স্বদেশ

সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী

বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল, আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাস বাদ

‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম’ ও ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ বহাল এবং ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ বাদ দিয়ে গত ৩০ জুন বহুল আলোচিত ‘সংবিধান (পঞ্চদশ) সংশোধন বিল-২০১১’ সংসদে পাস হয়েছে। এ বিলের পক্ষে ২৯১টি এবং বিপক্ষে মাত্র একটি ভোট পড়ে। স্বতন্ত্র সাংসদ জনাব ফযলুল আযীম বিলের বিপক্ষে একমাত্র ভোটটি প্রদান করেন। বিরোধী দলের কোন এমপি সংসদে উপস্থিত না থাকায় একতরফাভাবে উক্ত বিলটি পাস হয়। সংশোধিত এ সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসাবে জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্রকে পুনর্বহাল করা হয়েছে। সাথে সাথে মুসলিম দেশগুলোর সাথে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদার করার ধারাটিও বাদ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া এতে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল, ক্ষমতাসীন সরকারের মেয়াদের শেষ নববই দিনে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন এবং অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।

কারাগারে নিয়ন্ত্রণহীন শীর্ষ সন্ত্রাসীরা; মাদকের জমজমাট ব্যবসা

নিয়ন্ত্রণহীন কারাগারে আটক আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। কারাগারে বসেই মোবাইল ফোনে নিজের ক্যাডার বাহিনীকে সক্রিয় রাখা, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা ও হুমকি দেয়াসহ নানা অপরাধ করছে তারা। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কারা কর্মকর্তা ও রক্ষীদের সাথে সমঝোতার মাধ্যমে এসব অপকর্মের কারণে শীর্ষ অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে কারাগারে আটক আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারাগারকে এখন নিরাপদ আশ্রয়স্থল মনে করছে। চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী কনডেম সেলের মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামির কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে মোবাইল ফোন। সরকারের পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী আরমান গাজীপুরের কাশিমপুর-২ কারাগারে থাকা অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করে ল্যাপটপ। এদিকে গত ১৫ জুন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কারারক্ষী নাদিরা আক্তার আলোকে ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির টাকাসহ গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। মাদকের বড় বড় চালান আসতো তার মাধ্যমে। কারারক্ষী হ’লেও তিনি চলতেন পাজেরো জীপে।

দেশে দরিদ্রের সংখ্যা ৪ কোটি ৬৯ লাখ ৮৯ হাযার ৭৭২ জন

পরিকল্পনামন্ত্রী একে খন্দকার বলেছেন, দেশে মোট দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ৪ কোটি ৬৭ লাখ ৮৯ হাযার ৭৭২ জন। যা শতকরা ৩১ দশমিক ৫ ভাগ এবং অতি দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২ কোটি ৬০ লাখ ৬৫ হাযার ১৭১ জন, যা শতকরা ১৭ দশমিক ৬ ভাগ। ১৬ জুন সংসদে তিনি এ তথ্য দেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাযার। তবে জাতিসংঘের মতে ১৪ কোটি ৮৭ লাখ। বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৯৬৪ জন মানুষ বসবাস করছে। আদম শুমারী ২০১১ অনুযায়ী পুরুষ ও মহিলার সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাযার ও ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাযারে।

সারাদেশে ইউপি নির্বাচনে নিহত ৪৩

সংঘর্ষ, সহিংসতা, অনিয়ম, টাকার ছড়াছড়ি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, মৃত ব্যক্তির ভোট দেয়া, ফলাফল পরিবর্তন, পরাজিত প্রার্থীর জনগণের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেয়া, প্রার্থীর স্বামীর পক্ষে কাজ না করায় শিক্ষিকা কর্তৃক স্কুল ছাত্র প্রহৃত, ব্যালট পেপার ছিনতাই প্রভৃতি ঘটনার মধ্য দিয়ে গত ৭ জুলাই দ্বিতীয় পর্যায়ের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন শেষ হয়েছে। এক মাসের বেশী (৩১ মে-৭ জুলাই) সময় ধরে হওয়া এই নির্বাচনে ৩৯ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে সহস্রাধিক। প্রথম পর্যায়ে ২৯ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত ছয় দিনব্যাপী ইউপি নির্বাচনে ৪ জন নিহত হয়েছিল। এছাড়া নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপযেলার দত্তেরবাজারে চেয়ারম্যান পদপ্রত্যাশী মোফাযযল হোসেন ও ফুলবাড়িয়ায় রাঙামাটিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য সাইফুল ইসলাম প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত হয়।

