ান্ত। তাঁর হাতেই থাকে সার্বভৌমত্বের চাবিকাঠি। যেমন বিগত যুগে নমরূদ, ফেরাঊন ও সর্বযুগে তাদের অনুসারী শাস
এটি প্রচলিত অর্থে কোন ব্যক্তি ভিত্তিক মাযহাব, মতবাদ বা ইজম-এর নাম নয়। বরং এটি একটি পথের নাম। যে পথ আল্লাহ প্রেরিত সর্বশেষ অহি-র পথ। পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের পথ। এপথের শেষ ঠিকানা হ’ল জান্নাত। মানুষের আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক জীবনের সমস্ত হেদায়াত এপথেই ম
উত্তর : শাব্দিক অর্থে পার্থক্য থাকলেও পারিভাষিক অর্থে ঈমান ও আক্বীদার মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। ঈমান হ’ল মুখে স্বীকৃতি, হৃদয়ে বিশ্বাস এবং কর্মে বাস্তবায়নের নাম। আর আক্বীদা হ’ল অন্তরের অভিপ্রায়, ইচ্ছা ও সংকল্পের নাম। মূলত ঈমান হ’ল আম এবং আক্বীদা হ’
উত্তর : শয়তান ওয়াসওয়াসা দিয়ে মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে দূরে রাখতে চায়। এজন্য ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচতে হ’লে- (১) শয়তান থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে (আ‘রাফ ৭/২০০)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, শয়তান তোমাদের কারো কারো নিকটে আসে এবং (বিভিন্ন ব্যা
উত্তর : মেয়ের পক্ষ থেকে একটি ছাগল আক্বীক্বা দেওয়া সুন্নাত। প্রয়োজনে বড় ছাগল ক্রয় করে আক্বীক্বা দিবে। এর পরেও মেহমানদের জন্য পর্যাপ্ত না হ’লে বাজার থেকে গোশত ক্রয় করে খাওয়ানোতে কোন দোষ নেই (আল-আদাবুল মুফরাদ হা/১২৫৫; নববী, আল-মাজমূ‘ ৮/৪৩০; ইব
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ ।ইবাদতের উপরে হারামের প্রভাব :আক্বীদা ছহীহ, তরীকা সঠিক ও যথার্থ ইখলাছ না থাকলে কোন আমল আল্লাহর কাছে কবুল হয় না। এই সাথে আমলকারীর খাদ্য-পানীয় ও পোষাক হালাল না হ’লেও তার কোন আমল বা ইবাদত কবুল হয় ন
উত্তর : কোন ইজতিহাদী মাসআলায় কোন নির্ভরযোগ্য আলেমের কুরআন ও ছহীহ হাদীছভিত্তিক এবং সালাফে ছালেহীনের বুঝের আলোকে কৃত ইজতিহাদকে গ্রহণ করলে তা দোষ হবে না। বরং এমন পরিস্থিতিতে কারো প্রতি অন্ধ পক্ষপাত না করে আল্লাহর প্রতি ভরসা রেখে নির্ভরযোগ্য আলেম
উত্তর : এ সকল বিদ্বানের কুরআন ও ছহীহ হাদীছ ভিত্তিক ফৎওয়াগুলো গ্রহণ করতে হবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘দলীল-প্রমাণ ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ব্যতীত কাউকে ফৎওয়া দেয়া হ’লে তার পাপের বোঝা ফৎওয়া প্রদানকারীর উপর বর্তাবে (ইবনু মাজাহ হা/৫৩; ছহীহুল জামে‘ হা/৬০৬৯)।
ভূমিকা : পৃথিবীর সকল কিছুর একমাত্র সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা হচ্ছেন আল্লাহ। তিনি যেমন মানুষ সৃষ্টি করেছেন, তেমনি সৃষ্টি করেছেন মানুষের উপযুক্ত আবাসভূমি দুনিয়া। আর দুনিয়ার মধ্যে কতিপয় স্থানকে বিশেষ মর্যাদামন্ডিত করেছেন। তন্মধ্যে পবিত্র কা‘বা গৃহের অবস্থ
উত্তর : চারজন ছেলে সন্তান জন্মগ্রহণ করলে জনপ্রতি দু’টি হিসাবে আটটি ছাগল দ্বারা আক্বীকা করা সুন্নাত (আবুদাঊদ হা/২৮৩৪; মিশকাত হা/৪১৫২)। এক্ষণে পিতা-মাতার পক্ষে আটটি ছাগল আক্বীক্বা করার সামর্থ্য না থাকলে চার ছেলের পক্ষ থেকে চারটি ছাগল আক্বীক্বা করবে (আব
