চন্দ্র দিয়ে মাস এবং সূর্য দিয়ে দিন গণনা : মহান আল্লাহর এক অনন্য বিধান

আল্লাহ বলেন,فَالِقُ الْإِصْبَاحِ وَجَعَلَ اللَّيْلَ سَكَنًا وَالشَّمْسَ وَالْقَمَرَ حُسْبَانًا ذَلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ، ‘তিনি প্রভাতরশ্মির উন্মেষকারী। তিনি রাত্রিকে বিশ্রামকাল এবং সূর্য ও চন্দ্রকে সময় নিরূপক হিসাবে নির্ধারণ করেছেন। এটি হ’ল মহাপরাক্রান্ত ও মহাজ্ঞানী (আল্লাহর) নির্ধারণ’ (আন‘আম ৬/৯৬)

আমরা দুই ধরনের সময়ের ব্যবহার করি। এক. সৌর সময়, ২. চন্দ্র সময়। উভয়েরই ১২টি করে মাস বিদ্যমান রয়েছে। এখন প্রশ্ন হ’ল- আল্লাহ তা‘আলা কেন দু’টি সময় নির্ধারণ করলেন? সূর্য ও চন্দ্র দ্বারা কিভাবে সময় নির্ণয় করা হয়? আমরা যদি ইসলামের বিধানের দিকে লক্ষ্য করি তবে দেখব যে, আল্লাহ তা‘আলা দৈনন্দিন ইবাদতগুলোকে সম্পর্কিত করেছেন সূর্যের সাথে এবং বাৎসরিক ইবাদতসমূহকে সম্পর্কিত করেছেন চন্দ্রের সাথে। আমরা আল্লাহ তা‘আলার এই সময় নির্ধারণ হ’তে বুঝতে পারি যে, তিনি সূর্যকে পূর্ণদিন হিসাব করার জন্য নির্ধারণ করেছেন এবং চন্দ্রকে পূর্ণ মাস এবং বছর হিসাব করার জন্য নির্ধারণ করেছেন। আমরা আকাশে সূর্যের অবস্থান দেখে কয়টা বাজে তা বুঝতে পারি এবং রাতের বেলা আকাশে চন্দ্রের আকার দেখে বুঝতে পারি আজ মাসের কত তারিখ।

কেন বারো মাসে এক বছর হিসাব করা হয়?

আল্লাহ বলেন,إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُورِ عِنْدَ اللهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِي كِتَابِ اللهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ مِنْهَا أَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ذَلِكَ الدِّينُ الْقَيِّمُ، ‘নিশ্চয়ই আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টির প্রথম দিন থেকেই আল্লাহর বিধানে মাসসমূহের গণনা হ’ল বারোটি। যার মধ্যে চারটি মাস হ’ল ‘হারাম’ (মহা সম্মানিত)। এটিই হ’ল প্রতিষ্ঠিত বিধান’ (তওবা ৯/৩৬)

উক্ত আয়াতে আল্লাহ তা‘আলা জানিয়ে দিয়েছেন যে, সৃষ্টির শুরু হ’তে মাস হ’ল বারটি। আমরা বিজ্ঞানীদের গবেষণা হ’তে জানতে পারি যে, যখন পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে একবার ঘুরে আসে তখন চাঁদ পৃথিবীর চারিদিকে ১২বার প্রদক্ষিণ করে।

এখন প্রশ্ন হ’ল মাস এবং বছর গণনার জন্য কোন্টি বৈজ্ঞানিকভাবে বেশী উপযোগী? দিনের হিসাব করার জন্য বিজ্ঞানীদের প্রদত্ত তথ্য এবং ইসলামের নিয়ম একই। এখন আমরা দেখব বছর গণনার জন্য কোন্টি উপযোগী? পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে একবার ঘুরে আসতে ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা ৯ মিনিট সময় লাগে। মূলতঃ চন্দ্র ১২ মাসের উপর ভিত্তি করে সৌর ক্যলেন্ডারে ১২টি মাস নির্ধারণ করা হয় এবং প্রতিটি মাস ৩১ বা ৩০দিন নির্ধারণ করা হয় ফেব্রুয়ারী ছাড়া। পৃথিবীর আবর্তনকালের সাথে বছর গণনা ঠিক রাখার জন্য ফেব্রুয়ারী ২৮ দিনে মাস নির্ধারণ করা হয় এবং চার বছর অন্তর অন্তর লিপইয়ার বা ২৯ দিনে ফেব্রুয়ারী মাস গণনা করা হয়। এই ক্যালেন্ডারকে জুলিয়ান ক্যালেন্ডারও বলা হয়।[1] অর্থাৎ সূর্য দিয়ে দিন হিসাব করা প্রাকৃতিক হ’লেও মাস বা বছরের হিসাব প্রাকৃতিক নয়। অর্থাৎ সূর্যের মধ্যে এমন কোন আলামত নেই যার দ্বারা মাস গণনা করা যায়। সৃষ্টিগতভাবে সূর্যের মধ্যে কেবল দিন হিসাব করার আলামত বিদ্যমান আছে। সুর্যের সাহায্যে মাস হিসাব করার যে নিয়ম চালু আছে তা পৃথিবীর মানুষদের নিজেদের তৈরী করা।

