স্বদেশ

বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এখন সোনার হরিণ

-সাবেক প্রধান বিচারপতি

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গত ১৭ মে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল’ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স’ (বিলিয়া) কর্তৃক আয়োজিত ‘আইন ও ন্যায়বিচারের জন্য বাজেট বরাদ্দ ইস্যু এবং প্রবণতা’ শীর্ষক সেমিনারে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এখন সোনার হরিণ। আমরা সবাই এর পেছনে ছুটছি। আসলে স্বাধীনতা কী, সেটা আমরা কেউ জানি না। তবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হ’লে সবার আগে আমাদের বিচারপতি ও বিচারকদের মন-মানসিকতা স্বাধীন হ’তে হবে। তিনি আরো বলেন, বিচারকরা এ সমাজের অংশ হ’লেও তাদের মনে রাখতে হবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাই তাদের মূল কাজ। একটা মামলা যদি ৩০ বছরেও নিষ্পত্তি না হয়, তাহ’লে ঐ মামলার গুরুত্ব হারিয়ে যাবে। মানুষের মধ্যে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার প্রবণতা বেড়ে যাবে।

২০১১-১২ অর্থবছরের ১ লাখ ৬৩ হাযার ৫৮৯ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য ১ লাখ ৬৩ হাযার ৫৮৯ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট গত ৯ জুন সংসদে পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহীত। প্রস্তাবিত বাজেট ২০১০-১১ অর্থবছরের তুলনায় ৩১ হাযার ৫৮৯ কোটি টাকা অর্থাৎ শতকরা ২৩ ভাগ বেশী। প্রস্তাবিত বাজেটে প্রায় ৫ হাযার কোটি টাকার বৈদেশিক অনুদানসহ সরকারের সর্বমোট আয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৩ হাযার ৩২৩ কোটি টাকা এবং সামগ্রিক বাজেট ঘাটতি ধরা হয়েছে ৪৫ হাযার ২০৪ কোটি টাকা (অনুদান ব্যতীত)। বাজেটে স্থানীয়ভাবে মোট রাজস্ব আয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে ১ লাখ ১৮ হাযার ৩৮৫ কোটি টাকা। বাজেট ব্যয়ের মধ্যে এবার খাতওয়ারী সবচেয়ে বেশী বরাদ্দ রাখা হয়েছে জনপ্রশাসন খাতে ১৪ দশমিক ৬ শতাংশ। অতঃপর শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। দেশী-বিদেশী ঋণের সূদ পরিশোধে যাবে বাজেটের ১১ শতাংশ (১৮ হাযার কোটি টাকা)। প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ, কৃষিখাতে ৭ দশমিক ৭ শতাংশ, জ্বালানী ও বিদ্যুতে ৫ দশমিক ১ শতাংশ, পরিবহন ও যোগাযোগে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ। এবারের বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণীর করদাতাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ১ লাখ ৮০ হাযার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থনীতিবিদরা বাজেটকে উচ্চাভিলাষী বলে আখ্যায়িত করে এটি বাস্তবায়ন করা কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন।

যেসব জিনিসের দাম বাড়বে : সিগারেট, বিড়ি, তামাক, জর্দা, গুল, ফ্যাক্স মেশিন, বাণিজ্যিক ফ্ল্যাট, বিলাসবহুল ডাবল কেবিন পিকআপ, আমদানীকৃত মোটর সাইকেল, তৈরী পোষাক, ফেব্রিক্স ও ফার্নিচার প্রভৃতি।

যেসব জিনিসের দাম কমবে : এলপি গ্যাস, ওষুধ, বিদ্যুৎসাশ্রয়ী বাতি, সৌরচালিত বাতি, টিউবলাইট, গ্যাস সিলিন্ডার প্রস্ত্তককারী শিল্পের উপকরণ, আবাসিক প্লট, মোবাইলের সিমকার্ড প্রভৃতি।

দেশে ৪ কোটি ২০ লাখ মানুষ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার; ৩০ শতাংশ বনভূমি ধ্বংস

