উত্তর : এরূপ চুক্তি শরী‘আত সম্মত নয়। কারণ হাদীছ মোতাবেক ‘মুযারাবা’ পদ্ধতিতে ব্যবসা করা যায়। যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে ব্যবসার জন্য অর্থ প্রদান করবে। আর লাভ-ক্ষতি নির্দিষ্ট হারে উভয়ের মাঝে বণ্টিত হবে। উভয়ের সম্মতিতে এরূপ ব্যবসা বৈধ (নিসা ২৯; ইরওয়া হা/১৪৭০-৭২ ‘মুযারাবা’ অধ্যায় ৫/২৯০-৯৪ পৃঃ)। কিন্তু লাভ হোক বা ক্ষতি হোক সর্বাবস্থায় নির্দিষ্ট হারে লাভ দিতে হবে এমন চুক্তি শরী‘আত সম্মত নয়।

প্রশ্নকারী : ডা. আমীনুল এহসান, ধানমন্ডি, ঢাকা।







বিষয়সমূহ: ব্যবসা-বানিজ্য
প্রশ্ন (৩২/৩১২) : রোগমুক্তির জন্য কোন আলেমের দেওয়া তাবীয ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২০/২৬০) : জমিতে আলু থাকাবস্থায় গাছ দেখে অনুমান করে ক্রয়-বিক্রয় করা কি জায়েয?
প্রশ্ন (১৫/১৫) : হানাফী মসজিদে যোহর ও আছরের ছালাত দেরী করে পড়া হয়। এক্ষণে এ মসজিদে হানাফীদের আযানের পূর্বে কয়েকজন মিলে সঠিক সময়ে নিয়মিতভাবে জামা‘আত করে ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৪/২৬৪) : কুরআন ও ছহীহ হাদীছের অনুসারী না হ’লে সে কি স্থায়ী না অস্থায়ী জাহান্নামীদের অন্তর্ভুক্ত হবে?
প্রশ্ন (২৭/১৪৭) : কারো বিরুদ্ধে যেনার অপবাদ দিলে এবং তা প্রমাণিত না হ’লে শরী‘আতে অভিযোগকারীর জন্য কি শাস্তি রয়েছে? - -আব্দুল আলীম, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৩৭/১৫৭) : ১৫ বছর পূর্বে আমরা পালিয়ে ক্বাযীর অভিভাবকত্বে বিবাহ করি। আমাদের ১৩ বছরের একটি সন্তান আছে। বিয়ের ১ মাস পর উভয় পরিবার বিবাহ মেনে নেয়। স্ত্রীর শ্বশুর-শাশুড়ী বেঁচে নেই। আমাদের বিবাহ সঠিক হয়েছিল কি? না হ’লে করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৬/৪৫৬) : তামাক আবাদ করা জায়েয হবে কি? যারা হারাম জিনিস বেচা-কেনা করে তাদের ইবাদত কবুল হবে কি?
প্রশ্ন (২১/৪২১) : সুন্নাত ছালাতে সিজদায় গিয়ে কুরআনের আয়াত দ্বারা দো‘আ করা যাবে কি? ছালাতের মধ্যে আমি মন খুলে কিভাবে দো‘আ করব?
প্রশ্ন (২৩/৩৪৩) : কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বার বার একই শিক্ষক দ্বারা কমিটি গঠন করা হয়। যেখানে আর্থিক সম্মানীর ব্যবস্থা রয়েছে। এতে অন্য শিক্ষকগণ অসন্তুষ্ট থাকেন। এভাবে বান্দার হক বিনষ্টের কারণে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে আল্লাহ্র কাছে জবাবদিহি করতে হবে কি-না জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১১/২৯১) : ইসমে আযম কোনটি সে ব্যাপারে কি ওলামায়ে কেরামের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে? ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত ইসমে আযম কোনটি? - -হাবীবুর রহমান, মহিষখোচা, লালমনিরহাট।
প্রশ্ন (৩৭/৭৭) : আমি এক লাখ টাকা দিয়ে এক বিঘা জমি বন্ধক নিয়ে ১ বছর জমিতে ফসল ফলিয়ে ফসল ভোগ করলাম। জমির মালিক ১ বছর পর টাকা ফেরত দিলে আমি তার জমি ফেরত দিলাম। উক্ত টাকা ফেরত দেবার সময় জমির মালিক জমি ব্যবহার বাবদ আমাকে এক বা দুই হাযার টাকা কম দেন (বন্ধক নেওয়ার সময় চুক্তি অনুযায়ী)। এই প্রকারের জমি বন্ধক সূদ হবে কি-না? দ্বিতীয়তঃ আমি উক্ত বন্ধক নেওয়া জমি যদি নিজে চাষ না করি বরং জমির মালিককে বা অন্যকে লিজ দেই এবং তার পরিবর্তে বছরে ১২,০০০/- টাকা নেই সেটা সূদ হবে কি-না? (উল্লেখ্য, বর্তমান আমাদের এলাকায় বিষয়টি এমনভাবে প্রচলিত আছে যে, উক্ত বন্ধক নেওয়া জমি মূল মালিককেই চাষ করতে দেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে তাকে বন্ধক বাবদ প্রাপ্য টাকা থেকে ১২,০০০/- টাকা কম দেওয়া হয়। অর্থাৎ মালিককে এক লাখ টাকার বদলে ৮৮,০০০/- টাকা প্রদান করা হয় এবং জমি চাষাবাদ করতে দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে হুকুম কি? বিস্তারিত জানতে চাই।)
প্রশ্ন (৩৮/৩১৮) : চৈত্র মাস আসলে বাজারে ১লা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে বৈশাখ সম্পর্কিত বিভিন্ন উক্তি সম্বলিত কাপড় পাওয়া যায়। এগুলি বেচা-কেনা করা জায়েয হবে কি?
আরও
আরও
.