সামাজিক অবিচার ও অর্থের পূজাই বিশ্বব্যাপী চলমান সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের জন্য দায়ী এবং সহিংসতার সাথে ইসলাম ধর্মকে জড়িত করা ঠিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন পোপ ফ্রান্সিস। গত ৩১শে জুলাই পোল্যান্ডের কারাকো বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, আমি মনে করি সহিংসতার সাথে ইসলামকে জড়ানো ঠিক হবে না। এটা সঠিক নয় এবং সত্যও নয়। তিনি বলেন, আমি ইসলামিক সহিংসতা নিয়ে কথা বলা পসন্দ করি না। কারণ যদি ইসলামের হিংস্রতা নিয়ে আমাকে কথা বলতে বলা হয়, তাহ’লে ক্যাথলিকদের হিংস্রতা নিয়েও আমাকে কথা বলতে হবে। সকল ক্যাথলিকরা যেমন হিংস্র নয়, তেমনি সকল মুসলমান হিংস্র নয়।

তিনি বলেন, সকল ধর্মীয় গোষ্ঠীর মধ্যেই একটি ছোট্ট মৌলবাদী গোষ্ঠী থাকে। ক্যাথলিকদের মধ্যেও আছে। ক্যাথলিকরা হয়ত সরাসরি হত্যা করছে না। কিন্তু মনে রাখা উচিত, আপনি ছুরি দিয়ে যেমন মানুষ হত্যা করতে পারেন, তেমনি কথা দিয়েও মানুষ হত্যা করতে পারেন। প্রতিদিন আমি যখন পত্রিকা পড়ি তখন ইতালিতে সহিংসতার খবর দেখি। কেউ বান্ধবীকে খুন করেছে, কেউ শাশুড়িকে খুন করছে। যারা এসব করছে তারা খ্রিস্টান ক্যাথলিক।

তিনি আরও বলেন, সন্ত্রাসের বিভিন্ন কারণ আছে। আমি জানি এটা বলা বিপজ্জনক। কিন্তু যখন কোন বিকল্প থাকে না তখন সন্ত্রাস বৃদ্ধি পায়। যখন অর্থই হয়ে ওঠে ঈশ্বর, মানুষের পরিবর্তে বিশ্বে অর্থনীতি হয়ে ওঠে কেন্দ্র, তখন এটাই হয় সন্ত্রাসের রূপ। এটাই হ’ল সব ধরনের মানবতার বিরুদ্ধে মৌলিক সন্ত্রাসবাদ। এটিই বঞ্চিতদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দেয়।

পোপ বলেন, ইউরোপের বহু তরুণ রয়েছে যাদের কোন কাজ নেই; এক পর্যায়ে তারা মদ ও মাদকের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ে এবং তারা বিভিন্ন সন্ত্রাসী দলে যোগ দেয়। তাদের সঠিক পথে ফেরাতে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে।






পা দিয়ে বিমান চালান পাইলট
সাফ চ্যাম্পিয়ন নারী ফুটবলারদের বিষয়ে যা বললেন মাওলানা আহমাদুল্লাহ
লন্ডনে সমকামিতা শিক্ষার প্রতিবাদ অভিভাবকদের
মাদ্রাসা তুলে দেওয়ার চেষ্টা করছে আসাম সরকার
বিশ্বব্যাপী আবহাওয়া বিপর্যয় ও দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হ’তে পারে
১০১ বছর বয়সে হজ্জে গেলেন ভারতীয় নারী!
গাছ কাটলেই বেরোয় রক্ত
স্বদেশ-বিদেশ
করোনায় আটকেপড়া ছেলেকে আনতে স্কুটিতে ১৪০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিলেন মা
ছালাতের সময় ফাঁকা হয়ে যায় দিনাজপুর চিরির বন্দরের ‘শান্তির বাজার’
পায়রার কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাড়াবে বায়ু দূষণ ও মৃত্যুঝুঁকি
ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রভাব : চুক্তির পর স্মরণকালের সর্বনিম্ন পানি পেল বাংলাদেশ
আরও
আরও
.