জ্ঞানের মূল উৎস হ’ল মহাগ্রন্থ আল-কুরআন। বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি ঠেকানোর জন্য, জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করার জন্য, তাপমাত্রা কমানোর জন্য বিবিধ পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে। এই সকল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়ে প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়, সম্পদের ক্ষ
উত্তর: গযব নাযিলের স্থান অভিশপ্ত হওয়ায় রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) গযব নাযিলের স্থানে অবস্থান করতে এবং সেখানে পানি পান করতে নিষেধ করে বলেন, ‘তোমরা গযবপ্রাপ্ত ছামূদ কওমের ঘর-বাড়িতে প্রবেশ করো না ক্রন্দনরত অবস্থায় ব্যতীত। যাতে তাদের যে বিপদ হয়েছে, তোমাদের ত
উত্তর : শারঈ কারণ ব্যতীত জীব হত্যা মহাপাপ। সুতরাং অসুস্থ বিড়ালকে সাধ্যমত চিকিৎসা দিতে হবে এবং কোন মাধ্যম ব্যবহার করে তাকে হত্যা করা যাবে না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, আমার সামনে জাহান্নামকে পেশ করা হয়। তাতে আমি বনু ইস্রাঈলের এমন একজন মহিলাকে দেখতে
উত্তর : সরাসরি কোন জিন কোন মানুষের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে পারে না। সে স্বপ্নে কিছু করতে পারে বা ওয়াসওয়াসা দিতে পারে। তবে কোন কোন বিদ্বান বলেন, জিনেরা আমলহীন পুরুষ বা নারীর সাথে মিলন করতে সক্ষম। সেটা তিনটি পদ্ধতিতে হ’তে পারে। ১. স্বপ্নের মাধ্য
উত্তর : এটা সৃষ্টির পরিবর্তন নয়; বরং চিকিৎসা হিসাবে গণ্য হবে। কুলাবের যুদ্ধে আরফাজাহ বিন আস‘আদ-এর নাক কাটা গিয়েছিল। তিনি রূপার দ্বারা একটি নাক তৈরি করেছিলেন। অতঃপর তাতে দুর্গন্ধ দেখা দিলে নবী করীম (ছাঃ) তাঁকে স্বর্ণের নাক তৈরি করতে নির্দেশ দিলেন
উত্তর : যদি মুমূর্ষু ব্যক্তি সজ্ঞানে তার কোন অঙ্গদান করে এবং জীবিত ব্যক্তি তাতে উপকৃত হয় তাহ’লে এতে দোষ নেই। তবে দান বাস্তবায়ন অবশ্যই মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর হ’তে হবে। জীবিত অবস্থায় হ’লে এমন অঙ্গ হওয়া যাবে না যার জন্য দানকারীর অঙ্গহানী হয়ে যায় ক
উত্তর : হালীম ডাল ও গোশতের মিস্রণে একটি জনপ্রিয় খাবার, যাকে আরবীতে হারিস বলা হয়ে থাকে। কালক্রমে উপমহাদেশে এটি হালীম নামে পরিচিতি লাভ করেছে। হালীম শব্দটি খাদ্যের নাম হিসাবে ব্যবহারে কোন দোষ নেই। কেননা হালীম শব্দটি আল্লাহর নাম ব্যতীত সৃষ্টির নাম হ
উত্তর : ফেরেশতাগণ আমাদের মতই সৃষ্ট জীব। আল্লাহর ইবাদতের জন্য তাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। আল্লাহ তা‘আলা তাদের জন্য কিছু কাজ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। যেগুলো তারা কোন প্রশ্ন ছাড়াই পালন করে থাকেন। তার মধ্যে পৃথিবীর পরিচালনার বিষয়ে কিছু কার্যক্রম রয়েছে। যেম
আল্লাহ বলেন,وَلَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنْسَانَ مِنْ سُلاَلَةٍ مِّنْ طِينٍ- ثُمَّ جَعَلْنَاهُ نُطْفَةً فِي قَرَارٍ مَّكِينٍ- ثُمَّ خَلَقْنَا النُّطْفَةَ عَلَقَةً فَخَلَقْنَا الْعَلَقَةَ مُضْغَةً فَخَلَقْنَا الْمُضْغَةَ عِظَامًا فَكَسَوْنَا الْعِظَامَ لَح