অপরদিকে চন্দ্র দ্বারা যে মাস হিসাব করা হয় তাহ’ল প্রাকৃতিক। কারণ চাঁদের আকার মাসের ১ তারিখ হ’তে ২৯ বা ৩০ তারিখ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে পরিবর্তিত হয়। অর্থাৎ আমরা আকাশে চাঁদের আকার দেখে বলে দিতে পারি যে, আজ মাসের কত তারিখ। যেহেতু পৃথিবীর সূর্যের চারিদিকে একবার আবর্তনের সময় চন্দ্র নিজ অক্ষের উপর ১২ বার আবর্তন করে তাই চন্দ্র মাস হ’ল বারটি। পৃথিবীর চারিদিকে চাঁদের একবার আবর্তন করতে ২৭.৩ দিন সময় লাগে। কিন্তু একটি নতুন চাঁদ হ’তে অপর নতুন চাঁদ দেখা পর্যন্ত ২৯ বা ৩০ দিন সময় লাগে। সৃষ্টির শুরু হ’তে চন্দ্র হ’ল মাস নির্ধারক এবং সূর্য হ’ল দিন নির্ধারক। আল্লাহ তা‘আলা এভাবেই সূর্য এবং চন্দ্রকে সময় নির্ধারক হিসাবে নির্ধারণ করেছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় যে, আমরা পদ্ধতি আল্লাহ তা‘আলা প্রদত্ত সময় গণনার পদ্ধতি বাদ দিয়ে সূর্য, চন্দ্র, গ্রহ এবং বিভিন্ন দেব-দেবীর উপসানা করার জন্য নির্ধারিত সৌর-বছরকে মাস গণনার জন্য নির্ধারন করে নিয়েছি।

সূর্যের রয়েছে নিজস্ব আলো এবং চাঁদের প্রতিফলিত আলো :

আল্লাহ বলেন,هُوَ الَّذِي جَعَلَ الشَّمْسَ ضِيَاءً وَالْقَمَرَ نُورًا وَقَدَّرَهُ مَنَازِلَ لِتَعْلَمُوا عَدَدَ السِّنِينَ وَالْحِسَابَ مَا خَلَقَ اللهُ ذَلِكَ إِلَّا بِالْحَقِّ يُفَصِّلُ الْآيَاتِ لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ، ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি সূর্যকে করেছেন কিরণময় ও চন্দ্রকে করেছেন জ্যোতির্ময় এবং এর গতির জন্য নির্ধারণ করেছেন কক্ষ সমূহ। যাতে তোমরা বছরের গণনা ও সময়ের হিসাব জানতে পার। আল্লাহ এগুলিকে সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে। তিনি নিদর্শন সমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করেন বিজ্ঞ সম্প্রদায়ের জন্য’ (ইউনুস ১০/৫)

তিনি আরো বলেন, وَجَعَلَ الْقَمَرَ فِيهِنَّ نُورًا وَجَعَلَ الشَّمْسَ سِرَاجًا، ‘আর সেগুলির মধ্যে চন্দ্রকে স্থাপন করেছেন জ্যোতি রূপে ও সূর্যকে প্রদীপ রূপে’ (নুহ ৭১/১৬)

খ্রীষ্টপূর্ব ৫০০-এ গ্রীক দার্শনিক এনাক্সাগোরাস দাবী করেন যে, চাঁদের কোন নিজস্ব আলো নেই এবং তিনি আরো দাবী করেন যে, চাঁদের আলো হ’ল সূর্যের প্রতিফলিত আলো। যেহেতু তিনি কোন প্রমাণ পেশ করতে পারেননি তাই এর দাবী তখন গৃহীত হয়নি। অপরদিকে বাইবেলে বর্ণিত হয়েছে যে, ‘ঈশ্বর দুই ধরনের আলো সৃষ্টি করেছেন একটি দিনের বেলা কার্যরত থাকে, অন্যটি রাতের বেলা’।[2] অর্থাৎ বাইবেল সূর্য এবং চন্দ্রকে দু’টি ভিন্ন আলো বলে উল্লেখ করেছে।

