বাংলাদেশে সাম্প্রতিক যে বিতর্কটি সবার দৃষ্টি কেড়েছে, তা হল মূর্তি বা ভাস্কর্য সংস্কৃতির পক্ষ-বিপক্ষে দু’টি শক্তির মুখোমুখি অবস্থান। যাদের একপক্ষ ইসলামপন্থী, অপরপক্ষ কিছু সংখ্যক তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী। আর এই উপলক্ষ্যে সর্বদলীয় ইসলামপন্থীরা কিছুদিন পূর্বে যেমন ফ্রান্সে রাসূল (ছাঃ)-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের বিরুদ্ধে এক কাতারে দাড়িয়েছিলেন, তেমনই জাতীয় নেতাদের ভাস্কর্য নির্মাণ বন্ধের দাবীতে তারা ঐক্যবদ্ধ অবস্থান গ্রহণ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।

বাংলাদেশে ভাস্কর্য সংস্কৃতির প্রসার মূলতঃ নতুন কোন বিষয় নয়। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্রই অফিস-আদালতে, বিনোদন পার্কে, রাস্তার মোড়ে কিংবা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সামনে আমরা মূর্তি ও ভাস্কর্য লক্ষ্য করে থাকি। এই সংস্কৃতির বিরুদ্ধে ইসলামপন্থীদের ঘৃণা থাকলেও রাজপথে জোরালো প্রতিবাদ সম্ভবত শুরু হয় ২০০৮ সালে; যখন ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গোলচত্বরে লালনের মূর্তি নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। সেসময় সারাদেশের ইসলামপন্থীরা ব্যাপক প্রতিবাদ জানান। তারা চাননি বিদেশীরা বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই ৯০% মুসলিম অধ্যুষিত এই দেশকে একটি পৌত্তলিক সংস্কৃতির দেশ মনে করুক। শেষ পর্যন্ত তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাদের দাবীর মুখে পিছু হটে এবং লালনের ভাস্কর্য নির্মাণ থেকে বিরত থাকে। সেই সময় ভাস্কর্য ও মূর্তি পৃথক বস্ত্ত-এমন ধারণার পক্ষে জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমাদসহ কতিপয় বুদ্ধিজীবী লেখালেখি করেন, যা তথাকথিত সংস্কৃতিসেবীরা লুফে নেয় এবং ভাস্কর্য নির্মাণের পক্ষে অসার যুক্তিতর্ক শুরু করে।

এরপর ২০১৭ সালে হাইকোর্টের সামনে গ্রীক দেবী থেমিসের মূর্তি স্থাপন করা হলে একইভাবে সারাদেশে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানানো হয়। সেবারও অব্যাহত দাবীর মুখে সরকার অবশেষে মূর্তিটি সারিয়ে নেয়।

বর্তমান সরকার সংসদে সিদ্ধান্ত গ্রহণ কিংবা প্রধানমন্ত্রীর প্রকাশ্য ঘোষণা ছাড়াই একপ্রকার নীরবে সারা দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ও ভাস্কর্য নির্মাণে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং সম্প্রতি একের পর এক এসব ভাস্কর্যের উদ্বোধনকাজ শুরু করে। এর প্রেক্ষিতে গত অক্টোবর মাসে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর আমীর প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব কড়া প্রতিবাদ জানান এবং বাংলাদেশ সরকারের উদ্দেশ্যে একটি বিবৃতি প্রদান করেন, যা ২৫শে অক্টোবর ২০২০ দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত হয়। এছাড়া জুম‘আর খুৎবা ও বিভিন্ন ভাষণে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। অতঃপর ১৪ই নভেম্বর রাজধানীর ধোলাইপাড়ে বিশাল এলাকা জুড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের বিরুদ্ধে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে এক বিরাট বিক্ষোভ সমাবেশ হয়। এরপর থেকেই সরকারী মহলে বিষয়টি নিয়ে বাক্য বিনিময় শুরু হয়। সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী-এমপি বিষয়টি রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে নিয়ে ওলামায়ে কেরামের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা শুরু করেন এবং আক্রমণাত্মক ভাষায় হুমকি-ধমকি প্রদান করতে থাকেন। ফলে পরিস্থিতি চরমভাবে উত্তপ্ত হয়ে উঠে। বিভিন্ন এলাকায় ওয়াজ-মাহফিলে বাঁধার সৃষ্টি করা হয় এবং ভাস্কর্য-মূর্তির বিরুদ্ধে কথা বলাকে অলিখিতভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। এরই মধ্যে ৪ঠা ডিসেম্বর দিবাগত রাতে কে বা কারা কুষ্টিয়া শহরে শেখ মুজিবের নির্মিতব্য ভাস্কর্য ভাঙচুর করে এবং এর দায় চাপানো হয় ভাস্কর্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের উপর। সেই প্রেক্ষিতে হেফাজতে ইসলাম-এর আমীর মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী ও যুগ্ম মহাসচিব মামূনুল হকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করা হলেও শেষ পর্যন্ত তা আদালতে গৃহীত হয়নি। সর্বশেষ গত ১৪ই ডিসেম্বর শীর্ষস্থানীয় কওমী আলেমদের সাথে আলোচনায় বসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তিনি আলোচনার মাধ্যমে মতৈক্যে পৌঁছানোর ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

