ইমারত যেমন তার ভিত্তির দৃঢ়তা সমান শক্তিশালী, তেমনই প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তার আর্থিক সচ্ছলতায় সমান সুস্থির। অর্থের অভাবে যে কোন প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি নড়বড়ে হয়ে যায়। ঘুমিয়ে যায় অনেক শক্তিশালী চেতনা। পথ হারিয়ে ফেলে অনেক পথপ্রদর্শক। আর্থিক টানাপোড়েন থেকেই পরি
ইঙ্গ-মার্কিন চক্রের সহায়তায় ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে তেলআবিবে বিকেল ৪-টায় বিশ্ব ইতিহাসে প্রথম ‘ইস্রাঈল’ নামক একটি রাষ্ট্রের ঘোষণা দেওয়া হয় এবং তার কয়েক মিনিটের মধ্যেই আমেরিকা ইসরাঈলকে রাষ্ট্র হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৪৯ সালে বৃহৎ শক্তিবর্গ তাকে জাতিসংঘের সদস্
দেশে ইসলামী শিক্ষার সংকোচন নীতি প্রকাশ্যভাবেই চলছে। বিশ্বের প্রায় সকল দেশের সব ধরনের সরকারই যেন ইসলামকে ভীতির চোখে দেখে। এই ভীতির কারণ সম্ভবতঃ দু’টি। নৈতিক ও রাজনৈতিক। নৈতিক ভীতি এজন্য যে, ক্ষমতাসীন দল বা সরকার এবং সরকারী আমলাতন্ত্রের প্রধান একটি অংশ
মানুষের জীবন মূলতঃ অসংখ্য ঘণ্টা, মিনিট, সেকেন্ড, পল ও অনুপলের সমষ্টির নাম। যাকে ‘হায়াত’ বলা হয়। আল্লাহ নির্ধারিত সময়ে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার মত এক সময় জীবনের আলো নিভে যাবে ও ‘মউত’ সংঘটিত হবে। মানুষের এই হায়াত ও মউত সৃষ্টির মূল উদ্দেশ্য সম্পর্কে আল্ল
সঙ্গতভাবেই কথা উঠেছে ৭২-এর সংবিধান বাতিল হবে এবং নতুন সংবিধান রচিত হবে। কেন বাতিল হবে? কেননা ঐ সংবিধান ছিল ভারতের চাপিয়ে দেওয়া। যা এদেশের মানুষের আক্বীদা-বিশ্বাসের উপর জগদ্দল পাথরের মত চেপে ছিল গত ৫২ বছর। মুখে গণতন্ত্র বলা হচ্ছে। অথচ দেশের গণ মানুষের
গত ১লা জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে যা ঘটে গেল, তা রীতিমত বিস্ময়কর। যা পৃথিবীর তাবৎ রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিমন্ডলে দারুণ ঝাঁকুনি দিয়েছে। মেধা আল্লাহর দান। কিন্তু যখনই সেই মেধার স্বাভাবিক বিকাশে ও তার মূল্যায়নে সরকার নানাবিধ কোটা চাপিয়ে দীর্ঘ দ
ভূমিকা : এক সময়ে বাবা-মা ছেলে-মেয়েকে জোর করে বিভিন্ন প্রফেশনে যেতে বাধ্য করত। সন্তানের ইচ্ছার কোন মূল্য সেকালে ছিল না। ছেলে খেলোয়াড় হ’তে চায়, তবুও বাবা তাকে ডাক্তার বানাবেই। ডাক্তারী পেশায় রোজগার বেশী। তাই ডাক্তার বানাতে ছেলের ওপরে যত ধরনের চাপ দেয়া
উত্তর : প্রথমত: ছাত্রদের থেকে মাত্রাতিরিক্ত ফী উঠানো সমীচীন নয়। অতঃপর প্রয়োজন অনুযায়ী ফী উঠানোর পরও যদি টাকা অবশিষ্ট থাকে, তাহ’লে তা কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে শিক্ষকগণ নিজেদের মধ্যে বন্টন করে নিতে পারবেন। অনুমতি ছাড়া এমন কাজ করলে তা খেয়ানত হবে