দেশের প্রায় ৪ কোটি ২০ লাখ মানুষ পাবলিক প্লেস ও পরিবহনে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। বিশ্ব ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের পরিবারগুলো গড়ে পারিবারিক খরচের ২ দশমিক ৮ শতাংশ ধূমপানের জন্য খরচ করে। একজন দরিদ্র ধূমপায়ী ধূমপানের খরচ বাঁচিয়ে প্রতিদিন একটি বা দু’টি শিশুর খাদ্যে বাড়তি ৫০০ ক্যালরি যোগ করতে পারেন। বাংলাদেশে প্রতিবছর ৫৭ হাযার মানুষ মারা যায় তামাক সংক্রান্ত রোগে। ত্রিশোর্ধ যত মানুষ মারা যায়, তার ১৬ শতাংশ তামাকের ব্যবহার সংক্রান্ত কারণে। তামাক ব্যবহারের কারণে প্রতিবছর ৮টি রোগে আক্রান্ত হয় ১২ লাখ মানুষ। তাছাড়া বাংলাদেশে প্রতিবছর যে বনভূমি ধ্বংস হয়, তার ৩০ শতাংশ ধ্বংস হয় তামাকজাত পণ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতের কারণে।

বিশ্বব্যাংকের এক গবেষণায় দেখা যায়, বাংলাদেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ হ’লে ১৮.৭% চাকরি বৃদ্ধি পাবে। গবেষণায় আরো দেখা যায়, প্রতিবছর বিড়ির পিছনে যে পরিমাণ টাকা (২৯১২ কোটি টাকা) খরচ হয় তা দিয়ে প্রচুর লোকের কর্মসংস্থান হ’তে পারে। এ গবেষণা অনুযায়ী বিড়ির বার্ষিক খরচ দিয়ে ৪৮৫ কোটি ডিম অথবা ২৯ লাখ গরু অথবা ১৪ লাখ টন চাল অথবা ২৩ লাখ রিক্সা কেনা সম্ভব।

ক্ষতিপূরণ ধারা না রেখে কনকো-ফিলিপসের সাথে গ্যাস উত্তোলনের চুক্তি

বঙ্গোপসাগরের দু’টি ব্লকের গ্যাস উত্তোলনে কনকো-ফিলিপসের সঙ্গে উৎপাদন-বণ্টন চুক্তি করেছে সরকার। গত ১৬ জুন দুপুরে ঢাকার কারওয়ান বাজারে পেট্রোসেল্টারে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। পেট্রোবাংলার পক্ষে এই চুক্তিতে সই করেন সংস্থার  সচিব ইমাম হোসাইন। সরকার পক্ষে ছিলেন জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব একেএম মহিউদ্দীন। আর কনকো-ফিলিপসের পক্ষে ভাইস প্রেসিডেন্ট (এশিয়া প্যাসিফিক) উইলিয়াম ল্যাফলারেনফে এই চুক্তিতে সই করেন। পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক হোসাইন মনসুর বলেন, উৎপাদিত গ্যাস প্রথমে তারা পেট্রোবাংলার কাছে বিক্রি করবে। যদি পেট্রোবাংলা কিনতে রাজি না হয় তাহ’লে দেশের কোন বেসরকারী কোম্পানির কাছে বিক্রি করার প্রস্তাব দিবে। বেসকারী কোন কোম্পানী কিনতে রাজি না হ’লে তখনই কনকো-ফিলিপস তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) হিসাবে তা বিদেশে রফতানী করতে পারবে। এক্ষেত্রে এদেশে যে এলএনজি করা হবে তার ২০ ভাগ বাংলাদেশের জন্য রিজার্ভ রাখতে হবে। বাকী যে ৮০ ভাগ থাকবে তাতে পেট্রোবাংলার অংশের দাম পাবে। এদিকে  বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞরা এ চুক্তির বিরোধিতা করে বলেছেন, এ ধরনের চুক্তি দেশের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার নামান্তর। কারণ এ চুক্তি অনুযায়ী ৮০ ভাগ গ্যাস বহুজাতিক কোম্পানির ভাগে যাবে, মাত্র ২০ ভাগ পাবে বাংলাদেশ। এতে গ্যাস মূল ভূখন্ডে পৌঁছাবার কোন ব্যবস্থা চুক্তিতে রাখা হয়নি, চুক্তিতে দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণের কোন ধারা অন্তর্ভুক্ত নেই। উল্লেখ্য, উক্ত কোম্পানীটি বিশ্বব্যাপী ইতিপূর্বে অনেকগুলো দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে।


