পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে সার্বিক জীবন গঠনের বজ্রকঠিন শপথ নিয়ে ১৯৭৮ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারী ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর যাত্রা শুরু হয়। সংগঠনের ১ম দফা কর্মসূচী তাবলীগের কাজ জাতীয় পর্যায়ে শুরু হয় ১৯৮০ সালে। এ বছরের ৫ ও ৬ই এপ্রিল ঢাকা জেলা ক্রীড়া পরিষদ মিলানায়তনে সংগঠনের জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর জাতীয় পর্যায়ে দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ আঞ্জাম দেওয়ার জন্য ১৯৯১ সাল থেকে নিয়মিত বার্ষিক তাবলীগী ইজতেমা রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। আমি প্রত্যেকটি ইজতেমাতে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে আমন্ত্রিত অতিথিগণের ভাষণ শুনেছি খুব নিকট থেকে। প্রথম দিকে বিদেশী মেহমানগণ ইজতেমায় আসতেন। তাঁরা জ্ঞানগর্ভ ভাষণ দিতেন। উপস্থিত শ্রোতাদের ঈমান-আক্বীদা ও আমল সংশোধনে তাঁদের বক্তৃতা নিয়ামক হিসাবে কাজ করত। তাঁদের ভাষণে এদেশের তাওহীদী জনতা নিজেদের ঈমানী চেতনাকে শাণিত করে নিত। নিজেদের আমলকে পরিশুদ্ধ করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা নিয়ে ফিরে যেত।

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়রের দাদা ম্যাজিষ্ট্রেট আব্দুছ ছামাদ ছাহেব আজিবন ইজতেমায় উপস্থিত থাকতেন। তিনি ইজতেমায় লক্ষ তাওহীদী জনতার স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি দেখে বলতেন, ১৯৪৯ সালে আল্লামা আব্দুল্লাহেল কাফী আল-কোরায়শী নওদাপাড়ায় জাতীয় সম্মেলন করে নওদাপাড়াকে উজ্জ্বল করে গেছেন। তাঁর ভাতিজা জমঈয়ত সভাপতি ড. আব্দুল বারী দীর্ঘ ৩৭ বছর রাজশাহীতে বসবাস করলেও নওদাপাড়া বা রাজশাহীতে আহলেহাদীছের কোন নিদর্শন দেখাতে পারেননি। অথচ ড. আসাদুল্লাহ আল-গালিব সুদূর সাতক্ষীরা থেকে এসে কাফী ছাহেবের স্মৃতিবিজড়িত নওদাপাড়াকে আহলেহাদীছের মারকাযে পরিণত করেছেন। তাই বড় ডক্টরের চেয়ে ছোট ডক্টরকে সর্বাধিক স্নেহ করি, সম্মান করি, ভালবাসি।

১৯৯১ সালের ইজতেমার ২য় দিন ছালাতুল আছরের পর নওদাপাড়া থেকে একটি মিছিল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে সংগঠনের পক্ষ থেকে ৪ দফা দাবী সম্বলিত স্মারকলিপি রাজশাহী জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সরকারের নিকট পেশ করে। মিছিলটি ছিল সাত কিলোমিটার লম্বা। এতে শ্লোগান ছিল ‘কুরআন-হাদীছ ছাড়া অন্যকিছু মানি না, মানবো না’; ‘মুক্তির একই পথ দাওয়াত ও জিহাদ’। বিশাল এই মিছিল দেখে সেদিন স্থানীয় দোকানদাররা হাত নেড়ে মিছিলকে অভিনন্দন জানিয়েছিল এবং মারহাবা ধ্বনি দিয়ে উৎসাহিত করেছিল। মিছিলটি সিএন্ডবি মোড় থেকে লক্ষ্মীপুর হয়ে গ্রেটার রোড ধরে নওদাপাড়ায় আসতে রাত প্রায় সাড়ে ৮-টা বেজেছিল।

১৯৯৩ সালের ১ ও ২ এপ্রিল রোজ বৃহস্পতি ও শুক্রবার যুবসংঘের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ৩য় বার্ষিক তাবলীগী ইজতেমা। এ ইজতেমায় বিশাল জনতার ঢল দেখে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের তৎকালীন মাননীয় মেয়র মীযানুর রহমান মিনু বলেছিলেন, ‘আমি অনেক সংগঠনের সাংগঠনিক তৎপরতা দেখেছি, তবে নিঃসন্দেহে আহলেহাদীছ আন্দোলন বিরাট সম্ভাবনাময় একটি সংগঠন। এভাবে কাজ করতে থাকলে একদিন হয়তবা এদেশের শাসনভার আপনাদের হাতেই ন্যাস্ত হবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস’।