আল্লাহ তা‘আলা সূরা আর-রহমানে বহু নিদর্শন সম্বলিত আয়াত নাযিল করেছেন। যাতে রয়েছে এই দুনিয়ার বহু বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, যা দ্বারা মানবজাতি নিজেদের বিবিধ কল্যাণ সাধন করতে পারবে। আল-কুরআনের যেকোন আয়াত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করলে আমরা বিভিন্ন ধরনের তথ্য অনুধাবন করতে
ভূমিকা :বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ইতিহাসে পহেলা বৈশাখের অবস্থান বেশ মযবুত। কিন্তু আমাদের ইতিহাসে নববর্ষ উদযাপন যতটা সাংস্কৃতিক ব্যাপার, ততোধিক রাজনীতি আকারে বিদ্যমান। দেশে জনগণের মধ্যে প্রতিবছরই নববর্ষ উদযাপনকে কেন্দ্র করে প্রবল মেরুকরণ তৈরি হয়। অত্র প্র
একটি সমাজ ও সভ্যতার মূল্যবোধ প্রজন্মের পর প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় শিক্ষার মাধ্যমে। শিক্ষাব্যবস্থাই নির্ধারণ করে ভবিষ্যতে দেশে কি ধরনের নাগরিক তৈরি হবে। রাষ্ট্রের মূল লক্ষ্য কেবল কর্মদক্ষ নাগরিক তৈরি নয়। কেননা রাষ্ট্রের কল্যাণ কেবল বস্ত্তগত উন্নতির মধ্যে
বাংলা বানান রীতি নিয়ে দীর্ঘকাল যাবৎ গবেষকদের গবেষণা চলমান রয়েছে। আমাদের সামনে ১৯৪৯ সাল থেকে গঠিত বিভিন্ন ‘বানান সংস্কার কমিটি’র নমুনা সমূহ রয়েছে। প্রত্যেক কমিটি স্ব স্ব চিন্তা ও রুচি মোতাবেক আরবী-ফার্সী-উর্দূ শব্দাবলীকে বাংলায় সমন্বয় করার যথাসাধ্য চে
২০১৩ সাল থেকে স্কুল-কলেজে এবং ২০১৪ সাল থেকে আলিয়া মাদ্রাসাগুলির সিলেবাসে ডারউইনের নাস্তিক্যবাদী ‘বিবর্তনবাদ’ অনুসরণে মানুষকে বানরের পরিবর্তিত রূপ হিসাবে প্রমাণ করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। জনগণের আক্বীদা বিরোধী এই দুঃসাহসী পদক্ষেপ গ্রহণের পুরস্কার স্বরূপ
(৩) ইল্ম ও আলেমের উচ্চ মর্যাদা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা : কারণ (ক) দ্বীনী ইল্ম হ’ল নবীদের ইল্ম। তাঁরা কোন দীনার ও দিরহাম রেখে যাননি ইল্ম ব্যতীত’।[1] উম্মতে মুহাম্মাদীর জন্য এটাই বড় মর্যাদা যে, বিংশ শতাব্দীতে এসেও তারা তাদের নবীর ওয়ারিছ হ’তে পারে।(খ) আল
আমাদের সমাজ বর্তমানে এত দ্রুত বদলে যাচ্ছে যে, বহমান সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলাই এখন দায় হয়ে পড়েছে। সনাতন যৌথ পরিবার ভেঙ্গে গড়ে উঠেছে একক পরিবার, সে একক পরিবারও যেন অর্থোপার্জনের চাপে বিচ্ছিন্ন পরিবারে রূপ নিচ্ছে। আয়-উপার্জনের স্বার্থে হয়তো মাতা-পিতার
শিক্ষক-ছাত্র ও অভিভাবক মিলেই প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানের ইমারত কথা বলে না। কথা বলেন শিক্ষক। অতএব যোগ্য শিক্ষক ব্যতীত যোগ্য শিক্ষার্থী গড়ে উঠতে পারে না। নরম মাটি যেভাবে কারিগরের হাতে সুন্দর হাড়ি-পাতিলে পরিণত হয়, নরম শিশুগুলি তেমনি সুন্দর ও চরিত্রবান শিক্
