‘মাসিক আত-তাহরীক’ মে’১৩ সংখ্যায় আহলেহাদীছ আক্বীদা গ্রহণের কারণে নির্যাতিত ভাই-বোনদের অভিজ্ঞতা আহবান করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে এ ব্যাপারে প্রচুর সাড়া পাওয়া গেছে। সাধারণতঃ এ ধরনের মর্মান্তিক ঘটনা আমরা প্রায় প্রতিনিয়তই শুনে আসি এবং নির্যাতিতদেরকে যথাসম্ভব মোবাইলে বা চিঠির মাধ্যমে সান্ত্বনা দিয়ে থাকি। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এরূপ ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এমনকি কোন কোন ক্ষেত্রে তা প্রবল আকার ধারণ করে মামলা-মোকদ্দমায় পর্যন্ত গড়াচ্ছে। সমাজের অধিকাংশ মানুষ বাতিল আক্বীদার অনুসারী হওয়ায় এসব নিযাতিতদের পাশেও কেউ দাঁড়াচ্ছে না। তাই ধর্মের নামে এ সকল নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি করা ও নিযাতিতদের মানসিক কষ্ট লাঘব করার সাথে সাথে ছহীহ আক্বীদার অনুসারী নতুন ভাই-বোনদের ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ করে দিতে আমরা ‘হক-এর পথে যত বাধা’ শিরোনামে স্বতন্ত্র এই কলামটি চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

স্মর্তব্য যে, ১৯৭৮ সালে আহলেহাদীছ যুবসংঘ-এর ব্যানারে যখন আহলেহাদীছ আন্দোলনের দাওয়াত এ দেশে নতুন প্রাণ নিয়ে শুরু হয়েছিল, তখন থেকেই এ নির্যাতন শুরু হয় এবং প্রায়ই দেখা যেত শুধুমাত্র ছহীহ আক্বীদা গ্রহণের কারণে কী সীমাহীন নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে আহলেহাদীছ যুবসংঘের ছেলেদের এবং বহু নবাগত ভাইকে যেভাবে বাড়িঘর ছাড়া হতে হয়েছে, তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। তবে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আন্দোলনের দাওয়াত প্রসারের কারণে এবং আধুনিক গণমাধ্যমের বদৌলতে ছহীহ আক্বীদা সম্পর্কে জনসচেতনতা পূর্বের তুলনায় অনেক গুণ বেড়েছে। প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রোনিক মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষের দুয়ারে অনেক সহজেই সত্য দ্বীনের দাওয়াত পৌছে যাচ্ছে। ফলে অনেকেই নিজে যেমন ছহীহ আক্বীদার অনুসারী হয়েছেন, তেমনি আল্লাহর অশেষ রহমতে স্বীয় পরিবার-পরিজনকেও এ পথে ফিরিয়ে এনেছেন। সেই সাথে নিজ এলাকার সাধারণ মানুষকেও তারা হেদায়াতের আলোয় আলোকিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দ্বীনের এই সকল নব নব খাদেমদের দেখে আমাদের প্রাণটা সত্যিই ভরে যায় এবং তাদের জন্য নিজেদের অজান্তেই প্রাণখোলা দো‘আ বেরিয়ে আসে। কিন্তু এরই মাঝে আমাদের দৃষ্টির আড়ালে এমন বহু ভাইবোন