
উত্তর : মূল্য নির্ধারণ না করে এরূপ লেনদেন বৈধ হবে না। কেননা তা ‘গারার’ বা প্রতারণার অন্তর্ভুক্ত হবে, যা থেকে রাসূল (ছাঃ) নিষেধ করেছেন (মুসলিম হা/১৫১৩; মিশকাত হা/২৮৫৪)।প্রশ্নকারী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, বুড়িচং, কুমিল্লা।
উত্তর : উক্ত ব্যবসা জায়েয হবে না। কারণ ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, আমি বাজারে গিয়ে যয়তুন কিনলাম। তা আমার হস্তগত হ’লে এক ব্যক্তি এসে আমাকে এর একটা ভালো মুনাফা দিতে চাইলো। আমি তাকে সেটা দিতে চাইলে পিছন থেকে এক ব্যক্তি আমার বাহু টেনে ধরলেন। তাকিয়ে দেখি, য
উত্তর : এক্ষেত্রে বিধান হ’ল- প্রথমতঃ মুকুল আসার পূর্বে ফল বিক্রি করা জায়েয হবে না। কারণ জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) ফল পরিপক্ক হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এবং কয়েক বছরের মেয়াদে কোন গাছের বা বাগানের ফল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন (বুখারী হা
উত্তর : কর্মচারী প্রতিষ্ঠানের বেতনভুক্ত দায়িত্বশীল। সুতরাং প্রতিষ্ঠানের অনুমতি ব্যতীত কৌশলে অতিরিক্ত লাভ করা ঘুষ গ্রহণের অন্তর্ভুক্ত। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, আমরা যাকে অর্থের বিনিময়ে কোন কাজে নিযুক্ত করি, তার অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করলে তা হবে খেয়ানত
উত্তর : খাঁচায় বন্দী রেখে পাখি লালন-পালন করা এবং এগুলোর ব্যবসা করা যাবে। কেননা বন্দী না রাখা ব্যতীত তা থেকে উপকার গ্রহণ করা যায় না। তবে পাখিকে পানি ও খাদ্য ঠিক মত প্রদান করতে হবে (ইবনু কুদামাহ, মুগনী ৪/১৯৩; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ২৯/১৪৮)।প
উত্তর : সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ বিক্রি করা যাবে। তাছাড়া কোন স্ত্রী তার স্বামীর অনুমতি ব্যতীত জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে না এবং স্থায়ীভাবে জন্মনিরোধ করা নিষিদ্ধ (বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২
উত্তর: বাজারদর অনুযায়ী লাভ করবে। কেননা লাভের সীমা শরী‘আতে নির্দিষ্ট করা হয়নি (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৩/৮৯-৯১)। জনৈক ছাহাবী এক দীনার দিয়ে একটি ছাগল কিনে দুই দীনারে বিক্রয় করেছিলেন (আহমাদ হা/১৯৩৮১; ইরওয়া হা/১২৮৭)।প্রশ্নকারী : তাক্বী
উত্তর :হাদীছটি সিলসিলা ছহীহাহ গ্রন্থে ছহীহ সূত্রে সংকলিত হয়েছে (হা/৬৪৭)। উক্ত হাদীছের অর্থ হ’ল ক্বিয়ামতের পূর্বে ব্যবসা-বাণিজ্যের চরম বিস্তার ঘটবে। বাড়িতে বাড়িতে দোকান-পাট তৈরি হবে। যত্রতত্র বাজার ছড়িয়ে যাবে। নারীরাও দোকানে বসবে এবং তাদের স্বামীদেরক
