উত্তর : এক্ষেত্রে নিজে না করে মহিলা নার্সের মাধ্যমে মহিলাদের ইনজেকশন পুশ করানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। মহিলা ডাক্তার বা নার্স না পাওয়া গেলে বাধ্যগত অবস্থায় পুরুষ ডাক্তার এটি করতে পারে। কারণ বিভিন্ন যুদ্ধে উম্মে সুলায়েম, রুবাইয়ে‘ বিনতে মু‘আওয়া
উত্তর : কোন উপায় না থাকলে পুরুষ সার্জনের মাধ্যমে যথাসাধ্য পর্দা বজায় রেখে অপারেশন করানো যেতে পারে (বিন বায, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ২১/৪৩৯; ওছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ৯/০২)। তবে মহিলা চিকিৎসককে দেখানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে। আর অর্থনৈত
উত্তর : মসজিদে কোন মুছল্লী অজ্ঞান হয়ে পড়লে পাশের মুছল্লীগণ ছালাত ছেড়ে দিয়ে রোগীর সেবা করবে এবং পরবর্তীতে উক্ত ছালাত পুনরায় আদায় করে নিবে (ওছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ৮/০২)।প্রশ্নকারী : হাসান আলী, ফুলবাড়ি, দিনাজপুর।
উত্তর : ছাদাক্বা করা যায়। কারণ রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, তোমরা ছাদাক্বার মাধ্যমে রোগের চিকিৎসা করো (ছহীহুত তারগীব হা/৭৪৪)। বিপদকালীন অবস্থায় করণীয় সম্পর্কে নছীহত করে রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা বিপদ দেখতে পেলে আল্লাহর নিকট দো‘আ কর এবং তার বড়ত্ব ঘোষণ
উত্তর: অহংকারবশে পুরুষের টাখনুর নীচে যতটুকু কাপড় যাবে, সেটুকু জাহান্নামের আগুনে পুড়বে (বুখারী হা/৩৪৮৫, ৫৭৮৭; মিশকাত হা/৪৩১৩-১৪)। তবে প্রশ্নে উল্লেখিত বিব্রতকর অবস্থায় তিনি গোনাহগার হবেন না। কারণ এটি বাধ্যগত অবস্থা। আর আল্লাহ কারু উপরে তার সাধ্যে
বিশ্বজুড়ে যেসব পানীয় জনপ্রিয়, তার অন্যতম চা। ছোট-বড় সবার কমবেশি পসন্দের পানীয় এটি। বিশ্বজুড়ে নানা রকম চা উৎপাদিত হয়। বিভিন্ন উপায়ে চা প্রক্রিয়াকরণ করা হয়, যার ওপর নির্ভর করে এর গুণাগুণ। শীতের সকালে দুধ চা দিয়ে অনেকের দিনের শুরু হয়। বেশী করে দুধ ও চিন
উত্তর: কাজের পারিশ্রমিক মালিক এবং শ্রমিকের সন্তুষ্টি অনুযায়ী আদান প্রদান করতে হবে। আল্লাহ বলেন, হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা পরস্পরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসা ব্যতীত (নিসা ৪/২৯)। তাছাড়া অন্যান্য হাদীছগুলোতে ছা‘-এর উল্
উত্তর : চন্দ্র মাসের ১৭, ১৯ বা ২১ তারিখে হিজামা করানো মুস্তাহাব। কারণ এই দিনগুলোতে রাসূল (ছাঃ) হিজামা করাতেন। আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) কাঁধের দু’পার্শ্বে এবং কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে শিঙ্গা লাগাতেন এবং তিনি ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে শিঙ্গা লাগ
বর্ষায় ডেঙ্গু রোগ থেকে সাবধান থাকতে হবে। এ সময় অনেকেই শারীরিকভাবে কাবু হয়ে পড়েন। বর্ষা মৌসুমে বেড়ে যায় অনেক রোগের প্রকোপ। যখন-তখন বৃষ্টি হওয়ায় আবহাওয়া সবসময় আর্দ্র থাকে। এ কারণে বর্ষাকালে বায়ুবাহিত, পানিবাহিত এবং মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। বর্ষা
উত্তর : সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ বিক্রি করা যাবে। তাছাড়া কোন স্ত্রী তার স্বামীর অনুমতি ব্যতীত জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে না এবং স্থায়ীভাবে জন্মনিরোধ করা নিষিদ্ধ (বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২
