আদালত অবমাননা মামলায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী গিলানীর ৩০ সেকেন্ডের প্রতীকী সাজা
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গীলানী আদালত অবমাননার মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। আদালত গিলানীকে কোন কারাদন্ড না দিলেও তাকে ৩০ সেকেন্ডের প্রতীকী দন্ড দেন। বিচারপতি নাছিরুল মুলকের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের সাত সদস্যের বেঞ্চ গত ২৬ এপ্রিল এ রায় ঘোষণা করে। রায়ে বিচারপতি নাছিরুল মুলক বলেছেন, বিধির ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা ইচ্ছাকৃতভাবে লঙ্ঘন করায় পাকিস্তানের সংবিধানের ৬৩ (১) (জি) ধারায় প্রধানমন্ত্রী আদালত অবমাননায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। অতএব আদালত চলাকালীন সময় পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীকে এজলাসে দাঁড়িয়ে থাকার দন্ড প্রদান করা হ’ল’। এভাবে শাস্তি ঘোষণার পরপরই তিনি এজলাস ত্যাগ করেন। আর এতেই প্রধানমন্ত্রীর সাজার মেয়াদ মাত্র ৩০ সেকেন্ডেই শেষ হয়ে যায়।
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা পুনরায় চালু করার অনুরোধ জানিয়ে সুইজারল্যান্ড কর্তৃপক্ষকে চিঠি লিখতে অস্বীকৃতি জানান গিলানী। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ তোলেন সুপ্রিম কোর্ট।
আফগানিস্তানে মৃত লাশ নিয়ে মার্কিন সেনাদের উল্লাস
আফগানিস্তানে এক আত্মঘাতী হামলাকারীর লাশ নিয়ে মার্কিন সেনাদের উল্লাস ও বিকৃত ছবি তোলার চিত্র প্রকাশ করেছে মার্কিন দৈনিক লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস। ঘটনাটি ২০১০ সালে ঘটেছে বলে পত্রিকাটি জানিয়েছে। ঐ পত্রিকায় প্রকাশিত ছবিতে দেখা যাচ্ছে- এক তালেবান যোদ্ধার ছিন্নভিন্ন দুই পা দড়ি দিয়ে বেঁধে এক মার্কিন সেনা গলায় ঝুলিয়েছে আবার কেউ বিচ্ছিন্ন হাত নিয়ে কৌতুক করেছে। কেউ আবার লাশের পাশে দাঁড়িয়ে ভেংচি কেটে হাসছে। ইতিপূর্বে গত জানুয়ারীতে ফাঁস হওয়া এক ভিডিওতে দেখা গেছে, কয়েকজন মার্কিন মেরিন সেনা তিন তালেবান যোদ্ধার লাশের ওপর প্রস্রাব করছে। এরপর ফেব্রুয়ারী মাসে মার্কিন সেনারা আফগানিস্তানে কুরআন পোড়ানোর মতো জঘন্য ও ধৃষ্টতাপূর্ণ কাজ করেছে। এছাড়া মার্চ মাসে কয়েকজন মার্কিন সেনা ঠান্ডা মাথায় দু’টি গ্রামে হামলা চালিয়ে অন্তত ১৭ নিরীহ আফগানকে হত্যা করে। নিহতদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিল নারী ও শিশু।
[ধ্বংস হৌক, মার্কিন! ধ্বংস হৌক ইহুদী-নাছারা-ব্রাহ্মণ্যবাদী অশুভ চক্র! আল্লাহ তুমি এই যালেমদের প্রতিহত কর (স.স.)]
এবার সমুদ্রের তলদেশে হোটেল তৈরী করবে দুবাই!
আকাশছোঁয়া ‘বুর্জ আল-খলীফা’ তৈরী করে মেঘের উপর বাড়ি করার স্বপ্ন পূরণ করেছে দুবাই। সমুদ্রের উপরে কৃত্রিম দ্বীপ তৈরী করে সমুদ্রের উপরিভাগও জয় করেছে তারা। এবার সমুদ্রের তলদেশে একটা শহর তৈরীর পরিকল্পনা করেছে দুবাই। লোহিত সাগরের তলদেশে বেশ কয়েকটি ডুবন্ত হোটেল তৈরীর পরিকল্পনা নিয়েছে শহর কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, পানির তলায় হোটেলের কিছু ফ্লোর থাকবে, আর বাকী অংশ হবে পানির উপরে। পানির উপরে থাকবে একটি ভাসমান শহর। ২০১৭ সাল নাগাদ হোটেলগুলো তৈরী হয়ে যাবে। দুবাইয়ের অর্থনীতির একটা বড় অংশ আসে পর্যটন থেকে। তাই বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য পানির নিচে এই হোটেল তৈরী করা হচ্ছে।
[বিলাসিতার পরিণাম ধ্বংস! অতএব হে বিলাসীরা! ভুলে যেয়ো না, এককালে তোমরা মেষপালক ছিলে মাত্র। আল্লাহ্র রহমতে আজ তোমরা তরল সোনার মালিক হয়েছ। নিজেরা তার সদ্ব্যবহার কর ও সারা বিশ্বে তোমাদের মুসলিম ভাইবোনদের প্রতি আল্লাহ্র ঐ রহমত ছড়িয়ে দাও। তাহলে সকলে ঐ নে‘মত থেকে উপকৃত হবে এবং তোমরা সকল মুসলমানের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হবে। আল্লাহ খুশী হবেন (স.স.)]