চলমান মূর্তি ও ভাস্কর্য বিতর্কে যে বিষয়টি উঠে এসেছে তা হল, মূর্তি বা ভাস্কর্য সংস্কৃতিকে এদেশের মুসলমানরা অন্তর থেকে ঘৃণা করেন। আর এই বিরোধ কোন রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে নয়, বরং সম্পূর্ণ ঈমানী জায়গা থেকে। যার ফলে ক্ষমতাসীন সরকারী দলেরও একটা বড় অংশ এর বিরোধিতা করেছেন। অপরদিকে আলেম সমাজও স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য শেখ মুজিবর রহমানের অবদানের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে যেভাবে নিয়ন্ত্রিত প্রতিবাদী ভাষা উপস্থাপন করেছেন এবং সরকারের সাথে আলোচনায় বসে সমাধানের চেষ্টা চালিয়েছেন, তা নিঃসন্দেহে আশাব্যঞ্জক। আমরা আলেমদেরকে সর্বদা এই ভূমিকাতেই দেখতে চেয়েছি, যেখান থেকে তারা প্রতিপক্ষ নন, বরং সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল অভিভাবকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন। সমাজ ও রাষ্ট্রের সাথে আলেমদের এই ইতিবাচক মেলবন্ধনের মাধ্যমেই সমাজে প্রকৃত কল্যাণের দুয়ার উন্মুক্ত হবে ইনশাআল্লাহ।

অপরদিকে মূর্তির পক্ষাবলম্বনকারীদের সীমাহীন অজ্ঞতা ও দ্বিচারিতা থেকে স্পষ্ট হয়েছে যে, এদেশের ধর্মশিক্ষা কতটা অবহেলিত এবং সাধারণ শিক্ষিতদের মধ্যে ধর্মজ্ঞান কতটা নিম্নপর্যায়ের। ধর্ম সম্পর্কে প্রাথমিক পর্যায়ের জ্ঞান রাখা এসব মন্ত্রী-এমপি, মেয়রগণ যে হাস্যকর ভাষায় মূর্তি-ভাষ্কর্যের পক্ষে কথা বলেছেন, যেভাবে উল্টা আলেমদেরকেই ধর্মশিক্ষা দেয়ার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন, তা রীতিমত বিস্ময়কর ও অমার্জনীয় অপরাধ।

তারা দাবী করেছেন যে, মূর্তি ও ভাস্কর্য ভিন্ন বস্ত্ত। ভাস্কর্য পূজা না করা হলে তা শিরক হবে না। অথচ শিরকের উৎপত্তিই হয়েছিল, সমাজের ভাল মানুষদের মূর্তি গড়া ও তাদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মাধ্যমে। এজন্য ইসলাম শিরকের সমস্ত পথ ও পন্থাকে রুদ্ধ করে দিয়েছে এবং সকল প্রকার ছবি, মূর্তি, প্রতিকৃতি নির্মাণকারী ক্বিয়ামতের দিন সর্বাধিক শাস্তির অধিকারী হবে বলে হুঁশিয়ার করেছে।

