পৌরসভার লোকেরা রাস্তার ধারে সবজি বিক্রি করতে বাধা দিচ্ছে আর বিশুদ্ধ ইংরেজিতে তার প্রতিবাদ করছেন ভারতের মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের বাসিন্দা রাঈসা আনছারী নামক এক মহিলা সবজি বিক্রেতা। তার ইংরেজি শুনে সেখানে উপস্থিত লোকজন তার শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা জিজ্ঞাসা করে। উত্তরে ঐ সবজি বিক্রেতা দাবী করেন, তিনি ইন্দোরের দেবী অহল্যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেটেরিয়াল সায়েন্সে পিএইচডি করেছেন।

প্রতিবাদের সময় তিনি পৌরসভার কর্মকর্তাদের ইংরেজিতে বলছিলেন, বাযার বন্ধ। খরিদ্দার নেই। আমি রাস্তার ধারে গাড়ি নিয়ে ফল ও সবজি বিক্রি করি। কিন্তু আমাকে সেটাও করতে দেয়া হচ্ছে না। আমার পরিবারে ২০ জন লোক। কী করে রোজগার করব? কী খাব? কিভাবে বাঁচব?

মেটেরিয়াল সায়েন্সে পিএইচডি করে তিনি কেন সবজি বিক্রি করছেন? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি ঝরঝরে ইংরেজিতে বলেছেন, ‘আমার প্রশ্ন, কে আমাকে চাকরী দেবে?’। তিনি বলেন, সবার ধারণা করোনাভাইরাস মুসলিমদের জন্য বেড়েছে। যেহেতু আমার নাম রাঈসা আনছারী, তাই কোন কলেজ বা গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমাকে কাজ দিতে আগ্রহী নয়।

[হ্যাঁ এরি নাম গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ। অথচ ইসলামে একজন কৃষ্ণাঙ্গ নিগ্রো ক্রীতদাসের মর্যাদা একজন উচ্চ বর্ণের মানুষের মর্যাদার সমান (স.স.)]






ছিটমহল বিনিময়ের ৫ বছর : উন্নয়নের ছোঁয়ায় পাল্টে যাচ্ছে সার্বিক চিত্র
আওয়ামী সরকারের ১৫ বছরে ঋণ সাড়ে ১৫ লাখ কোটি; বিদেশে পাচার ১৮ লাখ কোটি টাকা
জনসংখ্যা স্বল্পতা বিশ্বের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে
করোনায় মৃত্যুবরণকারীদের জানাযা করে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন যিনি
যুক্তরাজ্যে মুসলিম স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য ‘পিপিই হিজাব’
দ্য মুসলমান : বিশ্বের একমাত্র সচল হাতে লেখা পত্রিকা
স্বদেশ-বিদেশ
এবছর সবচেয়ে দীর্ঘ ও সবচেয়ে স্বল্প সময় ছিয়াম রাখা হ’ল যে দেশগুলিতে
গত বছর পরিবার পিছু ঘুষ দেওয়ার পরিমাণ গড়ে ৬ হাযার ৬৩৬ টাকা : টিআইবি
চীনে স্বামী কর্তৃক ৫৬ বছর যাবৎ পঙ্গু স্ত্রীর সেবা!
যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদ ও মুসলিম ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ৩১ শতাংশ
সৈকতে লাল জোয়ার
আরও
আরও
.