রয়েছেন যারা প্রতিনিয়ত নিজ পরিবার ও সমাজ কর্তৃক মানসিক ও দৈহিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। তাদেরই দুঃখ-দুর্দশার চিত্রগুলো আমরা এই কলামে তুলে ধরতে চাই। আশাকরি এর মাধ্যমে পাঠকগণ নতুন নতুন অভিজ্ঞতা জানতে পারবেন এবং সামাজিকভাবে এই আধুনিক জাহেলিয়াতের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টি হবে। আমরা এ সংখ্যায় এমনই দু’জন ভাইয়ের ঘটনা উল্লেখ করব।-

(১) নাটোরের লালপুর উপযেলার বামনগ্রামের অধিবাসী জনাব ফরীদুদ্দীনের পুত্র আনোয়ারুল ইসলাম (ময়না)। যৌবনে পা দিয়েই জীবিকার সন্ধানে চলে যান সঊদী আরবে ২০০৭ সালের জানুয়ারী মাসে। ফিরে আসেন ২০১১ সালে। মাঝে প্রথম ২ বছর ছিলেন রাবীক ও জেদ্দাতে এবং শেষ দুবছর ছিলেন জুবাইল শহরে। সঊদী আরব যাওয়ার পরই সর্বপ্রথম সালাফী আক্বীদার সাথে পরিচিত হন। কিন্তু প্রথমে তা গ্রহণ করেননি। অবশেষে ৩ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর শেষ বছরে এসে জুবাইলে থাকা অবস্থায় সঠিক আক্বীদা গ্রহণের প্রয়োজন উপলব্ধি করতে সক্ষম হন এবং আহলেহাদীছ হয়ে যান। আক্বীদা পরিবর্তনের পর আর পিছু ফিরে তাকাননি। নিজ বাড়িতেই প্রথম এ আক্বীদার দাওয়াত দেন। ২০১১ সালের জুনে দেশে ফিরে এসে নিজ প্রতিবেশী ও মুছল্লীদের মধ্যে দাওয়াত শুরু করেন। এলাকার বেশকিছু মানুষ বিশেষতঃ শিক্ষিত যুবকেরা তার দাওয়াতে সাড়া দেয় এবং প্রায় ৮/১০ জন যুবক ভ্রান্ত আক্বীদা ছেড়ে বিশুদ্ধ আক্বীদা গ্রহণ করেন। কিন্তু বাধ সাধেন এলাকার মুরববীরা এবং মসজিদের ইমাম ছাহেব। সূরা ফাতিহার পর জোরে আমীন বলা, ৮ রাক‘আত তারাবীহ পড়ে মসজিদ থেকে বেরিয়ে আসা, ছালাতে পায়ে পা মিলিয়ে দাঁড়ানো, দলবদ্ধ মুনাজাতে অংশ না নেওয়া তথা ছহীহ হাদীছ বিরোধী কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ না করায় তার বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয় এলাকার সমাজনেতারা। তাকে প্রথমে জেএমবি পরে জামাআত-শিবির বানিয়ে গ্রেফতারের হুমকি দেয়। ‘জোরে আমীন বললে নামায ছেড়ে দিয়ে তোকে মারব, হাঁটু ভেঙ্গে দিব’ এ ধরনের কটুবাক্য উচ্চারণেও তারা দ্বিধাবোধ করেনি। শেষ পর্যন্ত তারা তাকে মসজিদ থেকে বের করে দেয়। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিয়ে তার জন্য মসজিদে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেয় এবং পৃথক মসজিদ করে ছালাত আদায় করতে বলে। ফলে বিগত ১০ মাস যাবৎ তিনি মসজিদে ছালাত আদায় না করে বাড়িতে আদায় করছেন। আর জুম‘আর ছালাত এক মসজিদে না গিয়ে বিভিন্ন মসজিদে গিয়ে আদায় করেন। তার দাওয়াত