নেপাল ও ভূটানের সাথে যোগাযোগ বাড়াতে ভারতের কাছ থেকে তাদের আরও নতুন ভূমি ও রেললাইন এবং স্থলবন্দর ব্যবহারের সুযোগ চায় বাংলাদেশ। দিল্লীতে দুই দেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে তথা মাস‘ঊদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে বাংলাদেশী প্রতিনিধিদল এবং হর্ষবর্ধন শ্রীংলার নেতৃত্বে ভারতীয় প্রতিনিধিদলের ঐ বৈঠকে গত ৫ই ফেব্রুয়ারী ভারতের কাছে এমন অনুরোধ তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব।

২০১৬ সালে বাংলাদেশ-ভারত-নেপাল-ভূটান আন্তঃদেশীয় রেল যোগাযোগ স্থাপনে একমত হয়েছিল। আর এবার ঢাকা অনুরোধ জানালো দিল্লীর কাছে এই বাবদে ভারতকে নতুন ভূমি, রেললাইন ও স্থলবন্দর ব্যবহার করতে দিতে। তবে আরো কিছু বিষয়ও আলোচনা হয়েছে সেখানে। যেমন তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি আবারো তুলে ধরা হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে ভারতীয় পক্ষ যথারীতি আশ্বাস দিয়ে বলেছে, বিষয়টি বিবেচনাধীন রয়েছে। বৈঠকে ঢাকার তরফ থেকে বাংলাদেশ-ভারত-নেপালের মধ্যে মোটর যোগাযোগ দ্রুত শুরু করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া মিয়ানমারের বাস্ত্তচ্যূত রোহিঙ্গাদের জন্য রাখাইনে যথাযথ পরিবেশ তৈরি করে তাদের সেখানে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য ভারতের আরও সক্রিয় ভূমিকা রাখার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। নয়াদিল্লীর হায়দরাবাদ হাউজে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি ছিল মূলতঃ আগামী মার্চে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের প্রস্ত্ততি নিয়ে।






মদের জন্য ভিক্ষা চাইছে কনস্টেবল
বাবরী মসজিদ ভাঙেনি কেউ! মামলায় সবাই খালাস
সুইডেনে শ্রেণীকক্ষে কম্পিউটার স্ক্রিন নিষিদ্ধ হচ্ছে
ইসলাম গ্রহণ করলেন ঘানার এমপি কেনেডি আগায়াপং
ভারতে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা প্রকৃত সংখ্যার চেয়ে ১০ গুণ বেশী
পাটকাঠি থেকে ছাপার কালি উদ্ভাবন করলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র
ইস্রাঈলের সহায়তায় বিপজ্জনক হামলার পরিকল্পনা ভারতের - -দৈনিক ডন, করাচী
জ্যোতির্বিদ্যায় হৈচৈ ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশী তরুণ
আইসল্যান্ডবাসীর ২২ ঘন্টার ছিয়াম
ঐতিহাসিক ঐক্যমত : শান্তির পথে দুই কোরিয়া
জাদুকরী মাছের ব্যাংক হালদা সংরক্ষণে চাই সম্মিলিত উদ্যোগ
ধনী-গরীবের বৈষম্য ও ঋণখেলাপির সংখ্যা বাড়ছে (আট বছরে ৫০ হাযার নতুন কোটিপত)
আরও
আরও
.