
উত্তর : উক্ত মর্মে বর্ণিত হাদীছটির সনদ ‘হাসান’ (মাজমা‘উয যাওয়ায়েদ হা/১৭৫৯৮; ছহীহুল জামে‘ হা/৬০২৬)। অতএব আমাদের প্রত্যেকের উচিত অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্য মাগফিরাতের দো‘আ করা। আব্দুল্লাহ ইবনু সারজিস বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে দেখেছি এবং তাঁর সাথে গোশত ও রুটি খেয়েছি কিংবা বলেছেন, সারদ খেয়েছি। রাবী বলেন, আমি তাকে বললাম, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) কি আপনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন? তিনি বললেন, হ্যঁা তোমার জন্যও। অতঃপর এ আয়াতটি তেলাওয়াত করলেন, ‘তোমার পাপের জন্য মার্জনা চাও এবং ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদের জন্য’ (সূরা মুহাম্মাদ ৪৭/১৯)। আব্দুল্লাহ বলেন, এরপর আমি ঘুরে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিছনে গেলাম। আর মোহরে নবুঅত দেখলাম, যা দু’কাঁধের মধ্যবর্তী বাম দিকের বাহুর হাড়ের নিকট অঙগুলির ন্যায়, যাতে তিলক ছিল (মুসলিম হা/২৩৪৬)। তবে একদল বিদ্বান মাগফিরাতের বিনিময়ে ছওয়াব প্রাপ্তির হাদীছকে যঈফ সাব্যস্ত করেছেন। কারণ এর সনদে ঈসা বিন সিনান নামে একজন দুর্বল রাবী রয়েছেন (তাহযীবুত তাহযীব ৮/২১২)।
প্রশ্নকারী : মুহাম্মাদ সজল, চুয়াডাঙ্গা।
[আরবীতে সুন্দর ইসলামী নাম রাখুন (স.স.)]