উত্তর : তাসবীহ ডান হাতে গণনা করতে হবে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা তাসবীহ সমূহ আঙ্গুলে গণনা কর। কেননা আঙ্গুল সমূহ ক্বিয়ামতের দিন জিজ্ঞাসিত হবে’ (আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/২৩১৬)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) সকল শুভ ও পবিত্র কাজ ডান হাত দিয়ে করতেন (মুসলিম হা/৬১৬ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায় ১৯ অনুচ্ছেদ; দ্রঃ ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) টীকা ৫১৯ ও ১০১০)






বিষয়সমূহ: ছালাত
প্রশ্ন (১৮/৪১৮) : আমি পাইল্সের রোগী হওয়ায় পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্ত বের হয়। এতে আমার ছিয়াম ভেঙ্গে যাবে কি? - -ইমদাদুল ইসলাম, বি-বাড়িয়া।
প্রশ্ন (১৩/১৩) : হাদীছে এসেছে দু’টি কালো পশুর রক্তের চেয়েও ধুসর রংয়ের পশুর রক্ত আল্লাহর নিকট অধিকতর উত্তম। এ হাদীছ ছহীহ কি? আর রাসূল (ছাঃ) অধিকাংশ ক্ষেত্রে কালো পশু কুরবানী দিয়েছেন। এক্ষণে উভয়ের মধ্যে সমন্বয় কি?
প্রশ্নঃ (১৫/৩৩৫) : জনৈক বক্তা বলেছেন, সূরা বাক্বারায় এমন একটি আয়াত আছে যা পাঠ করলে কেউ জাহান্নামে গেলেও তাকে আগুনের তাপ লাগবে না, একটি পশমও পুড়বে না। প্রশ্ন হ’ল সেটা কত নম্বর আয়াত এবং কতবার পড়তে হবে?
প্রশ্ন (৪/৪৪) : ইসমাঈল (আঃ)-এর জীবনের বিনিময়ে আল্লাহ তা‘আলা যে পশুটি প্রেরণ করেছিলেন, সেটি কি ছিল?
প্রশ্ন (২৫/১০৫) : হাদীছে মোটা-তাজা সুন্দর পশু কুরবানী করতে বলা হয়েছে। এক্ষণে ঔষধ প্রয়োগের মাধ্যমে পশু মোটাতাজা করণে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৭/২০৭) : আমার স্বামী আমার শশুরের পালক পুত্র। যদি সে তার মূল পিতার বদলে পালক পিতার নামে আমাকে বিবাহ করে, তাহ’লে উক্ত বিবাহ সঠিক হবে কি?
প্রশ্ন (১৮/১৮) : ছালাতের সময় হাত কোথায় বাঁধতে হবে? নাভির নীচে হাত বাঁধা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩১/৭১) : ওযূ ভেঙ্গে যাওয়ায় একজন মুছল্লী ছালাত ছেড়ে চলে গেলে সামনের কাতারে ফাঁক তৈরী হয়। এক্ষণে পিছনে দু’জন থাকলে একজন সামনে গিয়ে কাতার পূর্ণ করবে, না পিছনের কাতার ঠিক রাখবে? - -আবুল কালামমাকলাহাট, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১/১২১) : সূরা মায়েদার ১৫নং আয়াতে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে নূর বলা হয়েছে কি? তিনি কি নূরের তৈরী ছিলেন? দলীল ভিত্তিক জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৫/২৮৫) : অন্ধকার ঘরের মধ্যে ছালাত আদায়ে কোন বাধা আছে কি? - খোরশেদ, মক্কা, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (২৮/৬৮) : কোন অসুস্থ বা মৃত ব্যক্তির অনেক বছরের ক্বাযা ছিয়াম বা ক্বাযা ছালাত তার সন্তান আদায় করে দিতে কিংবা ফিদইয়া দিতে পারবে কি? - -আব্দুল আহাদ, আসাম, ভারত।
প্রশ্ন (৩৬/৩৬) : ‘জিব্রীল (আঃ) বলেন, হে মুহাম্মাদ! আমাকে সৃষ্টির পর আমি দশ বছর অপেক্ষায় ছিলাম। এরপরেও আমার নাম জানতাম না। এরপর একদিন আল্লাহ আমাকে জিব্রীল বলে ডাক দিলেন। তখন বুঝতে পারলাম যে, আমার নাম জিব্রীল’-উক্ত হাদীছের বিশুদ্ধতা জানতে চাই।
আরও
আরও
.