উত্তর : ইয়াজূজ ও মাজূজ মানব জাতিরই অংশ। তারা নূহ (আঃ)-এর ছেলে ইয়াফেছের বংশধর। তারা মানুষ হিসাবে জন্ম নিলেও মুসলিম নয়। কারণ তারা বিশ্বের অন্যান্য মানুষের মত ঈসা (আঃ)-এর অনুসারীদেরও ধ্বংসের চেষ্টায় থাকবে (ইবনু হাজার, ফাৎহুল বারী ৬/১০৪; আনওয়ার
উত্তর : মৃত্যুর ফেরেশতা মূলতঃ একজন। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের জন্য নিযুক্ত মৃত্যুর ফেরেশতা তোমাদের প্রাণ হরণ করবে’ (সাজদাহ ৩২/১১)। তবে মালাকুল মউত ফেরেশতার অসংখ্য সহযোগী রয়েছে যারা তার নির্দেশে বহু প্রাণীর জান কবয করে। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘প
‘আল্লাহু আকবর’ (আল্লাহ সবার চেয়ে বড়)। দু’টি শব্দের এই বাক্যটি আল্লাহর সার্বভৌমত্বের প্রতীক। এটি মুমিনের ঈমানের বহিঃপ্রকাশ। এটি সৃষ্টিকর্তার প্রতি সৃষ্টিজগতের স্বভাবজাত ঘোষণা। অতি বড় নাস্তিকও বিপদে পড়লে স্রেফ আল্লাহকে ডাকে। কিন্তু যুগে যুগে শয়
উত্তর : আল্লাহ তা‘আলার কোন গুণবাচক নামের কাছে কোন কিছু চাওয়া যাবে না। বরং যিনি এই সকল ছিফাত বা গুণবাচক নামের মালিক তথা আল্লাহ তা‘আলার নিকট বা গুণবাচক নাম ধরে যাবতীয় প্রার্থনা করতে হবে। যেমন হে কালামের মালিক! হে ক্ষমতার মালিক! তুমি আমাকে ক্ষমা কর
উত্তর : উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যা এবং বিজ্ঞানের ব্যাখ্যার মধ্যে কোন বিরোধ নেই। কারণ দায়িত্বে নিয়োজিত ফেরেশতারা বিচ্ছিন্ন মেঘমালাকে একত্রিত করার জন্য আগুনের চাবুক দিয়ে আঘাত করে তখন যে চার্জ সৃষ্টি হয় তাতেই গর্জন ও আলো বিচ্ছুরিত হয়। আবার ফেরেশতারা
উত্তর : জিন বা অন্য কোন প্রাণীকে খুশি করার জন্য ভবনের ভিতে সোনা-রূপা বা অন্য কিছু প্রদান করা শিরক। কারণ উপকার বা ক্ষতি করার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহর হাতে (বিন বায, মাজাল্লাতুদ দাওয়াহ সংখ্যা ১৬০২, পৃ. ৩৪; ছালেহ ফাওযান, আস সিহরু ওয়াশ-শাঊযা পৃ. ৮৬-৮
উত্তর : আল্লাহর গুণাবলী দু’ভাবে বিভক্ত। (১) সত্তাগত গুণাবলী। যেমন তাঁর চেহারা, হাত, পা, চক্ষু, কর্ণ ইত্যাদি। আল্লাহ বলেন, وَيَبْقَى وَجْهُ رَبِّكَ ذُو الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ- ‘কেবল অবশিষ্ট থাকবে তোমার প্রতিপালকের চেহারা। যিনি মর্যাদা ও সম্
আল্লাহ বলেন,تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ- الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلاً وَّهُوَ الْعَزِيزُ الْغَفُورُ- ‘বরকতময় তিনি, যাঁর হাতেই সকল রাজত্ব। আর তিনি সকল কিছুর
عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ- قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ- قَالَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ يُؤْذِينِى ابْنُ آدَمَ، يَسُبُّ الدَّهْرَ وَأَنَا الدَّهْرُ، بِيَدِى الأَمْرُ، أُقَلِّبُ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ-হযরত আবু হ
عَنِ ابْنِ عُمَرَ رضى الله عنهما قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم بُنِىَ الإِسْلاَمُ عَلَى خَمْسٍ شَهَادَةِ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ، وَإِقَامِ الصَّلاَةِ، وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ، وَالْحَجِّ، وَصَوْمِ ر