এবারের ইজতেমায় প্রথম বারের মত শরী‘আত সম্মত সুনিয়ন্ত্রিত পৃথক মহিলা প্যান্ডেলে দেশের বিভিন্ন যেলা থেকে আগত আন্দোলন প্রিয়া মা-বোনদের বসার ব্যবস্থা করা হয়। এ ইজতেমায় উপস্থিত আমীরে জামা‘আতের পি-এইচ.ডি থিসিসের পরীক্ষক চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যায়ের শিক্ষক ডঃ মুঈন উদ্দীন খান বলেছিলেন, ‘আহলেহাদীছ আন্দোলনের উপর লিখিত ডক্টরেট থিসিসের পরিক্ষক হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছি বটে, কিন্তু বাস্তবে আহলেহাদীছ পদ্ধতিতে ইসলামের বিভিন্ন আরকান-আহকাম পালন করা সম্ভব একথা আমার মাযহাবী ধারণা মতে বিশ্বাসী ছিলাম না। আজকের এই সমাবেশে যোগদান করে আমার মনের মণিকোঠার যে ধারণাটি বদ্ধমূল ছিল তা পাল্টে গেল। ক্বিয়ামতের প্রাক্কাল পর্যন্ত আহলেহাদীছ আক্বীদায় মানুষের সার্বিক জীবন পরিচালনা সম্ভব তা আজকে ছালাতে পায়ে পা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আদায় করে বাস্তব প্রশিক্ষণ পেলাম।

১৯৯৬ সালের ইজতেমা দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ২য় দিনের কর্মসূচী জুম‘আর ছালাতের পূর্বেই শেষ করতে হয়।

১৯৯৭ সালের ইজতেমায়  আমীরে জামা‘আতের অকৃত্রিম বন্ধু ‘আন্দোলন’-এর পরম হিতৈশী আব্দুল মতীন সালাফী প্রায় ৭ বৎসর ৫ মাস ২৬ দিন পর যোগদান করেন। তিনি জমঈয়তে আহলেহাদীসের সভাপতি ডঃ আব্দুল বারী সাহেবের শ্যেন দৃষ্টিতে পড়ে মাত্র ৩ ঘণ্টার নোটিশে চোখের পানি ফেলে বাংলাদেশ ছেড়ে নিজ দেশ ভারতে ফিরে যেতে বাধ্য হন। তার উপস্থিতিতে আমীরে জামা‘আত সহ ইজতেমায় আগত বিপুল জনতা আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন।

এই ইজতেমায় মুহতারাম আমীরে জামা‘আত কর্তৃক লিখিত ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন : উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ; দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষিত সহ’ ডক্টরেট থিসিসের সুপারভাইজার প্রফেসর এ. কে. এম. ইয়াকুব আলীকে ইজতেমা কমিটির পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়। যাতে ছিল শেরোয়ানী, টুপি, লাঠি ও এক সেট বই। ‘আন্দোলন’-এর পক্ষ থেকে আব্দুছ ছামাদ সালাফী, পাকিস্তানের পক্ষ থেকে শায়খ আব্দুল্লাহ নাছের রহমানী, ভারতের পক্ষ থেকে আব্দুল মতীন সালাফী ও আব্দুল ওয়াহাব খিলজী এবং নেপালের পক্ষ থেকে আব্দুল্লাহ মাদানী কর্তৃক এই সম্মাননা প্রদান করা হয়েছিল। এই সম্মাননা প্রকৃতপক্ষে সার্ক জামা‘আতে আহলেহাদীছের পক্ষ থেকে প্রদত্ত হ’ল বলে আমীরে জামা‘আত বিবৃতি দিয়েছিলেন।

১ হ’তে ৫ ফেব্রুয়ারী’৯৮ ভোলায় তাফসীর মাহফিলে আমীরে জামা‘আত সহ অন্যান্য নেতৃতবৃন্দের যোগদান, ৯-১১ ফেব্রুয়ারী যুবসংঘের তিন দিনব্যাপী কর্মী সম্মেলন, ২৭ ফেব্রুয়ারী রাজশাহী যেলা সম্মেলন দেশের দক্ষিণাঞ্চল সহ সারাদেশে ভয়াবহ বন্যার কারণে ১৯৯৮ সালে তাবলীগী ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়নি।

