গত সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (সীরাত বিষয়ক)-এর সঠিক উত্তর
১. নবুঅতের ১১তম বছরে।
২. মদীনার আওস ও খাজরায গোত্রের ১২ জন লোক।
৩. নবুঅতের ১২তম বছরে মিনার আক্বাবা নামক পাহাড়ী সুড়ঙ্গে দ্বিতীয় বায়‘আত অনুষ্ঠিত হয়।
৪. মদীনার আওস ও খাজরায গোত্রের ৭৩ জন পুরুষ ও ২ জন নারী অংশ নিয়েছিলেন।
৫. ১৩ বছর। ৬. ১০ বছর।
৭. মক্কার কুরায়শ নেতারা দারুন নদওয়ায় বসে যখন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যে, তারা একযোগে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-কে হত্যা করবে তখন আল্লাহ তাঁকে হিজরতের নির্দেশ দেন।
৮. ১ম হিজরীর ছফর মাসে। ৬২২ খৃষ্টাব্দ।
৯. আলী (রাঃ)-কে। ১০. আবুবকর (রাঃ)।
গত সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (মানব দেহ বিষয়ক)-এর সঠিক উত্তর
১. ২৩,০৪০ বার। ২. ৬,০০০-৭,৫০০ লিটার।
৩. ১-১.৫ মিনিট। ৪. ১,৩০,৬৮০ বার।
৫. ৭০ লক্ষ। ৬. ০.০১৭১৪ ইঞ্চি।
৭. ১ সেন্টিমিটার। ৮. ৭০% পানি ও ১৮% কার্বন।
৯. ১ কোটি। ১০. প্রায় ১০,০০০।
চলতি সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (সীরাত বিষয়ক)
১. হিজরতকালে রাসূল (ছাঃ) কোন গুহায় কত দিন আত্মগোপন করেছিলেন?
২. হিজরতকালে নবী করীম (ছাঃ) রাস্তা দেখানোর জন্য যে কাফেরকে পথপ্রদর্শক হিসাবে ভাড়া করেছিলেন তার নাম কি?
৩. রাসূল (ছাঃ)-কে ধরিয়ে দেয়ার জন্য কাফেররা কি পুরস্কার ঘোষণা করেছিল?
৪. রাসূল (ছাঃ)-এর উটনীর নাম কি ছিল?
৫. রাসূল (ছাঃ) কখন মদীনায় পৌঁছেন?
৬. রাসূল (ছাঃ) কখন মদীনায় প্রবেশ করেন?
৭. নবী করীম (ছাঃ) মদীনায় গিয়ে কার বাড়িতে অবস্থান করেন?
৮. রাসূল (ছাঃ) সর্বপ্রথম কোন মসজিদটি নির্মাণ করেন?
৯. নবী করীম (ছাঃ) মদীনার ইহুদীদের সাথে যে চুক্তি সম্পাদন করেন। ইসলামের ইতিহাসে তা কি নামে খ্যাত?
১০. নবী করীম (ছাঃ) কতবার ওমরাহ করেন?
চলতি সংখ্যার সাধারণ জ্ঞান (মানব দেহ বিষয়ক)
১. একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ শরীরের ওযনের কত ভাগ?
২. দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে কতটুকু জমির প্রয়োজন?
৩. মানুষ চোখ খুলে কি করতে পারে না?
৪. মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশী কোনটি?
৫. মানবদেহের সবচেয় বড় হাড় কোনটি?
৬. মানবদেহের সবচেয় ক্ষুদ্রতম হাড় কোনটি?
৭. আমরা কয়টি হাড় নিয়ে জন্মগ্রহণ করি?
৮. প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে কয়টি হাড় থাকে?
৯. আমাদের চোখের একটি পাপড়ি কত দিন বেঁচে থাকে?
১০. আমাদের মাথার খুলি কত ধরনের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি?