ইসলামী চিন্তার উপর প্রভাব বিস্তারকারী জ্ঞানকে অপরিবর্তনীয় জ্ঞান (infallible knowledge) ও পরিবর্তনীয় জ্ঞান (fallible knowledge) এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়।[1] অপরিবর্তনীয় জ্ঞান হচ্ছে নিখুঁত জ্ঞান, যা কখনই ভুল প্রমাণিত হবে না। অর্থাৎ সর্বদা সঠিক থাকবে। এই
শ্বাস-প্রশ্বাসের মূল্য যে কত বেশী, সেটা কেবল সেই-ই বুঝে যে মহামারি করোনায় চূড়ান্ত শ্বাসকষ্টের সম্মুখীন হয়েছে। করোনা মূলতঃ ফুসফুসে হানা দেয়। আর তাই প্রয়োজন হয় অক্সিজেনের। বুকের মধ্যে রক্ষিত ফুসফুস বা ফুল্কা এই অক্সিজেন সিলিন্ডারের কাজ করে এবং
মুখলিছদের আলামতযারা ইখলাছ অবলম্বন করেন, তাদের বলা হয় মুখলিছ। তাদের কিছু গুণাবলী রয়েছে, যা দেখে বুঝা যাবে যে তারা ইখলাছের গুণে সমৃদ্ধ। এ সকল গুণাবলীর মধ্যে প্রধান প্রধান কয়েকটি নিম্নে আলোচনা করা হ’ল :আল্লাহর সন্তুষ্টিই তাদের একান্ত কাম্য :ইখলাছের উঁচু
উত্তর : মা‘রেফাত’ অর্থ চেনা বা বিশেষভাবে জানা। পারিভাষিক অর্থে আল্লাহকে জানা। অন্য সৃষ্টির সাথে মানুষের পার্থক্য এই যে, তাকে জ্ঞান দান করা হয়েছে এজন্য যে, তার দ্বারা সে তার প্রতিপালককে চিনতে পারবে ও তার লাভ ও ক্ষতির তারতম্য করতে পারবে। ক
উত্তর : হাদীছ বিরোধী কোন আদেশ মানতে মুসলমান বাধ্য নয়। অতএব সেনাবাহিনী কর্তৃপক্ষের কাছে নিজের ধর্মীয় অধিকার রক্ষার্থে জোরালো দাবী রাখতে হবে এবং সাধ্যমত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। যদি কর্তৃপক্ষ সম্মত না হয়, তবে ভিন্ন রিযিক অনুসন্ধান করতে হবে (শায়খ বিন বায
উত্তর : নেক আমল ও দো‘আর মাধ্যমে মানুষের তাকদীরের পরিবর্তন হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তা মিটিয়ে দেন এবং যা ইচ্ছা করেন তা বহাল রাখেন’ (রা‘দ ৩৯)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘দো‘আর মাধ্যমে তাকদীর পরিবর্তন হয় এবং সৎ আমলের মাধ্যমে বয়
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ । শেষ পর্ব ।তাক্বলীদ কার জন্য বৈধ ও কার জন্য অবৈধ :মহান আললাহ কুরআন ও ছহীহ হাদীছে যাবতীয় বিধি-বিধান দানের মাধ্যমে দ্বীন ইসলামকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। রাসূলুললাহ (ছাঃ)
উত্তর : এ বিষয়ে ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ বলেন, যদি কেউ বলে ঈমান মাখলূক না গায়ের মাখলূক? তাহ’লে তাকে বলা হবে, ঈমান দ্বারা তুমি কি বুঝ? তুমি কি এর দ্বারা আল্লাহর গুণাবলী ও তাঁর কালাম বুঝ? যেমন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ও তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করা, যাকে মু
উত্তর : জান্নাত একটি আর জাহান্নামও একটি। তবে জান্নাত এবং জাহান্নামের অনেকগুলি স্তর রয়েছে। জান্নাত শব্দটি কুরআনে এবং হাদীছে বহুবচন ব্যবহার করা হয়েছে ঐসব স্তরগুলির দৃষ্টিকোণ থেকে। যেমন বলা হয়েছে, জান্নাতের ১০০টি স্তর রয়েছে। প্
উত্তর : আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম‘আতের আক্বীদা হ’ল- আল্লাহর কথার শব্দ এবং বর্ণ আছে। শব্দ না থাকলে মূসা (আঃ) কিভাবে শুনলেন? (ত্বোয়াহা ১৩-১৪)। আর শব্দের জন্য বর্ণ অপরিহার্য, যা আমাদের সামনে বিদ্যমান রয়েছে। বর্ণ না থাকলে কুরআন আসত কিভাবে? ইবনু তায়মিয়াহ