২০০৩ সালের ১৩ ও ১৪ মার্চ রাজশাহী ট্রাক টার্মিনালে অনুষ্ঠিত ২দিনব্যাপী তাবলীগী ইজতেমায় ২০জন পুরুষ ও অসংখ্য মহিলা আমীরে জামা‘আতের নিকট বায়‘আত গ্রহণ করেন এবং আহলেহাদীছ আক্বীদায় জীবন গড়ার শপথ নেন।

১ ও ২ এপ্রিল’০৩ ট্রাক টার্মিনালে অনুষ্ঠিত ১৪তম বার্ষিক তাবলীগী ইজতেমায় ফরিদপুরের আটরশির পীরের বড় খাদেমের পুত্র জনাব আব্দুছ ছামাদ সহ ৩০জন ভাই কুরআন ও ছহীহ হাদীছের আলোকে জীবন গড়ার শপথ নিয়ে আমীরে জামা‘আতের হাতে বায়‘আত গ্রহণ করেন এবং দলনেতা ভাষণ প্রদান করেন।

২০০৫ সালের ইজতেমা ২৪-২৫ ফেব্রুয়ারী রাজশাহী ট্রাক টার্মিনালে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তৎকালীন জোট সরকারের নীল নকশা অনুযায়ী ইজতেমা অনুষ্ঠানের মাত্র ৩দিন পূর্বে মিথ্যা অভিযোগে মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব, নায়েবে আমীর শায়খ আব্দুছ ছামাদ সালাফী, সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা নূরুল ইসলাম ও যুবসংঘের তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক এ.এস.এম. আযীযুল্লাহকে ১৫৪ ধারায় গ্রেফতার করা হয় এবং পরদিন তাদেরকে বিভিন্ন জেলায় পূর্বে দায়েরকৃত ১১টি মামলায় আসামী করা হয়। পুলিশ বাহিনী দিয়ে ইজতেমা প্যান্ডেল ভেঙ্গে দেয়া হয়।

১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারী’০৬ বৃহস্পতি ও শুক্রবার রাজশাহী ট্রাক টার্মিনালে ‘আন্দেলন’-এর ভারপ্রাপ্ত আমীর ডঃ মুছলেহুদ্দীনের সভাপতিত্বে তাবলীগী ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। মুহতারাম আমীরে জামা‘আত সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মুক্তির দাবীতে ও ২০০৫ সালের ইজতেমা না হওয়ায় লক্ষ জনতার আগমন নওদপাড়ার বিভিন্ন এলাকা কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।

এ ইজতেমায় আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এএইচএম খায়রুযযামান লিটন এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জনাব মিজানুর রহমান মিনু (এম.পি) উপস্থিত হয়ে সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন।

২০০৭ সালের তাবলীগী ইজতেমা ১ ও ২ মার্চ রাজশাহী ট্রাক টার্মিনালে সদ্য কারামুক্ত  ‘আন্দোলন’-এর ভারপ্রাপ্ত আমীর শায়খ আব্দুছ ছামাদ সালাফীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এবারের প্রতিকূল আবহাওয়ায় প্যান্ডেল ক্ষতিগ্রস্ত হয় ও বৃষ্টিতে মাঠ ভিজে যায়। ফলে ১ম দিন রাত ১১-টার সময় ইজতেমা কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এবারের ইজতেমায় মানুষের কষ্ট ছিল বর্ণনাতীত। বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট ও প্যান্ডেল ভিজে যাওয়ায় মানুষের নিরাপদ কোন স্থানে বসার সুযোগ ছিল না। ফলে সারারাত প্রচন্ড শীতে সীমাহীন কষ্ট করে পরদিন সকালে সকলে বাড়ী ফিরে যায়।

২০০৮ সালের ইজতেমা ২৮ ও ২৯ ফেব্রুয়ারী রাজশাহী মহানগরীর উপকণ্ঠে নওদাপাড়াস্থ মহিলা সালাফিয়া মাদরাসা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়। এই ইজতেমায় প্রত্যেক বক্তা নির্ধারিত বিষয়ে আলোচনান্তে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি আমীরে জামা‘আতের মুক্তির জোর দাবী জানান।