গরমে অল্পতেই শরীর দুর্বল হয়ে যায়। প্রচন্ড রোদে ঘেমে শরীর একেবারে কাহিল হয়ে পড়ে। ঘামের কারণে শরীর থেকে সব তরল বেরিয়ে যায়। এ কারণে অল্পতেই পানিশূন্যতার শিকার হ’তে হয় গ্রীষ্মে। তাই এই সময়ে খাওয়া-দাওয়ার দিকে নযর দেওয়া খুবই যরূরী। এসময় এমন সব খাবার খেতে হ
উত্তর : যাবে না। কারণ ফেন্সিডিল বা অনুরূপ কোন মাদক নেশাদার দ্রব্য, যা স্পষ্ট হারাম। এর দ্বারা চিকিৎসা নেয়া জায়েয নয়। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা তার মধ্যে আরোগ্য রাখেননি, যা তিনি তোমাদের জন্য হারাম করেছেন’ (বুখারী হা/১৮, ৪৮০; ই
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু ভুল ধারণা চালু আছে। এসব ভুল ধারণার জন্য অনেকে নানা ভোগান্তিও পোহান। ভুল ধারণাগুলো জেনে নেওয়া যাক।১. কম বয়সে উচ্চরক্তচাপ হয় না :অনেকে মনে করেন উচ্চরক্তচাপ বয়স্কদের রোগ। আসলে তা ঠিক নয়। অল্প বয়সেও উচ্চরক্তচাপ দেখা দি
আধুনিক জীবনযাত্রা, অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন, এসবের কারণে যে অসুখগুলি সবচেয়ে বেশি সমস্যায় ফেলে, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া তাদের অন্যতম। কোলেস্টেরলের কথা শুনলেই আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। কিন্তু শরীরে কোলেস্টেরল থাকলেই যে বিপদ, এমন কিন্তু নয়
আমাদের দেশে বছরের বিভিন্ন সময়ে নানা রকম মৌসুমি ফলের দেখা মেলে। যার মধ্যে অন্যতম হ’ল আমড়া। এটি কাঁচা খাওয়ার পাশাপাশি সুস্বাদু আচার, চাটনি ও জেলি তৈরি করা যায়। আবার তরকারী হিসাবেও রান্না করে খাওয়া যায়। আগস্ট থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আমড়ার মৌসুম। সবুজ রঙের
আমকে বলা হয় ফলের রাজা। আম খেতে ভালোবাসেন না, এমন মানুষ পাওয়া মুশকিল। কেবল স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয় নয়, পাকা ও কাঁচা উভয় আমেই রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। দু’ধরনের আমই শরীরের জন্য ভালো। আম কাঁচা বা পাকা যা-ই হোক না কেন, পরিমিত গ্রহণ করলে শরীরের ওপর তেম
উত্তর : এতে কোন সমস্যা নেই। কারণ এটি মূলতঃ প্রতারণা নয়। বরং রোগীকে সান্ত্বনা দেওয়া। এমতাবস্থায় প্রয়োজনবোধে রোগীকে ঔষধের কার্যকারিতা বিলম্বের সঠিক কারণ জানাবে।প্রশ্নকারী : মুছত্বফা, নওগাঁ।
স্বাস্থ্যবান হওয়ার উপায় :ফলের মধ্যে সর্বাধিক পুষ্টিগুণ রয়েছে খেজুরে। এতে গরম ও আদ্র পদার্থ বিদ্যমান। খেজুর খালি পেটে খেলে কৃমি মরে যায়। আর কৃমি হ’ল সুস্বাস্থ্যের অন্তরায়। খেজুরের সাথে শসা বা ক্ষিরা খেলে স্বাস্থ্যবান হওয়া যায়। উম্মুল মুমিনীন আয়েশা ছিদ
(আগস্ট’২১ সংখ্যার পর)খ. মধু দ্বারা চিকিৎসা :ইতিপূর্বে ডায়রিয়ার চিকিৎসা ও বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক হিসাবে মধুর ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এক্ষণে মধু দ্বারা আর কোন্ কোন্ রোগের চিকিৎসা করা যায়, সে সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হ’ল।-রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)
পর্ব ১। পর্ব ২। পর্ব ৩। পর্ব ৪।বিভিন্ন রোগের নববী চিকিৎসা :ক. হিজামা :একটি উত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি হ’ল হিজামা তথা শিঙ্গা লাগানো। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, إِنَّ أَمْثَلَ مَا تَدَاوَيْتُمْ بِهِ الْحِجَامَةُ ‘তোমরা যেসব জিনিস দিয়ে চিকিৎসা ক
