ইসলামের নামে প্রচলিত অনৈসলামী পর্ব সমূহের মধ্যে একটি হ’ল ১০ই মুহাররম তারিখে প্রচলিত আশূরা পর্ব। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বা ছাহাবায়ে কেরামের যুগে এ পর্বের কোন অস্তিত্ব ছিল না। আল্লাহর নিকটে বছরের চারটি মাস হ’ল ‘হারাম’ বা মহা সম্মানিত (তওবা ৯/৩৬)। যুল-ক্বা‘দ
উত্তর : ইবাদতের ফযীলত সম্পর্কে না জানলেও একনিষ্ঠভাবে আমল করলে নির্ধারিত ছওয়াব পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘হ্যাঁ, যে ব্যক্তি তার চেহারাকে আল্লাহর জন্য সমর্পণ করেছে এবং সৎকর্মশীল হয়েছে, তার জন্য তার পালনকর্তার নিকটে প্রতিদান রয়েছে।
ভূমিকা : আল্লাহ তা‘আলা স্বীয় বান্দাদের আযাব থেকে সুরক্ষিত রাখতে এবং ক্ষমা প্রার্থীদের অঢেল নেকী প্রদান করতে ক্ষমার দ্বার উন্মুক্ত রেখেছেন। পেন্সিলের ভুল লেখা মুছে ফেলার জন্য যেমন রাবার ব্যবহার করা হয় তেমনই বান্দার ভুলগুলো আমলনামা থেকে মুছে ফেলার জন্য
১১. ইলম অর্জন করা :পবিত্র কুরআনে সর্বপ্রথম জ্ঞান অর্জনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইলম অর্জনের গুরুত্ব সর্বাধিক, কেননা ইলম ছাড়া আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে চেনা যায় না, শরী‘আত উপলব্ধি করা যায় না এবং কোন ইবাদত সঠিকভবে সম্পাদন করা যায় না। ইলম বাহ্যিকভাবে ও প্রাতি
ভূমিকা :গোপন ইবাদত খাঁটি ঈমানের পরিচায়ক। যিনি গোপন আমলে অভ্যস্ত, তিনি আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে অন্যদের তুলনায় অধিক হেফাযতে থাকেন। তাছাড়া রিয়া থেকে মুক্ত থাকার একটি বড় মাধ্যম হ’ল গোপন আমল। এজন্য সালাফগণ সর্বদা নিজের সৎ আমল সবার কাছ থেকে আড়াল করার চেষ্টা
উত্তর : একই আমল একাধিক নিয়তে করা যাবে। কেউ মাসিক আইয়ামে বীযের ৩দিন ও সাপ্তাহিক সোম ও বৃহস্পতিবারে দু’টি ছিয়ামের নিয়ত করে ছিয়াম পালন করলে উভয় ছিয়ামের ছওয়াব পেয়ে যাবে। অনুরূপভাবে কেউ তার রামাযানের ক্বাযা ছিয়ামগুলো আইয়ামে বীয বা সাপ্তাহিক ছিয়ামের দ
ভূমিকা :মহান আল্লাহ আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদত করার জন্য। পার্থিব জীবনে আল্লাহর দাসত্ব করাই মানবজীবনের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য। এটাই দুনিয়া-আখেরাতে মুক্তি ও শান্তি লাভের অনন্য উপায়। বান্দা যখন আল্লাহর নৈকট্য লাভে সমর্থ হয়, তখন তার নাজাতের পথ
ভূমিকা :পার্থিব জীবনে বান্দার সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হ’ল আল্লাহর ইবাদত করা। দুনিয়ার সকল কাজের উপরে ইবাদতকে অগ্রাধিকার দেওয়া ঈমানের অপরিহার্য দাবী। ইবাদতকে সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করার জন্য এতে আত্মিক ও দৈহিকভাবে নিবিষ্ট হওয়ার বিকল্প নেই। সেজন্য মহান আল্লাহ পবি
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ ।চিন্তার ইবাদতে সক্ষম হওয়ার উপায়১. শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে আশ্রয় চাওয়া :চিন্তার ইবাদতের সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হ’ল শয়তানের কুমন্ত্রণা। শয়তান বিভিন্ন ধরনের ওয়াসওয়াসা বা কুমন্ত্রণা দি