কবুলকারী ৮/১০ জন যুবকের অভিভাবকদেরকেও তারা হুমকি দেয় এবং তার সাথে তাদের সন্তানদের কখনো সাক্ষাৎ না করার জন্য বলে আসে। সর্বশেষ কিছুদিন আগে তিনি সাহস করে অনেক আশা নিয়ে গ্রামের মসজিদে ফজর, যোহর ও মাগরিব ছালাত আদায় করেন। কিন্তু মাগরিব পর স্থানীয় দু’জন মুছল্লী তাকে হুমকি দিয়ে বলেন, ‘তোমাকে কে আসতে বলেছে মসজিদে? তুমি আসলে মসজিদে ফ্যাসাদ হবে। তুমি আর কখনো এ মসজিদে পা দিবে না’। ফলে তার মসজিদে যাওয়া আবারো বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তিনি এখন সমাজে একঘরে অবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

(২) মাহমূদ মন্ডল নামের ২৩ বছরের যুবক। গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপযেলার কুমেদপুর গ্রামে তার বাড়ি এবং বর্তমানে রংপুর কারমাইকেল কলেজে অধ্যয়নরত। তিনি তার অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, আমি জন্মসূত্রে আহলেহাদীছ হ’লেও কোন চেতনা ছিল না। বিশুদ্ধ আমল-আক্বীদা সম্পর্কে তেমন কোন ধ্যান-ধারণা ছিল না। তবে ধর্মের প্রতি আগ্রহ ছিল। সে কারণেই কারমাইকেল কলেজে বি.এস.সি অনার্স ২য় বর্ষে অধ্যয়নকালে তাবলীগ জামা‘আতের সাথে জড়িত হয়ে পড়ি। প্রথমে মাঝে মাঝে মাসে ৩ দিন করে তাবলীগে সময় লাগাতাম। একবার ছুটিতে ৩ চিল্লা দিলাম। চিল্লায় গেলে আমার ছালাত দেখে আমার আমীর জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কোন মাযহাব মান? আমি বললাম, শাফেঈ মাযহাব। নিজেকে আহলেহাদীছ বললে আমীর ছাহেব বেযার হন কি-না এই ভেবেই শাফেঈ মাযহাব বলেছিলাম। কারণ চার মাযহাবের যে কোন একটি মানা যায়। আমীর ছাহেব ছিলেন হাটহাজারী থেকে দাওরা ফারেগ আলেম। তিনি আমাকে বললেন, শাফেঈ মাযহাবে অনেক ভুল আছে। সেসবের কিছু বিবরণও তিনি দিলেন। তিনি মাঝে মাঝে মানুষকে তাবীযও দিতেন। আমি আগেই জানতাম এটা শিরক। মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর বক্তব্যে শুনেছিলাম। পরে গ্রামের বাড়িতে আসলে আমাদের মসজিদের ইমাম বললেন, তাবলীগ জামাআতের মধ্যে অনেক শিরক-বিদআত আছে। তার কথায় আমার মধ্যে কিছুটা ভাবান্তর আসে। কিন্তু শিরক-বিদ‘আত সম্পর্কে তখনও পরিস্কার ধারণা আসেনি। একদিন সঊদী আরবে বসবাসরত আমার এক চাচা আমাকে একটি বই দিলেন। বইটির নাম ‘তাফহীমুস সুন্নাহ সিরিজ-২’। ইক্ববাল হোসেন কীলানী রচিত বইটির অনুবাদক হারুন আজিজী নদভী। বইটিতে শিরক-বিদ‘আত সংক্রান্ত আলোচনা এবং জাল হাদীছ বর্ণনার কঠোর পরিণাম সম্পর্কে জানতে পেরে আমার চিন্তার মোড় ঘুরে গেল। পরে তাবলীগ জামাআতের বিভিন্ন কিতাবে সেসব জাল-যঈফ হাদীছের অস্তিত্ব