দেশের ৩৭টি যেলা বন্যায় হাবুডুবু খাচ্ছে। হাযার হাযার মানুষ ও লক্ষ লক্ষ প্রাণী অসহনীয় কষ্টে ও অবর্ণনীয় দুঃখ-দুর্দশায় দিনাতিপাত করছে। ইতিমধ্যে পৌনে তিন শতাধিক মানুষ মারা গেছে। অন্যান্য প্রাণী ও গবাদিপশুর কোন হিসাব নেই। বন্যার পানি সরছে না। দুষিত পানি পা
প্রায় আড়াই মাস যাবৎ স্থায়ী স্মরণকালের ভয়াবহতম সর্বগ্রাসী বন্যার ফলে বাংলাদেশের সার্বিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কোটি কোটি মানুষ হয়েছে দুর্গত ও দুর্দশাগ্রস্ত। অসংখ্য মানুষের জীবন ধারণের স্বাভাবিক ব্যবস্থা তছনছ হয়ে গেছে। বাসগৃহ ধ্বংস
আগামী ৭ই জানুয়ারী ২০২৪ রবিবার বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ২০০৯ সালের ৬ই জানুয়ারী থেকে প্রায় ১৫ বছর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন। নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে, ততই সরকারী ও বিরোধী দলের হানাহানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। উভয় দলের ক্যাডাররাই
হযরত ইব্রাহীম, ইসহাক ও ইয়াকূবসহ প্রায় পাঁচ হাযার নবীর কর্মস্থল এবং শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর মে‘রাজের স্মৃতিধন্য মুসলমানদের ৩য় ক্বিবলা বায়তুল আক্বছার আদি বাসিন্দা ফিলিস্তীনীদের একাংশ গাযা আজ উড়ে আসা বহিরাগত ইহূদীদের মাধ্যমে অবরুদ্ধ। খাদ্য, পানি-বিদ্য
ফেইসবুক লাইভে এসে নিজের হতাশার বহিঃপ্রকাশ অতঃপর আত্মহত্যা। ছেলেবেলায় জন্মানোর পর প্রত্যেক শিশুই বড় হবার স্বপ্ন দেখে। বড় হয়ে কত কী না করার পরিকল্পনা তার। শিশুর সরল মনে তার চারপাশের অবস্থা দাগ কেটে যায়। একসময় সে বড় হয়, সব অভিজ্ঞতা আর শিক্ষা কাজে লাগিয়ে
বর্তমান বিশ্ব চরম আবহাওয়া বিপর্যয়ের সম্মুখীন। পরাশক্তিগুলির অধিক শিল্পায়নের কার্বন নিঃসরণের ফলে আবহাওয়া পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চল সহ বাংলাদেশ এখন ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার। অতিবৃষ্টি-অনাবৃষ্টি, খরা-দাবানল, বজ্রপাত, ঘূর
অন্যান্য দেশের মত আমাদের দেশেরও পররাষ্ট্র নীতি হ’ল ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়’। অনেকে বলেন, ‘বন্ধু, প্রভু নয়’। এগুলি স্বাভাবিক সময়ের নীতি। যা সকলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু এরপরেও প্রত্যেক দেশ ও জাতির নিজস্ব নীতি-আদর্শ
অজ্ঞতার বেশে সকল দেশেএসেছিল যত যুলমতঅহী এসে অবশেষেকরে দিল কুপোকাত।অহি-র বিধান চির অম্লানমানব মহানবীর আদলেখুঁজে পেলাম তাইতো এলামআত-তাহরীকের ছায়াতলে।জ্বালিয়ে আলো ঘুচিয়ে কালোহ’ল সত্যের আগমনজাল-যঈফ আর শত মিথ্যাচারকরছে সমূলে দমন।ডুবেছিল যত হকগুলো শতঘোর বা
উত্তর : ইরানের বর্তমান শাসকগোষ্ঠী সহ দেশটির সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ বারো ইমামে বিশ্বাসী ইছনা ‘আশারিয়া ইমামিয়া শী‘আ। নিম্নে তাদের মৌলিক কিছু আক্বীদা তাদের কিতাবসমূহ থেকে বর্ণিত হ’ল।- (১) তাদের ইমামগণ অতীত এবং ভবিষ্যতের যাবতীয় গায়েবের জ্ঞান রাখে (কুলাইনী,
উত্তর: বিবাহের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া সন্তান পিতা-মাতা উভয়ের সম্পত্তির অংশীদার হবে (নিসা ৪/১১)। কার তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হয়েছে সম্পদের অংশ পাওয়ার ক্ষেত্রে সেটি ধর্তব্য নয়।