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ । পর্ব ৫ ।ইবাদতের উপকারিতা :আল্লাহ মানুষকে তাঁর ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। ইবাদত প্রতিপালন ও আল্লাহর আদেশ-নিষেধ তথা হুকুম-আহকাম বাস্তবায়ন করাই মানুষের দায়িত্ব। এ দা
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ ।৫. পশুত্বের বৈশিষ্ট্য থেকে মুক্তি মেলে :মানুষ ও পশুর মাঝে মূল পার্থক্য হ’ল চিন্তাশক্তি। চিন্তা করার ক্ষমতা থাকার কারণে মানুষের মর্যাদা অন্যান্য সকল প্রাণীর উপরে সুপ্রতিষ্ঠিত। কিন্তু সামর্থ্য ও ক্ষমতা
পর্ব ১ । পর্ব ২ ।৫. হালাল-হারাম নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা :যে কোন কাজের শুরুতে ভেবে দেখা উচিত সেই কাজটি ভালো না-কি মন্দ; হালাল না-কি হারাম। ব্যবসা-বাণিজ্য ও চাকুরী থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে যে কোন পদক্ষেপ গ্রহণের আ
পর্ব ১ ।৫. চিন্তা-ভাবনা না করা গাফেল ও মুশরিকদের বৈশিষ্ট্য :যাদের মাঝে চিন্তা-ভাবনার গুণ নেই, অমানিশার ঘোর আঁধারে আচ্ছন্ন হয় তাদের হৃদয়জগৎ। ফলে তারা আল্লাহর দেওয়া আলো-বাতাস এবং অথৈ নে‘মতে ডুবে থেকেও তাঁর বড়ত্ব সম্পর্কে অজ্ঞ থাকে। মহাবিশ্বের অনাচে-কান
উত্তর : অমুসলিম রাষ্ট্র বেষ্টিত মুসলিম রাষ্ট্র বাংলাদেশের সীমান্তের নিরাপত্তা বিধানে যারা জড়িত, তারা যদি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে একাজে নিযুক্ত থাকেন, তবে তারা হাদীছে বর্ণিত সীমান্ত পাহারা দেওয়ার নেকী লাভ করবেন ইনশাআল্লাহ। তবে তাদের জ
পর্ব ১। পর্ব ২। পর্ব ৩। পর্ব ৪। শেষ পর্ব। অল্পে তুষ্টি অর্জনে অন্তরায়সমূহ :পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ সফলতা হ’ল অল্পে তুষ্টির গুণ লাভ করা। যারা এই বৈশিষ্ট্য লাভ করে সুখ-শান্তির জন্য তাদেরকে হাপিত্যেশ করতে হয় না। অনাবিল প্রশান্তিত
عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ- قَالَ : قَالَ اللهُ أَنْفِقْ يَا ابْنَ آدَمَ أُنْفِقْ عَلَيْكَ-হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহ বলেন, ‘হে আদম সন্তান
كُلُّ عَمَلِ ابْنِ آدَمَ يُضَاعَفُ الْحَسَنَةُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا إِلَى سَبْعِمِائَةِ ضِعْفٍ قَالَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ إِلاَّ الصَّوْمَ فَإِنَّهُ لِى وَأَنَا أَجْزِى بِهِ يَدَعُ شَهْوَتَهُ وَطَعَامَهُ مِنْ أَجْلِى لِلصَّائِمِ فَرْحَتَانِ فَرْحَةٌ عِ
পর্ব ১। পর্ব ২। পর্ব ৩। পর্ব ৪। শেষ পর্ব। অল্পে তুষ্ট ব্যক্তির কিছু আলামত ও স্তর :ইমাম কুরতুবী (রহঃ) বলেন, অল্পে তুষ্টি ও যুহ্দ (দুনিয়া বিমুখতা) একই সূত্রে গাঁথা। যাহেদ ও অল্পে তুষ্ট ব্যক্তির কতিপয় আলামত আছে। যেমন :(১) সে তার
আল্লাহ তা‘আলা কিছু মাস, দিন ও রাতকে ফযীলতপূর্ণ করেছেন। যেমন রামাযান মাসকে অন্য সকল মাসের উপর মহিমান্বিত করেছেন। আরাফাতের দিন ও ঈদের দিনকে অন্য দিনের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন। ক্বদরের রাতকে অন্যান্য রাতের চেয়ে মর্যাদামন্ডিত করেছেন। আসন্ন যিলহজ্জ মাস অনুর
উত্তরঃ দু’টি যঈফ হাদীছের ভুল ব্যাখ্যা করে উক্ত ফযীলত সাব্যস্ত করা হয়েছে। যেমন ‘ছালাত, ছিয়াম ও যিকিরকে আল্লাহর রাস্তায় খরচ করার উপরে ৭০০ গুণ নেকী বৃদ্ধি করা হয় (আবুদাঊদ, ‘জিহাদ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ ১৪)। অন্যটি হ’ল, যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় টাকা