প্রশ্ন তোলা হয়েছে, বাংলাদেশে এর আগেও বহু ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে, অথচ তখন আপত্তি করা হয়নি। তাহলে এখন কেন করা হচ্ছে? আমরা বলব, ভাস্কর্য ও মূর্তি সংস্কৃতির বিরুদ্ধে কোন যুগের হক্বপন্থী আলেমই চুপ থাকতে পারেন না। সুতরাং অতীতেও প্রতিবাদ হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে যে বৃহত্তর পরিকল্পনা নিয়ে মূর্তি সংস্কৃতি বিস্তারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তা অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় বহুগুণ ব্যাপকতর। সেকারণে প্রতিবাদও বৃহত্তর আকারে হয়েছে। সুতরাং এ নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টির অবকাশ নেই।

আমরা চাই, এদেশ থেকে কেবল শেখ মুজিবুর রহমানই নন, বরং জাতীয় নেতাদের নামে যত ভাস্কর্য রয়েছে, যত পশু-পাখি, জীব-জন্তুর ভাস্কর্য রয়েছে, সবই উৎখাত করতে হবে। শিরকের যাবতীয় অনুঘটককে বন্ধ করতে হবে। কেননা একজন মুসলিম কখনও পৌত্তলিকতার সাথে আপোষ করতে পারে না। কখনও তার হৃদয়ে মূর্তির প্রতি ভালোবাসা স্থান নিতে পারে না। কখনও তার তাওহীদী চেতনায় শিরকের বু-বাতাস বইবার সুযোগ থাকতে পারে না। বরং মূর্তিপ্রীতিকে হৃদয়জগত থেকে সমূলে উৎখাত করার জন্যই ইসলাম।

এই সুযোগে বৃহত্তর আলেম সমাজের প্রতিও আমাদের আহবান, মূর্তি ও ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে যে তাওহীদী হুংকার তোলা হয়েছে, তা যেন কেবল একমুখী না হয়, বরং এদেশের কয়েক লক্ষ মাযার-খানকার বিরুদ্ধেও একইভাবে আওয়াজ তুলতে হবে। কেননা ভাস্কর্যের কারণে যত মানুষ আজ ঈমান হারাচ্ছে, তার চেয়ে বহুগুণ মানুষ প্রতিনিয়ত ঈমানহারা হয়ে ফিরছে মাযার-খানকা থেকে। সুতরাং ভাস্কর্যের চেয়ে অনেকগুণ ভয়ংকর এই শিরক-বিদ‘আতের আড্ডাখানাগুলো অবশ্যই উৎখাত করা প্রয়োজন। রাষ্ট্রের কাছে আমাদের এ দাবী তোলাও অতীব যরূরী। যদিও এ বিষয়ে অধিকাংশ আলেম যথারীতি নীরব ভূমিকা পালন করে আসছেন। এ ব্যাপারে তাদের সক্রিয় ভূমিকা একান্ত কাম্য।              

উল্লেখ্য যে, বর্তমানে তথাকথিত সুশীলদের পক্ষ থেকে এই মূর্তি সংস্কৃতিকে মুক্তবুদ্ধির চর্চা বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে এবং একে স্বাধীনতা যুদ্ধের অর্জন হিসাবে দেখানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে। অথচ এটা সকলেরই জানা যে, পাকিস্তানের সাথে মুক্তিযুদ্ধ কোনক্রমেই আদর্শের লড়াই ছিল না। বরং সেটা ছিল যালেমের বিরুদ্ধে মযলূমের যুদ্ধ। এদেশের মানুষ ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের জন্য যুদ্ধ করেনি। বরং তাদের মুক্তিযুদ্ধ ছিল পাকিস্তানী শাসকদের যুলুম-শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে। শেষ মুজিব ছিলেন এই মাযলূম জনগোষ্ঠীর রাহবার, যিনি এই যুলুমের বিরুদ্ধে বজ্রকণ্ঠে হুংকার তুলে বাংলার মানুষকে স্বাধিকার আদায়ের জন্য ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। তিনি কখনও স্বাধীনতাযুদ্ধের মূলনীতি হিসাবে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ নির্ধারণ করেননি। সেটা করার কোন কারণও ছিল না। কেননা তিনি তো নিজেই ছিলেন নেতৃস্থানীয় মুসলিম লীগার, যিনি ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে দেশভাগের পক্ষে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। একজন সাচ্চাদিল মুসলিম হিসাবে নিজেকে সবসময় পরিচিত করেছেন এবং মুসলমানদের স্বাধিকারের পক্ষে রাজনীতি করেছেন। তিনি স্পষ্টতই জানতেন যে, এই বাংলাদেশের জন্মসূত্র হল ইসলাম। তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র পাতায় পাতায় যা সুস্পষ্টভাবে প্রতিভাত হয়েছে।