অপরদিকে আল-কুরআনে বর্ণিত হয়েছে সূর্য হ’ল ضِيَآءً (এমন বস্ত, যা আলো উতপন্ন করে)। অন্য আয়াতে বলা হয়েছে سِرَاجًا অর্থ প্রদীপ অর্থাৎ যা আলো তৈরী করে। আর চাঁদ হ’লنُوْرًا (এমন বস্ত্ত, যাকে আলোকিত করা হয়েছে)। কোন বস্ত্তকে আলোকময় তখনই বলা হয় যখন এর উপর আলো এসে পড়ে। তাই চাঁদকে আলোকময় এ কারণেই বলা হয় যে, চাঁদের উপর সূর্য হ’তে আলো এসে পড়ে।

চাঁদ ও সূর্য নিজস্ব কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান :

আল্লাহ বলেন,وَهُوَ الَّذِي خَلَقَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ وَالشَّمْسَ وَالْقَمَرَ كُلٌّ فِي فَلَكٍ يَسْبَحُونَ، ‘তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। প্রত্যেকেই আকাশে (নিজ নিজ কক্ষ পথে) সন্তরণশীল’ (আম্বিয়া ২১/৩৩)

১৬১২ সালে বিজ্ঞানী গ্যলিলিও এক গবেষণায় বলেন যে, সূর্য তার নিজস্ব অক্ষে আবর্তনরত।[3] অর্থাৎ আল-কুরআনে সূর্য এবং চাঁদের নিজ কক্ষে আবর্তন সম্পর্কে আয়াত নাযিল হওয়ার বহু পরে বিজ্ঞানীরা এই তথ্য জানতে পেরেছেন।

সূর্য হ’ল ছায়া সম্প্রসারক :

আল্লাহ বলেন,أَلَمْ تَرَ إِلَى رَبِّكَ كَيْفَ مَدَّ الظِّلَّ وَلَوْ شَاءَ لَجَعَلَهُ سَاكِنًا ثُمَّ جَعَلْنَا الشَّمْسَ عَلَيْهِ دَلِيلًا، ‘তুমি কি তোমার প্রতিপালককে দেখনা কিভাবে তিনি ছায়াকে প্রসারিত করেন? তিনি চাইলে এটাকে স্থির রাখতে পারতেন। অতঃপর আমরা সূর্যকে করেছি এর প্রমাণ স্বরূপ’ (ফুরক্বান ২৫/৪৫)

ছায়া হ’ল মূলতঃ কোন বস্ত্ত যতটুকু আলোকে যেতে বাধা দেয় তততুকু অংশের অন্ধকার অঞ্চল। বস্ত্ত যত বেশী আলোকে বাধা দিবে ছায়া তত দীর্ঘ হবে। আমরা রাতের বেলা আকাশে যে অন্ধকার দেখতে পাই তা মূলতঃ পৃথিবীর ছায়া। সূর্য যত আমাদের মাথার উপরে উঠবে আমাদের শরীর আলোকে তত কম বাধা দিবে ফলে ছায়ার দৈর্ঘ্য তত ছোট হবে। সূর্য মাথার উপর থেকে যত দূরে সরে যাবে ছায়া তত দীর্ঘ হবে।

নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রের ধারণা :

আল্লাহ বলেন,لَا الشَّمْسُ يَنْبَغِي لَهَا أَنْ تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَلَا اللَّيْلُ سَابِقُ النَّهَارِ وَكُلٌّ فِي فَلَكٍ يَسْبَحُونَ، ‘সূর্যের পক্ষে সম্ভব নয় চন্দ্রের নাগাল পাওয়া এবং রাত্রির পক্ষে সম্ভব নয় দিবসকে অতিক্রম করা। বরং প্রতিটিই স্ব স্ব কক্ষপথে সন্তরণ করে’ (ইয়াসীন ৩৬/৪০)

উক্ত আয়াত থেকে জানা যায় যে, সূর্যের পক্ষে চাঁদকে কখনো ধরে ফেলা বা গ্রাস করে ফেলা সম্ভব নয়। আল-কুরআনের এই আয়াত হ’তে নিউটনের মহাকর্ষ বলের সূত্রের ধারণা পাওয়া যায়। ১৬৮৭ সালে প্রকাশিত উক্ত সূত্রে বলা হয়ঃ মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্ত্তকণা একে অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে এবং এই বল বস্ত্তদ্বয়ের ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং তাদের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক এবং এই বল বস্ত্তদ্বয়ের সংযোগ সরলরেখা বরাবর ক্রিয়া করে।[4] সূর্যের ভর পৃথিবীর তুলনায় বহুগুণ বেশী কিন্তু পৃথিবী হ’তে চাঁদের দূরত্বের তুলনায় সূর্য হ’তে চাঁদের দূরত্ব অনেক বেশী হওয়াতে চাঁদের উপর সূর্যের আকর্ষণ বলের তুলনায় পৃথিবীর আকর্ষণ বল বেশী হয়। তাই সূর্য চাঁদকে আকর্ষণ করে নিজের দিকে টেনে নিতে পারে না। এই কারণেই সূর্য কখনো চাঁদের নাগাল পাবে না বা গ্রাস করতে পারবে না।

সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের সময় ছালাত নিষিদ্ধ হওয়ার বৈজ্ঞানিক কারণ :

ইবনু ওমর (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) বলেছেন,لاَ تَحَرَّوْا بِصَلاَتِكُمْ طُلُوعَ الشَّمْسِ وَلاَ غُرُوبَهَا، ‘তোমরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় ছালাত আদায়ের ইচ্ছা করো না’।[5]

প্রশ্ন- হ’ল সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় ছালাত আদায় করা কেন নিষিদ্ধ করা হ’ল? আমরা এর বৈজ্ঞানিক কারণ খুঁজতে গিয়ে পেয়েছি যে, সূর্যালোকে এবং অন্ধকারে মানুষের মস্তিষ্কে দুই ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়। সূর্যালোকে সেরেটোনিন নামক হরমোন যা মানুষের মেজায গঠন, ব্যক্তিকে শান্ত এবং কোন কিছুতে মনোনিবেশ করতে সহায়তা করে। অপরদিকে অন্ধকারে মেলাটোনিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়, যা ঘুমে সাহায্য করে।[6] সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয়ের সময় সূর্যের ডিস্ক একেবারে ভূমির সমান্তরালে থাকে। সূর্যের কিরণও ভূমির সমান্তরালে থাকে এবং ঐ সময় সূর্যের কিরণ অপর্যাপ্ত থাকে। ঐ সময় যখন ছালাত আদায় করা হয় তখন রুকূ এবং সিজদাহ করার সময় সূর্যের কিরণ সরাসরি মানুষের মস্তিষ্কে গিয়ে পড়ে। এর ফলে সেরেটোনিন নামক হরমোন উৎপন্ন হয়, কিন্তু অপর্যাপ্ত আলোর কারণে সেরেটোনিনের মাত্রা কম থাকে যা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। গবেষণায় দেখা গেছে যে, সেরেটোনিনের মাত্রা কম হ’লে মানসিক বিষণ্ণতা বৃদ্ধি পায়। ফলে হতাশা, দুর্বলতা এমনকি আত্মহত্যার প্রবণতাও বৃদ্ধি পায়।

অতএব আল্লাহ তা‘আলা অবশ্যই জানেন তাঁর বান্দাদের জন্য কোন সময়টা ইবাদত করার জন্য উপযোগী। তাই তিনি সর্বশেষ রাসূল মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর মাধ্যমে সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয়ের সময় ছালাত নিষিদ্ধ করেছেন।


[1]. Solar Calendar, Encyclopedia Britannica.

[2]. বাইবেল, জেনেসিস, ১:১৬।

[3]. 'Discoveries and Opinions of Galileo',Doubleday, 1957.

[4]. উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থ বিজ্ঞান, ১ম পত্র, ৬ষ্ঠ অধ্যায়।

[5]. বুখারী হা/৫৮২।

[6]. Timothy J. Legg, PhD, PsyD By Rachel Nall, MSN, CRNA Updated on April 1, 2019.






বিষয়সমূহ: বিবিধ
ঘুমের কতিপয় সুন্নাতী পদ্ধতি ও আধুনিক বিজ্ঞান - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
পৃথিবীতে মানুষের আগমন নিয়ে আল-কুরআনের পথে বিজ্ঞান - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
সূর্যের চারিদিকে গ্রহের সুশৃংখল গঠন - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
আসমান ও যমীনের মাঝে বিদ্যমান পরিমাপ সমূহ - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
রক্ত ও মৃত জন্তুর গোশত ভক্ষণ হারাম হওয়ার বৈজ্ঞানিক কারণ - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
আসমান হ’তে লোহা নাযিলের বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও বৃষ্টির পানির উপকারিতা - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
চন্দ্র দিয়ে মাস এবং সূর্য দিয়ে দিন গণনা : মহান আল্লাহর এক অনন্য বিধান - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
ভাষা জ্ঞান মানবজাতির জন্য আল্লাহর অনন্য নিদর্শন - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
আছহাবে কাহফের ঘটনায় বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
কুরআন বলছে আসমানে কোন ফাটল নেই; বিজ্ঞান কি বলে? - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
মানুষ কি কৃত্রিম বৃষ্টি (ক্লাউড সিডিং) ঘটাতে সক্ষম? - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
আল-কুরআনে কার্বন, নাইট্রোজেন, ফসফরাস এবং পানি ও সূর্যের তরঙ্গচক্র - ইঞ্জিনিয়ার আসিফুল ইসলাম চৌধুরী
আরও
আরও
.