নওজোয়ান ময়দান, নওগাঁ ৭ই অক্টোবর শুক্রবার : অদ্য বাদ জুম‘আ যেলা শহরের নওজোয়ান ময়দানে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন’ নওগাঁ যেলার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত যেলা সম্মেলনে প্রধান অতিথির ভাষণে মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব উপরোক্ত আহব
উত্তর : সাধারণভাবে পুরুষ-নারীর সংমিশ্রণ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠানে নারীর জন্য চাকুরী করা জায়েয নয়। কারণ এতে অনেক ধরনের ফিৎনার আশংকা রয়েছে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৭/৫৩; উছায়মীন, ফাতাওয়া ইসলামিয়া ৩/১০৩)। এক্ষণে বিকল্প না থাকলে বাধ্যগত অবস্থায় সাধ্যমত পর্দার
উত্তর : স্কুলে কোন অনৈসলামী কাজ না করার শর্তে উক্ত খেদমত করা যাবে এবং এতে ছওয়াবও পাওয়া যাবে। মানুষের কল্যাণে যে কোন পরিশ্রম বৃথা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় হ’ল সেই ব্যক্তি যে মানুষের জন্য সবচেয়ে উপকারী (ছহীহাহ হা/৪২
উত্তর : ক্রুশ প্রতীক খৃষ্টানদের ধর্মীয় নিদর্শন। এটি ব্যবহার করা মুসলিমদের জন্য জায়েয নয়। আল্লাহ বলেন, যখন তোমরা লোকদের থেকে কুরআনের আয়াত সমূহে অবিশ্বাস ও বিদ্রূপ শুনবে, তখন তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা অন্য কথায় লিপ্ত হয়। নইলে তোমরাও তা
দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১ লাখ ৩৪ হাযার ১৪৭ টি। এর মধ্যে সরকারী বিদ্যালয়ের সংখ্যা হ’ল ৬৫ হাযার ৯০২টি। এ সমস্ত সরকারী স্কুলের শিক্ষার্থীরা সকলেই সরকারী সুযোগ সুবিধাপ্রাপ্ত। এর বিপরীতে বাংলাদেশে ইবতেদায়ী মাদ্রাসার সংখ্যা মাত্র ১৪ হাযার ৯৮৭টি। যা
পর্ব ১। পর্ব ২। পাঠদান :সাধারণভাবে বললে, শিক্ষকবৃন্দ কখন কিভাবে দরস দিবেন, এ ব্যাপারে তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা ছিল।[1] কেউ কেউ প্রতিদিন দরস দিতেন। যেমন একজন বিদ্বানের ব্যাপারে বর্ণিত আছে যে, তিনি ত্রিশ বছর যাবৎ একটি দরসও স্থগিত করেননি।[2] একজন
শিক্ষকবৃন্দশিক্ষকদের পরীক্ষা :উদ্বোধনী দরসকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে মনে করা হ’ত। কারণ এটা কমবেশি এক রকমের পরীক্ষা ছিল, বিশেষত হাদীছ শাস্ত্রের ক্ষেত্রে। তবে এটা শুধু হাদীছের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ ছিল না। বাগদাদের শায়খরা ইমাম বুখারীকে যেভাবে পরখ কর
উত্তর : দ্বীনদার ও উপযুক্ত পাত্রের পক্ষ থেকে বিবাহের প্রস্তাব আসার পরও অভিভাবক বিবাহ না দিলে এবং সাবালিকা মেয়ের পূর্ণ সম্মতি থাকা সত্ত্বেও অভিভাবক অন্যায় যিদ করলে পরবর্তী অভিভাবক হিসাবে চাচা বা সাবালক ভাইয়ের তত্ত্বাবধানে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হব