বিদেশ

আমেরিকা যা চায় তা করতে পারে

-ওবামা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, মার্কিন বাহিনীর অভিযানে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার করা হয়েছে। তিনি বলেন, যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি। কিন্তু আবারো আমি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, আমেরিকা যা চায় তা করতে পারে। এটা আমাদের ইতিহাসেরই বিবরণ। এটা আমাদের জনগণের জন্য কল্যাণের কাজ। বিশ্বকে নিরাপদ জায়গা হিসাবে প্রস্ত্তত করার জন্যই আমাদের আত্মত্যাগ। টুইন টাওয়ারে হামলায় নিহতদের স্মরণ করে ১লা মে রাতে টেলিভিশনে এক সংক্ষিপ্ত ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

জাপানে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে

জাপানে দুই বছরের মধ্যে মে মাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ আত্মহত্যা করেছে। চলতি বছরের মে মাসে দেশটিতে আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে ৩ হাযার ২শ’ ৮১ জন মানুষ, যা গত বছরের একই মাসের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশী। শুধু মে মাসে জাপানের সবচেয়ে জনবহুল শহর টোকিওতে ৩২৫ জন আত্মহত্যা করেছে।

ধূমপানজনিত মৃত্যুর জন্য বিশ্বের সরকারগুলো দায়ী

ধূমপানের কারণে চলতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬০ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করবে। এর মধ্যে পরোক্ষ ধূমপানের কারণে মারা যাবে প্রায় ৬ লাখ মানুষ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এ তথ্য জানিয়েছে। এতো মানুষের মৃত্যুর জন্য ডব্লিউএইচও বিশ্বের সরকারগুলোকে দায়ী করেছে। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, বর্তমান অবস্থা চলতে থাকলে চলতি একবিংশ শতাব্দীতে তামাকের কারণে ১শ’ কোটি মানুষের মৃত্যু হ’তে পারে, যা বিগত শতাব্দীর দশগুণ। উল্লেখ্য, বিংশ শতাব্দীতে তামাকজনিত কারণে দশ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

বিশ্বের প্রতি চারজন ক্ষুধার্ত মানুষের মধ্যে একজন ভারতীয়

‘অক্সফাম’-এর তথ্যানুযায়ী এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ ভারত ১৯৯০ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে তাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি দ্বিগুণ বৃদ্ধি করতে পারলেও লাখ লাখ ভারতবাসীর ক্ষুধা দূর করতে পারেনি। বিশ্বের প্রতি চারজন ক্ষুধার্ত মানুষের মধ্যে একজন ভারতীয়। অধিক জনসংখ্যার কারণে বিশ্বে স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওযনের শিশুদের মধ্যে ৪২ ভাগেরই অবস্থান ভারতে এবং দেশটির ৩১ ভাগ শিশুই অপুষ্টির শিকার।

মার্কিন প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমিয়ে আনার প্রস্তাব

