উত্তর : এতে কোন ঔষধি গুণ নেই। এসম্পর্কে যা কিছু ধারণা করা হয়, তা কুসংস্কার মাত্র। তাছাড়া রাসূল (ছাঃ) অসুস্থতা দূর করার জন্য শরীরে কোন কিছু ঝুলাতে নিষেধ করেছেন (তিরমিযী হা/২০৭২; মিশকাত হা/৪৫৫৬)। অতএব রোগ প্রতিরোধ, চোখ লাগা ইত্যাদি যে উদ্দেশ্যেই হৌক না কেন, তা ব্যবহার থেকে বিরত থাকা আবশ্যক (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ, ফৎওয়া নং ১৭০৪২)






প্রশ্ন (২০/৩৪০) : সাহারী খাওয়ার সময় আযান দেয়া অবস্থায় প্লেট পূর্ণ থাকলে তা কি আর খাওয়া যাবে, না রেখে দিতে হবে? আর যদি খাওয়া যায়, তবে কতটুকু খেতে পারবে?
প্রশ্ন (২১/৩০১) : পশু বা প্রাণী গুলি করে মারলে অধিকাংশ সময় যবেহ করার আগেই মারা যায়। এরূপ পশু-পাখি খাওয়া যাবে কি? - -ফেরদৌস শিকদার, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১/২৪১) আমাদের মসজিদে অনেক মুছল্লী ফজরের ছালাতে এসে নিয়মিতভাবে তাহিয়াতুল ওযূ, তাহিয়াতুল মসজিদ এবং ফজরের সুন্নাতসহ মোট ৬ রাক‘আত আদায় করেন। এতে কোন দোষ আছে কি?
প্রশ্ন (২২/৩০২) : বাড়ীর মালিক তার ভাড়াটিয়াকে এক দিনের নোটিশে বাসা থেকে বের করে দিতে পারে কি? এ ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৫/৩৬৫) : পিতা মেয়ের অমতে জোরপূর্বক অযোগ্য পরিবারে বিবাহ দিতে চায়। এক্ষণে মেয়েটি তার মায়ের অনুমতিক্রমে অন্যত্র বিবাহ করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (১৮/২৫৮) : জনৈক ব্যক্তির লজ্জাস্থান দিয়ে পুঁজ বের হয়। এক্ষণে সে কিভাবে ছালাত ও ছিয়াম আদায় করবে?
প্রশ্ন (৬/৪৬) : আমার স্বামী স্বেচ্ছায় আমার নামে কিছু জমি লিখে দিয়েছিল। এখন তার নিজ নামে নির্মিতব্য একটি বাড়ির নির্মাণ ব্যয় নির্বাহের জন্য উক্ত জমিটি আমার নিকট থেকে ফেরত নিয়ে বিক্রি করতে চাচ্ছে। এভাবে ফেরত নেওয়া কি তার জন্য ঠিক হবে? আর আমি যদি না দেই সেক্ষেত্রে আমি গোনাহগার হব কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৬/১৫৬) : কথিত আছে এক ইহুদী রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর মিরাজকে অস্বীকার করে। একদা সে মাছ ক্রয় করে স্ত্রীকে কুটা-বাছার জন্য বলে নদীতে গোসল করতে যায়। গোসলের জন্য নদীতে ডুব দিলে স্ত্রীলোকে পরিণত হয়। তারপর তার অন্যত্র বিবাহ হয় এবং তিনটি সন্তান হয়। কোন একদিন আবার গোসল করতে এসে নদীতে ডুব দিলে পুরুষ হয়ে যায়। সে বাড়ীতে ফিরে এসে দেখে তার স্ত্রী মাছ কুটা-বাছা তখনও করছে। সে বলে আমি তিন সন্তানের মা হয়ে আসলাম আর তুমি এখনও মাছ কুটা-বাছাই শেষ করনি। এ ঘটনা কি সত্য?
প্রশ্ন (১৭/৪৫৭) : আমাদের এলাকায় মহিলারা তা‘লীম দেওয়ার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলে তাদের তা‘লীমে না গেলে ঈমান থাকবে না। তাদেরকে না খাওয়ালে খাদ্যে বরকত হবে না। তাদের এরূপ দাওয়াতের বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে চাই। - -জামীলা খানম, কোনাবাড়ি, গাযীপুর।
প্রশ্ন (১/৪১) : মিশকাতের ৯২৪, ৯২৬ ও ৯২৮ নং হাদীছে বর্ণিত হয়েছে ‘উম্মতের দরূদ ও সালাম রাসূল (ছাঃ)-এর নিকট পৌছে’। ৯২৫নং হাদীছে বর্ধিতভাবে এসেছে ‘নিশ্চয় আল্লাহ আমার নিকট আমার রূহ ফেরত দেন যাতে আমি সালামের জবাব দিতে পারি’। সারাবিশ্বে প্রতিনিয়ত দরূদ ও সালাম পাঠ হচ্ছে। এমতাবস্থায় নবী (ছাঃ)-এর জীবিত থাকাই স্বাভাবিক। এক্ষণে হাদীছদ্বয়ের ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৪/৪০৪) : তা‘লীমী বৈঠকে মহিলারা ‘ফাযায়েলে আমল’ ও ‘ফাযায়েলে ছাদাক্বা’ বইয়ের তা‘লীম দেয়। তারা বলেন, এ বইগুলো পড়লে হেদায়াত পাওয়া যাবে। এর সত্যতা সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৪/২৭৪) : কোন অমুসলিম মুসলিম ব্যক্তিকে উপকার করলে তাকে জাযাকাল্লাহু খায়রান বলতে বা শুকরিয়া জানাতে পারবে কি?
আরও
আরও
.