১. সাঈদ বিন জুবায়ের (রহঃ) বলেন, اَلْخَشْيَةُ هِيَ الَّتِي تَحُولُ بَيْنَكَ وَبَيْنَ مَعْصِيَةِ اللهِ عَزَّ وَجَلَّ ‘আল্লাহভীতি হ’ল, যা তোমার ও তোমার প্রভুর অবাধ্যতার মাঝে বাধা সৃষ্টি করে’।[1]

২. হাসান বাছরী (রহঃ) বলেন, اَلْمُؤْمِنُ كَالْغَرِيبِ لاَ يَجْزَعُ مِنْ ذُلِّهَا، وَلاَ يُنَافِسُ فِي عِزِّهَا، لَهُ شَأْنٌ، وَلِلنَّاسِ شَأْنٌ- وَجِّهُوا هَذِهِ الْفُضُولَ حَيْثُ وَجَّهَهَا اللهُ ‘মুমিন অপরিচিতের ন্যায়। দুনিয়াবী কোন লাঞ্ছনায় সে উৎকণ্ঠিত হয় না। আবার মর্যাদার অন্বেষায় সে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয় না। কেননা তার যেমন মর্যাদা রয়েছে, মানুষের তেমনি মর্যাদা রয়েছে। অতএব দুনিয়াবী এসব অনর্থক বিষয় পরিত্যাগ করে আল্লাহর পথে অভিমুখী হও।[2]

৩. আম্মার বিন ইয়াসির (রাঃ) বলেন, كَفَى بِالْمَوْتِ وَاعِظًا، وَكَفَى بِالْيَقِينِ غِنًى، وَكَفَى بِالْعِبَادَةِ شُغُلاً ‘মানুষের জন্য উপদেশদাতা হিসাবে মৃত্যুই যথেষ্ট, প্রাচুর্যের জন্য দৃঢ় বিশ্বাসই যথেষ্ট এবং ইবাদতের জন্য একনিষ্ঠতাই যথেষ্ট’।[3]

৪. আবুদ্দারদা (রাঃ) বলেন, مَا أَكْثَرَ عَبْدٌ ذِكْرَ الْمَوْتِ إلاَّ قَلَّ فَرَحُهُ وَقَلَّ حَسَدُهُ ‘বান্দা মৃত্যুকে যত বেশী স্মরণ করবে, তার উৎফুল­তা ও প্রতিহিংসা তত বেশী হ্রাস পাবে’।[4]

৫. ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, اَلْبِرُّ شَيْءٌ هَيِّنٌ، وَجْهٌ طَلِيقٌ، وَكَلاَمٌ لَيِّنٌ ‘সৎকর্ম হ’ল খুবই সহজ বস্ত্ত। সুপ্রসন্ন চেহারা ও নম্র ভাষা’।[5]

৬. সুফিয়ান ছাওরী (রহঃ) বলেন, لاَ يَأْمُرُ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَى عَنِ الْمُنْكَرِ إِلاَّ مَنْ كَانَ فِيهِ خِصَالٌ ثَلاَثٌ: رَفِيقٌ بِمَا يَأْمُرُ، رَفِيقٌ بِمَا يَنْهَى، عَدْلٌ بِمَا يَأْمُرُ، عَدْلٌ بِمَا يَنْهَى، عَالِمٌ بِمَا يَأْمُرُ، عَالِمٌ بِمَا يَنْهَى ‘যার মধ্যে তিনটি বৈশিষ্ট্য নেই সে যেন ন্যায়ের আদেশ ও অন্যায় থেকে নিষেধ না করে। (১) আদেশ-নিষেধের ব্যাপারে কোমল হওয়া (২) ন্যায়পরায়ণ হওয়া এবং (৩) এ ব্যাপারে পূর্ণ জ্ঞান থাকা’।[6]

৭. আলী ইবনুল মাদীনী (রহঃ) বলেন, আমি ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহঃ)-কে কিছু উপদেশ দিতে বললে তিনি বললেন, اجْعَلِ التَّقْوَى زَادَكَ، وانْصُبِ الآخِرَةَ أَمَامَكَ ‘তুমি তাক্বওয়াকে সম্বল হিসাবে গ্রহণ কর এবং আখেরাতকে তোমার সম্মুখে স্থাপন কর’।[7]

৮. ইবরাহীম বিন শায়বান (রহঃ) বলেন,الشَّرْفُ فِي التَّوَاضُعِ وَالْعِزُّ فِي التَّقْوَى وَالْحُرِّيَّةُ فِي القَنَاعَةِ ‘মর্যাদা রয়েছে বিনয়ের মধ্যে, সম্মান রয়েছে তাক্বওয়ার মধ্যে এবং স্বাধীনতা রয়েছে অল্পে তুষ্টির মধ্যে’।[8]