উত্তর : এটি বাংলাদেশের মডার্ণ হারবাল নামক একটি খাদ্যপণ্য প্রস্ত্ততকারী কোম্পানীর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। যেটি আমাদের জানা মতে এমএলএম পদ্ধতিকে ব্যবসা করে। আর এমএলএম পদ্ধতির সকল ব্যবসা সরকারীভাবে নিষিদ্ধ। পিরামিড স্কীম, নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বা এমএলএম যে ন
উত্তর : এভাবে নির্দিষ্ট হারে লভ্যাংশ গ্রহণ করা সূদের অন্তর্ভুক্ত, যা হারাম। বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যবসা করাকে মুশারাকা বলে। অর্থাৎ শরীকানা ব্যবসা। এতে লাভ-ক্ষতি বিনিয়োগের পরিমাণের ভিত্তিতে হবে (মুগনী ৫/২৭-২৮)। অতএব এভাবে চুক্তি ক
উত্তর : এরূপ জঘন্য ও ঘৃণ্য কর্মে লিপ্ত ব্যক্তির উপর বিচারক তার বিবেচনা অনুপাতে শাস্তি প্রদান করবেন। আর পশুটিকে হত্যা করতে হবে (উছায়মীন, শারহুল মুমতে‘ ১৪/২৪৬; ইবনু কুদামা, আল-মুগনী ৯/৬২)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি পশুর সাথে কুকর্মে লিপ্ত হয়, সে অভ
উত্তর: প্রশ্নে উল্লেখিত বিষয়টি ব্যবসায়িক ইন্স্যুরেন্স-এর অন্তর্ভুক্ত। আর ব্যবসায়িক ইন্স্যুরেন্স ইসলামী শরী‘আত সম্মত নয়। কারণ- (১) ইন্স্যুরেন্সের মধ্যে সূদ বিদ্যমান। এতে জমা টাকার বিনিময়ে অধিক টাকা দিয়ে সহযোগিতা করা হয়। (২) ইন্স্যুরেন্স জুয়ার
উত্তর : নাজায়েয নয়। কেননা হারাম উপার্জনের জন্য উক্ত ব্যক্তি নিজে দায়ী হবে। এতে ব্যবসা হারাম হবে না (ইবনু কুদামাহ, মুগনী ৪/২০১; আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিয়া ১৫/৭৮)। শর্ত হ’ল, ব্যবসাটি যেন হারাম না হয়।প্রশ্নকারী : মুহাম্মাদ হোসাইন, নওগাঁ।
উত্তর : মাছ যেভাবেই জন্মলাভ করুক না কেন, পুকুরের মালিক বা লীজ গ্রহীতার অনুমতি ব্যতীত এসব মাছ শিকার করা যাবে না। শিকার করলে তা চুরি হিসাবে গণ্য হবে। তবে সরকারী বিল অথবা কারো পুকুর বা ডোবায় যদি কোন বিধি-নিষেধ না থাকে, তবে সেখান থেকে মাছ শ
উত্তর : উক্ত চুক্তি শরী‘আত সম্মত হয়নি। কেননা এমন চুক্তিতে ব্যবসায় লোকসান হ’লে চালককে দু’দিক থেকে দায়িত্ব নিতে হয়। প্রথমতঃ সে ব্যবসা পরিচালনা করে, আবার লোকসানেরও ভাগ বহন করে, যা সুস্পষ্ট যুলুম। সুতরাং উভয়ের সম্মতি থাকলেও এরূপ চুক্তি জায়েয হবে
উত্তর : এভাবে টাঙিয়ে রাখা সমীচীন নয়। কারণ (১) অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর উদ্দেশ্য থাকে সৌনদর্য বর্ধন। অথচ কুরআন নাযিল হয়েছে মানুষকে হেদায়াতের জন্য, সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য নয়। (২) এতে অনেক সময় কুরআনের অমর্যাদা ঘটে, যা তার অপব্যবহারের শামিল। (৩) কেউ তা