بَيْنَمَا نَحْنُ عِنْدَ رَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم- ذَاتَ يَوْمٍ إِذْ طَلَعَ عَلَيْنَا رَجُلٌ شَدِيدُ بَيَاضِ الثِّيَابِ شَدِيدُ سَوَادِ الشَّعَرِ لاَ يُرَى عَلَيْهِ أَثَرُ السَّفَرِ وَلاَ يَعْرِفُهُ مِنَّا أَحَدٌ حَتَّى جَلَسَ إِلَى النَّبِىِّ
আল্লাহ নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও বিশ্বজগতের দৃশ্য-অদৃশ্য সবকিছুর স্রষ্টা, পালনকর্তা, রক্ষাকর্তা ও একমাত্র উপাস্য। সকল সৃষ্ট বস্ত্তর মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হ’ল এক আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্য স্বীকার করে স্ব স্ব অবস্থানে বিচরণ করা। সৃষ্টির সেরা মানব জাতিকে আল্লাহর
উত্তরঃ জিনদের মধ্যে যারা শয়তান তারা মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা সেই মহিলার কাছে প্রবেশ করো না যার স্বামী অনুপস্থিত রয়েছে। কারণ তোমাদের যে কারো মধ্যে শয়তান প্রবেশ করতে পারে রক্তনালীতে রক্ত প্রবাহিত হওয়ার ন্যা
উত্তরঃ কোন কিছুকেই আল্লাহ বাতিল সৃষ্টি করেননি (আলে ইমরান ৩/১৯১)। সমস্ত প্রাণীকেই আল্লাহ তাসবীহ পাঠ করার জন্য সৃষ্টি করেছেন এবং সব প্রাণীর মধ্যেই মানুষের জন্য উপদেশ রয়েছে। আসমান-যমীনে এবং তার মধ্যে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করে (ইসরা ৪৪
উত্তর : ‘ছয়দিনে’ কথাটি কুরআনে সাত স্থানে এসেছে। যার প্রথম হ’ল সূরা আ‘রাফের ৫৪ নং আয়াত। অত্র আয়াতে ‘দিন’ অর্থ সময়কাল। যার দৈর্ঘ্য হ’ল আখেরাতের হিসাবে হাযার বছর (সাজদাহ ৩২/৫) অথবা পঞ্চাশ হাযার বছরের সমান (মা‘আরেজ ৭০/৪)। কেননা তখন সূর্য ছিল না। তা
উত্তর : এটি স্বাভাবিক পরিবর্তন। আল্লাহ যা খুশী তাই করতে পারেন। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা হচ্ছে- আল্লাহর সৃষ্টির চিরন্তন নিয়মের কোন পরিবর্তন নেই। এর ব্যতিক্রম কেবল তার হুকুমেই হ’তে পারে। যেমন মারিয়াম ও ঈসার বেলায় হয়েছিল। আরেকটি ব্যাখ্যা হ’ল, ত
উত্তর : উক্ত ভাইয়ের কথাই সঠিক। আল্লাহর নিজস্ব আকার রয়েছে। তবে তাঁর আকার কারো সাথে তুলনীয় নয় (শূরা ১১)। আল্লাহর চেহারা, হাত, চোখ, পা ইত্যাদি অঙ্গের কথা সরাসরি পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে (রহমান ২৭; মায়েদাহ ৬৪; ত্বোয়া-হা ২০; ক্বলম ৪২)। আল্লাহ তা‘আলা বলে
এ পৃথিবীতে মানুষ পার্থিব জগতের উন্নয়নে বড় বড় বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা করে অনেক বড় পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন বা করছেন। আল্লাহর শক্তির (বিকল্প) অন্তর্ভুক্ত প্রাকৃতিক শক্তি নিয়েও ব্যাপক গবেষণা চলছে বিভিন্ন দেশে বিজ্ঞানীদের মাঝে। বিশ্বের বিজ্ঞানীদের দৃষ্টি এখন ন
উত্তর : অনুরূপ একটি প্রশ্নের জওয়াবে ইমাম মালেক (রহঃ) প্রশ্নকারীকে জিজ্ঞেস করেন, তাদের কি প্রাণ আছে? প্রশ্নকারী বলেন, আছে। তখন ইমাম মালেক (রহঃ) বলেন, মালাকুল মউত তাদের জান কবয করে। কেননা আল্লাহ বলেন, اللهُ يَتَوَفَّى الْأَنفُسَ حِيْنَ مَوْتِهَ