২০০৯ সালের তাবলীগী ইজতেমা ১২ ও ১৩ ফেব্রুয়ারী তারিখে দীর্ঘ প্রায় সাড়ে ৩ বছর কারোভোগের পর আমীরে জামা‘আতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিকূল আবহাওয়াকে উপেক্ষা করে খোলা আকাশের নীচে দাড়িয়ে এমনকি ট্রাক টার্মিনালে স্থান না পেয়ে আশে-পাশে, রোডে দাঁড়িয়ে হাযার হাযার শ্রোতা বক্তব্য শ্রবণ করেন।

এই ইজতেমায় ফেরার পথে সাতক্ষীরা থেকে আসা ৭০টি বাসের মধ্যে ৫৬নং বাসটি পুঠিয়া থানার ঝলমলিয়া নামক স্থানে ঘন কুয়াসার কারণে বিপরীত দিক থেকে ধেয়ে আসা একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় পতিত হয়। ঘটনাস্থলেই নিহত হন বাসের চালক এবং সাতক্ষীরার মুযাফফর ঢালী ও তার স্ত্রী বেগম রাবেয়া। ইন্না লিল্লা-হে ওয়া ইন্না ইলায়হে রাজেঊন। সংবাদ পেয়ে আমীরে জামা‘আতসহ নেতৃবৃন্দ ঘটনাস্থলে পৌঁছেন। তারপর আহতদের পুঠিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে এনে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। নিহতদের জানাযা শেষে সাতক্ষীরায় পাঠানো হয়। আহতদেরকে মাসব্যাপী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সেবাদান করেন ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’-এর কর্মীরা ও নওদাপাড়া মাদরাসার ছাত্ররা। তাদের আন্তরিক সেবাদানে আহত সকলে যারপর নাই মুগ্ধ হন।

২০১০ সালের তাবলীগী ইজতেমা ১ ও ২ এপ্রিল গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাবদাহের মধ্যে লাখো জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে নওদাপাড়া ট্রাক টার্মিনালে অনুষ্ঠিত হয়।

এ ইজতেমায় ২য় দিন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জনাব এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মুছল্লীদের সঙ্গে প্যান্ডেলে এসে জুম‘আর ছালাত আদায় করেন এবং ছালাত শেষ নাতিদীর্ঘ ভাষণ প্রদান করেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন যে, আগামী বছর থেকে প্রশাসনিক জটিলতা নিরসন কল্পে এহেন মহতী সম্মেলন গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাপদাহে না হয়ে ফেব্রুয়ারীর শেষ সপ্তাহে অথবা মার্চের ১ম সপ্তাহের মধ্যে যাতে সম্পন্ন হয় তার ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

তাবলীগী ইজতেমায় প্রতি বছর জনগণের উপস্থিতি বেড়েই চলেছে। এখানে এসে মানুষ ছহীহ ঈমান-আক্বীদা ও সঠিক আমলের দীক্ষা নিয়ে এলাকায় ফিরে যায়। তাই তাবলীগী ইজতেমা দ্বীন প্রচারের একটি অন্যতম মাধ্যম। ইজতেমাতে এসে আমি যে দ্বীনী জ্ঞান হাছিল করি এটা আমার পরকালের পাথেয় হবে বলে আমি মনে করি।

মুহাম্মাদ আব্দুল খালেক

ঝিনা, উপরবিল্লী, তানোর, রাজশাহী।






তাবলীগী ইজতেমা ২০১৮ : টুকরো স্মৃতি - মুহাম্মাদ বেলাল বিন ক্বাসেম
প্রফেসর ড. মুঈনুদ্দীন আহমাদ খান : কিছু স্মৃতি - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
তাবলীগী ইজতেমা ২০০৫ : প্রসঙ্গ কথা - শামসুল আলম
তাবলীগী ইজতেমার সেই রজনী! - শামসুল আলম
জেল-যুলুমের ইতিহাস (৩য় কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
জেল-যুলুমের ইতিহাস - ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
আমীনুলের কিছু স্মৃতি - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
শফীকুলের সাথে কিছু স্মৃতি - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
জেল-যুলুমের ইতিহাস (২য় কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
স্মৃতির দর্পণে আমীনুল ভাই - ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
দায়িত্বশীলতা ও আদর্শিকতার এক মূর্ত প্রতীক - ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিব
ইসলামী জাগরণীর প্রাণভোমরা শফীকুল ইসলামের ইন্তেকালে স্মৃতি রোমন্থন - মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম প্রধান
আরও
আরও
.