মিরসরাই ট্র্যাজেডি

ট্রাক ডোবায় পড়ে ৪৩ স্কুলছাত্রের মৃত্যু

ফুটবল খেলা দেখে ট্রাকে করে বাড়ি ফেরার পথে ৪৩ স্কুলছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা স্থানীয় আবু তোরাব উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র। চট্টগ্রামের মিরসরাই উপযেলার সৈদালি গ্রামে গত ১১ জুলাই সোমবার দুপুর পৌনে দু’টায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, দ্রুতগতিতে যখন ট্রাকটি দক্ষিণ সৈদালির উঁচু সেতুর উপর ওঠে, তখন চালক মোবাইলে কথা বলছিল। হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে সে। এ সময় উল্টো দিক থেকে একটি নছিমন আসছিল। চালক পাশ কেটে যাওয়ার চেষ্টা করলে অমনি উল্টে গিয়ে ডোবায় গিয়ে পড়ে ট্রাকটি। ট্রাকটি যাওয়ার সময় চালক চালালেও ফেরার পথে হেলপার মুফীয চালাচ্ছিল। এ ঘটনায় এলাকাবাসী সহ গোটাদেশ শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়ে।

রাজশাহীর উপর দিয়ে প্রথম ট্রানজিট ট্রেন গমন

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ট্রানজিট চুক্তির পর এই প্রথম ১৬ জুলাই চাঁপাই নবাবগঞ্জের রহনপুর রেলস্টেশন দিয়ে নেপালের উদ্দেশ্যে দু’টি মালবাহী ট্রেন ২৩শ ৮৯ মেঃটন ডিএপি সার নিয়ে নেপাল গেছে। ঐদিন সকালে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর থেকে ২৪ ওয়াগন ভর্তি ট্রেন দু’টি প্রথমতঃ রহনপুরে পৌঁছে। তারপর সেখান থেকে ভারতের সিঙ্গাবাদ স্টেশন হয়ে নেপালের বীরগঞ্জ স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। ভারতের অংশে ভারতের ইঞ্জিন ও বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশের  ইঞ্জিন সার বোঝাই ওয়াগনগুলো টেনে নিয়ে যায়। উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় দু’দেশের মধ্যে ট্রানজিট চুক্তির ফলে রহনপুর-সিঙ্গাবাদ রেলরুট ব্যবহারে উভয় দেশ সম্মত হয়।

বিদেশ

বিশ্বশান্তি সুরক্ষায় ইরানের চেয়ে বড় হুমকি যুক্তরাষ্ট্র

জার্মানির জনগণ ইরানের চেয়ে বিশ্বশান্তির জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে সবচেয়ে বড় হুমকি বলে মনে করে।  জার্মানিতে চালানো এক মতামত জরিপের ফলাফলে এ তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে অংশ নেয়া লোকজনের ৪৫ শতাংশ বিশ্বশান্তির প্রতি ইরানের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রকে বড় হুমকি বলে মনে করেন। এর বিপরীতে মাত্র ২৮ শতাংশ মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় ইরানকে হুমকি বলে মনে করে। জার্মানির সামাজিক গবেষণা এবং পরিসংখ্যান বিশ্লেষণকারী সংস্থা ‘ফোরসা’ এ জরিপ চালিয়েছে।

