উত্তর : সাময়িক জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ বিক্রি করা যাবে। তাছাড়া কোন স্ত্রী তার স্বামীর অনুমতি ব্যতীত জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে না এবং স্থায়ীভাবে জন্মনিরোধ করা নিষিদ্ধ (বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২১/১৯৩; ওছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২২/৩৯৪)

প্রশ্নকারী : শাকিল আহমাদ

ঝাড়খন্ড, পাকুড়, ভারত।







প্রশ্ন (৮/৪৪৮) : জনৈক ব্যক্তি তার জীবনের প্রথম দিকে অজ্ঞতার কারণে রামাযানের ছিয়াম পালনকালে ইচ্ছাকৃতভাবে লুকিয়ে পানাহার করেছিলেন। এখন অনেক বছর পরে এসে নিজের ভুল বুঝতে পারেন। এমতাবস্থায় তার করণীয় কি? এক্ষেত্রে ক্বাযার সাথে কাফফারাও আদায় করতে হবে কি?
প্রশ্ন (৫/৪৫) : ইমাম মাহদী ক্বিয়ামতের কতদিন পূর্বে এবং কোন দিক থেকে আগমন করবেন? - -নো‘মান, কোর্ট কম্পাউন্ড, ফরিদপুর।
প্রশ্ন (৩৭/৪৩৭) : এশার ছালাতের পূর্বে নির্দিষ্টভাবে চার রাক‘আত সুন্নাত ছালাত আদায় করার বিধান রয়েছে কি?
প্রশ্ন (২৫/১০৫) : মসজিদে আগত মুছল্লীদের জন্য টুপি ক্রয় করে রাখায় বাধা আছে কি? - -সুলতান আহমাদ, সপুরা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৮/৩৫৯) : প্রায় মসজিদের ইমাম বলে থাকেন, ক্বিয়ামতের দিন মসজিদ ধ্বংস হবে না। মসজিদ প্রত্যেক মুছল্লীকে নিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (২/৩২২) : জনৈক বিদ্বান বলেন, দাজ্জাল ও ইমাম মাহদী আসার পূর্বে ছোট ছোট দাজ্জাল ও ইমাম মাহদী আসবে। একথার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : যদি কেউ একটি মৃত সুন্নাত জীবিত করে তাহ’’ল সে ৫০ জন শহীদের সমান ছওয়াব পাবে। একথা সঠিক কি? এক্ষণে শহীদ বলতে কোন ধরনের শহীদকে বুঝানো হয়েছে?
প্রশ্ন (৩৬/১১৬) : আমার বন্ধু ১৫-১৬ বছর বয়সে সমকামিতায় লিপ্ত ছিল। বর্তমানে সে সবকিছু ত্যাগ করেছে এবং নিয়মিত ছালাত আদায় করছে। কিন্তু কয়েক বছর যাবৎ সে তার অপরাধ নিয়ে ভীষণভাবে চিন্তিত। আগামীতে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হ’লে তাকে স্বউদ্যোগে শাস্তি গ্রহণ করতে হবে কি-না সেটা নিয়েও সে ভীত। এক্ষণে তার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২৭/২৭) : ছালাত আদায় কালে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে বা কোন বিপদের সংবাদ পেলে ছালাত পরিত্যাগ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে দেখার জন্য কোন নির্দিষ্ট আমল আছে কি? তাঁকে দেখলে কি জাহান্নাম হারাম হয়ে যাবে?
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : স্ত্রী স্বামীকে নাম ধরে ডাকতে পারে কি?
প্রশ্ন (৩৩/৪৩৩) : স্থায়ীভাবে রোগগ্রস্ত হওয়ার কারণে আমি খুব হতাশা বোধ করি। জনৈক আলেম বলেন, রোগ-ব্যাধির কারণে গুনাহখাতা মাফ হয়। একথার সত্যতা আছে কি?
আরও
আরও
.