ভূমিকা :শরী‘আহ আইন ও সাধারণ আইন দু’টি ভিন্ন ভিন্ন আইনী পদ্ধতি, যার মধ্যে নীতিগত এবং পদ্ধতিগত মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। একটি হ’ল আল্লাহ প্রদত্ত আইন, অপরটি মানবরচিত ও আদালতে বিচারিক সিদ্ধান্ত ও পূর্ব উদাহরণের উপর ভিত্তিশীল আইনী ব্যবস্থা। একজন মুসলিমের জন্য
উত্তর : উক্ত ব্যক্তি শহীদের মর্যাদা পাবেন না। তবে অবশ্যই তিনি উত্তম প্রতিদান পাবেন। কিন্তু তিনি যদি আল্লাহর পথে সংগ্রাম করতে গিয়ে কারারুদ্ধ হন এবং নির্যাতন করে বা অন্যায় বিচারে তাকে হত্যা করা হয়, তবে তিনি প্রকৃত শহীদের মর্যাদা পাবেন।উল্লেখ্য
উত্তর : উক্ত আয় বৈধ হবে, যদি দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সেই সমিতি অনুমোদিত হয়। আর যদি তা গোপনীয় হয় এবং অন্যায়ভাবে চাঁদা আরোপ করা হয়, তবে তা হারাম হবে। আল্লাহ বলেন, হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা একে অপরের মাল অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করোনা, পারস্পরিক সম্মতিতে
কথায় বলে ‘ঠেলার নাম বাবাজী’। দেশ যখন একের পর ধর্ষণ-গণধর্ষণে ছেয়ে যাচ্ছে, চারদিকে ছিঃ ছিঃ রব উঠছে, পিতা-মাতারা যখন তাদের ধর্ষক সন্তানদের ফাঁসি চাচ্ছে, তখনই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর টনক নড়েছে। সংসদ অধিবেশন লাগেনি। কয়েকজন মন্ত্রীকে ডেকে নিয়ে মন্ত্র
২০শে নভেম্বর’১৩ বুধবার বিকাল ৪-৩০ মিনিট। মোট ১০টি মিথ্যা মামলার সর্বশেষ হত্যা মামলায় বিচারকের মুখ দিয়ে বের হওয়া একটি শব্দ ‘খালাস’। সাথে সাথে বের হ’ল একটি স্বস্তির নিঃশ্বাস। মুখে উচ্চারিত হ’ল আলহামদুলিল্লাহ। কেউ খুশীতে বলে উঠলেন আল্লাহু আকবর।
পর্ব ১। পর্ব ২। পর্ব ৩। পর্ব ৪। পর্ব ৫। পর্ব ৬। পর্ব ৭। পর্ব ৮। পর্ব ৯। পর্ব ১০। পর্ব ১১। পর্ব ১২। পর্ব ১৩। পর্ব ১৪। পর্ব ১৫। পর্ব ১৬।যোগাযোগ, গোপনীয়তা, সম্মান ও সুনাম রক্ষার