প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছেন, শিক্ষক-ছাত্র-কর্মচারী প্রত্যেকের মধ্যে অবক্ষয় দেখা যাচ্ছে। শিক্ষার কি মান ছিল, আজকে আমরা কোথায় চলে যাচ্ছি? দেশে শিক্ষাক্ষেত্রের প্রতিটি স্তরে অবক্ষয়রোধে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেককে নিজ নিজ ভূমিকা যথাযথভাবে পালনের আহবান জানান প্রধান বিচারপতি। গতকাল শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে জগন্নাথ হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেন, এই সর্বোচ্চ ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে দাঁড়িয়ে বলতে চাই যে, দেশের এই সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ সহ সর্বত্র শিক্ষক-ছাত্র-কর্মচারী প্রত্যেকের মধ্যে অবক্ষয় দেখা যাচ্ছে। আমরা শিক্ষাকে একটা ব্যবসা হিসাবে পরিণত করেছি। এই মহান বিদ্যাপীঠের সম্মানিত শিক্ষকেরা এখন নিজ প্রতিষ্ঠানে ক্লাস নেয়ার চেয়ে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস নেয়ার জন্য ঝুঁকে যান। আমার এই কথা শুনলে অনেকে অখুশি হবেন। কিন্তু যখন দেখি একটি ছেলে বা মেয়ে এই প্রতিষ্ঠান থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রী নিয়ে আইন পেশায় যায়, তখন তাকে একটার বেশি দু’টি প্রশ্ন করলে তার মুখ থেকে কোন কথা বের হয় না; সেসময় খুবই কষ্ট লাগে। তিনি বলেন, শিক্ষার আলো জ্বালাতে হ’লে গুরুজনদের যেভাবে আমরা শ্রদ্ধা করতাম, এটা বজায় রাখতে হবে। আর সম্মানিত শিক্ষকদের নিকটে অনুরোধ রাখবো যে, গুরুজন হিসাবে তারা যেন আন্তরিকতার সঙ্গে অর্জিত শিক্ষা ছাত্রদের মাঝে বিতরণ করেন।




‘কালু কসাই’-এর মানবতা (৫৮০ টাকায় গরুর গোশত বিক্রি)
ভারতীয় বিমান বাহিনীতে দাড়ি রাখা নিষিদ্ধ
চীনের সাবেক মেয়রের বাসায় ১৩ টন স্বর্ণ ও ৩১ লাখ কোটি টাকা!
দেনমোহর আদায়ে হজ্জ পালন করলেন ইতালীয় দম্পতি
একজনের রক্তদানে ২৪ লাখ মানুষের জীবন রক্ষা!
ঢাকা লিট ফেস্টে ৩ রোহিঙ্গা কবির দেশে ফেরার আকুতি
স্যানিটারি ন্যাপকিনে বিপজ্জনক কেমিক্যাল, হ’তে পারে ক্যানসারও
অনলাইনে ঋণ প্রদানের সর্বনাশা ফাঁদ!
বাসক গাছের চাষ
শূকরের মাংস, মদ ও গাঁজা খেয়ে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা যারা বলেন, তারা পারভারটেড - -প্রধানমন্ত্রী
৪৪ বছর ধরে অসহায় মানুষের চক্ষুসেবা দিচ্ছে রাজশাহীর ‘তাহেরপুর রিক্রিয়েশন ক্লাব’
যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদ ও মুসলিম ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ৩১ শতাংশ
আরও
আরও
.