৯. হাসান বাছরী (রহঃ) বলেন,عِظِ النَّاسَ بِفِعْلِكَ وَلاَ تَعِظْهُمْ بِقَوْلِكَ ‘মানুষকে তোমার কর্ম দ্বারা উপদেশ দাও। কেবল তোমার কথার মাধ্যমে উপদেশ দিয়ো না’।[9]

১০. ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ) দুষ্টু আলেমদের সম্পর্কে বলেন, عُلَمَاءُ السُّوْءِ جَلَسُوا عَلَى بَابِ الْجَنَّةِ يَدْعُوْنَ إِلَيْهَا النَّاسَ بِأَقْوَالِهِمْ وَيَدْعُوْنَهُمْ إِلَى النَّار بِأَفْعَالِهِمْ فَكُلَّمَا قَالَت أَقْوَالُهُمْ لِلنَّاسِ هَلُمُّوْا قَالَتْ أَفْعَالُهُمْ لاَ تَسْمَعُوْا مِنْهُم فَلَوْ كَانَ مَا دعوا إِلَيْهِ حَقًا كَانُوا أَوَّلَ الْمُسْتَجِيْبِيْنَ لَهُ ‘দুষ্ট আলেমদের পরিচয় হল, তারা জান্নাতের দরজায় বসে কথার মাধ্যমে মানুষকে জান্নাতের দিকে ডাকে। কিন্তু কর্মের মাধ্যমে তারা মানুষকে জাহান্নামের দিকে ডাকে। তাদের বক্তব্যসমূহ যখন মানুষকে আহবান করে যে, জান্নাতের দিকে এসো!। তখন তাদের কর্মসমূহ বলে যে, তোমরা তাদের কথা শুনো না। কারণ তারা যেদিকে ডাকছে তা যদি সঠিক হ’ত, তবে তারা তার ডাকে প্রথম সাড়াদানকারী হ’ত’।[10]

১১. বলা হয়ে থাকে যে, عَقْلٌ بِلاَ أَدَبٍ كَشُجَاعٍ بِلاَ سِلاَحٍ ‘আদব বিহীন জ্ঞানী ব্যক্তি তেমন, অস্ত্র বিহীন বীর যেমন।[11]

১২. ফুযায়েল বিন আয়ায (রহঃ) সূরা মুল্কের ২ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, এখানে সর্বোত্তম আমল (أَحْسَنُ عَمَلاً) অর্থ হ’ল, أَخْلَصُهُ وَأَصْوَبُهُ ‘সর্বাধিক ইখলাছপূর্ণ ও বিশুদ্ধ’। তিনি বলেন, إِنَّ الْعَمَلَ إِذَا كَانَ خَالِصًا، وَلَمْ يَكُنْ صَوَابًا لَمْ يُقْبَلْ، وَإِذَا كَانَ صَوَابًا، وَلَمْ يَكُنْ خَالِصًا، لَمْ يُقْبَلْ حَتَّى يَكُونَ خَالِصًا وَصَوَابًا، قَالَ: وَالْخَالِصُ إِذَا كَانَ لِلَّهِ عَزَّ وَجَلَّ، وَالصَّوَابُ إِذَا كَانَ عَلَى السُّنَّةِ ‘আমল যদি ইখলাছপূর্ণ হয়, কিন্তু সঠিক না হয় তবে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। আর যদি সঠিক হয়, কিন্তু ইখলাছপূর্ণ না হয়, তবুও তা গ্রহণযোগ্য নয়। অর্থাৎ যতক্ষণ না কোন আমলে বিশুদ্ধতা ও ইখলাছ একত্র হবে, ততক্ষণ তা আল্লাহর নিকটে গ্রহণযোগ্য হবে না। আর ইখলাছপূর্ণ হবে, যখন সেখানে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টিই লক্ষ্য থাকবে এবং বিশুদ্ধ হবে, যখন তা ছহীহ সুন্নাহ মোতাবেক হবে’।[12]

১৩. এক ব্যক্তি আবুদ্দারদা (রাঃ)-কে উপদেশ দানের অনুরোধ জানালে তিনি বলেন, اذْكُرِ اللهَ فِي السَّرَّاءِ يَذْكُرْكَ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ فِي الضَّرَّاءِ ‘তুমি সুখের সময় আল্লাহকে স্মরণ কর, কষ্টের সময় তিনি তোমাকে স্মরণ করবেন’।[13]