প্রকাশিত খবর অনুযায়ী এমএলএম নামক বহুস্তর বিপণন কোম্পানী ও সমবায় সমিতি সমূহ মিলিয়ে গত ১৫ বছরে ২৮০টি প্রতিষ্ঠান দেশবাসীর অন্ততঃ ২১ হাযার ১৭ কোটি টাকা লোপাট করেছে। সবক্ষেত্রেই মূল উৎস ছিল লোভ। অর্থাৎ ১০০ টাকার পণ্য কিনলে তার চেয়ে দ্বিগুণ অর্থ ফে
উত্তর : বিভিন্ন কারণে শেয়ার বেচাকেনা জায়েয নয়। যেমন- (১) ক্রেতার অনেক সময় সম্যক জ্ঞান থাকে না কী বস্ত্তর শেয়ার তিনি ক্রয় করেছেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হারাম বস্ত্তর ক্রয়-বিক্রয় হারাম করেছেন (বুখারী, মুসলিম, বুলূগুল মারাম হা/৭৬৯)। (২) যে ব
উত্তর : উক্ত প্রশ্ন সঠিক হয়নি। বরং একই বেচাকেনার মধ্যে দু’টি শর্ত নিষেধ করা হয়েছে (ছহীহ তিরমিযী হা/১২৩৪; ছহীহ আবীদাঊদ হা/৩৫০৪)। ফলে একই পণ্যে নগদে এক মূল্য আর বাকীতে এক মূল্য পৃথক করা থাকলে তাতে কোন সমস্যা নেই। কারণ এরূপ ক্রয়-বিক্রয় একই বেচাকেনার
উত্তর : এগুলো ব্যবসার নামে স্পষ্ট সূদী কারবার, যা হারাম (মুসলিম, মিশকাত হা/২৮০৭)। এটা এক প্রকার প্রতারণ, যা রাসূল (ছাঃ) নিষেধ করেছেন (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৫২০)।
উত্তর : ক্রেতাকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য কেউ এমনটি করলে এই ব্যবসা অবশ্যই হারাম হবে। আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) প্রতারণার মাধ্যমে ক্রয়-বিক্রয় করতে নিষেধ করেছেন (মুসলিম, মিশকাত হা/২৮৫৫)। পক্ষান্তরে খাদ মিশিয়ে গহনা বানালে এবং সে হিসাবে গিনি সোন
উত্তর : পাপের কাজে সাহায্য করা অবশ্যই পাপ। আল্লাহ বলেন, তোমরা সৎকর্মে ও আল্লাহভীরুতার কাজে পরস্পরকে সাহায্য কর এবং পাপ ও সীমালংঘনের কাজে সাহায্য করো না’ (মায়েদাহ ২)। তবে একাজে তার বিবেকে বাধা দেওয়াটা তার ঈমানের পরিচয়। তাকে দ্রুত এ চাকুরী ছেড়ে
১৯৯৬ সালের শেয়ার বাজার কেলেংকারির পর ২০১০-১১ সালে পুনরায় কেলেংকারি ঘটল। সেবারের কেলেংকারিতে ২০০ কোটি টাকার মত লোপাট হলেও এবার হয়েছে ১৫ হাযার কোটি টাকার উপর। যার রেশ এখনো চলছে। সর্বস্ব হারিয়েছে প্রায় ৪০ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী। চলছে হাযার
উত্তর : যার মূল হারাম, তার আয়টাও হারাম। তামাক একটি হারাম বস্ত্ত, যা মাদক দ্রব্যের অন্তর্ভুক্ত। তামাক থেকে উৎপাদিত বিড়ি, সিগারেট, জর্দা সবই হারাম। তামাকের চাষ করা ও ব্যবসা করা হারাম। আল্লাহ বলেন, তাদের জন্য হালাল করা হয়েছে সকল পবিত্র বস্ত্ত এব
উত্তর : শেয়ার বিক্রি করে পুরা টাকা উত্তোলন করুন। অতঃপর আসলটা রেখে দিন ও বাকীটা কোন কল্যাণকর কাজে ব্যয় করুন। কেননা ওটা সূদ। আল্লাহ স্বীয় অনুগ্রহে আপনাকে অভাবমুক্ত করবেন এবং এর উত্তম প্রতিদান দিবেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে, আল্লা