করোনা ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পরে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত সেক্টরগুলোর মধ্যে শিক্ষা ব্যবস্থা সবচেয়ে বেশী হুমকির মুখে। বেশ কিছু প্রশ্ন এখন সবার মনে। দেশের অচল হয়ে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্থা আদৌ পুনরুদ্ধার হবে কি? নাকি এভাব
পটভূমি :সার্ভকোয়াল (SERVQUAL) মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা পরিষেবার গুণগতমান নিরূপণের একটি বহুল ব্যবহৃত তত্ত্ব।[1] মডেলটি উপস্থাপিত করার আগে কয়েকটি ধারণার ব্যাপারে আলোচনা করা প্রয়োজন। প্রথমতঃ শিক্ষা মূলত: ছাত্রদের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন
করোনা ভাইরাস সত্বর চলে যাবে, এর পর অন্য কোন ভাইরাস বাংলাদেশে আসবে না, এমন কোন গ্যারাণ্টি কেউ দিতে পারবেন কি? তাহ’লে বড় বড় ব্যবসা-বাণিজ্য সবই চলছে, কেবল ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ বন্ধ থাকবে কেন? ‘বিশব স্বাস্থ্য সংস্থা’
ইসলামী চিন্তার উপর প্রভাব বিস্তারকারী জ্ঞানকে অপরিবর্তনীয় জ্ঞান (infallible knowledge) ও পরিবর্তনীয় জ্ঞান (fallible knowledge) এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়।[1] অপরিবর্তনীয় জ্ঞান হচ্ছে নিখুঁত জ্ঞান, যা কখনই ভুল প্রমাণিত হবে না। অর্থাৎ সর্বদা সঠিক থাকবে। এই
মানুষের ভিতরকার অনুশীলিত কৃষ্টির বাহ্যিক পরিশীলিত রূপকে বলা হয় ‘সংস্কৃতি’। ‘সংস্কৃতি’ একটি ব্যাপক অর্থবোধক শব্দ যা মানুষের সার্বিক জীবনাচারকে শামিল করে। কৃষ্টি ও সংস্কৃতি তাই অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। সংস্কৃতিবান মানুষকে চেনা যায় তার বাহ্যিক ব্যবহা
পৃথিবীতে যেকোন স্থানে যেকোন প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থান আল্লাহর অপূর্ব সৃষ্টি। এগুলি দেখে বান্দা আল্লাহর অস্তিত্ব ও তাঁর অসীম ক্ষমতা উপলব্ধি করতে পারে। সেকারণ তিনি মানবজাতিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘তুমি বল, তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ কর এবং দেখ কিভাবে তিনি সৃষ্টি
নববই ভাগ মুসলমানের দেশে ২০১৩ সাল থেকে ডারউইনের নাস্তিক্যবাদী বিবর্তনবাদকে সিলেবাস ভুক্ত করা হয়েছে। অথচ দেশের হয়তোবা লাখে একজনকেও খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে নিজেকে ‘বানরের বংশধর’ বলে মনে করে। সকল মহল থেকে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ উঠলেও কথিত গণতান্ত্র
উত্তর : যদি খৃষ্টান ধর্মের আক্বীদা-বিশ্বাস কচিকাচাদের শিক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্য থাকে, তাহলে সে স্কুলে সন্তানদেরকে পড়তে দেয়া যাবে না। আর কোন গোপন উদ্দেশ্য ছাড়াই তারা ফ্রি পড়াবে, এরূপ কথা বিশ্বাস করা যায় না। অতএব এসব স্কুল থেকে মুসলিম সন্তানদের দূ