পর্ব ১। পর্ব ২। পর্ব ৩। পর্ব ৪।পুরুষের টাখনুর নিচে কাপড় পরিধান নিষিদ্ধ :রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন,مَا أَسْفَلَ مِنَ الْكَعْبَيْنِ مِنَ الإِزَارِ فَفِى النَّارِ، ‘টাখনুর নিচে ইযারের (লুঙ্গি, প্যান্ট) যে অংশ থাকবে সেটুকু জাহান্নামে যাবে’।
উত্তরঃ ইসলামে মুমিন ব্যক্তির মৃত দেহকে অতীব সম্মান দান করা হয়েছে (আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/১৭০৩)। তার মৃত দেহকে সযত্নে সাবান-পানি দিয়ে গোসল করিয়ে সুগন্ধি মাখিয়ে পরিষ্কার কাপড়ে কাফন পরিয়ে তার পরকালীন মুক্তির জন্য সমবেত ভাবে জানাযার ছালাতের মাধ্
উত্তরঃ ঘটনাগুলো জাল ও বানোয়াট (সিলসিলা যঈফাহ হা/১১২৮, ১১২৯, ১১৮৯; যঈফুল জামে‘ হা/৬৩৭৫)। সিডি মানুষের তৈরী। তাতে ভুল থাকতে পারে।
উত্তর : ক্লিনিক্যাল চিকিৎসা নেওয়ার পাশপাশি শারঈ ঝাড়-ফুঁকের চিকিৎসা নেওয়া জায়েয। জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) এক সময় ঝাড়-ফুঁক নিষিদ্ধ করে দিলেন। অতঃপর ‘আমর ইবনু হায্ম সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরা এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদের নিকট একটি ঝাড়-ফুঁক ছিল, যা
পর্ব ১। পর্ব ২। পর্ব ৩। পর্ব ৪।বেশী বেশী ওযূ করা :আল্লাহ প্রদত্ত ও রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) প্রদর্শিত জীবন বিধান সার্বজনীন, শাশ্বত ও কল্যাণকামী। অনুরূপ একটি বিধান হ’ল ওযূ। ইসলামের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত ছালাত ও কা‘বা ঘর তওয়াফের জন্য আবশ্যিক পূর্বশ
পর্ব ১। পর্ব ২। পর্ব ৩। পর্ব ৪।চিকিৎসা বিজ্ঞানের আলোকে ছিয়াম সাধনা :ইসলামী বিধানে ছিয়াম শুধু উপবাসের নাম নয়; বরং এর অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য আরো ব্যাপক, আরো গভীর, আরো সুদূরপ্রসারী। ছিয়াম সাধনার শারীরিক, মানসিক, আত্মিক, নৈতিক, আধ্যাত্মিক তথ
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)। পৃথিবীর আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত আগত তিনিই একমাত্র ব্যক্তিত্ব, যাঁর প্রতিটি দিক ও বিভাগে রয়েছে অবিস্মরণীয় অবদান। তিনি ব্যতীত পৃথিবীতে এমন কোন মানবের আবির্ভাব ঘটেনি যার প্রতিটি দিক ও বিভাগে অবদান রয়েছে। ধর
উত্তর : জিন দ্বারা আক্রান্ত হ’লে শরী‘আতসম্মত দো‘আগুলো দ্বারা ঝাড়-ফুঁক করবে। যেমন সূরা নাস, ফালাক্ব, ইখলাছ, আয়াতুল কুরসী, সূরা ফাতিহা ইত্যাদি পাঠ করে ফুঁক দিবে (বুখারী হা/৪৪৩৯; মুসলিম হা/২১৯২; মিশকাত হা/১৫৩২)। কোন অবস্থায় হারাম বস্ত্ত দ্বারা
উত্তর : এ ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা আক্বীদা বা তাওয়াক্কুল বিরোধী নয়। কেননা রোগ হওয়ার পূর্বে তার প্রতিরোধ ব্যবস্থা অবলম্বন করাও এক ধরনের চিকিৎসা। আর চিকিৎসা গ্রহণ করা শরী‘আতেরই নির্দেশ। তবে ঔষধ বা ডাক্তারকে আরোগ্যদানকারী মনে করলে শিরক হবে। রাসূল (
উত্তর : অপমৃত্যু বা অকাল মৃত্যু বলে অভিহিত করা যাবে না। কেননা প্রকৃত প্রস্তাবে অকাল মৃত্যু বলে কিছু নেই। বরং জন্ম-মৃত্যু আল্লাহর পূর্বনির্ধারিত এবং ভাগ্যের অবধারিত লিখন (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ৮/৫১৭)। আল্লাহ বলেন, ‘তিনি একটি নি
উত্তর : সাধ্যমত পর্দা বজায় রেখে মহিলা রোগীর চিকিৎসা করা জায়েয। তবে মহিলা একাকী আসলে আবদ্ধ কক্ষে কোন সহযোগী রাখতে হবে। আর সহযোগী না থাকলে ঘরের দরজা-জানালা খোলা রেখে চিকিৎসা দিতে হবে, যাতে মনের মধ্যে শয়তানী প্রবৃত্তি জাগ্রত না হয়। রাসূল (ছাঃ) ব
