করোনাভাইরাসে এখন অনেকটাই স্বাভাবিক নিউজিল্যান্ডের জীবনযাত্রা। নিয়ম-কানূন মেনে রেস্তোরাঁসহ অনেক কিছুই খুলেছে। অনেক দিন বন্দী জীবন যাপনের পর অনেকেই যাচ্ছেন রেস্তোরাঁয়। একইভাবে সঙ্গী ক্লার্ক গ্যাফোর্ডকে নিয়ে স্থানীয় অলিভ রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্নও। কিন্তু ১০০ জনের কোটা পূর্ণ হয়ে যাওয়ায় ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় তাঁদের। অতঃপর অন্য আরো অনেকের সাথে মিনিট ১৫ বাইরে দাঁড়িয়ে থাকার পরই ভেতরে জায়গা মেলে তাদের।

তবে তার সাথী ক্লার্ক গ্যাফোর্ড বলেন, আসলে আমার উচিত ছিল বুকিং দিয়ে রাখা। কিন্তু আমি তা করিনি। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের একজন মুখপাত্র গণমাধ্যমকে বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সরকারী নির্দেশনা মানার ফলে এই সময়ে কোন ক্যাফেতে ঢুকতে যে কারও অপেক্ষা করতে হওয়াটা স্বাভাবিক ঘটনা। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তিনিও অন্য সবার মতো অপেক্ষা করছিলেন।

এদিকে রেস্তোরাঁটির মালিক বলেছেন, ঘটনার সময় দায়িত্বরত ব্যবস্থাপক নিয়মমাফিক প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সঙ্গীকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। অতঃপর একটি টেবিল ফাঁকা হওয়ার পর তিনি তাঁদের বসার ব্যবস্থা করে দেন। এসময় প্রধানমন্ত্রীও ওয়েটারদের সঙ্গে সাধারণ মানুষের মতোই আচরণ করেছেন।






কলকাতা হাইকোর্টে ‘মাই লর্ড’ সম্বোধন বাতিল
৬টি হ্যারিকেনসহ ১৯টি ঝড় আটলান্টিকে
রেস্তোরাঁ ভরা, বাধা পেয়ে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকলেন নিউজিল্যান্ডের মহিলা প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা
রোহিঙ্গাদের গ্রামগুলো মানচিত্র থেকেও মুছে ফেলছে মিয়ানমার
বন্যায় ৭৪ জনের প্রাণহানি, সাড়ে ৯ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত, ৬ হাযার কি.মি. সড়ক সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত
আল্লাহর ৯৯ নাম কাফের ও দেবতাদের
অপরাধীর অভাবে জেলখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে নেদারল্যান্ডে
স্বদেশ-বিদেশ
বিশ্বজুড়ে মার খাচ্ছে গণতন্ত্র
লেখা শেষে গাছ হবে, এমন কলম বানাল বরগুনার আমীরুল ইসলাম
ঢাকায় শিক্ষিত স্বাবলম্বী নারীরাই ডিভোর্সের শীর্ষে
জ্যোতির্বিদ্যায় হৈচৈ ফেলে দিয়েছে বাংলাদেশী তরুণ
আরও
আরও
.