উত্তর : তাঁদেরকে কোথায় অবতরণ করানো হয়েছিল এ মর্মে কোন স্পষ্ট ছহীহ হাদীছ পাওয়া যায় না। প্রচলিত বর্ণনা সমূহের ছহীহ কোন ভিত্তি নেই।
উত্তর : জিনদের ইবাদতের ধরণ মানুষের ইবাদতের মতোই। এ ব্যাপারে কুরআনে বহু আয়াত রয়েছে। তারা খায়, কিন্তু কিভাবে, কোথায় বা কখন খায় তা আমাদের জানানো হয়নি। অনুরূপ ইবাদত পালনের ক্ষেত্রেও আমাদের মতোই তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘আমি জিন ও ই
পর্ব ১ । পর্ব ২ । শেষ পর্ব ।শয়তানই মানুষকে গুমরাহ বা পথভ্রষ্ট করেমানুষকে পথভ্রষ্ট করার জন্য শয়তান আল্লাহর সাথে চ্যালেঞ্জ করেছে। তাই সর্বদা সে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। সে তার প্রচেষ্টা বাস্তবায়নের জন্য বিভ
উত্তর : উপার্জন হালাল হ’লে তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা নেয়া যাবে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) অমুসলিমদের নিকট থেকে বিভিন্ন সময়ে ‘হাদিয়া’ গ্রহণ করেছেন (বুখারী হা/২৬১৫-১৮ ‘মুশরিকদের নিকট থেকে হাদিয়া গ্রহণ’ অনুচ্ছেদ)। কিন্তু ঈমান না থাকার কারণে তারা আখেরাতে কোন প
উত্তর : মানুষ সৃষ্টির পূর্বে পৃথিবীতে জিন জাতির বসবাস ছিল (হিজ্র ২৭)। তারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছিল (বাক্বারাহ ৩০)। শয়তানকে আগুন থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে (আ‘রাফ ১২) এবং তারা হ’ল জিন জাতির অন্তর্ভুক্ত (কাহফ ৫০)। আর জিন জাতি আগুন দ্বারা সৃষ্ট (রহমান
উত্তর : পৃথিবী ও সূর্য উভয়ই ঘোরে। শুধু তা-ই নয়, আসমানে যত গ্রহ-উপগ্রহ ও নক্ষত্ররাজি আছে সবই নিজ নিজ কক্ষ পথে পরিভ্রমণ করে। আল্লাহ বলেন, বস্ত্ততঃ প্রত্যেকটিই স্ব স্ব নিরক্ষবৃত্তে সাঁতার কাটছে (ইয়াসীন ৩৬/৪০)। শায়খ আলবানী উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায়
উত্তর : প্রশ্নটি ভুল হয়েছে। কুরআনের প্রথম সূরা ফাতেহা। আর কুরআনের সূরা আগে-পরে হওয়া কোন কিছুর উত্তম আর অনুত্তম হওয়ার দলীল নয়। মনে রাখা আবশ্যক যে, কুরআনের সূরা ও আয়াত সমূহের বিন্যাস সম্পূর্ণরূপে আল্লাহর ইচ্ছাধীন বিষয়, যা তাওক্বীফী অর্থাৎ অপরিব
পর্ব ১ । পর্ব ২ । পর্ব ৩ । পর্ব ৪ । পর্ব ৫ । পর্ব ৬ । পর্ব ৭ । পর্ব ৮ । শেষ পর্ব ।২. আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে কুরবানী করা : আল্লাহর নামে ও তাঁর উদ্দেশ্যে কুরবা
قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ- مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ- وَمِنْ شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ- وَمِنْ شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ- وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ-অর্থ : (১) বলুন! আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি প্রভাতের প্রতিপালকের। (২) যাবতীয় অনিষ্ট হ’তে,
উত্তর : সূরা যুমার ৫, ক্বাফ ৯, লোকমান ২৯, নাযি‘আত ৩০ প্রভৃতি আয়াত সমূহ পৃথিবী গোলাকার হওয়ার প্রমাণ বহন করে। উক্ত আয়াত সমূহে আল্লাহ বলেন, يُكَوِّرُ اللَّيْلَ عَلَى النَّهَارِ وَيُكَوِّرُ النَّهَارَ عَلَى اللَّيْلِ ‘তিনিই দিবসের উপর রাত্রিকে এব