আব্দুল্লাহ সালাফী! আপনাকে দোষী সাব্যস্ত করতে পারলাম না- বললেন কলকাতার ব্যাঙ্কশাল আদালতের জজ কুমকুম সিংহ সিনহা। ছোট এই বাক্যটির মাধ্যমে পরিসমাপ্তি ঘটল প্রায় ২০ বছরের আইনী লড়াই। গত ১৯শে ডিসেম্বর’১৭ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা থেকে এভাবেই বেকসুর খালাস পেলেন ভারতের মুর্শিদাবাদের হলদী গ্রামের মাওলানা আব্দুল্লাহ সালাফী (৬১)। ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে (রামাযান মাসের) এক রাতে একটি জলসা থেকে তুলে এনে দেশদ্রোহিতার অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। প্রায় বিশ বছর আইনী লড়াই শেষে কলকাতা নগর দায়রা আদালত জানিয়েছে যে, তিনি নিরপরাধ। বেকসুর খালাস। 

আরবী ভাষা ও সাহিত্যে এমএ ডিগ্রিধারী আব্দুল্লাহ সালাফী জানালেন গ্রেফতারকালীন সেই ঘটনা। দেশদ্রোহিতা ও প্রতারণা মামলায় যে রাতে তাকে ধরে নিয়ে যায় সাগরদীঘি থানার পুলিশ। তার মুক্তির দাবীতে ঐ রাতেই কয়েক হাযার মানুষ থানা ঘেরাও করে। রাতের মতো তাকে ছেড়ে দিয়ে সকালে ফের থানায় হাযিরা দিতে বলা হয়। সকালে থানায় গেলে সাগরদীঘি থেকে তাকে লর্ড সিনহা রোডে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে সোজা কলকাতা লালবাজারের লকআপে। তিনি বলেন, ‘আমাকে নগ্ন করে তল্লাশি করা হয়। এছাড়া মুখের দাড়ি ছিঁড়ে নেওয়া সহ নানা রকম শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারও সইতে হয়েছে আমাকে।

তথ্য-প্রমাণ না থাকায় কিছু দিন পর যামিনে মুক্তি পেলেও পুনরায় তাকে জেলে যেতে হয়। অতঃপর আবার ছাড়া পান। কিন্তু থানা-কোর্ট আর নযরদারীর জীবন চলমান ছিল গত বিশটি বছর।

[আল্লাহর পথে নির্যাতিত এই মুমিন বান্দাকে আল্লাহ দুনিয়াতে উচ্চ সম্মান এবং আখেরাতে সর্বোত্তম জাযা দান করুন! সেই সাথে গণতন্ত্রের মুখোশধারী যালেমদের নিকৃষ্টতম সাজা দানের জন্য আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করছি (স.স.)]






মুসলিম জাহান
দক্ষিণ সুদানের ওয়াও প্রদেশের রহস্যময় কূপ
সংস্কার করা হবে হেরা ও ছওর গুহা, থাকবে না কোন লেখা বা অঙ্কন
মিসরে মহাগ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার
দুবাইয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন ‘বুর্জ খলীফা’
১১০ বছর বয়সে স্কুলে যাচ্ছেন সঊদী নারী
এক সঙ্গে ৯ সন্তান দেড় বছরের বেশী সময় জীবিত থাকার বিশ্ব রেকর্ডের অধিকারী মরক্কোর হালীমা
আফগান নারীদের জন্য যেসব নির্দেশনা দিয়েছে তালেবান
সার্ব সেনাদের ধ্বংস করা মসজিদ আবার চালু হচ্ছে
বিশ্বে ইসলাম হয়ে উঠেছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্ম
ইসলামী অনুশাসন মেনেই চলব, আর্থিক নীতি বদলাব না : এরদোগান
মালয়েশিয়ার রাজনীতিবিদ ও সরকারী কর্মকর্তাদের ফুল ও খাবার ছাড়া অন্য উপহার নেওয়া নিষিদ্ধ
আরও
আরও
.