১৪. আববাসীয় খলীফা আবু জা‘ফর আল-মানছূর স্বীয় সন্তান মাহদীকে উপদেশ দিয়ে বলেন,

إِنَّ الْخَلِيفَةَ لاَ يُصْلِحُهُ إِلاَّ التَّقْوَى، وَالسُّلْطَانَ لاَ يُصْلِحُهُ إِلاَّ الطَّاعَةُ. وَالرَّعِيَّةَ لاَ يُصْلِحُهَا إِلاَّ الْعَدْلُ، وَأَوْلَى النَّاسِ بِالْعَفْوِ أَقْدَرُهُمْ عَلَى الْعُقُوبَةِ، وَأَنْقَصُ النَّاسِ عَقْلاً مَنْ ظَلَمَ مَنْ هُوَ دُونَهُ-

‘তাক্বওয়া ব্যতীত খলীফা সফলতা অর্জন করতে পারে না, আনুগত্য ব্যতীত রাজা সফল হয় না, ন্যায়পরায়ণতা ব্যতীত কোনকিছু জনসাধারণকে ঠিক করতে পারে না। ঐ ব্যক্তি ক্ষমা করার অধিক যোগ্য, যিনি শাস্তি দানে অধিক যোগ্য। সবচেয়ে জ্ঞানহীন ঐ ব্যক্তি যে তার অধঃস্তনের উপর যুলুম করে’। তিনি বলেন, اسْتَدِمِ النِّعْمَةَ بِالشُّكْرِ، وَالْقُدْرَةَ بِالْعَفْوِ، وَالطَّاعَةَ بِالتَّأْلِيفِ، وَالنَّصْرَ بِالتَّوَاضُعِ وَالرَّحْمَةِ لِلنَّاسِ، وَلاَ تَنْسَ نَصِيبَكَ مِنَ الدُّنْيَا وَنَصِيبَكَ مِنْ رَحْمَةِ اللهِ ‘তুমি নে‘মতকে শুকরিয়া আদায়ের মাধ্যমে, ক্ষমতাকে ক্ষমার মাধ্যমে, আনুগত্যকে ভালবাসার মাধ্যমে এবং বিজয়কে মানুষের প্রতি বিনয় ও দয়ার মাধ্যমে অব্যাহত রাখো। আর তুমি দুনিয়ায় তোমার প্রাপ্য অংশ ও আল্লাহর রহমতের অংশ লাভের কথা ভুলে যেয়ো না’।[14]

১৫. মালেক বিন দীনার (রহঃ) বলেন, إِذَا طَلَبَ الْعَبْدُ الْعِلْمَ لِيَعْمَلَ بِهِ كَسَرَهُ عِلْمُهُ، وَإِذَا طَلَبَ الْعِلْمَ لِغَيْرِ الْعَمَلِ زَادَهُ كِبَرًا ‘যখন বান্দা আমল করার জন্য দ্বীনী ইলম অর্জন করে, তখন সেই ইলম তাকে বিনয়ী করে। আর যখন সে আমল ব্যতীত অন্য কোন লক্ষ্যে তা অর্জন করে তখন সে ইলম কেবল তার অহংকারই বৃদ্ধি করে’।[15]

১৬. বলা হয়ে থাকে যে,اﻟﻔﺮﺩ ﺑﺪﻭﻥ ﺍﻟﺼﺤﺒﺔ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﺔ ﻛﺎﻟﻴﺪ ﺑﺪﻭﻥ ﺍﺻﺎﺑﻊ- ‘সৎ সঙ্গ বিহীন ব্যক্তি আঙ্গুল বিহীন হাতের ন্যায়’।

১৭. হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, لِلْمُرَائِي أَرْبَعُ عَلاَمَاتٍ: يَكْسَلُ إِذَا كَانَ وَحْدَهُ، وَيَنْشَطُ إِذَا كَانَ مَعَ النَّاسِ، وَيَزِيدُ فِي الْعَمَلِ إِذَا أُثْنِيَ عَلَيْهِ، وَيَنْقُصُ إِذَا ذُمَّ بِهِ ‘লোক দেখানো ব্যক্তির চারটি আলামত হ’ল- (১) একাকী থাকা অবস্থায় সে (সৎ আমলে) অলসতা করে (২) মানুষের সাথে থাকলে সে তৎপর হয় (৩) সে কাজ বেশী করে যখন তার জন্য তাকে প্রশংসা করা হয় (৪) আর তা কম করে যখন সেজন্য তাকে নিন্দা করা হয়’।[16]

১৮. জনৈক ব্যক্তি বলেন,

ثَمَرَةُ الْقَنَاعَةِ الرَّاحَةُ + وَثَمَرَةُ التَّوَاضُعِ الْمَحَبَّةُ

‘অল্পে তুষ্টির ফল হ’ল প্রশান্তি এবং বিনয়-নম্রতার ফলাফল হ’ল ভালবাসা’।[17]

