উত্তর : এরূপ জঘন্য ও ঘৃণ্য কর্মে লিপ্ত ব্যক্তির উপর বিচারক তার বিবেচনা অনুপাতে শাস্তি প্রদান করবেন। আর পশুটিকে হত্যা করতে হবে (উছায়মীন, শারহুল মুমতে১৪/২৪৬; ইবনু কুদামা, আল-মুগনী ৯/৬২)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি পশুর সাথে কুকর্মে লিপ্ত হয়, সে অভিশপ্ত (আহমাদ হা/১৮৭৫; ছহীহুল জামেহা/৫৮৯১)। অধিকাংশ বিদ্বানের মতে, তার উপর শাস্তি ওয়াজিব হ’লেও ‘হদ’ নেই। কেননা উক্ত বিষয়ে বর্ণিত হাদীছটিতে দুর্বলতা রয়েছে। ইবনু আববাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা যে মানুষকে পশুর সাথে কুকর্মে লিপ্ত দেখ, তাকে এবং পশুটিকে হত্যা কর। ইবনু আববাস (রাঃ)-কে বলা হ’ল, পশুটির অপরাধ কি? তিনি বললেন, এ ব্যাপারে আমি রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে কিছু শুনিনি। তবে আমার ধারণামতে যে পশুটির সাথে এরূপ করা হয়েছে, রাসূল (ছাঃ) তার গোশত খাওয়া বা এটাকে কোন কাজে ব্যবহার করাকে লোকদের জন্য পসন্দ করেননি (আবুদাউদ হা/৪৪৬৪; তিরমিযী হা/১৪৫৫; আহমাদ হা/২৪২০; ছহীহাহ হা/৩৪৬২)। উক্ত হাদীছটিকে অধিকাংশ বিদ্বান যঈফ বলেছেন (আল-মাওসূআতুল ফিক্বহিয়াহ ২৪/৩৩)। ইবনু আববাস (রাঃ) থেকে তুলনামূলক শক্তিশালী অপর এক বর্ণনায় এসেছে তিনি বলেন, যে ব্যক্তি পশুর সাথে কুকর্ম করল, তার উপর কোন ‘হদ’ নেই (তিরমিযী হা/১৪৫৫; মিশকাত হা/৩৫৮৬)। অতএব শাস্তি হিসাবে উক্ত টাকা জরিমানা করা জায়েয হয়েছে। তবে ছাগলটিকে মেরে ফেলতে হবে।

প্রশ্নকারী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুকগোবিন্দগঞ্জগাইবান্ধা।






প্রশ্ন (২৯/২৬৯) : বিভিন্নভাবে এলার্ম দিয়েও ফজরের ছালাতে নিয়মিতভাবে সঠিক সময়ে উঠতে পারি না। পিতা-মাতাও আমার প্রতি ক্ষোভবশত আমাকে ডেকে দেন না। এত্থেকে পরিত্রাণের জন্য আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩৬/১৫৬) : কথিত আছে এক ইহুদী রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর মিরাজকে অস্বীকার করে। একদা সে মাছ ক্রয় করে স্ত্রীকে কুটা-বাছার জন্য বলে নদীতে গোসল করতে যায়। গোসলের জন্য নদীতে ডুব দিলে স্ত্রীলোকে পরিণত হয়। তারপর তার অন্যত্র বিবাহ হয় এবং তিনটি সন্তান হয়। কোন একদিন আবার গোসল করতে এসে নদীতে ডুব দিলে পুরুষ হয়ে যায়। সে বাড়ীতে ফিরে এসে দেখে তার স্ত্রী মাছ কুটা-বাছা তখনও করছে। সে বলে আমি তিন সন্তানের মা হয়ে আসলাম আর তুমি এখনও মাছ কুটা-বাছাই শেষ করনি। এ ঘটনা কি সত্য?
প্রশ্ন (১৮/৫৮) : র‌্যাব-এর পোষাকে শার্টের বাম হাতে গোখরা সাপের ছবি রয়েছে। ডিউটিতে থাকা অবস্থায় উক্ত পোষাকে ছালাত আদায় করা যাবে কি? - -ছাদ্দাম হোসাইনর‌্যাব অফিস, কুর্মিটোলা, ঢাকা।
প্রশ্ন (১১/৩৩১) : জনৈক আলেম বলেন, মহিলাদের জন্য গলায় হার, হাতে আংটি, নাকে নাকফুল দেওয়া জায়েয নয়। কারণ নাকে নাকফুল দিলে নাকে পানি প্রবেশ করে না। তাই তাদের ওযূ হয় না এবং ছালাতও হয় না। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : ব্যবসায়ের সম্পদের যাকাত দোকানে রক্ষিত দ্রব্যের ক্রয়মূল্য না কি বিক্রয়মূল্যের উপর নির্ধারিত হবে? - -আব্দুল হাসীব, মাদারগঞ্জ, জামালপুর।
প্রশ্ন (৫/১৬৫) : ছহীহ মুসলিমের একটি হাদীছে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে ওয়াসওয়াসা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বললেন, ওয়াসওয়াসাই সুস্পষ্ট ঈমান। উক্ত হাদীছের সঠিক ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৪০/১৬০) : ঈদের ছালাতের পূর্বে গযল গাওয়া বা বক্তব্য দেওয়া যায় কি?
প্রশ্ন (১৫/১৩৫) : হানাফী মসজিদে ফজরের ছালাত কিছুটা বিলম্বে আদায় করা হয়। এক্ষণে আমি উক্ত ছালাত বাড়িতে আদায় করব কি?
প্রশ্ন (৭/২৮৭) : ছালাতে যোগদান করার সময় পিছনের কাতারে একা হয়ে গেলে সামনের কাতার থেকে একজনকে টেনে আনতে হবে নাকি? একাকী দাড়ানো যাবে? - -সোহেল রানা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২১/১৮১) : রাসূল (ছাঃ)-এর বংশতালিকা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : মহিলাদের সাদা স্রাবের কারণে কি ওযূ ভঙ্গ হয়? - -আয়েশা পারভীন, মাদারগঞ্জ, জামালপুর
প্রশ্ন (২০/১০০) : জনৈক আলেম বলেন, রাসূল (ছাঃ) তার সমগ্র জীবনে চারটি ওমরা এবং দু’টি হজ্জ করেছেন। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
আরও
আরও
.