উত্তর : এজন্য সর্বাগ্রে শিরক মুক্ত হ’তে হবে এবং শরী‘আত অনুমোদিত নেক আমল করতে হবে (কাহফ ১১০)। কবরের শাস্তি থেকে বাঁচার জন্য নির্দিষ্ট কোন আমল নেই। নবী করীম (ছাঃ) কবরের শাস্তি থেকে বাঁচার জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দো‘আ পড়তেন। আয়েশা (রাঃ
উত্তর : পিতা-মাতা আছে এমন শিশুর মাথায় হাত বুলালে দশটি ছওয়াব হয় কথাটি সঠিক নয়। আর ইয়াতীমের মাথায় হাত বুলালে তার মাথার চুলের সমপরিমাণ ছওয়াব পাওয়া যায় মর্মে বর্ণিত হাদীছটি যঈফ (আহমাদ, মিশকাত হা/৪৯৭৪, যঈফ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/১৫১৩)। ত
নুযূলে কুরআনের অল্পদিন পর আল্লাহ স্বীয় বান্দাদের উদ্দেশ্যে নাযিল করেন, ‘তোমরা ছালাত কায়েম কর ও যাকাত আদায় কর এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দাও। বস্ত্ততঃ তোমরা নিজেদের জন্য যতটুকু সৎকর্ম অগ্রিম পাঠাবে, তোমরা তা আল্লাহর নিকটে পাবে। সেটাই হ’ল উত্তম ও মহ
উত্তর : উক্ত কথা সঠিক। মুছাফাহা করার পরে বুকে হাত দেয়া কিংবা হাতে চুমু দেয়া বা মাথা ঝুঁকানো ইসলামী রীতি নয়। বরং এগুলি বিদ‘আতী কাজ। ছহীহ হাদীছে মুছাফাহা করার পদ্ধতি বলে দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ পরস্পরের ডান হাত মিলানো।
উত্তর : আমানতের খেয়ানত করা মুনাফিকের আলামত সমূহের অন্যতম। কারো নিকট কোন কথা আমানত স্বরূপ বললে তা অন্যের নিকট প্রকাশ করে দিলে তা আমানতের খেয়ানত হবে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, মুনাফিকের আলামত তিনটি। (১) যখন সে কথা বলে, তখন সে মিথ্যা বলে (২) আর যখ
ভূমিকা :আল্লাহ তাঁর ইবাদতের জন্য মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। মুসলিম জীবনের আবশ্যিক কর্তব্য হ’ল আল্লাহর দাসত্ব করা। ইবাদতের প্রসঙ্গ এলে আমাদের কল্পনার দেয়ালে ভেসে ওঠে ছালাত, ছিয়াম, যাকাত, হজ্জ, কুরআন তেলাওয়াত, তাহাজ্জুদ ছালাত প্রভৃতি ইবাদতের কথা। নিঃসন্দেহ
উত্তর : কোন ব্যক্তির আমল যদি ছহীহ সুন্নাহ মোতাবেক না হয়, তাহ’লে তা আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য হবে না। ‘সেটাকে সুন্দর আমল মনে করলেও ঐব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত আমলকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবে’ (কাহফ ১০৩-৪)। রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, কেউ যদি এমন কোন আমল করে, যার নির্
উত্তর : শরী‘আতের যেকোন আমল কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মোতাবেক হওয়া আবশ্যক, কোন ইমাম বা মাযহাবের রায় অনুসারে নয়। তবে স্মর্তব্য যে, কুরআন-হাদীছের খুঁটিনাটি বিষয় বুঝা সকলের পক্ষে সম্ভব হয় না। এ জন্য বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের সহযোগিতা গ্রহণ করতেই হবে’ (নাহল
১. সা‘দ ইবনু আবী ওয়াক্কাছ (রাঃ) তার সন্তানকে উপদেশ দিতে গিয়ে বলেন,يا بني! إذا طلبت الغنى فاطلبه بالقناعة، فإنها مال لا يَنْفَدُ؛ وإياك والطمَع فإنه فقر حاضر؛ وعليك باليأس، فإنك لم تيأس من شيء قطُّ إلا أغناك الله عنه، ‘হে বৎস! যদি তুমি প্রাচুর্য তালাশ
