প্রশিক্ষণ

নওদাপাড়া, রাজশাহী ৩০শে অক্টোবর বৃহস্পতিবার : অদ্য বাদ আছর আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী কমপ্লেক্স নওদাপাড়ার পূর্ব পার্শ্বস্থ ভবনের ২য় তলায় ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ রাজশাহী-পূর্ব ও পশ্চিম সাংগঠনিক যেলার উদ্যোগে এক সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। রাজশাহী-পূর্ব যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি ডা. ইদরীস আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব

অন্যান্যের মধ্যে প্রশিক্ষণ প্রদান করেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় দফতর ও যুববিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আমীনুল ইসলাম, মোহনপুর উপযেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা দুর্রুল হুদা প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সঞ্চালক ছিলেন রাজশাহী-পূর্ব যেলা ‘আন্দোলন’-এর সহ-সভাপতি মুহাম্মাদ আইয়ূব হোসাইন।

মোহনপুর, রাজশাহী ৭ই নভেম্বর শুক্রবার : অদ্য সকাল ১০-টায় যেলার মোহনপুর উপযেলাধীন ধুরইল ডি.এস. কামিল মাদরাসা মিলনায়তনে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ মোহনপুর উপযেলার উদ্যোগে দিন ব্যাপী এক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। উপযেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি ও ধুরইল ডি.এস. কামিল মাদরাসার ভাইস প্রিন্সিপ্যাল মাওলানা দুর্রুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর দফতর ও যুববিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আমীনুল ইসলাম ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম।

উপযেলা সম্মেলন

আত্রাই, নওগাঁ ৮ নভেম্বর শনিবার : অদ্য বাদ যোহর ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ আত্রাই উপযেলার উদ্যোগে স্থানীয় মোল্লা আজাদ মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ মাঠে উপযেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। চৌধুরী গোলাম মোছতফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ডঃ মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন। সম্মেলনে বক্তব্য পেশ করেন মাদারটেক আহলেহাদীছ জামে মসজিদ, ঢাকার খতীব মাওলানা আমানুল্লাহ বিন ইসমাঈল আল-মাদানী, মান্দা উপযেলা ‘আন্দোলন’-এর সাধারণ সম্পাদক আফযাল হোসাইন, দামনাশ হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনাব নিযামুল হক প্রমুখ।

যুবসংঘ

এলাকা সম্মেলন

হাট গাঙ্গোপাড়া, বাগমারা, রাজশাহী ২৫ অক্টোবর শনিবার : অদ্য বাদ আছর হাট গাঙ্গোপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর উদ্যোগে এলাকা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। রাজশাহী-পূর্ব যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি ডা. ইদরীস আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ সম্পাদক ও মাসিক আত-তাহরীক-এর সহকারী সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘সোনামণি’র কেন্দ্রীয় পরিচালক আব্দুল হালীম বিন ইলিয়াস। সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়া, রাজশাহীর শিক্ষক মাওলানা আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ, মাওলানা আমানুল্লাহ বিন ইসমাঈল, ‘যুবসংঘ’-এর সাবেক  কেন্দ্রীয় সভাপতি মুযাফফর বিন মুহসিন, বাগমারা উপযেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা শফীকুল ইসলাম প্রমুখ।

সুধী সমাবেশ

দুপচাঁচিয়া, বগুড়া ২৯শে অক্টোবর বুধবার : অদ্য বাদ যোহর যেলার দুপচাচিয়া উপযেলা অডিটরিয়ামে ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ দুপচাঁচিয়া উপযেলার উদ্যোগে এক সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উপযেলা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও মাসিক আত-তাহরীক সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘যুবসংঘে’র কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুর রশীদ আখতার ও সাবেক সভাপতি মুযাফফর বিন মুহসিন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন মাওলানা আমানুল্লাহ বিন ইসমাঈল, বগুড়া যেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম, ‘যুবসংঘ’-এর সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ইমামুদ্দীন, যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি আব্দুর রায্যাক প্রমুখ।

হাদীছ ফাউন্ডেশন পাঠাগার উদ্বোধন

ধুরইল, মোহনপুর, রাজশাহী ১৪ই সেপ্টেম্বর রবিবার : অদ্য বাদ আছর যেলার মোহনপুর উপযেলাধীন ধুরইল বাজারে ‘হাদীছ ফাউন্ডেশন পাঠাগার’ উদ্বোধন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপযেলা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি মাওলানা দুর্রুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় দফতর ও যুববিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আমীনুল ইসলাম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন রাজশাহী-পশ্চিম যেলা ‘যুবসংঘ’-এর সভাপতি (বর্তমানে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক) মুহাম্মাদ মুস্তাক্বীম, উপযেলা ‘আন্দোলন’-এর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ এমদাদুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ময়েযুদ্দীন, ধুরইল এলাকা ‘আন্দোলন’-এর সভাপতি আব্দুল বারী প্রমুখ। উল্লেখ্য, পাঠাগারটি প্রতিদিন বাদ আছর হ’তে এশা পর্যন্ত খোলা থাকবে ইনশাআল্লাহ।

