অপথালমোলজি সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কম্পিউটারের উজ্জ্বল পর্দার দিকে তাকিয়ে অনেক বেশি সময় কাটাচ্ছে বর্তমান যুগের মানুষ। যুব বয়স থেকে শুরু করে প্রায় সব বয়সী মানুষ কম্পিউটার এবং স্মার্টফোনের মতো যন্ত্রের পর্দায় নিয়মিত দীর্ঘক্ষণ নিমগ্ন থাকে। যে কারণে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তাদের চোখে। আর তাই ২০৫০ সাল নাগাদ এই গ্রহের অন্ততপক্ষে ৫০% মানুষই চোখে চশমা কিংবা কনট্যাক্ট লেন্স নিতে বাধ্য হবে এবং ১০% গুরুতর দৃষ্টিক্ষীণতা (মাইওপিয়া) রোগে আক্রান্ত হবে। শুধুমাত্র কম্পিউটার ব্যবহার নয়, ভবিষ্যৎ দৃষ্টিক্ষীণতার জন্য পরিবেশগত কিছু কারণও দায়ী হবে। যেমন পড়াশুনার অত্যধিক চাপ। বর্তমান ইউরোপে প্রায় ৫০ শতাংশ কিশোর-তরুণ দৃষ্টিক্ষীণতায় আক্রান্ত। অথচ তাদের পিতা-মাতার জীবনকালে ঐ বয়সীদের দৃষ্টিক্ষীণতার হার ছিল ২৫% এর কম।
এতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যৎ এ সমস্যার ঝুঁকি এড়াতে ঘরের বাইরে বেশী সময় কাটানো ও যান্ত্রিক পর্দায় একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা কমাতে হবে।

[নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সবকিছুকে আল্লাহ মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন (লোকমান ২০)। কোনকিছুই তিনি বৃথা সৃষ্টি করেননি (আলে ইমরান ১৯১)। অতএব মানুষ যত আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে গবেষণা করবে, তত বেশী তার জন্য নব নব কল্যাণের দুয়ার খুলে যাবে (স.স.)]




বিষয়সমূহ: আমল
আরও
আরও
.