ভূমিকা :প্রাক ইসলামী যুগে দাস প্রথার প্রচলন ছিল। ইসলাম আগমনের পরে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) দাস প্রথাকে বিলুপ্ত না করলেও, বিভিন্নভাবে এই প্রথাকে নিরুৎসাহিত করেছেন এবং দাস মুক্ত করার ফযীলত বর্ণনা করেছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন পাপের কাফ্ফারা আদায়ের জন্য দাস মুক্ত ক
উত্তর : সাধারণভাবে এটা জায়েয নয়। আল্লাহ বলেন, ‘পরপুরুষের সাথে কোমল কণ্ঠে তোমরা এমনভাবে কথা বলো না, যাতে যার অন্তরে ব্যাধি আছে, সে প্রলুব্ধ হয়’ (আহযাব ৩৩/৩২)। তবে প্রয়োজনের তাকীদে যেমন শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে নিরূপায় অবস্থায় সাধারণ তেলাওয়াত পরপুরু
উত্তর : শারঈ বিবেচনায় দাতা তার নিয়ত পরিবর্তন করতে পারেন, অন্য কোন বিবেচনায় নয়। যেমন মসজিদে শিরক-বিদ‘আতের প্রচলন হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে বা মসজিদের জমিতে ওয়াকফের ব্যাপারে কোন ত্রুটি থাকলে অথবা অন্য মসজিদে দানের অধিক প্রয়োজন মনে করলে ইত্যাদি কারণে নিয়ত পর
শান্তির সুধা বইয়ে দিতেআসছে ফের রামাযান,যে এ মাস লাগাবে কাজেসেই তো বড় ভাগ্যবান।ছোট-বড় যত গুনাহ করেছিগত এগারো মাসে ভাইআল্লাহর নিকটে চাইব ক্ষমাতিনি যে পরম দয়াময়।কুরআনুল কারীম নফল ছালাতপড়ব এ রামাযানেনফল দান করব এ মাসেআল্লাহ তুষ্টির মানসে।ত্রিশটি ছিয়াম রা
আরবী শা‘বান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে সাধারণভাবে ‘শবেবরাত’ বা ‘লায়লাতুল বারাআত’(ليلة البراءة) বলা হয়। ‘শবেবরাত’ শব্দটি ফারসী। এর অর্থ হিস্সা বা নির্দেশ পাওয়ার রাত্রি। দ্বিতীয় শব্দটি আরবী। যার অর্থ বিচ্ছেদ বা মুক্তির রাত্রি। এদেশে শবেবরাত ‘সৌভ
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । শেষ পর্ব ।আমানত আদায়ের আরো কিছু নমুনা :জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘ওহোদের দিন তার পিতা ছয় মেয়ে ও কিছু ঋণ তার উপর রেখে শাহাদত বরণ করেন। (তিনি বলেন,) এরপর যখন খে
(১) মাসিক আত-তাহরীক-এর কবিতা বিভাগের নিয়মিত লেখক আবুল কাসেম (৭৬) গত ১০ই ফেব্রুয়ারী বুধবার বিকাল সাড়ে ৪-টায় মেহেরপুরের গোভীপুরস্থ নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন। ইন্না লিল্লা-হি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেঊন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৪ পুত্র ও ২ কন্যা রেখে
অপথালমোলজি সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কম্পিউটারের উজ্জ্বল পর্দার দিকে তাকিয়ে অনেক বেশি সময় কাটাচ্ছে বর্তমান যুগের মানুষ। যুব বয়স থেকে শুরু করে প্রায় সব বয়সী মানুষ কম্পিউটার এবং স্মার্টফোনের মতো যন্ত্রের পর্দায় নিয়মিত দীর্ঘক্ষণ
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ডব্লিউএফপি বলেছে, এল নিনোর প্রভাবে খরায় আক্রান্ত হয়ে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ অনাহারের সম্মুখীন। এ সংখ্যা বেড়ে ৫ কোটিতে দাঁড়াতে পারে। আফ্রিকার দক্ষিণ অঞ্চলে প্রতি দুই থেকে সাত বছর পর অনাবৃষ্টি বা খরার