মিথ্যা মামলায় আব্দুল মালেক গ্রেফতার

গত ২১শে সেপ্টেম্বর রবিবার দিবাগত গভীর রাতে সাতক্ষীরা পৌরসভার বাটকেখালী গ্রামের নিজ বাড়ী থেকে ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’ সাতক্ষীরা সদর উপযেলার অর্থ সম্পাদক জনাব আব্দুল মালেককে সন্দেহভাজন হিসাবে গ্রেফতার করেছে সাতক্ষীরা পুলিশ। অতঃপর তাকে একাধিক মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে তিনি সাতক্ষীরা যেলা কারাগারে অন্তরীণ আছেন।

[আমরা তাকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অনতিবিলম্বে নিঃশর্তভাবে মুক্তিদানের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।- কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী জেনারেল]

মিথ্যা মামলায় মুযাফফর বিন মুহসিন গ্রেফতার

গত ৭ই নভেম্বর শুক্রবার বেলা আড়াইটায় ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মুযাফ্ফর বিন মুহসিন ঢাকার মুহাম্মাদপুর আল-আমীন জামে মসজিদে জুম‘আর খুৎবা দেওয়ার পর ছালাত শেষ বের হ’লে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) দু’জন কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদের নাম করে আপোষে তাকে ডেকে নিয়ে যায়। অতঃপর ২ দিন ডিবি কার্যালয়ে আটকে রেখে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তদের হাতে সম্প্রতি নিহত ‘চ্যানেল আই’-এর উপস্থাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম ফারূকী হত্যা মামলায় সন্দেহভাজন আসামী হিসাবে গ্রেফতার দেখায়। অতঃপর কতিপয় ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া তাকে ন্যাক্কারজনকভাবে কথিত জঙ্গী সংগঠন ‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের’ সদস্য বলে ফলাও করে অপপ্রচার চালায়। ৯ই নভেম্বর রবিবার ঢাকার সিএমএম কোর্টে সোপর্দ করে পুলিশের পক্ষ থেকে ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত দু’দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অতঃপর রিমান্ড শেষে গত ১২ই নভেম্বর বুধবার তার জন্য যামিনের আবেদন করা হ’লে এবং পুলিশ কর্তৃক পুনরায় ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আদালত যামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেয় এবং কারা ফটকে তিনদিন জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেয়। বর্তমানে তিনি গাজীপুরস্থ কাশিমপুর-১ কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন।

অনতিবিলম্বে মুযাফফর বিন মুহসিনকে মুক্তি দিন!

-বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ

গত ৯ই নভেম্বর রবিবার নূরুল ইসলাম ফারূকী হত্যা মামলায় সন্দেহজনকভাবে ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র সদ্য সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মুযাফফর বিন মুহসিনকে গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে তার মুক্তি দাবী করেছে ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র বর্তমান কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুর রশীদ আখতার ও সাধারণ সম্পাদক আরীফুল ইসলাম। এক যুক্ত বিবৃতিতে তারা বলেন, মুযাফফর বিন মুহসিনকে কথিত জঙ্গী সংগঠন ‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের’ সাথে জড়িয়ে পত্র-পত্রিকায় যে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে তা ডাহা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। বরং যেকোন চরমপন্থার বিরুদ্ধেই তার অবস্থান ছিল স্পষ্ট। তিনি শান্তিপ্রিয় দ্বীনি সংগঠন ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র দুই দুইবারের কেন্দ্রীয় সভাপতি এবং বর্তমানে সংগঠনের সর্বোচ্চ স্তর ‘কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সদস্য’। ‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিমে’র সাথে তার কোনরূপ সম্পর্ক নেই। অনুরূপভাবে ফারূকী হত্যার সাথেও তার দূরতম কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তাকে গত শুক্রবার বাদ জুম‘আ ঢাকার মুহাম্মদপুর আল-আমীন জামে মসজিদ থেকে জিজ্ঞাসাবাদের নামে ডিবি পুলিশ নিয়ে যায়। অতঃপর দু’দিন ডিবি কার্যালয়ে আটকে রেখে মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার দেখায়। তারা বর্তমান সরকারের নিকট অনতিবিলম্বে তার মুক্তি দাবী করেন।

