এই জগতে যা কিছু পরিমাপ করা হয় তাদেরকে বলা হয় রাশি। প্রতিটি রাশি পরিমাপ করা নির্ভর করে প্রকৃতিতে বিদ্যমান আল্লাহ প্রদত্ত মানদন্ডের উপর। অর্থাৎ সবকিছু পরিমাপের সুনির্দিষ্ট মানদন্ড এবং পদ্ধতি রয়েছে। আজ আমরা আসমান ও যমীনের মাঝে বিদ্যমান পরিমাপকের মানদন্ড
আল্লাহ তা‘আলা সূরা আর-রহমানে বহু নিদর্শন সম্বলিত আয়াত নাযিল করেছেন। যাতে রয়েছে এই দুনিয়ার বহু বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, যা দ্বারা মানবজাতি নিজেদের বিবিধ কল্যাণ সাধন করতে পারবে। আল-কুরআনের যেকোন আয়াত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করলে আমরা বিভিন্ন ধরনের তথ্য অনুধাবন করতে
জ্ঞানের মূল উৎস হ’ল মহাগ্রন্থ আল-কুরআন। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি ঠেকানোর জন্য, জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করার জন্য, তাপমাত্রা কমানোর জন্য বিবিধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে। এই সকল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়ে প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়, সম্পদের ক্ষ
পৃথিবীতে সকল প্রাণী ঘুমায়। এমন কোন প্রাণীর সন্ধান পাওয়া যায়নি যারা ঘুমায় না। কিন্তু প্রত্যেকের ঘুমের আলাদা ধরন এবং পদ্ধতি রয়েছে। যেমন ঘোড়া দঁাড়িয়ে ঘুমায়, বাদুর উল্টো ঝুলে থেকে ঘুমায়, সুইফট পাখি উড়ন্ত অবস্থায় ঘুমায়, ডলফিন ঘুমানোর সময় তার অর্ধ মস্তিষ্ক
আল-কুরআনে বিগত জাতির বিভিন্ন ঘটনা বর্ণিত হয়েছে, যা হ’তে আমরা বিবিধ শিক্ষা গ্রহণ করি এবং যেসকল কারণে তারা পথভ্রষ্ট হয়েছিল এবং তাদের আযাব দেওয়া হয়েছিল তা থেকে আমরা সতর্ক হ’তে পারি। আল্লাহ তা‘আলা এই সকল ঘটনার মধ্যে এই দুনিয়া পরিচালনার বিভিন্ন তত্ত্ব দিয়
মহাবিশ্ব নিয়ে জল্পনাকল্পনার শেষ নেই। বিজ্ঞানীরা এর মাত্র ৫ শতাংশ সম্পর্কে তথ্য বের করতে সক্ষম হয়েছে। এখনো ৯৫ শতাংশ বিজ্ঞানীদের নিকট রহস্যে ঘেরা। আমরা স্রেফ আল-কুরআনে বর্ণিত মহাকাশ সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক তথ্য সম্বলিত আয়াতসমুহ পেশ করার চেষ্টা করব। আল্লাহ
মহিমান্বিত আল-কুরআন হ’ল দুনিয়ার জ্ঞানের মূল উৎস। আল-কুরআনের একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে একটি আয়াতে অনেকগুলো তত্ত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। আল-কুরআনের প্রতিটি আয়াতের প্রতিটি শব্দের তাৎপর্য রয়েছে। তেমনি এক আয়াত সম্পর্কে নিম্নে আলোকপাত করা হ’ল। আল্লাহ বলেন,لَق
আমাদের চারপাশ কিভাবে পরিচালিত হচ্ছে? এর মেকানিজম কি? পৃথিবী সৃষ্টির শুরু থেকে আজ পর্যন্ত অগণিত মানুষ জন্মেছে আবার মৃত্যুবরণ করেছে। অগণিত পশু-পাখি, গাছপালা জন্মেছে আবার মৃত্যুবরণ করছে। প্রশ্ন হ’ল- এত কোটি কোটি প্রাণী, উদ্ভিদ তাদের জীবন ধারণের জন্য খাদ
পৃথিবীতে মানুষের আগমন নিয়ে জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। বিজ্ঞানী ডারউইনের বিবর্তনবাদ এর মধ্যে বেশী পরিচিত। এটি "Darwin's theory of evolution" নামে পরিচিত। এখন প্রশ্ন হচ্ছে Theory কাকে বলে? অক্সফোর্ড ডিকশনারি অনুসারে থিউরির সংজ্ঞা হ’ল : এটি অনুমান বা ধারণা
আল্লাহ বলেন, أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ الْقُرْآنَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِنْدِ غَيْرِ اللهِ لَوَجَدُوا فِيْهِ اخْتِلَافًا كَثِيْرًا- ‘তবে কি তারা কুরআন অনুধাবন করে না? যদি এটা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো নিকট থেকে আসত, তাহ’লে তারা এর মধ্যে বহু অসঙ্গতি দেখতে পেত
আমরা আমাদের ক্ষুধা নিবারণের জন্য শাক-সবজি, ফলমূল এবং বিভিন্ন ধরনের পশু-পাখির গোশত ভক্ষণ করে থাকি। কিন্তু আমরা কিভাবে জানবো যে, কোন্ ধরনের খাদ্য শরীরের জন্য উপযোগী এবং কোন্ ধরনের খাদ্য শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে গবেষণা করে বের কর
আল্লাহ বলেন,فَالِقُ الْإِصْبَاحِ وَجَعَلَ اللَّيْلَ سَكَنًا وَالشَّمْسَ وَالْقَمَرَ حُسْبَانًا ذَلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ، ‘তিনি প্রভাতরশ্মির উন্মেষকারী। তিনি রাত্রিকে বিশ্রামকাল এবং সূর্য ও চন্দ্রকে সময় নিরূপক হিসাবে নির্ধারণ করেছেন। এটি