উত্তর : এ বিষয়ে ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ বলেন, যদি কেউ বলে ঈমান মাখলূক না গায়ের মাখলূক? তাহ’লে তাকে বলা হবে, ঈমান দ্বারা তুমি কি বুঝ? তুমি কি এর দ্বারা আল্লাহর গুণাবলী ও তাঁর কালাম বুঝ? যেমন লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ও তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করা, যাকে মুমিন বলা হয়, তাহ’লে ঈমান গায়ের মাখলূক। আর যদি তুমি এর দ্বারা বান্দার কর্ম ও গুণাবলী বুঝ, তাহ’লে বান্দা মাখলূক এবং তার সকল কর্ম ও গুণাবলী মাখলূক (ফাতাওয়া ইবনু তায়মিয়াহ ৭/৬৬৪)। অর্থাৎ বিশ্বাসের অংশটুকু গায়ের মাখলূক এবং কর্মের অংশটুকু মাখলূক। অতএব ঈমান দ্বারা যদি আল্লাহ ও তাঁর গুণাবলী বুঝানো হয়, তখন ঈমানকে মাখলূক বললে সে কাফের হবে। নইলে নয়।






প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : ওযূ অবস্থায় মোযা পরে কতক্ষণ যাবৎ পা মাসাহ করা যাবে? বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩০/১৫০) : মাযারে জমাকৃত অর্থ দিয়ে মসজিদ নির্মাণের জন্য জমি ক্রয় করা হয়েছে। এক্ষণে উক্ত মসজিদে ছালাত আদায় করা জায়েয হবে কি? - -নূরে আলম ছিদ্দীকী, গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা।
প্রশ্ন (২/৩২২) : জনৈক বক্তা বলেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তার মুসলিম ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করবে, আল্লাহ তার জন্য সত্তুর হাযার ফেরেশতা নিয়োগ করবেন যারা বলবে, ‘হে আল্লাহ! তুমি সাক্ষাৎকারী ও সাক্ষাৎকৃত ব্যক্তিকে ক্ষমা কর’। উক্ত হাদীছের বিশুদ্ধতা জানতে চাই। - -আব্দুল হান্নান, নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম।
প্রশ্ন (১১/৫১) : সবার সম্মতিক্রমে জামে মসজিদ স্থানান্তর করা যাবে কি? প্রচলিত আছে যে, মসজিদ স্থানান্তর করা যায় না। এ কথা কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৩/১৪৩) : তায়েফ সফরকালে রাসূল (ছাঃ) নির্যাতিত হওয়ার পর একটি আঙ্গুর বাগানে বসে যে দো‘আটি করেছিলেন, তা ছহীহ কি?
প্রশ্ন (২৩/৩৮৩) : বাড়ির সাথে পর্যায়ক্রমে কবর আছে। যার ফলে বসবাসে সমস্যা হয় এবং কবরের উপরও অত্যাচার হয়। এমতাবস্থায় কবর গোরস্থানে স্থানান্তর করা যাবে কি? কবরে হাড় যদি না থাকে তাহলে কি করতে হবে? নতুন করে জানাযা করতে হবে কি?
প্রশ্ন (২২/৪৬২) : আমি স্ত্রীর সাথে রাগ করে আমার মাকে বলেছিলাম যে তাকে আমি তালাক দিব। কিন্তু আমার মা একথা স্ত্রীকে বলতে নিষেধ করেছিল। এক্ষণে কেবল মাকে বলার মাধ্যমে তালাক হবে কি?
প্রশ্ন (৩৪/৩৫৪) স্ত্রী থাকা অবস্থায় তার বোনের মেয়েকে বিবাহ করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : নারীদের জন্য নকশাযুক্ত সুন্দর রংয়ের বোরকা ও স্কার্ফ পরিধান করা শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : প্রথম আলো ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ইং সংখ্যায় দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-এর অধ্যাপক আবুল মনিম খান এক নিবন্ধে বলেন, যে ব্যক্তির কাছে ঈদের দিন সুবহে সাদিকের সময় জীবিকা নির্বাহের অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ ব্যতীত সাড়ে সাত তোলা সোনা অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা অথবা সমমূল্যের অন্য কোন সম্পদ থাকে তার উপর ছাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এই পরিমাণ সম্পদকে শরীয়তের পরিভাষায় নিছাব বলা হয়। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের উপর ছাদাকাতুল ফিৎর আদায় করা ওয়াজিব। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩/২৪৩) : অনেক মসজিদে দেখা যায় মিহরাবের দু’পাশে বা ভিতরে কা‘বা শরীফ অথবা মসজিদে নববীর মিনারের ছবি লাগানো থাকে। এটা শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (৩৩/১৯৩) : কুরআন পড়ে অন্যের নামে বখশাতে পারে কি?
আরও
আরও
.