দশ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধব্যয় ৪.৪ ট্রিলিয়ন ডলার

২০০১ সালের ৯/১১’র পর তিন দেশে (ইরাক, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান) যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধব্যয় দাঁড়িয়েছে ৪.৪ ট্রিলিয়ন ডলারে। এই সাথে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে ২ লাখ ২৫ হাযার মানুষকে। আহত হয়েছেন অন্তত সাড়ে তিন লাখের বেশী মানুষ। উক্ত তিন দেশে পরিচালিত তথাকথিত সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের চেয়ে অনেক বেশীসংখ্যক প্রাণহানি ঘটেছে বেসামরিক মানুষের, যার সিংহভাগই নিরীহ, নিরপরাধ জনতা।

২০১০ সালে বিশ্বে বাস্ত্তহারা হয়েছে ৪ কোটি ৩৭ লাখ মানুষ

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশন (ইউএনএইচআরসি) জানায়, ২০১০ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৪ কোটি ৩৭ লাখ মানুষ বাস্ত্তহারা হয়েছে। এসব শরণার্থীর প্রতি পাঁচজনের মধ্যে চারজনই যুদ্ধ বা নিপীড়ন থেকে বাঁচার জন্য বাধ্য হয়ে বাড়িঘর ছেড়েছে। এক বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৩৩ লাখ। ইউরোপে ২০১০ সালের শেষ দিকে শরণার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখে। এশিয়ায় আছে ৪০ লাখ শরণার্থী, আফ্রিকায় ২১ লাখ, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় ৭০ লাখ এবং যুক্তরাষ্ট্রে আছে ৮ লাখ শরণার্থী।

যুক্তরাষ্ট্রে ১ কোটি ৪১ লাখ লোক বেকার

যুক্তরাষ্ট্রে জুন মাসে কর্মসংস্থান সংকুচিত হওয়ায় বেকারত্বের হার বেড়ে ৯.২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। শ্রম মন্ত্রণালয়ের এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০০৮ ও ২০০৯-এর বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা অবসানের পরবর্তী দুই বছর কেটে গেলেও এখনও দেশটিতে বেকারের সংখ্যা ১ কোটি ৪১ লাখ।

ইসরাঈলের হাতে ২০০ পরমাণু বোমা; রয়েছে রাসায়নিক ও জীবাণু অস্ত্র

ইসরাঈলের কাছে ২০০ পরমাণু বোমা আছে। ইসরাঈলী দৈনিক ‘ইয়াদিও আহারনোত’ সম্প্রতি জানিয়েছে যে, দিমুনা পরমাণু স্থাপনার পারমাণবিক নিঃসরণ ও বর্জ্যের কারণে ইসরাঈলের দক্ষিণাঞ্চলীয় বেইরাস সাবা শহরে ক্যান্সার আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা আগের তুলনায় শতকরা ৪০ ভাগ বেড়ে গেছে। এদিকে ইসরাঈল জীবাণু অস্ত্র তৈরি করছে বলে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। রাজধানী তেলআবিবের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত জীবাণু অস্ত্র তৈরির এ কারখানাটি ইসরাঈলের অন্যতম গোপন সামরিক প্রতিষ্ঠান। এখান থেকে সবচেয়ে বেশী জীবাণু অস্ত্র তৈরী হয়। এই কারখানা থেকে ‘কেইদুন’ নামে বিষ তৈরী হয়। যা দিয়ে ১৯৯৭ সালে ইসরাঈলের গুপ্তচর সংস্থা ‘মোসাদ’ ফিলিস্তীনের ‘হামাস’ নেতা খালেদ মিশালকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা চালায়। তাছাড়া মোসাদ ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারীতে হামাসের অপর শীর্ষনেতা মাহমূদ আল-মাবহূকে যে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে হত্যা করেছিল, তাও ঐ কারখানা থেকে তৈরী করা।

গুজরাট দাঙ্গার সব গোয়েন্দা নথি নষ্ট করে ফেলা হয়েছে

তদন্ত শেষ না হ’তেই গুজরাট দাঙ্গার সব গোয়েন্দা নথি নষ্ট করে ফেলেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। নানাবতী কমিশনকে এমনই তথ্য জানিয়েছে গুজরাটের সরকারী আইনজীবি এসভি বকিল। ২০০২ সালে গোধরায় সাবরমতি এক্সপ্রেসে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ও পরবর্তী রক্তক্ষয়ী দাঙ্গার গোয়েন্দা নথিসহ নষ্ট করে ফেলা হয়েছে তখনকার যাবতীয় টেলিফোন কল রেকর্ড, পুলিশ ও প্রশাসনকর্তাদের ব্যবহৃত গাড়ির লগ বুক এবং অফিসাররা তখন দাঙ্গা সামলাতে কখন কোথায় গিয়েছিলেন সে ডায়েরী।

অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে আত্মহত্যা বেড়েছে ইউরোপে

ইউরোপজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে আত্মহত্যার হার বেড়েছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এর কারণ অর্থনৈতিক সংকট। ১০টি দেশের ওপর তাঁরা এই গবেষণা চালান। যুক্তরাজ্যে প্রতি এক লাখ লোকের মধ্যে আত্মহত্যার হার বেড়েছে ১০ শতাংশ। গবেষণায় আরো জানা গেছে, আত্মহত্যা পরিস্থিতির অবনতির পর ৬৫ বছরের কম বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে আত্মহত্যার হার বেড়েছে ৫ থেকে ১৭ শতাংশ।

দক্ষিণ সূদানের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

গত ৯ জুলাই খৃষ্টান অধ্যুষিত সূদান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বিশ্বের ১৯৬তম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করল দক্ষিণ সূদান। দক্ষিণ সূদানের বর্তমান নাম রিপাবলিক অব সাউথ সূদান। গত জানুয়ারী মাসে গণভোটের ভেতর দিয়ে আফ্রিকার সর্ববৃহৎ দেশ সূদান ভেঙ্গে দক্ষিণ সূদান নামে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্ম হয়। ২০০৫ সালের ৬ জানুয়ারীর শান্তি চুক্তির অংশ হিসাবেই এই গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। যার ফলে দেশটিতে এক দশক ধরে চলা গৃহযুদ্ধের অবসান হয়, যাতে ১৫ লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে। দক্ষিণ সূদানে তেল ছাড়াও অন্যান্য খনিজ সম্পদ থাকায় সাম্রাজ্যবাদীদের নবীন এ দেশটিকে নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই।

দক্ষিণ সূদানের প্রেসিডেন্টের ছেলের ইসলাম গ্রহণ : সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশ দক্ষিণ সূদানের প্রেসিডেন্ট সিলভা কিরির ছেলে জন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন এবং নিজের নাম পরিবর্তন করে মুহাম্মাদ রেখেছেন। তিনি সূদানের রাজধানী খার্তুমের একটি মসজিদে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, পরকালে আমি স্থায়ী সুখের স্থান জান্নাত পেতে চাই। দক্ষিণ সূদানে ফিরে গিয়ে তিনি সেখানকার অমুসলিমদের ইসলাম গ্রহণের আহবান জানাবেন বলে জানান।






প্রাথমিক থেকে দ্বাদশের শিক্ষাক্রম বদলে যাচ্ছে
দুবাই বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় হাফেয ত্বরীকুল ইসলামের ১ম স্থান লাভ
গভীর রাতে মহাসড়কে চা হাতে পুলিশের অপেক্ষা!
নারীদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর মদীনা
২০ বছর ভ্যান চালিয়ে জমাকৃত টাকায় হজ্জ পালন
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমীর মৃত্যু
দেশে দারিদ্রে্যর হার ২১ দশমিক ৮%
বিপাকে রোগাক্রান্ত ও এয়ার কন্ডিশন ব্যবহারকারীরা (ইমিউনিটির আধিক্যের কারণে করোনায় আক্রান্ত অধিকাংশ খেটে খাওয়া মানুষ রক্ষা পাচ্ছে)
২ লাখ ৪০ হাযার সূদ দেয়ার পরও আসল ৪০ হাযার টাকা বাকি; দাদন ব্যবসায়ীর পক্ষে পুলিশ
বিশ্বে মাস্কের চাহিদার ৪০ শতাংশ দিচ্ছে চীন
স্বদেশ-বিদেশ
প্রাকৃতিক গ্যাসে ভাসছে ভোলা, শুরু হ’তে যাচ্ছে ৩টি কূপের খননকাজ
আরও
আরও
.