একটি বেসরকারী সংস্থার হিসাব মতে এবারে পঞ্চম শ্রেণী সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের শতকরা ৭৫ জন বাংলা লিখতে জানে না’। ইংরেজী ও গণিতের অবস্থা আরও করুণ। বলা হয়েছে, গত বছর ইন্টারমিডিয়েট থেকে উত্তীর্ণ জিপিএ-৫ পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের ৮০ শতাংশ
وَعَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : إِنَّ اللهَ لاَ يَقْبِضُ الْعِلْمَ انْتِزَاعًا يَنْتَزِعُهُ مِنَ الْعِبَادِ وَلَكِنْ يَقْبِضُ الْعِلْمَ بِقَبْضِ الْعُلَمَاءِ حَتَّى إِذَا لَمْ يُبْق
নেপালের ভূমিকম্প ও আমাদের শিক্ষণীয়গত ২৫শে এপ্রিল শনিবার বাংলাদেশ সময় বেলা ১২-টা ১১-মিনিটে ঘটে গেল উপমহাদেশের শতাব্দী কালের ইতিহাসে ভয়ংকরতম ভূমিকম্প। যার উৎপত্তিস্থল ছিল রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে ৮০ কি.মি. পূর্বে। এটি ছিল বিগত ২০৫ বছরের ইতিহাসে ক
রামাযান শেষে আসল ফিরে ঐ ঈদুল ফিৎরের উৎসবঘরে ঘরে মুসলিম ভাইদের তাকবীরেরই কলরব।শাওয়ালের নবচাঁদ দেখলে পরে ছেড়ে দাও ছিয়ামচাঁদ দেখেই করবে ঈদ এটাই সুন্নাতী নিয়ম।১২ তাকবীরে ঈদের ছালাত পড়েছেন মোদের নবীচার খলীফা পড়েছেন আর পড়েছেন সব ছাহাবী।ছয় তাকবীরের বিদ‘আতী
উত্তর : ছালাত অবস্থায় টুপি পড়ে গেলে তুলে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। কেননা টুপী ছালাতের আবশ্যিক পোষাক নয়। তবে তা তুলে নেওয়াতেও দোষ নেই। কেননা ছালাত অবস্থায় খুশূ-খুযূ বিনষ্ট না করে ছোটখাট কাজ করা যায়। আবু ক্বাতাদা (রাঃ) বলেন, আমি নবী করীম (ছাঃ)-কে দেখ
উত্তর : ইলেকট্রিক র্যাকেট দ্বারা মশা ও ক্ষতিকর প্রাণী হত্যা করায় কোন বাধা নেই। কারণ কোন প্রাণী যদি কষ্টদায়ক এবং ক্ষতিকর হয়, তাহ’লে তাকে হত্যা করা শরী‘আতসম্মত। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, নবীগণের মধ্যে কোন এক নবী একটি গাছের নীচে অবতরণ করলে তাঁকে
২০১৪ সালে খবর সংগ্রহের জন্য আইএস নিয়ন্ত্রিত এলাকায় প্রবেশের অনুমতিপ্রাপ্ত প্রথম পশ্চিমা সাংবাদিক জার্মানির জুরজেন টোডেনহফার উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন যে, মার্কিন রাজনীতিকরা সিরিয়াকে টুকরা টুকরা করে খন্ড-বিখন্ড যুদ্ধ এলাকায় পরিণত করতে চলেছে। তিনি
[সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় আইন সেল-এর যুগ্ম সচিব কর্তৃক ০৩.০৪.২০১৬ইং তারিখ স্বাক্ষরিত ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় যে, সরকার প্রণীত শিক্ষা আইন ২০১৬-এর খসড়া শিক্ষাবিদ ও সমাজের সকল স্তরের জনগণের এবং দেশের সকল
উত্তর : এক্ষেত্রে কর্তব্য হ’ল (১) উত্তম পন্থায় অন্যায়ের প্রতিবাদ করা (মুসলিম হা/৪৯, মিশকাত হা/৫১৩৭)। (২) দেশে ইসলামী বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য জনমত গঠন করা এবং বৈধপন্থায় সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো (রা‘দ ১৩/১১)। (৩) বিভিন্ন উপায়ে সরকারকে নছীহত করা (মুসলিম