উত্তর : নযর লাগা সত্য। এর প্রতিকার সম্পর্কে প্রশ্নোল্লেখিত আলোচনা সঠিক। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, নযর লাগা সত্য। অতঃপর যদি কোন বস্ত্ত তাক্বদীর পরিবর্তনে সক্ষম হ’ত, তাহ’লে বদ-নযরই তা করতে পারত। আর যদি তোমাদের গোসল করাতে চাওয়া হয়, তাহ’লে তোমরা গো
গত ৫ই ফেব্রুয়ারী’১২-তে ঢাকার একটি দৈনিকে প্রকাশিত এদেশের একটি পরিচিত ইসলামী রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের একজন প্রভাবশালী ব্যারিষ্টার সদস্যের লিখিত প্রবন্ধটি অনেক পরে ‘নেটে’ পড়লাম। লেখাটিতে তিনি তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের আরব বসন্তের ঢেউয়ে
অভ্যাসগত বিশ্বাস থেকে চিন্তাশীল বিশ্বাসের পথে যাত্রামানুষের সাথে পশুর একটি বড় ব্যবধান হচ্ছে পশুর ভবিষ্যৎ বলে কোন বিষয় নেই। একটি কুকুরকে কিছু গোশত, হাড় দেখিয়ে আগামীকাল বা আগামী সপ্তাহে খেলে বেশী পাবে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া যাবে না। তার কাছে আগামীকাল ব
ভূমিকা : আল্লাহ তা‘আলা মানব জাতিকে আশরাফুল মাখলূকাত তথা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হিসাবে দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন। মানুষ তার শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ পেশ করে আক্বীদা বা বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করেই। ইহা এমন এক ভিত্তি, যাকে অবলম্বন করেই মানুষ তার সার্বিক জীবন পরিচালনা
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীমনাহ্মাদুহু ওয়া নুছাল্লী ‘আলা রাসূলিহিল কারীমيَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوا لَا تَتَّخِذُوا الْيَهُوْدَ وَالنَّصَارَى أَوْلِيَآءَ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَآءُ بَعْضٍ وَمَنْ يَتَوَلَّهُمْ مِنْكُمْ فَإِنَّهُ مِنْهُمْ إِنَّ اللهَ لاَ
উত্তর : বিষয়টি পরিস্থিতি ও অপরাধের উপর নির্ভর করবে। তবে সাধারণভাবে কৃত অপরাধ ও বিশ্বাসঘাতকতার কারণে কাউকে প্রদত্ত সুবিধা কেড়ে নেওয়া উচিৎ নয়। যেমনভাবে আয়েশা (রাঃ)-এর বিরুদ্ধে যেনার অপবাদ দেওয়া হ’লে তাতে মিসত্বাহ বিন আছাছাহ যোগ দেন। এতে আবুবকর
গত ১৪ই এপ্রিল মঙ্গলবার ১লা বৈশাখের সন্ধ্যায় ‘বর্ষবরণ’ অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেইটে কয়েকজন নারী যৌন হামলার শিকার হয়েছেন। তারা তাদের বস্ত্র হারিয়েছেন ও সংস্কৃতিবাজ দুর্বৃত্তদের হামলায় ক্ষত-বিক্ষত হয়
এই ভুবনেমুমিন তারাই হয়,আল্লাহ ও রাসূলের প্রতিযাদের অন্তরে বিশ্বাস রয়।দ্বীনের পথে চলতেযাদের অন্তরে রয় না ভয়-সংশয়,শুধু তারাই মুমিন হয়।আল্লাহর রহমতে সকলমুমিনের পরকালে বিজয় হয়রাসূলের আদর্শ মানেযারা সর্বদা নিশ্চয়,শুধু তারাই মুমিন হয়।যারা জান-মাল দিয়েসর্বদ
আন্দোলন আমীরে জামা‘আতের নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ও নরসিংদী সফর ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী যেলায় পূর্ব নির্ধারিত কয়েকটি আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে যোগদানের উদ্দেশ্যে মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব গত ৯ই জুন ৩রা রামাযান বৃহস্
উত্তর : নিজেদের ইছলাহের জন্য উদাহরণ স্বরূপ অন্য কারু কোন ত্রুটির প্রসঙ্গ উঠে এলে এবং সেখানে কোন মন্দ উদ্দেশ্য না থাকলে সেটা গীবত হবে না। যেভাবে হাদীছের সনদ সমূহের ভাল-মন্দ যাচাই করা হয়ে থাকে। কপট উদ্দেশ্য থাকলে সেটা গীবত হবে। কারণ শরী‘আতে গীবত
