স্বদেশ

ভন্ড পীরের চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা!

চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসার অভিযোগে গত ১২ এপ্রিল সকাল আটটায় পুলিশ মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপযেলার বালুচর ইউনিয়নের খাসনগর গ্রামের আস্তানায় অভিযান চালিয়ে ভন্ডপীর আমজাদকে তিন সহযোগী সহ গ্রেফতার করেছে। সহযোগীরা হচ্ছে- নূরু মেম্বার, ইলিয়াস মাতবর ও আবুল কালাম। সবার বাড়ী একই গ্রামে। জানা গেছে ভন্ডপীর আমজাদ চিকিৎসার নামে রোগীদের শারীরিকভাবে অমানবিক নির্যাতন করতো। ছোট শিশুদের পানিতে চুবিয়ে, ঝুলিয়ে রেখে এমনকি লাথি মেরে চিকিৎসা দিত।

আড়াই মাসের যমজ শিশু দীপা-নীপার জ্বর হ’লে মা পুষ্পরাণী তাদের নিয়ে আসেন কথিত ভন্ডপীর আমজাদ ফকীরের কাছে। শিশু দু’টিকে দেখে সে বলে, এদের ভূতে ধরেছে। একথা বলার পর আমজাদ তাদের পা কাপড় দিয়ে বেঁধে খুঁটিতে ঝুলিয়ে দেন। আধা ঘণ্টা ঝুলিয়ে রাখার পর পায়ের বাঁধন খুলে তাদের নামানো হয়। এরপর আমজাদ দুই হাতে দুই শিশুর পা ধরে চার দিকে চরকার মতো ঘোরাতে থাকেন। ঘোরানো শেষ হ’লে শিশু দু’টিকে মাটিতে ফেলে প্রথমে লাথি মারতে মারতে উঠানের এ-মাথা থেকে ও-মাথা পর্যন্ত নেন আমজাদ। সবশেষে আমজাদ আড়াই মাসের শিশু দু’টির পেটের উপর উঠে দাঁড়ান। শিশুরা প্রসাব করে দিলে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। এ ঘটনার পর পুষ্পরাণী বাদী হয়ে থানায় মামলা করলে অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারের পরে আমজাদকে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলাও দারে করা হয়েছে। জানা গেছে, দুই মাস আগে আমজাদ প্রথম নূরু মেম্বারের মা গোলেনুর বেগমের চিকিৎসা করেন। তিনি প্যারালাইজড ছিলেন। তার রোগ ভাল হয়েছে-এটা গ্রামের মানুষের কাছে প্রচার করা হয়। আমজাদ জানান, নূরু মেম্বার প্রথম তাকে প্ররোচনা দেন এই চিকিৎসা চালিয়ে যেতে। পরে নূরু মেম্বার ১৪ সদস্যের কমিটি গঠন করেন। প্রথম দিকে রোগী কম ছিল। প্রচার করার পর রোগী বৃদ্ধি পেয়ে প্রতিদিন তিন থেকে চারশ’ হয়।

কমিটির সদস্যরা রোগীদের কাছ থেকে টাকা তুলতেন। টাকা আমজাদসহ সবাই ভাগাভাগি করে নিতেন। সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ এক-দেড় হাযার টাকা নিতেন তারা। আমজাদ বলেন, ‘কমিটির লোকজন আমাকে সহায়তা করেছেন বলে আয়ের টাকার বেশীর ভাগ তারাই নিয়ে যেতেন। আমাকে স্ত্রী-পরিবার নিয়ে চলতে চাল ও ডাল কিনে দিতেন’।

