বিশ্বের সবচেয়ে বড় কুরআন শরীফ আফগানিস্তানে
৫০০ কেজি ওযনের বিরাটাকারের কুরআন শরীফের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে গত ১২ জানুয়ারী কাবুলের হাকিম নাসির খুসরাও বালখী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই কুরআনের উচ্চতা ৭ ফুট এবং প্রস্থ প্রায় ১০ ফুট। অর্ধমিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত এতে মোট পৃষ্ঠার সংখ্যা রয়েছে ২১৮। পৃষ্ঠাগুলো কাপড় ও কাগজের তৈরি এবং পৃষ্ঠাগুলোর আকার দৈর্ঘ্যে ৯০ ইঞ্চি বা ২ দশমিক ২৮ মিটার এবং প্রস্থে ৬১ ইঞ্চি বা ১ দশমিক ৫৫ মিটার। পৃষ্ঠার প্রান্তগুলো চামড়া দিয়ে কারুকার্যমন্ডিত, যা তৈরি করতে ২১টি ছাগলের চামড়া ব্যবহার করা হয়েছে। প্রায় ৫ বছর ধরে ক্যালিওগ্রাফার মুহাম্মাদ সাবের ইয়াকোতি হোসেন খাদেরী এবং তার শিক্ষার্থীরা ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কুরআন শরীফ লেখার কাজ শুরু করেন এবং ২০০৯ সালে শেষ করেন। তারা জানান, ২০ পারায় ৩০টি ভিন্ন ধরনের ক্যালিগ্রাফির ব্যবহার করেছেন তারা।
সুয়েজ খাল থেকে মিসরের বার্ষিক আয় ৫২২ কোটি ডলার
মিসর ২০১১ সালে সুয়েজ খাল থেকে ৫২২ কোটি মার্কিন ডলার আয় করেছে যা আগের বছরের তুলনায় ৯.৬ শতাংশ বেশি। ২০১১ সালে সুয়েজ খাল দিয়ে মোট ১৭ হাযার ৭৯৯টি জাহাজ চলাচল করেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ১.১ শতাংশ কম। তবে পণ্য আনা-নেয়া ৯.৭ শতাংশ বেড়েছে।
দুর্ভিক্ষে সোমালিয়ায় হাযারো মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা
হর্ণ অফ আফ্রিকায় দুর্ভিক্ষ শেষ হওয়ার আগেই সোমালিয়ায় হাযার হাযার মানুষ মারা যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। তাদের ভাষ্য মতে, সেখানে অপুষ্টির হার বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। সোমালিয়ার অর্ধেক শিশুই অপুষ্টিতে ভুগছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, ছয় মাস আগে সোমালিয়াসহ হর্ণ অব আফ্রিকার দেশগুলোতে দুর্ভিক্ষের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। আগামী জুলাই বা আগষ্ট মাস পর্যন্ত দেশগুলোতে সরবরাহের তুলনায় খাদ্যের চাহিদা অনেক বেশি থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ইরিত্রিয়া, জিবুতি, ইথিওপিয়া ও সোমালিয়া নিয়ে হর্ণ অব আফ্রিকা গঠিত।
সোমালিয়ায় নিয়োজিত জাতিসংঘ ত্রাণ বিভাগের প্রধান মার্ক বাউডেন বিবিসিকে বলেন, দুর্ভিক্ষে গত বছর সোমালিয়ায় ১০ হাযার মানুষ মারা গেছে। এখনো সোমালিয়ার আড়াই লাখ মানুষ দুর্ভিক্ষের মধ্যে রয়েছে।
আফগানিস্তানে লাশের ওপর মার্কিন সেনাদের প্রস্রাব
সম্প্রতি লাইভ লিক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, মার্কিন সেনাবাহিনীর উর্দি পরা চার ব্যক্তি তিনটি রক্তাক্ত লাশের ওপর প্রস্রাব করছে। একজন কৌতুক করে বলছে, ‘বন্ধুরা! আজ তোমাদের খুব আনন্দের দিন’। অপর একজন লাশের সঙ্গে অশোভন আচরণ করছে। উক্ত চার সেনার মধ্যে দুই মার্কিন সেনাকে শনাক্ত করা হয়েছে। তবে তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা দ্বিতীয় মেরিন রেজিমেন্টের তৃতীয় ব্যাটালিয়নের সদস্য। মার্কিন সেনাবাহিনী ঘটনাটি তদন্ত করবে বলে জানিয়েছে।
[ধ্বংস হৌক মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ! (স.স.)]