পশ্চিম তীরের মসজিদে আগুন দিয়েছে ইহুদী বসতিস্থাপনকারীরা

ইসরাঈল অধিকৃত পশ্চিম তীরের বেথলেহেমের কাছে বায়ত ফাজজার গ্রামের একটি মসজিদে গত ৪ অক্টোবর আগুন দিয়েছে ইহুদী বসতিস্থাপনকারীরা। এতে ১৫টি কুরআন শরীফ ও মসজিদের কার্পেট পুড়ে গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কেরোসিন ঢেলে মসজিদে আগুন লাগানো হয়। আগুনে মসজিদের মেঝের কার্পেট পুড়ে গেছে। অধিকৃত পশ্চিম তীরে এ নিয়ে চারবার মসজিদে আগুন লাগানোর ঘটনা ঘটল। উল্লেখ্য, ১৯৬৭ সাল থেকে ইসরাঈল পূর্ব জেরুযালেমসহ পশ্চিম তীর দখল করে আছে। এখানে একশ বসতিতে  ৫ লাখ ইহুদীর বাস। পাশাপাশি ঐ এলাকায় সাড়ে ২০ লাখ ফিলিস্তীনী বাস করে।

আফগানিস্তানের ৬০ ভাগ মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছে

কয়েক দশেক ধরে চলা যুদ্ধ, সামাজিক সমস্যা এবং দারিদ্রে্যর কারণে আফগানিস্তানের ৬০ ভাগেরও বেশী মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছে। মহিলা ও শিশুরাই এ ঝুঁকিতে রয়েছে বেশী।

কাশ্মীরী জনগণের ন্যায্য ক্ষোভ বুলেট দিয়ে মোকাবিলা সম্ভব নয়

-গুরুদাস দাশগুপ্ত

বুলেট-বন্দুক দিয়ে কাশ্মীরী জনতার ন্যায্য  ক্ষোভ, বিক্ষোভ, দমন-পীড়ন করতে গেলে ভারতকে চিরতরে কাশ্মীর খোয়াতে হলে বলে হুঁশিয়ারী দিলেন সিপিআইয়ের সংসদীয় নেতা পার্টির কেন্দ্রীয় সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য গুরুদাস দাশগুপ্ত। নয়াদিল্লীতে পার্টির সদর দফতর অজয় ভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, কাশ্মীরী জনতার ক্ষোভ ন্যায্য। তাদের পাথর ছোড়া আন্দোলন কখনই পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর বুলেট দিয়ে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, গুরুদাস বাবু জম্মু-কাশ্মীরের সংসদীয় সর্বদলীয় প্রতিনিধি দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। তিনি বলেন, এখন কাশ্মীরে কেন্দ্রীয় সরকারকে অনেক ভেবে-চিন্তে ‘ক্যালকুলেটেরড’ রাজনৈতিক ঝুঁকি নিতে হবে। তাঁর মতে সেই ঝুঁকি হ’ল- প্রথমত, কাশ্মীরের কিছু বাছাই করা অংশ, যেমন শ্রীনগর থেকে সামরিক বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইনটি আংশিক প্রত্যাহার করে নেয়া। দ্বিতীয়ত, কাশ্মীরের সব রাজনৈতিক বন্দীকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। তৃতীয়ত, ওয়ারেন্ট ছাড়া কাশ্মীর উপত্যকার কোন বাড়ীতে ঢুকে স্রেফ সন্দেহের বশে সামরিক বাহিনীর তল্লাশি চলবে না। চতুর্থত, একটি কাশ্মীরবিষয়ক সংসদীয় কমিটি গড়তে হবে। তাছাড়া সেনাবাহিনীর ঘন ঘন বিবৃতি দেয়া বন্ধ রাখতে হবে।






আরও
আরও
.