উত্তর : আমীন বলা ইমাম-মুক্তাদী উভয়ের জন্য যরূরী। এক্ষণে ইমাম আমীন না বললেও মুক্তাদীরা আমীন বলবে। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যখনই ইমাম ওয়া লাযযা-ল্লীন’ বলবে, তখন তোমরা আমীন বল’। কেননা যার আমীন ফেরেশতাদের আমীন-এর সঙ্গে মিলে যাবে, তার পূর্বেকার সকল গ
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ১০ কোটি ১০ লাখ ডলার বা প্রায় ৮০৮ কোটি টাকা চুরি হয়েছে। গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারী দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফটের সংকেতলিপি (কোড) থেকে মোট ৯৫ কোটি ডলার স
উত্তর :তাঁর পুরো নাম আব্দুর রহমান বিন কামাল আবূবকর বিন মুহাম্মাদ আল-খুযাইরী আল-আসয়ূত্বী। তবে তিনি জালালুদ্দীন সৈয়ূতী নামে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি ৮৪৯ হিজরীতে মিসরের আসয়ূত নগরীর প্রভূত ইলম ও আমলে প্রসিদ্ধ এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং ৯১১ হি
অজ্ঞতার বেশে সকল দেশেএসেছিল যত যুলমতঅহী এসে অবশেষেকরে দিল কুপোকাত।অহি-র বিধান চির অম্লানমানব মহানবীর আদলেখুঁজে পেলাম তাইতো এলামআত-তাহরীকের ছায়াতলে।জ্বালিয়ে আলো ঘুচিয়ে কালোহ’ল সত্যের আগমনজাল-যঈফ আর শত মিথ্যাচারকরছে সমূলে দমন।ডুবেছিল যত হকগুলো শতঘোর বা
উত্তর : ইরানের বর্তমান শাসকগোষ্ঠী সহ দেশটির সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ বারো ইমামে বিশ্বাসী ইছনা ‘আশারিয়া ইমামিয়া শী‘আ। নিম্নে তাদের মৌলিক কিছু আক্বীদা তাদের কিতাবসমূহ থেকে বর্ণিত হ’ল।- (১) তাদের ইমামগণ অতীত এবং ভবিষ্যতের যাবতীয় গায়েবের জ্ঞান রাখে (কুলাইনী,
উত্তর : আযানের মূল উদ্দেশ্য লোকদের কাছে ছালাতের আহবান পৌঁছানো। সেকারণ রাসূল (ছাঃ) উঁচু কণ্ঠস্বরের অধিকারী হওয়ায় বেলাল (রাঃ)-কে আযানের দায়িত্ব দিয়েছিলেন (আবুদাউদ হা/৪৯৯; ইবনু মাজাহ হা/৭০৬; মিশকাত হা/৬৫০, সনদ ছহীহ)। একই উদ্দেশ্যে সেসময় মসজিদের বাইরে কো
উত্তর : আবু সুফিয়ান (রাঃ) একজন বিশিষ্ট ছাহাবী ছিলেন। তিনি মক্কা বিজয়ের প্রাক্কালে রাসূল (ছাঃ)-এর নিকট ইসলাম কবুল করেন এবং ওছমান (রাঃ)-এর খেলাফতকালে ৩১ হিজরীতে ঈমানের উপর মৃত্যুবরণ করেন। ওছমান (রাঃ) তাঁর জানাযার ছালাত পড়ান এবং বাকী‘ গোরস্থানে তাকে দাফ
عَنِ ابْنِ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ الأَنْصَارِىِّ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا ذِئْبَانِ جَائِعَانِ أُرْسِلاَ فِى غَنَمٍ بِأَفْسَدَ لَهَا مِنْ حِرْصِ الْمَرْءِ عَلَى الْمَالِ وَالشَّرَفِ لِدِينِهِ-হযরত কা‘ব বিন মা
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছেন, শিক্ষক-ছাত্র-কর্মচারী প্রত্যেকের মধ্যে অবক্ষয় দেখা যাচ্ছে। শিক্ষার কি মান ছিল, আজকে আমরা কোথায় চলে যাচ্ছি? দেশে শিক্ষাক্ষেত্রের প্রতিটি স্তরে অবক্ষয়রোধে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেককে নিজ নিজ ভূমিকা যথাযথভাবে পালনে
উত্তর : লাশের খাটিয়া বহনকারীদের জন্য পঠিতব্য নির্দিষ্ট কোন দো‘আ নেই। তবে এসময় আল্লাহর স্মরণ করবে এবং মৃত্যুর চিন্তা করতে করতে চুপচাপ মধ্যম গতিতে কবরের দিকে এগিয়ে যাবে (ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) ২২৯ পৃঃ)।