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ অবৈধ

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইন অবৈধ ঘোষণা করেছে হাইকোর্ট। পৃথক দু’টি রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে গত ১৩ এপ্রিল বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমাদ এবং বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ২০০০ সালে পার্বত্য অধিবাসী মুহাম্মাদ বদীউযযামান এবং ২০০৭ সালে এডভোকেট তাজুল ইসলাম রিট দু’টি দায়ের করেন। এসব রিটে ১৯৯৭ সালে সম্পাদিত পার্বত্য শান্তি চুক্তি, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইন এবং খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি এবং বান্দরবান যেলা স্থানীয় সরকার পরিষদ সংশোধনী আইন-১৯৯৮-এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছিল। আদালত শান্তিচুক্তি সে সময় এখতিয়ার বহির্ভূত ছিল কি-না এবং এ চুক্তির মাধ্যমে সংবিধানের ১৪৫ অনুচ্ছেদের কোনরূপ ব্যত্যয় ঘটেনি বিধায় এ বিষয়ে রায়ে কিছু উল্লেখ করেনি। তবে পার্বত্য খাগড়াছড়ি যেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮, পার্বত্য বান্দরবান যেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮ এবং পার্বত্য রাঙ্গামাটি যেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮ আইন তিনটি বাতিল করে। আইনগুলো বাতিলের ফলে এসব যেলায় চাকরি, শিক্ষাসহ উপজাতীয়দের জন্য সংরক্ষিত বিভিন্ন কোটা বাতিল বলে গণ্য হবে। রায়ে উল্লেখ করা হয় যে, পার্বত্য আঞ্চলিক পরিষদ রাষ্ট্রের একক চরিত্র ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। সার্বভৌম একক রাষ্ট্রের ভেতর আরেকটি রাষ্ট্রের চরিত্রের অস্তিত্ব থাকা অসাংবিধানিক। তাই এটি বাতিল করা হ’ল। অবশ্য সরকারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ৬ সপ্তাহের জন্য এ রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়।

মোবাইল ফোনে টাকা প্রেরণ

প্রিয়জনের কাছে টাকা পাঠানো যাবে মোবাইল ফোনে। কয়েক টাকা খরচ করলেই এক ঘণ্টায় টাকা পৌঁছে যাবে কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির হাতে। এ রকম একটি ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করা হয়েছে ডাক বিভাগে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মোবাইলে মানি অর্ডার সার্ভিসে ১শ’ টাকা থেকে ১ হাযার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে ২০ টাকা খরচ হবে। ১০০১ টাকা থেকে ২ হাযার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে ৩০ টাকা, ২০০১ থেকে ৩ হাযার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে ৪০ টাকা, ৩০০১ টাকা থেকে ৪ হাযার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে ৫০ টাকা এবং ৪০০১ টাকা থেকে ৫ হাযার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে খরচ হবে ৬০ টাকা। এ সেবার মাধ্যমে ১ ঘণ্টায় প্রাপকের হাতে টাকা পৌঁছানো যাবে।

ছানায় মেশানো হচ্ছে ফর্মালিন ও ময়দা

সাতক্ষীরা যেলার তালা উপযেলার প্রায় ২০টি কারখানায় মিষ্টি জাতীয় পণ্যের মূল উপকরণ দুধের ছানা তৈরী হচ্ছে ভেজাল উপকরণ দিয়ে। নোংরা পরিবেশে তৈরী এসব ছানা তৈরীতে ব্যবহৃত হচ্ছে ফর্মালিন ও ময়দা। সূত্র মতে, সাতক্ষীরা যেলার তালা উপযেলা সদর, জিয়ালা নলতা, পাটকেলঘাটা থানা সদর, সরুলিয়া বাজার ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় ছোট বড় মিলে ২০টির মত ছানার কারখানা গড়ে উঠেছে। এসব কারখানায় প্রতিদিন ১শ’ থেকে ১৫০ মণ ছানা উৎপাদন শেষে তা ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, বাগেরহাটসহ দেশের বিভিন্ন যেলায় অবস্থিত মিষ্টির দোকানে বিক্রি করা হয়। জানা গেছে, এক মণ দুধ থেকে ৩ কেজি ননি হয়। ঐ দুধ থেকে ননি তুললে বা না তুললেও ৮ কেজি ছানা হয়। ১মণ দুধের দাম বর্তমানে ১ হাযার ২শ’ টাকা। ননিবিহীন প্রতি কেজি ছানার দাম ১২০-১৪০ টাকা। ননিযুক্ত প্রতিকেজি ছানার দাম ১৮৫-১৯০ টাকা। তবে ননি তোলার পর ঐ ছানায় সীমিত খরচে ডালডা ও সয়াবিন মিশিয়ে ননিযুক্ত ছানা বলে বিক্রি করতে পারলে ঐ ভেজাল ছানায় বেশী লাভ হয়। এজন্য ভেজাল ছানা উৎপাদনে কারখানা মালিকদের আগ্রহ বেশী।


বিদেশ

কাগজের স্কুল!