টেস্টটিউব পদ্ধতি ব্যবহার করে মানব শিশু জন্মগ্রহণের কথা অহরহ শোনা গেলেও বাংলাদেশে এই প্রথম গাভীর শরীরে টেস্টটিউব পদ্ধতি ব্যবহার করে সফল হয়েছে একদল বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। গবেষণায় উৎপাদিত ভ্রূণ থেকে ২টি সুস্থ ও সবল টেস্টটিউব বকনা বাছুর জন্মগ্রহণ করে ত
উত্তর : এরূপ অবস্থায় স্বামীকে আর কিছুই দিতে হবে না। বরং স্ত্রী স্বেচ্ছায় সংসার ত্যাগ করতে চাইলে তাকে স্বামী প্রদত্ত পুরা মোহরানা ফেরত দিয়ে ‘খোলা’-র মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন হ’তে হবে (বুখারী হা/৫২৭৩; মিশকাত হা/৩২৭৪)।
যে কোন আমল আল্লাহর দরবারে কবুল হওয়ার শর্ত হ’ল তিনটি : (১) আক্বীদা বিশুদ্ধ হওয়া (২) তরীকা সঠিক হওয়া এবং (৩) ইখলাছে আমল অর্থাৎ কাজটি নিঃস্বার্থভাবে কেবলমাত্র আল্লাহর ওয়াস্তে হওয়া (যুমার ৩৯/২)।সৎ কাজের মধ্যে লৌকিকতা আসলে সেটি আল্লাহর দরবারে কবুল হবে না।
উত্তর : এটি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘সর্বশেষ কর্মের উপর সকল আমল নির্ভরশীল’ (বুখারী হা/৬৪৯৩; মিশকাত হা/৮৩)। আর ফাঁসির আসামী হ’লেই যে তিনি জান্নাতী হবেন তা বলার কোন সুযোগ নেই। বান্দার মৃত্যু নিশ্চিত হয়ে যাওয়ার পর কৃত তওবা আল্লাহ ক
উত্তর : স্ত্রী-সন্তানের প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহ করা স্বামী বা পিতার কর্তব্য। সে হিসাবে কৃপণ পিতার সম্পদ থেকে ন্যয়সঙ্গতভাবে কিছু গ্রহণ করা সন্তানের জন্য জায়েয। হিন্দা বিনতে ঊতবা বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! আবু সুফিয়ান একজন অতি কৃপণ ব্যক্তি। আমি তাকে না জান
উত্তর : মহিলারা একাকী হৌক বা একাধিক হৌক, পুরুষ ইমামের পিছনে পৃথক কাতারে দাঁড়াবে। আনাস (রাঃ) বলেন, ‘আমি ও একজন ইয়াতীম ছেলে আমাদের বাড়ীতে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিছনে দাঁড়িয়ে ছালাত আদায় করেছিলাম। আর আমার মা আমাদের পিছনে দাঁড়িয়ে ছালাত আদায় করেছিলেন’ (মুসল
উত্তর : তার নাম উম্মে খায়ের রাবে‘আ বিনতে ইসমাঈল আল-‘আদাবী। তিনি আনুমানিক ১০০ হিঃ/৭১৭ খ্রিষ্টাব্দে ইরাকের বছরা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে মাতা-পিতা মারা যাওয়ায় তাকে দাসত্ববরণ করতে হয়। তিনি সংসার বিরাগী ইবাদতগুযার মহিলা ছিলেন। তার সাথে সুফিয়ান ছাওরী,
উত্তর : পূর্বে প্রদত্ত তালাকটি ধর্তব্য হবে এবং দ্বিতীয় বারের দু’তালাক যদি একই বৈঠকে সংঘটিত হয়ে থাকে, তাহ’লে এটা এক তালাক হিসাবে গণ্য হবে (মুসলিম হা/১৪৭২-৭৩; আবুদাঊদ হা/২১৯৬)। অতএব মোট দু’তালাক হওয়ায় স্ত্রীকে ফিরিয়ে নেওয়ায় বাধা নেই (বাক্বারাহ ২/২২৯)।
উত্তর : অন্যান্য ছালাতের ন্যায় জানাযার ছালাতেও উভয় দিকে সালাম ফিরাতে হয়। আব্দুল্লাহ ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) বলেন, লোকেরা তিনটি কাজ ছেড়ে দিয়েছে, যেগুলো রাসূল (ছাঃ) করতেন। তার একটি হ’ল, জানাযার ছালাতের সালাম অন্যান্য ছালাতের ন্যায় হওয়া (বায়হাক্বী কুবরা হা/৭
উত্তর : এ মর্মে বর্ণিত হাদীছটি যঈফ (আবুদাউদ হা/৫০৯৬)। আলবানী (রহঃ) প্রথমে এ হাদীছটিকে ছহীহ বললেও (ছহীহাহ হা/২২৫, ছহীহুল জামে‘ হা/৮৩৯) পরবর্তীতে তাঁর নিকটে স্পষ্ট হয় যে, হাদীছটির বর্ণনাকারীদের মধ্যে শুরাইহ বিন ওবায়েদ ও আবু মালেক আশ‘আরীর মধ্যে ইনক্বিতা