দেখতে পেয়ে আমি তাদেরকে বললাম, আপনাদের কিতাবের মধ্যে অনেক জাল হাদীছ আছে। কিন্তু তারা বিশ্বাস করল না। একদিন মাওলানা মতিউর রহমান মাদানীর ওয়ায শুনে জানতে পারলাম ছালাতের পর সম্মিলিত মুনাজাত করা বিদ‘আত। আমার জামাআতের আমীর ছিলেন তখন আমারই একজন শিক্ষক, তাকে এ কথা বলার পর বুঝতে পারলাম তিনি নিজেও এই মুনাজাতকে বিদ‘আত মনে করেন। কিন্তু যখন আমি তাকে বললাম, স্যার! তাহ’লে তো আমাদেরকে প্রত্যেক মসজিদে তাবলীগের সময় এটা বলতে হবে মুছল্লীদের, তখন তিনি আমাকে থামিয়ে দিলেন এমনকি এ ব্যাপারে নিজেদের মধ্যেও আলোচনা করতে নিষেধ করলেন। আমি হতবাক হ’লাম। বললাম, যে ব্যক্তি বিদ‘আত করে আল্লাহ তার কোন আমল কবুল করেন না। তাহ’লে আমাদের তাবলীগ করে লাভ কি হবে যদি এ বিদ‘আতকে প্রশ্রয় দেই? কিন্তু সদুত্তর পেলাম না। ফলে তাবলীগের সাথে আমার সম্পর্কের ইতি ঘটল। এর কিছুদিন পর আমার এক চাচাতো ভাই আমার হাতে আত-তাহরীক তুলে দিল। সেই থেকেই আমি আত-তাহরীকের নিয়মিত পাঠক এবং এর মাধ্যমেই আমি নিজেকে খুঁজে পেলাম। তারপর আমি পুরোপুরি আহলেহাদীছ আক্বীদা গ্রহণ করি। সেই থেকে আমি কোথাও কোন ছহীহ হাদীছের কথা বললে লোকজন বলা শুরু করল, এরা ওহাবী হয়ে গেছে। যদি বলি তাবীয লটকানো শিরক কিংবা মীলাদ পড়া বিদ‘আত। তাহ’লে লোকজন আমাকে গালিগালাজ করে আর বলে, তোর চাইতে অনেক বড় বড় আলেম মীলাদ পড়ায়। তুই কী বুঝিস? যারা মীলাদ পড়ে না তারা ইয়াজীদি মুসলমান। ইত্যাকার নানা কথাবার্তা। হক্ব-এর দাওয়াত প্রচার করতে গিয়ে এভাবে প্রতিনিয়ত আমাকে মানুষের কটুবাক্য সহ্য করতে হয়। তবুও আল্লাহর রহমতে হক্বের উপর টিকে থাকার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং সাধ্যমত মানুষকে দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছি।

৩. আহলেহাদীছের পক্ষে  আদালতের রায় : চুয়াডাঙ্গা যেলার দামুড়হুদা থানার বারুইপাড়া গ্রামের নতুন আহলেহাদীছ ভাই রোকন। সঊদী আরবে থাকাবস্থায় ছহীহ আক্বীদার দাওয়াত পেয়ে কয়েক বছর পূর্বে আহলেহাদীছ হয়ে যান। অতঃপর দেশে ফিরে নিজ এলাকায় ছহীহ আক্বীদা ও আমলের দাওয়াত দিতে থাকেন। তার দাওয়াতে বেশ কিছু সংখ্যক ভাই আক্বীদা পরিবর্তন করে ছহীহ তরীকায় ছালাত আদায় শুরু করেন। কিন্তু এতে স্থানীয় বারুইপাড়া গোরস্থান জামে মসজিদের ইমাম ক্ষিপ্ত হন। তিনি স্থানীয় কিছু লোক নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা শুরু করেন। অতঃপর গত ০১.০৮.১২ তারিখে প্রথমে তাদেরকে ছহীহ নিয়মে ছালাত আদায় করতে সরাসরি নিষেধ করা হয়। পরবর্তীতে ১০.০৮.