‘আমি বৃথা জীবন ধারণ করিনি, সমস্ত কিছুই প্রমাণ করব, যা ভাল তা শক্ত করে ধরব’। বিশিষ্ট গবেষক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা শাস্ত্রে লেখাপড়া করে ডাক্তার হন এবং অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি অনুযায়ী
গিনিপিগ হ’ল ছোট কান বিশিষ্ট বড় ইঁদুর জাতীয় একটি প্রাণী, যাকে চিকিৎসা শাস্ত্রের প্রয়োজনে যবহ করে কেঁটে-ছেটে ইচ্ছামত ব্যবহার করা হয়। অত্যাচারী শাসকরা যখনই কাউকে তাদের স্বার্থের বিরোধী মনে করে, তখনই তার উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে অত্যাচারের খড়গ চালিয়ে
ভূমিকা :শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার ব্যাপারে ইসলাম মানুষকে জোর তাকীদ দিয়েছে। অসুস্থ হ’লে চিকিৎসা গ্রহণের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) উম্মতকে উৎসাহিত করেছেন। তিনি নিজে অসুস্থ হ’লেও চিকিৎসা গ্রহণ করতেন। আর চিকিৎসার জন্য স্বভাবতই ডাক্তারদের শরণাপন্ন হ’ত
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের শিশুরোগ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক প্রণব কুমার চৌধুরী বলেন, নবজাতকের জন্য মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই, বিকল্প নেই শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশেও। মায়ের দুধের গুরুত্ব তুলে ধরার পাশাপাশি সচেতনতার বার্তা পৌঁছে দিতে বিশ্বজুড়ে পালিত হয়
উত্তর : হিন্দুদের তুলসী গাছ পূজার কারণে তা মুসলমানদের জন্য ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করা এবং ঔষধের প্রয়োজনে বাড়ীতে লাগানো শরী‘আত পরীপন্থী নয়। কেননা আল্লাহ পাক বলেন, ‘আল্লাহ পৃথিবীর সবকিছু সৃষ্টি করেছেন তোমাদের কল্যাণের জন্য’ (বাক্বারাহ ২/২৯)। তবে কারো
করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে বাধ্যতামূলক মাস্ক ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে বিশ্বব্যাপী। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাস্ক ব্যবহার বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই মাস্ক ব্যবহারের সঠিক নিয়ম জানতে হবে।সংস্থাটি বলছে, মাস্ক পর
ভূমিকা : মহান আল্লাহ আমাদেরকে সৃষ্টি করে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আর পৃথিবী হচ্ছে কষ্ট-ক্লেশের স্থান। কষ্টের অন্যতম দিক হ’ল রোগ-ব্যাধি। মানব জীবনে রোগ-শোক নিত্যকার ঘটনা। রোগ এমন এক ভয়াবহ জিনিস, যাতে আক্রান্ত হয়ে অহংকারী ব্যক্তিও শক্তিহীন হয়ে পড়ে। এ
উত্তর : বার্ধক্যের কোন চিকিৎসা বা ঔষধ নেই। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, হে আল্লাহর বান্দারা! তোমরা ঔষধ ব্যবহার কর কেননা আল্লাহ তা‘আলা এমন কোন রোগ দেননি, যার আরোগ্যের কোন ব্যবস্থা দেননি। তবে একটি রোগ ব্যতীত। ছাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন, সে রোগটি ক
বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ স্বাস্থ্য সচেতন হ’লেও রোগ বালাই তার সাথে পাল্লা দিয়ে মানুষকে আক্রমণ করছে। কিন্তু মানুষকে বসে থাকলে চলবে না। প্রতিনিয়ত তাকে একদিকে রোগকে জয় করার চেষ্টা করতে হবে অন্যদিকে রোগ প্রতিরোধেরও চেষ্টা করতে হবে। আর রোগ প্রতিরোধ ক
মহামারী নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে বড় মন্ত্র হিসাবে উচ্চারিত হচ্ছে যে কথাটি, তাহ’ল সবাই নিরাপদ না হ’লে, কেউই নিরাপদ নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই মন্ত্র প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তার ভক্তকুল ছাড়া বাকী বিশ্বের প্রায় সবাই গ্রহণ করে নিয়েছেন। ব্যক্তিগত দায়