মূলতঃ পূর্ববাংলার জনগোষ্ঠী যদি মুসলিম না হ’ত, তাহ’লে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশ নামক পৃথক রাষ্ট্রের জন্মই হত না। বাংলাদেশের স্বাধীনতার দাবীতে যেসব আন্দোলন হয়েছে তাতে কোথাও ধর্মনিপেক্ষতাবাদের কথা ছিল না। উনসত্তরের ছয়দফা দাবীতেও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের কোন অস্তিত্ব ছিল না। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশ সংবিধানের যে চারটি মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়, তাতে প্রথম এই মূলনীতিটি যুক্ত করা হয়, যা ছিল ভারতের চাপে। দেশের সর্বসাধারণ জনগণের আদর্শ ও নৈতিক চেতনার সাথে এর কোনো সম্পর্ক ছিল না। সুতরাং এই মূলনীতি নিঃসন্দেহে এদেশবাসীর উপর অন্যায়ভাবে চাপিয়ে দেয়া, যাতে তাদের আদর্শিক মূল্যবোধকে নির্লজ্জভাবে পদদলিত করা হয়েছে। অতএব একথা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ কখনই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিল না। একথা আজ আমাদেরকে জনসম্মুখে বার বার স্পষ্টভাবে বলতে হবে। নতুবা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে আমাদের যা প্রতিনিয়ত শুনানো হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে আমাদেরকে ভয়ংকরভাবে প্রতারিত করবে।

পরিশেষে বলব, মূর্তি বিরোধী আন্দোলনের ফলাফল যা-ই আসুক না কেন, এর প্রেক্ষিতে এদেশের আমজনতার মাঝে কিছুটা হলেও যে ধর্মীয় সচেতনতা বেড়েছে এবং তৃণমূল পর্যায়ে যেভাবে তাওহীদের শিক্ষা ছড়িয়ে পড়ছে, তা নিঃসন্দেহে এদেশে দ্বীনী সংস্কৃতির বিস্তারের পথকে আরো বেশী অগ্রগামী করবে এবং পর্যায়ক্রমে খানকা-মাযারসহ শিরকের যাবতীয় শিখন্ডিগুলোর বিরুদ্ধেও স্বতস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ। রাজনীতি, সংস্কৃতি কিংবা ধর্ম, যে সূত্রেই কোথাও শিরকের আড্ডাখানা গড়ে উঠুক না কেন, তার বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান গড়ে তুলতে হবে। রাজনৈতিক ভীতি হৌক কিংবা সামাজিক চাপ, কোন অবস্থাতেই যেন আমরা অন্যায় ও অসত্যের পক্ষাবলম্বন না করি। আল্লাহ আমাদের সহায় হৌন। আমীন!






বাবরী মসজিদ কলঙ্কের অবসান হোক - ড. নূরুল ইসলাম
হাইকোর্টের রায় এবং পার্বত্যচুক্তির ভবিষ্যৎ
কোথায় মিলবে চিকিৎসা? - মুহাম্মাদ আবু নোমান
মিয়ানমার ও ভারতের নাগরিকত্ব আইন বাংলাদেশের জন্য বড় হুমকি - জামালউদ্দীন বারী
অক্টোবর বিপ্ল­ব (গর্বাচেভ কি বিশ্বাসঘাতক?) - মশিউল আলম
কাশ্মীরে বিপজ্জনক গুজব - আলতাফ পারভেজ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইতিহাস বিষয়ক গবেষক
রক্তের এই হোলি খেলা বন্ধ হোক
প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা : আমাদের করণীয় - প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুর রব
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হোক - অজয় কান্তি মন্ডল
নিঃস্ব হচ্ছে মানুষ : বিচার হয় না আর্থিক প্রতারণার - সাঈদ আহমাদ
ভাস্কর্যে নয়, হৃদয়ে ধারণ করুন! - ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন
ফিলিস্তীনীদের কান্না কবে থামবে? - শামসুল আলমশিক্ষক, আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
আরও
আরও
.