উত্তর : আমানতের খেয়ানত করা মুনাফিকের আলামত সমূহের অন্যতম। কারো নিকট কোন কথা আমানত স্বরূপ বললে তা অন্যের নিকট প্রকাশ করে দিলে তা আমানতের খেয়ানত হবে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, মুনাফিকের আলামত তিনটি। (১) যখন সে কথা বলে, তখন সে মিথ্যা বলে (২) আর যখন সে অঙ্গীকার করে, তখন তা ভঙ্গ করে (৩) এবং যখন তার নিকট কিছু গচ্ছিত রাখা হয়, তখন সে খেয়ানত (আত্মসাৎ) করে (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৮)






বিষয়সমূহ: আমল
প্রশ্ন (১২/২১২) : বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় কোটা সুবিধা থাকে। আমার পিতা সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তার সন্তান হিসাবে ঐসকল কোটার সুযোগ নেওয়া উচিৎ হবে কি?
প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : দাড়ি না রেখে ছালাত আদায় করলে উক্ত ছালাত কবুল হবে কি? এতে মুনাফিকের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে কি?
প্রশ্ন (৩২/৩৯২) :কালো জাদু কি? কালো জাদু থেকে রক্ষা পেতে হ’লে করণীয় কি?
প্রশ্ন (২/১৬২) : পানি উঠার ভয়ে ঈদগাহের প্রাচীর উঁচু করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি? - -মাহবূব হাসানআলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা।
প্রশ্ন (৩০/২৩০) : সাক্ষাতের সময় সালাম-মুছাফাহার সাথে সাথে কোলাকুলি করা, চুমু খাওয়া ইত্যাদি শরী‘আতসম্মত কি? - -এমদাদ, ছয়ঘরিয়া, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৩৯/৩১৯) : তাহাজ্জুদের ছালাত ফজরের আযানের পর পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৬/১৪৬) : মৃত স্বামীর জন্য ইদ্দত পালনকালে স্ত্রী নখ-চুল ইত্যাদি কাটতে পারবে কি?
প্রশ্ন (১৩/৪৫৩) : মুওয়াযযিনের নির্ধারিত কোন নেকী আছে কি? নির্দিষ্ট কয়েক বছর আযান দিলে বিশেষ নেকী রয়েছে কি?
প্রশ্ন (৯/৪০৯): স্বপ্নে মৃত কোন ব্যক্তিকে কষ্টে থাকতে দেখলে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, জুম‘আর খুৎবা সংক্ষিপ্ত হবে আর ছালাত দীর্ঘ হবে। অথচ আমাদের দেশে সব মসজিদেই এ হাদীছের বিপরীত আমল দেখা যায়। বিষয়টি স্পষ্টভাবে জানতে চাই।
প্রশ্ন (৮/২৪৮) : এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর বিচারে সন্তুষ্ট না হয়ে ওমর (রাঃ)-এর নিকট বিচার চাইলে তিনি তাকে হত্যা করেন। এ ঘটনা কি সত্য?
প্রশ্ন (১/৪০১) : বর্তমানে বাংলাদেশে ‘রেডিয়াম ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি কোম্পানী ‘ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগে’র আহবান জানাচ্ছে। তাদের নিয়ম অনুযায়ী ১০ ইউএস ডলার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এর বিনিময়ে তারা ‘রিপটন কয়েন’ নামে দুইশ’ কয়েন দিচ্ছে। যেটা একদিনে দেওয়া হয় না। বরং ন্যূনতম ছয় মাসে মাইনিং হিসাবে প্রতিদিন ১/২টা করে ছয় মাসের মধ্যে প্রদান করা হয়। তাদের দাবী অনুযায়ী আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর রেট একটা উচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে। আনুমানিক প্রতি কয়েন ১০ ডলার থেকে ১০০ ডলার হ’তে পারে। দ্বিতীয়তঃ তাদের সাথে কাজ করলে অর্থাৎ একাধিক ব্যক্তিকে রেফার করলে কোম্পানির পক্ষ থেকে ঐ ব্যক্তির বিনিয়োগের ৫% হারে মুনাফা প্রদান করবে। কিন্তু বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের কোন কমতি হবে না। এইভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের বিনিময়ে তারা আরো পারসেন্টেজ লাভের ব্যবস্থা রাখছে। আবার এই কারেন্সির বিনিময় মূল্য রয়েছে এবং তারা বলছে অদূর ভবিষ্যতে বিশ্ববাজারে ভার্চুয়াল কারেন্সির ব্যাপক ব্যবহার শুরু হবে। ইতিপূর্বে ‘বিটকয়েন’ নামে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাযারে এসেছিল ২০০৯ সালে। তখন তার মূল্য ছিল ৮/৯ টাকা। বর্তমানে ২০২০ সালে সেই কয়েনের মূল্য ৮ লক্ষ টাকা (১৩১১৯ সিঙ্গাপুরী ডলার)। ঠিক তেমনি ‘রিপটন কয়েন’ থেকে আয় আসবে বলে দাবী করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হ’ল অধিক মুনাফা লাভের আশায় এ ধরনের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা যাবে কি? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব।
আরও
আরও
.