তাইওয়ানের পরিবেশ সচেতন এক দম্পতি ফেলে দেওয়া কাগজ দিয়ে একটি স্কুলঘর নির্মাণ করেছেন। বাড়ীতে তৈরী মিশ্রণকারী যন্ত্রের মাধ্যমে এ কাজ করা হয়েছে। এতে ব্যবহৃত হয়েছে এক হাযার কিলোগ্রামের বেশী কাগজ। কানাডায় জন্মগ্রহণকারী জন লেমোরি (৫৯) এবং তার তাইওয়ানী বংশোদ্ভূত স্ত্রী শেলি উ দক্ষিণ তাইওয়ানের পিং তাং কাউন্টিতে বসবাস করেন। তারা স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যবহৃত ফেলে দেওয়া কাগজ সংগ্রহ করেন। এ কাগজ দিয়েই এক বছরের মধ্যে তৈরী করেন ৭৫ বর্গমিটার আয়তনের স্কুলঘর। এতে ১৬ জন ছাত্র-ছাত্রীকে নিয়ে ক্লাস করা যাবে। বৃষ্টিজনিত ক্ষতিরোধের জন্য পুরো স্কুলঘরটিকে সিলিকনের আবরণে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। স্কুল নির্মাণ কাজের পরিদর্শক জানান, বন্ধুদের কাছ থেকে পাওয়া ধারণার ভিত্তিতেই কাগজ মিশ্রণকারী যন্ত্রটি তৈরী করা হয়েছে। এ কাজে একটি ট্র্যাকের অংশ এবং ঘাস কাটার যন্ত্রের ব্লেড ব্যবহার করা হয়েছে। এভাবে তৈরী করা মিশ্রণকারী যন্ত্রের ভেতর কাগজ, পানি এবং সিমেন্ট দেওয়া হয়।

লিভ টুগেদারের পক্ষে রায় দিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

প্রাপ্তবয়স্ক অবিবাহিত নারী-পুরুষের লিভ টুগেদারকে বৈধতা দিলেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। এক রায়ে বলা হয়, লিভ টুগেদার কোন অপরাধ তো নয়ই; বরং জীবনের অধিকারের মধ্যে পড়ে। বিয়ের আগের সহবাস বৈধ। দক্ষিণ ভারতের অভিনেত্রী খুশবুর এক মামলার রায় দিতে গিয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ২০০৫ সালে দক্ষিণীয় সিনেমার হার্টথ্রব নায়িকা খুশবু তার বিরুদ্ধে আনা এ ধরনের ২২টি ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহারের আর্জি জানিয়েছিলেন সুপ্রিমকোর্টে। সেসব মামলার শুনানির পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতিরা বলেছেন, এ ধরনের সম্পর্ক কোনভাবেই অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হ’তে পারে না।

ইরাকের যুদ্ধকবলিত এলাকায় জন্ম নিচ্ছে খর্বাকৃতির শিশু

মার্কিন আগ্রাসনের শিকার ইরাকে শিশুরা মায়ের পেটেই যুদ্ধের ভয়াবহতার শিকার হচ্ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, দেশটির যুদ্ধকবলিত অঞ্চলে খর্বাকৃতির শিশু জন্ম নিচ্ছে। এদের উচ্চতা একই সময়ে মোটামুটি নিরাপদ অঞ্চলে জন্মগ্রহণকারী শিশুদের চেয়ে দশমিক ৩ ইঞ্চি কম। লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যায়, দেশটির দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে উদ্বেগজনকহারে খর্বাকৃতির শিশু জন্ম নিচ্ছে। অন্য অঞ্চলের তুলনায় এ প্রদেশগুলোতে সহিংসতার হারও অনেক বেশী।  গবেষক দলের প্রধান গ্যাব্রিয়েলা গুরেরোসারফান বলেন, এসব এলাকার শিশুদের উচ্চতা নিরাপদ এলাকায় জন্ম নেওয়া শিশুদের তুলনায় গড়ে দশমিক ৩ ইঞ্চি (দশমিক ৮ সেন্টিমিটার) কম। গবেষণায় দেখা গেছে, খর্বাকৃতির শিশু জন্মের জন্য মায়েদের নিম্নমানের খাবার ও অস্বাস্থ্যকর শৌচাগার ব্যবহারের বিষয়টি অনেকাংশে দায়ী। গবেষকরা জানান, নিম্নমানের খাদ্য গ্রহণ এবং ডায়রিয়াসহ নানাবিধ রোগের কারণে এসব খর্বাকৃতি শিশুর জন্ম হ’তে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নথি থেকে ইসলামিক পরিভাষা বাদ দেওয়া হচ্ছে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় নথি থেকে কিছু ইসলামিক পরিভাষা বাদ দেয়া হচ্ছে। ‘জিহাদ’ ‘ইসলামিক পন্থী’ ইত্যাদি পরিভাষাগুলো কেন্দ্রীয় নথি থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার উপদেষ্টারা বাদ দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবিরোধী কর্মকর্তারা মুসলিম বিশ্বের কাছে প্রমাণ করতে চান যে, তাদের দৃষ্টিতে মুসলমান মাত্রই সন্ত্রাসী নয়। বুশের আমল থেকে ওবামার শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা কৌশলের ঐ পরিবর্তনকে গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বর্ণনা করেছেন অনেকে।