তারা বলেন, ‘আহলেহাদীছ যুবসংঘ’ গুম-খুনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। দাওয়াত ও সংগঠনের মাধ্যমে আক্বীদা ও আমলের সংশোধনের মাধ্যমে সমাজের সার্বিক সংস্কার সাধনই এই সংগঠনের সামাজিক ও রাজনৈতিক লক্ষ্য। (দৈনিক ইনকিলাব ১০ই নভেম্বর’১৪ এবং দৈনিক প্রথম আলো ১১ই নভেম্বর’১৪-এ প্রকাশিত)

মুযাফফর বিন মুহসিনের মিথ্যা মামলা তুলে নিন!

  -আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ

অদ্য ৯ নভেম্বর রবিবার নূরুল ইসলাম ফারূকী হত্যা মামলায় সন্দেহজনক ভাবে বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র সাবেক সভাপতি মুযাফ্ফর বিন মুহসিনকে গ্রেফতার এবং তাকে ‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিমে’র নেতা বলে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ফলাও করে অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নূরুল ইসলাম। এক প্রতিবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, মুযাফফর বিন মুহসিন ‘আন্দোলন’-এর যুবসংগঠন ‘বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘে’র কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সদস্য ও সদ্য সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি। তিনি পিস টিভি বাংলা-র জনপ্রিয় আলোচক। বিগত দুই সেশন তিনি এই সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। কথিত জঙ্গি সংগঠন ‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিমে’র সাথে তার কোনরূপ সম্পর্ক নেই। অনুরূপভাবে ফারূকী হত্যার সাথেও তার দূরতম কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। তিনি বলেন, ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন’ সর্বদা শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে তাদের জোরালো ভূমিকা সর্বত্র স্পষ্ট। কথিত জঙ্গীবাদের সাথে যে আহলেহাদীছ আন্দোলনের কোনরূপ সম্পর্ক নেই তা ‘আন্দোলন’-এর আমীর প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবের উপর বিগত চারদলীয় জোট সরকার আরোপিত সকল মামলা আদালতের মাধ্যমে মিথ্যা সাব্যস্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে বহুপূর্বেই প্রমাণিত হয়েছে। অতএব বর্তমান সরকারের আমলে একই অভিযোগে পুনরায় ‘আহলেহাদীছ আন্দোলনে’র কোন কর্মীকে এভাবে দোষী সাব্যস্ত করার অন্যায় প্রচেষ্টায় আমরা বিস্মিত ও মর্মাহত। তিনি সরকারের নিকটে অনতিবিলম্বে তার নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করেন।

মৃত্যু সংবাদ

‘আন্দোলন’-এর সঊদী আরব শাখার সাবেক সভাপতি জনাব আবুল কালাম আযাদ (৫৫) গত ২৮শে অক্টোবর মঙ্গলবার দিবাগত রাত পৌনে ৮-টায় মৃত্যুবরণ করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজেঊন)। ইতিপূর্বে প্রায় বৎসরাধিককাল তিনি বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। অতঃপর ২৬শে অক্টোবর তিনি ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, কাকরাইল, ঢাকায় ভর্তি হন। ২৮শে অক্টোবর সকাল সাড়ে ১১-টায় সেখান থেকে তাঁকে নিজ বাসভবন গাযীপুরের কাথোরায় নিয়ে আসা হয়। ঐ দিনই রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। অতঃপর সেখানে রাত সাড়ে ১০-টায় কাথোরা মুহাম্মাদিয়া বালিকা দাখিল মাদরাসা ময়দানে তার প্রথম জানাযার ছালাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন তার মেঝ ছেলে আব্দুর রহমান। সেখান থেকে মাইক্রোযোগে তার লাশ নিজ গ্রাম সাতক্ষীরা যেলার কাকডাঙ্গা গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। মৃত্যুসংবাদ পেয়ে তার অছিয়ত মোতাবেক আমীরে জামা‘আত পরদিন ভোর সোয়া ৫-টায় মারকায থেকে সাতক্ষীরার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন এবং বেলা দেড়টায় কাকডাঙ্গা দক্ষিণ পাড়া আহলেহাদীছ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত তাঁর জানাযায় ইমামতি করেন।

সাতক্ষীরা যেলা ‘আন্দোলন’ ও ‘যুবসংঘ’-এর অগণিত নেতা-কর্মী ও মুছল্লীবৃন্দ তার জানাযায় অংশগ্রহণ করেন। অতঃপর তাকে তার পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়। 

[আমরা তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।-সম্পাদক]






আরও
আরও
.