১৯. হাসান বাছরী (রহঃ) বলেন, مِنْ عَلاَمَةِ إعْرَاضِ اللهِ عَنِ الْعَبْدِ أَنْ يَجْعَلَ شُغْلَهُ فِيمَا لاَ يَعْنِيهِ ‘কোন বান্দা থেকে আল­াহর মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার নিদর্শন হ’ল, অনর্থক কাজ-কর্মে তাকে ব্যস্ত করে দেওয়া’।[18]

২০. কা‘ব আল-আহবার জনৈক ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে বলেন, اتَّقِ اللهَ وَارْضَ بِدُونِ الشَّرَفِ مِنَ الْمَجْلِسِ، وَلاَ تُؤْذِيَنَّ أَحَدًا، فَإِنَّهُ لَوْ مَلَأَ عِلْمُكَ مَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالْأَرْضِ مَعَ الْعُجْبِ مَا زَادَكَ اللهُ بِهِ إِلاَّ سَفَالاً وَنَقْصً ‘তুমি আল্লাহকে ভয় কর এবং মজলিস অলংকৃত করার মর্যাদা লাভ থেকে দূরে থেকে সন্তুষ্ট হও। আর মানুষকে কষ্ট দিয়ো না। কেননা তুমি যদি আসমান-যমীন ভর্তি জ্ঞানের অধিকারী হও, আর তোমার মধ্যে আত্মম্ভরিতা থাকে, তবে আল্ল­াহ কেবল তোমার নিকৃষ্টতা ও ত্রুটিই বাড়িয়ে দেবেন’।[19]

২১. আব্দুল্লাহ বিন মাসঊদ (রাঃ) বলেন, بِحَسْبِ الْمَرْءِ مِنَ الْعِلْمِ أَنْ يَخَافَ اللهَ ، وَبِحَسْبِهِ مِنَ الْجَهْلِ أَنْ يَعْجَبَ بِعَمَلِهِ ব্যক্তির জন্য অতটুকু ইলমই যথেষ্ট যেন সে আল্লাহকে ভয় করে। আর তার অজ্ঞতার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে নিজের সৎআমল দেখে মুগ্ধ হয়’।[20]


[1]. ইবনু কাছীর সূরা ফাত্বির ২৮ আয়াতের তাফসীর দ্রঃ

[2]. মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা হা/৩৬৩৫৮, জামেঊল ঊলূম ওয়াল হিকাম ২/৩৭৯

[3]. আহমাদ, আয-যুহ্দ পৃঃ ১৭৬, আলবানী, মওকূফ ছহীহ, যঈফাহ হা/৫০২-এর আলোচনা দ্রঃ।

[4]. মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বা হা/৩৫৭২৫; গাযযালী, ইহইয়াউ উলূমিদ্দীন ৩/১৮৯

[5]. বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান হা/৭৭০২, সনদ জাইয়িদ

[6]. আহমাদ বিন হাম্বল, আল-ওয়ার‘ঊ পৃঃ ১৬৬, জামেঊল ঊলূম ওয়াল হিকাম ২/২৫৬

[7]. ইবনুল জাওযী, মানাক্বিবুল ইমাম আহমাদ পৃঃ ২০০

[8]. ইবনুল ক্বাইয়িম, মাদারিজুস সালেকীন ২/৩৩০

[9]. আহমাদ বিন হাম্বল, আয-যুহ্দ পৃঃ ২২২

[10]. ইবনুল ক্বাইয়িম, আল-ফাওয়ায়েদ পৃঃ ৬১

[11]. শিহাবুদ্দীন আশবীহী, আল-মুসতাত্বরাফ পৃঃ ৩১

[12]. তাফসীর ইবনুল ক্বাইয়িম ১/৭৮, ইবনুল ক্বাইয়িম, ই‘লামুল মুওয়াক্কেঈন ২/১২৪

[13]. বায়হাক্বী, শু‘আব হা/১১০১, জামেঊল ঊলূম ওয়াল হিকাম পৃঃ ৪৭৫

[14]. ইবনু কাছীর, আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ ১০/১২৬

[15]. বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান হা/১৬৮৮, হিলইয়াতুল আউলিয়া ২/৩৭২

[16]. যাহাবী, কিতাবুল কাবায়ের পৃঃ ১৪৫

[17]. আহমাদ আল-বিকরী, নিহায়াতুল আরাব ফী ফুনূনিল আদাব ৩/২৪৫

[18]. জামেঊল ঊলূম ওয়াল হিকাম ১/২৯৪

[19]. আবু নাঈম ইস্পাহানী, হিলয়াতুল আউলিয়া ৫/৩৭৬, ইবনু আব্দিল বার্র, জামেঊ বায়ানিল ইলম ও ফাযলিহি ১/৫৬৭

[20]. মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বা হা/৩৫৬৫৯






আরও
আরও
.