উত্তর : উক্ত বস্ত্তগুলি নেশা জাতীয় দ্রব্য। নেশাদার দ্রব্য মাত্রই হারাম। হারাম বস্ত্ত খাওয়া যেমন হারাম, তার ব্যবসাও তেমন হারাম। রাসূল (ছাঃ) বলেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন কোন সম্প্রদায়ের উপর কোন কিছু খাওয়া হারাম করেন, তখন তিনি তার ব্যবসাও হারাম করেন
উত্তর : এই ধরনের ব্যবসা জায়েয, যাকে ইসলামী শরী‘আতে মুযারাবা বলে। অর্থাৎ অন্যের সম্পদে নিজের শ্রম বিনিয়োগ করে ব্যবসা করা। ওছমান (রাঃ)-এর মাল নিয়ে আব্দুর রহমানের দাদা ব্যবসা করতেন। লাভ তাদের মধ্যে চুক্তি মতে ভা
উত্তর : জুয়া খেলা নিকৃষ্ট হারাম এবং তা থেকে প্রাপ্ত সম্পদও হারাম। অতএব এই ধরনের সম্পদ দ্বারা ব্যবসা করাও হারাম। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, পূজার বেদী ও ভাগ্য নির্ধারক তীর সমূহ শয়তানের নাপাক কর্ম বৈ কিছুই নয়। অতএব এগুলি থেকে
উত্তর : নিজের উৎপাদিত বা বাজার থেকে ক্রয়কৃত আলু ব্যবসা বা নিজের ব্যবহারের উদ্দেশ্যে হিমাগারে দীর্ঘদিন রাখলে তাতে কোন দোষ নেই (ফতহুল বারী, পৃঃ ৯/৫০৪, তুহফাতুল আহওয়াযী, পৃঃ ৪/৪০৪)। রাসূল (ছাঃ) নিজের পরিবারের জন্য এক বছরের খাদ্য মজুদ রেখেছেন (বুখারী হা/
উত্তর : বৈধ কাজে একজন কিংবা প্রতিজন প্রতিযোগীর নিকট থেকে অর্থ নিয়ে তাদের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করায় কোন বাধা নেই। যেমন কোন ইসলামী জ্ঞানের প্রতিযোগিতা (ইবনু ক্বাইয়িম, আল-ফুরুসিয়া ৩১৮ পৃ.; মারদাভী, আল-ইনছাফ ৬/৯১; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৬/১
উত্তর : পুকুরে চাষকৃত মাছের ওশর বা যাকাত দিতে হবে না। কারণ মাছের কোন ওশর বা যাকাত নেই (ইবনু কুদামাহ, মুগনী ৩/৫৬; ইবনু হাযম, মারাতিবুল ইজমা‘ ১/৩৯; কাসেম বিন সাল্লাম, আল-আমওয়াল ১/৪৩৪)। তবে মাছের চাষ যদি ব্যবসায় পরিণত হয়, তাহ’লে বছর শেষে মূলধন ও লভ্যা
জীবিকা নির্বাহের প্রয়োজনে মানুষকে উপার্জনের নানাবিধ পথ বেছে নিতে হয়। ইসলামের দিকনির্দেশনা হ’ল হালাল পথে জীবিকা উপার্জন করা। হারাম পথে উপার্জিত অর্থ-সম্পদ ভোগ করে ইবাদত-বন্দেগী করলে তা আল্লাহর নিকট গৃহীত হবে না। কারণ ইবাদত কবুলের আবশ্যিক পূর্বশর্ত হ’ল
উত্তর : এসবের ওশর দিতে হবে না। কেননা যমীন থেকে উৎপাদিত যে সব খাদ্য-শস্য স্বাভাবিকভাবে এক বছর পর্যন্ত থাকে না বরং তার আগেই পচন দেখা দেয়, সেগুলোর ওশর নেই (ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/৩৩৪-৩৬)। তবে এগুলির বিক্রয় লব্ধ টাকা যদি এক বছর সঞ্চিত থাকে এবং নিছাব পর
উত্তর : ফল খাওয়ার উপযোগী না হওয়া পর্যন্ত ফলদার গাছের ফল ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/২৮৩৯)। কারণ এতে ধোঁকায় পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং এটি সম্পদের মালিকানা অর্জনের পূর্বেই তা বিক্রি করার আওতাভুক্ত। পাতা কেনা বা মুকুল কেনা