সংগ্রহে : মুহাম্মাদ তরীকুল ইসলাম
বখশী বাজার, ঢাকা।
সোনামণি সংবাদ
সোনামণি কেন্দ্রীয় সম্মেলন ২০১৯
নওদাপাড়া, রাজশাহী ৮ই নভেম্বর শুক্রবার : অদ্য সকাল ৯-টায় রাজশাহী মহানগরীর নওদাপাড়াস্থ আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফীর পূর্ব পার্শ্বস্থ ময়দানে ‘সোনামণি কেন্দ্রীয় সম্মেলন ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ২০১৯’ অনুষ্ঠিত হয়। ‘সোনামণি’ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর মুহতারাম আমীরে জামা‘আত প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী যেলা শিক্ষা অফিসার মোহাঃ নাসির উদ্দীন। সম্মেলনে স্বাগত ভাষণ পেশ করেন ‘সোনামণি’র কেন্দ্রীয় পরিচালক মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ‘আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় সেক্রেটারী জেনারেল অধ্যাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রের উপ-প্রধান চিকিৎসক (অব.) ডা. মুহাম্মাদ হেলালুদ্দীন ও মদীনাতুল উলূম কামিল মাদরাসা রাজশাহীর অধ্যক্ষ মাওলানা মোকাদ্দাসুল ইসলাম। অতিথিগণ স্ব স্ব ভাষণে সম্মেলনকে স্বাগত জানান ও সোনামণি বালক-বালিকাদের রাসূল (ছাঃ)-এর আদর্শে গড়ে তুলার এই সুন্দর প্রচেষ্টার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
সভাপতির ভাষণে মুহতারাম আমীরে জামা‘আত বলেন, পৃথিবীতে মানুষ গড়ে উঠে স্ব স্ব বিশ্বাসের আলোকে। মানুষকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন তাঁর ইবাদতের জন্য। অতএব তার সমস্ত কাজ হবে আল্লাহর দাসত্বের অধীনে তাঁকে রাযী-খুশী করার জন্য। ছোট্ট সোনামণিদেরকে শিশুকাল থেকে উক্ত লক্ষ্যে গড়ে তুলতে হবে। আমাদের ‘সোনামণি’ সংগঠন শিশু-কিশোরদের আক্বীদা সংশোধন করে তাদেরকে প্রকৃত মানুষ বানানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এ সংগঠন শিশু-কিশোরদেরকে রাসূল (ছাঃ)-এর আদর্শে সার্বিক জীবন গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করছে। এর বিপরীতে বস্ত্তবাদী, পীরবাদী ও ছূফীবাদীরা তাদের আক্বীদা নষ্ট করছে এবং তাদেরকে মানুষের গোলাম বানাচ্ছে। ফলে ঐসব নষ্ট আক্বীদায় গড়ে উঠা শিশু-কিশোররা পরীক্ষায় ফেল করলে আত্মহত্যা করলেও আহলেহাদীছ আক্বীদায় বিশ্বাসী কোন সোনামণি আত্মহত্যা করবে না বা আত্মগ্লানিতে ভুগবে না। কারণ তাক্বদীরে বিশ্বাসী হওয়ার ফলে সে নতুন উদ্যমে প্রস্ত্ততি নিবে। এভাবে আমরা সোনামণিদেরকে আগামী দিনের আদর্শ মানুষ বানাতে চাই। যাতে তারা দুনিয়ায় তাক্বদীরে বিশ্বাসী সুখী মানুষ ও জান্নাতে স্বর্ণ-কঙ্কণের অধিকারী হ’তে পারে। সবশেষে তিনি অতিথিবৃন্দ, ‘আন্দোলন’, ‘যুবসংঘ’, ‘সোনামণি’ ও আল-‘আওনের সকল পর্যায়ের দায়িত্বশীল, অভিভাবক ও সোনামণিদের ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য শেষ করেন। অতঃপর তিনি ২০১৯-২০২১ সেশনের জন্য ‘সোনামণি’ ৭ সদস্যের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের নাম ঘোষণা করেন ও তাদের পরিচয় করিয়ে দেন। একইসাথে তিনি ৫ সদস্যের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের নামও ঘোষণা করেন।
সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য পেশ করেন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-এর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম, যুববিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক আমীনুল ইসলাম, দফতর সম্পাদক ও মাসিক আত-তাহরীক-এর সহকারী সম্পাদক ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম, আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী, নওদাপাড়া, রাজশাহীর প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুল খালেক সালাফী, ‘সোনামণি’র পৃষ্ঠপোষক ও ‘যুবসংঘ’-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. আহমাদ আব্দুল্লাহ ছাকিব, রাজশাহী-পূর্ব সাংগঠনিক যেলা ‘সোনামণি’র পরিচালক খায়রুল ইসলাম, জয়পুরহাট যেলা পরিচালক ফিরোয আহমাদ প্রমুখ। সম্মেলনে ‘আন্দোলন’, ‘যুবসংঘ’, ‘সোনামণি’ ও আল-‘আওন-এর কেন্দ্রীয় ও যেলা দায়িত্বশীলগণ এবং ১৩টি যেলার বিপুল সংখ্যক সোনামণি অংশগ্রহণ করে। সম্মেলনে অর্থসহ কুরআন তেলাওয়াত করে সোনামণি মুহাম্মাদ রিফাত ও জাগরণী পরিবেশন করে আব্দুল্লাহ আল-ফাহাদ। সম্মেলনে সঞ্চালক ছিলেন ‘সোনামণি’র কেন্দ্রীয় সহ-পরিচালক রবীউল ইসলাম। সম্মেলনে ‘আদব বা শিষ্টাচার’ বিষয়ে মনোজ্ঞ ‘সংলাপ’ পরিবেশন করা হয়। অতঃপর ‘কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০১৯’-এ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন সভাপতি ও অতিথিবৃন্দ। উল্লেখ্য যে, কেন্দ্রীয় পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় ১৩০ জন বালক ও ১১০জন বালিকা সহ মোট ২৪০ জন সোনামণি অংশগ্রহণ করে। তন্মধ্যে ৩৯ জন বিজয়ীকে বিশেষ পুরস্কার ও অন্যদের উৎসাহ পুরস্কার দেওয়া হয়। নিমেণ প্রতিযোগিতার বিষয় ও বিজয়ীদের নাম উল্লেখ করা হ’ল :
১. হিফযুল কুরআন তাজবীদসহ
বালক গ্রুপ : ১ম : ফখরুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), ২য় : আব্দুল্লাহ (চাঁপাই নবাবগঞ্জ), ৩য় : কাওছার (বগুড়া)।
বালিকা গ্রুপ : ১ম : আয়েশা ছিদ্দীকা (পাবনা), ২য় : সা‘দিয়া ছিদ্দীক্বা (চাঁপাই নবাবগঞ্জ), ৩য় : সোনিয়া আখতার (বগুড়া)।
২. অর্থসহ হিফযুল কুরআন ও অর্থসহ হিফযুল হাদীছ (সূরা ছফফাত ১০০-১১১ আয়াত এবং ১০টি হাদীছ)
বালক গ্রুপ : ১ম : আহমাদ আব্দুল্লাহ শাকির (বগুড়া), ২য় : মুহাম্মাদ রিফাত (কুমিল্লা), ৩য় : মুহাম্মাদ সুমন (বগুড়া)।
বালিকা গ্রুপ : ১ম : মুনীরা খাতূন (বগুড়া), ২য় : সাঈদা খাতূন (বগুড়া), ৩য় : সুমাইয়া (কুমিল্লা)।
৩. ছালাতের সংক্ষিপ্ত নিয়ম
বালক গ্রুপ : ১ম : নূরুয্যামান (বগুড়া), ২য় : আরীফুয্যামান (সাতক্ষীরা), ৩য় : শরীফুল ইসলাম (কুমিল্লা)।
বালিকা গ্রুপ : ১ম : আয়েশা ছিদ্দীক্বা (দিনাজপুর), ২য় : আফরীতা সুলতানা (সাতক্ষীরা), ৩য় : যহূরা খাতূন (নওগাঁ)।
৪. সাধারণ জ্ঞান