মার্কিন কংগ্রেসে সামরিক বাজেট নিয়ে পর্যালোচনা করার সময় প্রতিনিধি পরিষদে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমিয়ে আনার প্রস্তাব আনা হয়েছে। প্রতিনিধি পরিষদের সদস্যরা সম্প্রতি প্রতিরক্ষা খাতে ৬৯ হাযার কোটি ডলারের বাজেট পাস করে লিবিয়ায় স্থলসেনা পাঠানো এবং গুয়ান্তামো কারাগারের বন্দী সংকট নিরসনে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমিয়ে এনে একটি  প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, লিবিয়ায় যুদ্ধের ব্যাপারে জাতিসংঘের প্রকাশিত ইশতেহারের বাইরে লিবিয়ায় মার্কিন সেনা পাঠানোর কোন ক্ষমতা প্রেসিডেন্ট ওবামার হাতে থাকবে না। একই সাথে গুয়ান্তামোর নির্যাতন ক্যাম্প বন্ধ করে দেয়া কিংবা বন্দীদের ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতাও প্রেসিডেন্টের হাতে থাকবে না।

অর্থনৈতিক সংকটে ব্রিটেন

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্রিটেন ব্যাপক অর্থনৈতিক সংকটের সম্মুখীন হওয়ায় তা থেকে উত্তরণের নতুন কর্মসূচী দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। তার কোয়ালিশন সরকার বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে সেনা সমাবেশ ও যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ায় তাদের অর্থনৈতিক সংকট তৈরী হয়েছে। দেশটির বর্তমান ও আগের সরকার মার্কিন হস্তক্ষেপকারী নীতি অনুসরণ করে ইরাক ও আফগানিস্তানে সামরিক হামলা চালাতে অঢেল অর্থ ব্যয় করেছে। বর্তমানে তারা লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট মু‘আম্মার গাদ্দাফীকে প্রতিহত করার অজুহাতে সেখানে সামরিক হামলায় অংশ নিয়েছে, যার ব্যয় ধরা হয়েছে ১০০ কোটি পাউন্ড। সরকারের অর্থনৈতিক কর্মসূচী অব্যাহত থাকলে ২০১৫ সালের মধ্যে তিন লাখেরও বেশী মানুষ বেকার হয়ে পড়বে। চলতি বছরে প্রথম তিন মাসে দেশটির প্রবৃদ্ধির হার ছিল মাত্র ০.৫ শতাংশেরও কম। এছাড়া মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ ছিল ২.৪ শতাংশেরও বেশী।

সামরিক খাতে সবচেয়ে বেশী ব্যয় করে যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্বে সামরিক খাতে ব্যয়ের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। গত বছর বিশ্বে প্রতিরক্ষা  খাতে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে তার ৪৩ শতাংশই ব্যয় করেছে এ দেশটি। টাকার অংকে  এর পরিমাণ ৬৯ হাযার ৮০০ কোটি ডলার। তাছাড়া ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত বিশ্বে যে পরিমাণ অস্ত্র বিক্রি হয়েছে তার অর্ধেকই বিক্রি করেছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া।

বিশ্বে পরমাণু বোমার সংখ্যা ২০ হাযার ৫শ’র বেশী

বিশ্বের পরমাণু শক্তিধর আটটি দেশ অর্থাৎ ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, ভারত, ইসরাঈল, পাকিস্তান, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ২০ হাযার ৫শ’র বেশী পরমাণু বোমা মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে রাশিয়ার কাছে ১১ হাযার ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সাড়ে ৮ হাযার। তাছাড়া বিশ্বে বর্তমানে পাঁচ হাযারের বেশী পরমাণু বোমা মোতায়েন রয়েছে।

চীন থেকে ১২ হাযার কোটি মার্কিন ডলার নিয়ে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা লাপাত্তা

চীনের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা দুই দশকেরও কম সময়ে ১২ হাযার কোটি মার্কিন ডলার দেশের বাইরে নিয়ে গেছে। চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক সমীক্ষায় একথা বলা হয়। সম্প্রতি প্রকাশিত এ সমীক্ষায় বলা হয়, ১৬ থেকে ১৮ হাযার সরকারী কর্মকর্তা ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীরা অবৈধভাবে অর্জিত ১২ হাযার ৩শ’ ৭০ কোটি মার্কিন ডলার নিয়ে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি উন্নত দেশে পালিয়ে গেছে।






আরও
আরও
.