উত্তর : এই ধরনের প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করা যাবে না। কারণ ব্যবসায় মিথ্যা বলা, টাল-বাহানা করা, প্রতারণা করা ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যবসা করা হারাম। রাসূল (ছাঃ) বলেন, মিথ্যা কসম পণ্যের কাটতি বাড়ায়, কিন্তু বরকত শেষ করে দেয় (বুখারী হা/২০৮৭; মুসলিম হা/১৬
উত্তর : মুকুল আসার পূর্বে ফল বিক্রি করা জায়েয হবে না। কারণ জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) ফল পরিপক্ক হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এবং কয়েক বছরের মেয়াদে কোন গাছের বা বাগানের ফল বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন (বুখারী হা/২১৯৪-৯৬; মুসলিম হা/১৫৩৬; মিশকাত হা/২৮৪১; ছ
উত্তর : এরূপ চুক্তি শরী‘আত সম্মত নয়। কারণ হাদীছ মোতাবেক ‘মুযারাবা’ পদ্ধতিতে ব্যবসা করা যায়। যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে ব্যবসার জন্য অর্থ প্রদান করবে। আর লাভ-ক্ষতি নির্দিষ্ট হারে উভয়ের মাঝে বণ্টিত হবে। উভয়ের সম্মতিতে এরূপ ব্যবসা বৈধ
উত্তর : ডিএক্সএন মূলতঃ অসাধু এমএলএম ব্যবসা চালাচ্ছে। নানা আকর্ষণীয় প্যাকেজ দেখিয়ে তারা সদস্য ভর্তি করে এবং প্রায় বিনা পরিশ্রমে মোটা অংক লাভের প্রতিশ্রুতি দেয়। এদের সাথে সংশ্লিষ্ট হওয়া মোটেই বৈধ হবে না। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশের জিজিএন, ডেসটিনি,
উত্তর : ‘বিটকয়েন’ হ’ল ক্রিপ্টোকারেন্সি বা একধরনের সাংকেতিক মুদ্রা। এর নিজস্ব কোন মূল্যমান নেই। বাস্তব কোন রূপ নেই। এর অস্তিত্ব কেবল ইন্টারনেটে। এজন্য একে ডিজিটাল, ভার্চুয়াল বা অনলাইন কারেন্সিও বলা হয়। বর্তমানে বিটকয়েনের অনুরূপ প্রশ্নোল্লেখিত
উত্তর : উক্ত ব্যবসা হালাল নয়। কারণ উক্ত ব্যবসা রিবা আন-নাসিআহ বা বাকীতে ঋণের সূদ-এর উপর প্রতিষ্ঠিত। কেননা প্রতিষ্ঠানটি স্ক্র্যাচ কার্ড কিস্তিতে বিক্রয়ের মাধ্যমে মূলতঃ বাকীতে ঋণ প্রদানের উপর অতিরিক্ত অর্থ নিচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি কেবল অর
উত্তর : উক্ত পেশা হালাল। কারণ এই পণ্যগুলো মৌলিকভাবে হালাল। এগুলোর ভালো-মন্দ নির্ভর করে ব্যবহারকারীর তাক্বওয়া বা আল্লাহভীতির উপর। এক্ষণে ব্যবহারকারীগণ যদি অন্যায় কাজে ব্যবহার করেন তবে পাপ তাদের উপরেই বর্তাবে, বিক্রেতার উপর নয়। মহান আল্লাহ বলেন
উত্তর : উভয়ে উভয়ের কল্যাণের জন্য সৎ পরামর্শ দিতে পারে। তবে যথাযোগ্য কোন বিষয়ে কৈফিয়ত চাওয়ার অধিকার পরিবার প্রধান হিসাবে কেবল স্বামীর জন্য নির্দিষ্ট। আল্লাহ বলেন, ‘পুরুষেরা নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল। ....নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগত... (নিসা ৩৪)। রা