উত্তর : পুরুষরা নারীদের মাঝে অফলাইন বা অনলাইনে দাওয়াতী কাজ করতে পারে। আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, এক মহিলা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকট এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! কেবলমাত্র পুরুষেরাই আপনার হাদীছ শোনার সৌভাগ্য লাভ করছে। সুতরাং আপনি আমাদের জন্যও একটি
উত্তর : দাওয়াতের দায়িত্ব নারী ও পুরুষের উপর সমান। তবে নারীদের ক্ষেত্র আলাদা। তারা পর্দার মধ্যে থেকে নারী সমাজের মধ্যে সৎকাজের আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধ করবেন’ (সূরা তওবা ৯/৭১; বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৪/২৪০; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৩/২৩৩)। রাসূল (ছ
জামা‘আতবদ্ধভাবে দাওয়াতের গুরুত্বও ফযীলত :জামা‘আতবদ্ধ দাওয়াত যেমন অধিক কার্যকর, ফলপ্রসু ও প্রভাব বিস্তারকারী তেমনি সংঘবদ্ধ বা জামা‘আতবদ্ধভাবে দা‘ওয়াত প্রদানের বহু উপকারিতা রয়েছে। এ সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হ’ল।-১. সম্মিলিত প্রচেষ্টা :জীবনে সমবেত প্র
ভূমিকা :সকল প্রশংসা সৃষ্টিকুলের প্রতিপালক আল্লাহর। আমরা তার প্রশংসা করি, তার কাছে সাহায্য চাই, তার কাছে ক্ষমা চাই এবং তার কাছে ফিরে যাই। আমাদের মনের অনিষ্টতা বা কুচিন্তা থেকে এবং আমাদের কার্যাবলির কদর্যতা থেকে আমরা আল্লাহর নিকটে সাহায্য চাই। আল্লাহ য
আল্লাহর দ্বীনকে আল্লাহর যমীনে প্রতিষ্ঠার জন্য দাওয়াত অপরিহার্য। কারণ দাওয়াত ব্যতীত দ্বীন প্রতিষ্ঠা আদৌ সম্ভব নয়। সমাজ সংস্কারে এবং মানুষের আক্বীদা-আমল সংশোধনে দাওয়াতের কোন বিকল্প নেই। নবী-রাসূলগণ স্বীয় উম্মতকে দ্বীনে হকের দিকে ফিরিয়ে আনতে এবং হকের উপ
ভূমিকা :আল্লাহ প্রেরিত সর্বশেষ এলাহী সংবিধান হচ্ছে পবিত্র কুরআন এবং তার ব্যাখ্যা হচ্ছে হাদীছ। বিদায় হজ্জের দিনে বিশ্বমানবতার মুক্তির দূত বিশ্বনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ) সকল প্রকার বিভ্রান্তি ও পথভ্রষ্টতা থেকে বাঁচার জন্য এ দু’টি বস্ত্তকে মজবুতভাবে ধারণ করার
ভূমিকা :ত্যাগের মাধ্যমে দ্বীন বেঁচে থাকে। বিশ্বের দিগ্দিগন্তে ইসলামের অমিয় বাণী পৌঁছিয়ে দেওয়ার পিছনে আল্লাহর ত্যাগী বান্দাদের অবদান অনস্বীকার্য। নবী-রাসূল এবং তাদের সনিষ্ঠ অনুসারীদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও আত্মত্যাগ ইতিহাসের পাতায় চিরভাস্বর হয়ে আছে। তারা
[ইসলাম দাওয়াত ও তাবলীগের মাধ্যমে প্রসার লাভ করেছে। বিধায় দ্বীন কায়েমে দাওয়াতের গুরুত্ব অপরিসীম। আলেম-ওলামা নবীগণের উত্তরাধিকারী হিসাবে প্রত্যেকেই দ্বীনের একজন দাঈ বা আহবানকারী। কিন্তু সকল দাঈর দাওয়াত কার্যকর হয় না বা সকল দাঈ তার দাওয়াতের ক্ষেত্রে সফল
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ ।দিরঈইয়া : ১১৫৭ হিঃ/১৭৪৬ খৃষ্টাব্দে তিনি উয়ায়না[1] থেকে বের হয়ে এক স্বাধীনচেতা আমীর মুহাম্মাদ বিন সঊদের শাসনাধীন ছোট্ট নগরী ‘দিরঈইয়া’-তে উপস্থিত হ’লেন[2] এবং স্বীয় ছাত্র আহমাদ ইবনু
উত্তর : স্পষ্ট ও শুধুমাত্র হারাম উপার্জনকারী আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া থেকে বিরত থাকা কর্তব্য। তবে রাসূল (ছাঃ) ইহুদীর বাড়ীতে দাওয়াত খেয়েছেন (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৫৯৩১)। সে হিসাবে আত্মীয়তার হক আদায়ের উদ্দেশ্যে তার বাড়ীতে যাওয়া ও খাওয়া
ইসলাম এসেছে দাওয়াতের মাধ্যমে (আহমাদ, মিশকাত হা/৪২, ১৯৮)। কথাটি শুনেছিলাম নওদাপাড়ার তাবলীগী ইজতেমায়। কুরআন ও হাদীছ না জানার কারণে আক্বীদা ও আমলের ক্ষেত্রে অজ্ঞ ছিলাম। মানুষ সাধারণ শিক্ষায় যত শিক্ষিতই হোক না কেন, কুরআন ও হাদীছের জ্ঞান না থাকলে দ্
পর্ব ১।(মার্চ’২০ সংখ্যার পর)৫. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দাওয়াত :কোন জাতি বা গোষ্ঠীকে সুষ্ঠু-সুন্দর ও ন্যায়নিষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। ফরাসী দার্শনিক ভলতেয়ার (Voltaire)-এর ভাষায় Education is the backbone of a nation ‘শিক্ষা জাতির
উত্তর : সরকারের পক্ষ থেকে নির্ধারিত বেতনের যে অংশ প্রতি মাসে কেটে নেওয়া হয়, চাকুরী শেষে শুধু সেই অর্থই গ্রহণ করা জায়েয হবে। আর বেতন থেকে সূদের অংশটি আলাদা করে নেকীর আশা ব্যতীত জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করতে হবে। ভাই-বোন দরিদ্র হ’লে তাদেরকেও দেওয়া যেতে প
উত্তর : ওছমান (রাঃ) উত্তম চরিত্রের অধিকারী এবং অতি লজ্জাশীল ব্যক্তি ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘আমার উম্মতের মধ্যে আমার উম্মতের প্রতি সর্বাপেক্ষা দয়ার্দ্র ব্যক্তি হ’ল আবুবকর, আল্লাহর দ্বীনের ব্যাপারে সর্বাপেক্ষা কঠোর হ’ল ওমর এবং সর্বাধিক