বালক গ্রুপ : ১ম : মোছাদ্দেক হোসাইন (দিনাজপুর), ২য় : নিয়ায মাহমূদ (নাটোর), ৩য় : রেযাউল হক (দিনাজপুর)।
বালিকা গ্রুপ : ১ম : মারিয়া খাতূন (সিরাজগঞ্জ), ২য় : উম্মে যাকিয়া (বগুড়া), ৩য় : মেঘলা খাতূন (সিরাজগঞ্জ)
৫. জাগরণী
বালক গ্রুপ : ১ম : রূহুল আমীন (রাজশাহী), ২য় : আব্দুল্লাহ আল-ফাহাদ (কুমিল্লা), ৩য় : আব্দুর রহমান (সাতক্ষীরা)।
বালিকা গ্রুপ : ১ম : আসমা (বগুড়া), ২য় : খাদীজা (কুষ্টিয়া), ৩য় : ইসরাত জাহান (বগুড়া)।
৬. আযান
বালক গ্রুপ : ১ম : নো‘মান (কুমিল্লা), ২য় : আব্দুল্লাহ আল-ফাহাদ (কুমিল্লা), ৩য় : রূহুল আমীন (রাজশাহী)।
৬. হস্তাক্ষর (আরবী, বাংলা ও ইংরেজী)
বালক গ্রুপ : ১ম : নিয়ায মাহমূদ (নাটোর), ২য় : মা‘রূফ (বগুড়া), ৩য় : আব্দুল মুন‘ঈম (সাতক্ষীরা)।
বালিকা গ্রুপ : ১ম : সাবরিনা আফরীন (বাগেরহাট), ২য় : তাসনীম খাতূন (সাতক্ষীরা), ৩য় : আফীফা খাতূন (সাতক্ষীরা)।
৭. রচনা প্রতিযোগিতা (পরিচালকদের জন্য) : বিষয়- ‘আদর্শ পরিবার গড়ি এবং দেশ ও জাতির সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করি’।
১ম : আব্দুল হাসীব (সহ-পরিচালক, মারকায এলাকা, রাজশাহী), ২য় : মুহাম্মাদ নো‘মান (স্বাস্থ্য ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক, হাসনাহেনা শাখা, মারকায, রাজশাহী), ৩য় : মুহাম্মাদ মুয্যাম্মিল হক (পরিচালক, সূর্যমুখী শাখা, মারকায, রাজাশাহী)।
২০১৯-২০২১ সেশনের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের তালিকা
ক্রম | নাম | দায়িত্ব | যেলা | শিক্ষাগত যোগ্যতা |
১ | মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম | পরিচালক | রাজশাহী
| এম.এ |
২ | রবীউল ইসলাম | সহ-পরিচালক-১ | নওগাঁ
| এম.এ (অধ্যয়নরত) |
৩ | আবু হানীফ | সহ-পরিচালক-২ | নওগাঁ
| বি.এ (অনার্স) ১ম বর্ষে অধ্যয়নরত |
৪ | মুহাম্মাদ মুঈনুল ইসলাম | সহ-পরিচালক-৩ | রাজশাহী
| বি.এ (অনার্স) ১ম বর্ষে অধ্যয়নরত |
৫ | মুহাম্মাদ মুসলিমুদ্দীন | সহ-পরিচালক-৪ | সিরাজগঞ্জ
| কামিল ১ম বর্ষে অধ্যয়নরত |
৬ | মুহাম্মাদ বেলাল হোসাইন | সহ-পরিচালক-৫ | রংপুর
| বি.এ (অনার্স) ২য় বর্ষে অধ্যয়নরত |
৭ | মুহাম্মাদ আবু তাহের | সহ-পরিচালক-৬ | সাতক্ষীরা
| আলিম ১ম বর্ষে অধ্যয়নরত |
টাকার জীবন
মুবাশ্বিরুল ইসলাম
আল-মারকাযুল ইসলামী আস-সালাফী
নওদাপাড়া, রাজশাহী।
জীবনের পাতা রইল ফাঁকা
এজন্য দায়ী কেবলই টাকা\
টাকার লোভে আদায় করিনি ছালাত
দেইনি মোরা সম্পদের যাকাত\
টাকার লোভেই ব্যর্থ ছিয়াম পালনে
ওশর দেইনি বহু কাজের অযুহাতে\
টাকাই মোদের জীবনকে করলো ধুলিস্যাৎ
টাকার লোভে পড়ে সবাই হচ্ছে কুপোকাত\
টাকার জন্যে মানুষ ছুটছে এদিক-সেদিক
ভাবছে তারা এটাই তাদের কাজ সঠিক\
সকাল-সন্ধ্যা চাই তাদের শুধু টাকা
তাই জীবনের আমলের পাতা ফাঁকা\
টাকার লোভে পাপপূর্ণ তার জীবন
আমল বিহিন জীবন তার কেড়ে মরণ\
আমার যদি থাকত টাকার ঘর বিশাল
আমি হয়ে যেতাম পুরোপুরি ডিজিটাল\
অর্থপ্রিয় ভাইদের প্রতি রইবে আমার আহবান
টাকার লোভ ছেড়ে দিয়ে হক্বের পথে পা বাড়ান\