১২ তারিখে স্থানীয় এক মুফতীকে ডেকে এনে আহলেহাদীছদের বিরুদ্ধে ফৎওয়া দেয় এবং তাদেরকে মসজিদ থেকে বের করে দেয়। ফলে বাধ্য হয়ে সামাজিক নির্যাতনের শিকার এই নতুন আহলেহাদীছগণ আদালতের শরণাপন্ন হন (দামুড়হুদা থানা কেস নং ১৩৭/২০১২)। দীর্ঘ কয়েক মাস শুনানীর পর গত ০৫.০৫.১৩ তারিখে দামুড়হুদা সহকারী জজ আদালত বাদীর আবেদন মঞ্জুর করে এবং আহলেহাদীছদের পক্ষে (ইনজাংশন) রায় প্রদান করে। ফালিল্লা-হিল হাম্দ। রায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নরূপ :

‘বিভিন্ন ধর্মীয় মতাদর্শের মানুষ নিজ নিজ মতাদর্শ অনুসারে তাহার ধর্ম প্রতিপালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন। তাই দরখাস্তকারীগণ আহলেহাদীস অনুসারী হওয়ায় তাহারা তাহাদের মত করিয়া ধর্মীয় রীতি পালন না করিতে পারিলে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগবার কারণে দরখাস্তকারীর অপূরণীয় ক্ষতি হইবে’।... ‘দরখাস্তকারীগণকে বারুইপাড়া মসজিদে নামায আদায় করিতে দিলে প্রতিপক্ষের কোন ক্ষতি নাই কিন্তু না দিলে দরখাস্তকারীগণের ক্ষতি হইবে। তাহারা স্বাধীনভাবে সৃষ্টিকর্তার ঘরে ছালাত আদায় করা হইতে বঞ্চিত হইবে যাহা আইন ও ধর্ম কোনভাবেই সমর্থন করে না’।...‘আদেশ হইল যে, দরখাস্তটি প্রতিপক্ষের (১-২২) বিরুদ্ধে দো-তরফা শুনানী অন্তে বিনা খরচায় মঞ্জুর করা হইল। দরখাস্তকারীগণকে কুরআন ও ছহীহ হাদীছ অনুসারী মসজিদে ছালাত কায়েম করা বা ধর্মীয় আচার পালনে বিঘ্ন সৃষ্টি না করিতে মোকদ্দমা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দ্বারা প্রতিপক্ষকে বারিত করা হইল’।...






ছহীহভাবে ছালাত আদায় করায় নিজের পিতাও বিদ্রূপ করা শুরু করলেন - আত-তাহরীক ডেস্ক
হকের উপরে অবিচল থাকতে দৃঢ় প্রত্যয়ী
ভ্রান্ত আক্বীদার বেড়াজাল ছিন্ন হ’ল যেভাবে - -আরিফ হাসান আল-গালিব, শার্শা, যশোর।
মাযহাব না মানার কারণে আশ্রয় হারাতে হ’ল - -খালিদ সাইফুল্লাহ, গাযীপুর।
জোরে ‘আমীন’ বলার অপরাধে মুছল্লীদের লাঠির আঘাতে মসজিদে লুটিয়ে পড়লাম - আত-তাহরীক ডেস্ক
ও চটি বই পড়ে পাগল হয়ে গেছে...
আহলেহাদীছ হওয়ার কারণে বাড়ীছাড়া! - -মুহাম্মাদ ইবরাহীম, দাগনভূঞা, ফেনী।
হক-এর পথে যত বাধা - হাসান আলী ঈশ্বরদী,পাবনা
ছহীহ হাদীছ ভিত্তিক আমলের কারণে শারীরিক নির্যাতন ও হত্যার হুমকি - আত-তাহরীক ডেস্ক
জোরে ‘আমীন’ বললে মুছল্লীদের সমস্যা হয়! - আত-তাহরীক ডেস্ক
আক্বীদার কারণে শত্রুতে পরিণত হওয়া আপন ভাইও শেষ পর্যন্ত হকের দিশা পেলেন - আত-তাহরীক ডেস্ক
কুসংস্কারাচ্ছন্ন একটি সমাজে তাওহীদের চারাগাছ রোপিত হ’ল যেভাবে - মুহাম্মাদ বেলাল বিন ক্বাসেম
আরও
আরও
.