জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ডব্লিউএফপি বলেছে, এল নিনোর প্রভাবে খরায় আক্রান্ত হয়ে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ অনাহারের সম্মুখীন। এ সংখ্যা বেড়ে ৫ কোটিতে দাঁড়াতে পারে। আফ্রিকার দক্ষিণ অঞ্চলে প্রতি দুই থেকে সাত বছর পর অনাবৃষ্টি বা খরার কারণে ফসল বিনষ্ট হয়। তবে ২০১৫ সালে প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরিমাণ বেশী ছিল, যা তাদের চরম খাদ্য সঙ্কটে ফেলেছে। আফ্রিকার এ অঞ্চলটি ভৌগলিকভাবে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক এল নিনোর দ্বারা প্রভাবিত।





বিষয়সমূহ: আমল
শুক্রাণু কমছে, প্রজনন সঙ্কটে পড়তে পারে মানুষ!
রামের লঙ্কা জয়ের সাথে বাংলাদেশের স্বাধীনতার তুলনা!
মশাবাহিত নতুন রোগ ট্রিপল-ই ভাইরাস
বিদেশে বাংলাদেশী তিন হাফেযের সাফল্য!
ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে কিডনি জটিলতা এড়ানো সম্ভব
স্বদেশ-বিদেশ - .
গরু অক্সিজেন গ্রহণ করে ও অক্সিজেনই ত্যাগ করে!
১০১ বছর বয়সে হজ্জে গেলেন ভারতীয় নারী!
জন্মহার বাড়াতে জনসংখ্যা মন্ত্রণালয় চালু করল দক্ষিণ কোরিয়া
২০০১ থেকে মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ায় যুদ্ধে ৫৬০ হাযার কোটি ডলার ব্যয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র
অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ তরুণ ধনীর তালিকায় বাংলাদেশের আশিক আহমাদ
রামাযানে এক টাকা লাভে পণ্য বিক্রি!
আরও
আরও
.