চীনে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ২০৬৪ জন

চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় কিঙ্গাই প্রদেশে ১৪ এপ্রিল এক শক্তিশালী ভূমিকম্প স্থানীয় সময় সকাল ৭-টা ৪৯ মিনিটে আঘাত হানে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল গোলমাড নগরীর ৩৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে এবং সমুদ্রতলের ৪৬ কিলোমিটার গভীরে। চীনের ভূমিকম্প জরিপ প্রশাসন বলেছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৭.১। তবে মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভে জানায়, রিখটার স্কেলে এর তীব্রতা ছিল ৬.৯। এ ভূমিকম্পে ২০৬৪ জন মৃত্যুবরণ করেছে। আহত হয়েছে ১২ হাযার। নিখোঁজ রয়েছে ১৭৬ জন। ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়া লোকদের উদ্ধার তৎপরতা চলছে। সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া জানায়, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের কাছে অবস্থিত জেইগু শহরের ৮৫ শতাংশের বেশী বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। ভূমিকম্পে হাযার হাযার আহত ও বাস্ত্তহারা লোকজন চিকিৎসা ও সাহায্যের আশায় অপেক্ষার প্রহর গুণছে। বরফশীতল আবহাওয়া, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩ হাযার ফুট উচ্চতাজনিত নানা সমস্যা ও বাতাসে অক্সিজেনের স্বল্পতার কারণে ত্রাণ কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটছে। প্রতিকূল আবহাওয়া ও প্রচন্ড ঠান্ডায় খোলা আকাশের নীচে নিদারুণ কষ্টে হাযার হাযার মানুষ দিনাতিপাত করছে।

বেলজিয়ামে বোরক্বা পরা নিষিদ্ধ

বেলজিয়াম ২২ এপ্রিল থেকে বোরক্বা পরা নিষিদ্ধ করেছে। মার্চের ৩১ তারিখ বেলজিয়ামে সারাদেশে বোরক্বা নিষিদ্ধ করার সংসদীয় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এটি যে মানবে না তাকে ১৫-২৫ ইউরো (২০-৩৪) ডলার জরিমানা দিতে হবে অথবা তাকে বোরক্বা পরার জন্য পুলিশের অনুমতি নিতে হবে। সরকার ও বিরোধীদল উভয়ের সম্মতিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।






বাংলাদেশে তৈরী হ’ল ধান কাটার যন্ত্র
মালির গ্রামে ১৩৪ আদিবাসী মুসলিমকে গুলি করে হত্যা
‘কালু কসাই’-এর মানবতা (৫৮০ টাকায় গরুর গোশত বিক্রি)
কারাবন্দীরা এখন থেকে ভিডিও কলের মাধ্যমে স্বজনদের সাথে কথা বলতে পারবেন
দেশে গত ৮ মাসে ৩৬৪ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা!
সিমলাকে রাজধানী করে স্বাধীন খালিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবী
নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা
গ্রীসে ওছমানীয় শাসনামলের অধিকাংশ মসজিদ ও স্থাপনা অবহেলিত
কারাগারে সকালের নাশতায় ২০০ বছরের পুরনো মেন্যুর পরিবর্তন
হিজাবকে সরকারী ইউনিফর্মে অন্তর্ভুক্ত করল স্কটল্যান্ড
মাথার চুল বিক্রি করে সন্তানের আহার জোগাড় করলেন যে মা
একটি পুলিশী বার্তায় মাদক ছেড়ে সুপথে হাযারো মাদক ব্যবসায়ী
আরও
আরও
.