জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ডব্লিউএফপি বলেছে, এল নিনোর প্রভাবে খরায় আক্রান্ত হয়ে আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ অনাহারের সম্মুখীন। এ সংখ্যা বেড়ে ৫ কোটিতে দাঁড়াতে পারে। আফ্রিকার দক্ষিণ অঞ্চলে প্রতি দুই থেকে সাত বছর পর অনাবৃষ্টি বা খরার কারণে ফসল বিনষ্ট হয়। তবে ২০১৫ সালে প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরিমাণ বেশী ছিল, যা তাদের চরম খাদ্য সঙ্কটে ফেলেছে। আফ্রিকার এ অঞ্চলটি ভৌগলিকভাবে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক এল নিনোর দ্বারা প্রভাবিত।





বিষয়সমূহ: আমল
কিডনী দিয়ে পুত্রবধুর জীবন বাঁচালেন শাশুড়ী
কাবিন বাণিজ্যের বলি ৮০ শতাংশ পুরুষ
৭৩ বছর বয়সে যমজ সন্তান জন্ম দিলেন ভারতীয় নারী
বিশ্বে এবার যমজ শিশু জন্মের রেকর্ড
রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতা ক্ষমার অযোগ্য : পেন্স
কুরআনে বর্ণিত তীন ফলের চাষ হচ্ছে দিনাজপুরে
দেশে অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ২৪৫ জন
দেশের মোট জনসংখ্যা ১৭ কোটি, মুসলিম ৯১%
সোভিয়েত ইউনিয়নের মতো ধসে পড়তে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে রেল ট্রানজিট সুবিধা দিয়ে বাংলাদেশ কি পাবে?
পশ্চিমা আগ্রাসন ও স্বেচ্ছাচারের কারণে মধ্যপ্রাচ্যে চরমপন্থীদের উত্থান ঘটেছে
সম্পদ নিয়ে সন্তানদের লড়াই, ২৪ ঘন্টা পড়ে থাকল পিতার মরদেহ
আরও
আরও
.