গ্রীসে এক সময় বহু মুসলিম ঐতিহ্য ও স্থাপনা ছিল। বর্তমানে সেখানে ওছমানী শাসনামলের মসজিদসহ ১০ হাযারের অধিক ইসলামী স্মৃতিবিজড়িত নিদর্শন রয়েছে। কিন্তু ওছমানীয় খেলাফতের পতনের পর থেকে সেখানকার কিছু মসজিদ পরিণত করা হয়েছে চার্চে। আর বহু মসজিদ ও স্থাপনাকে পরিণত করা হয়েছে নাইট ক্লাব, থিয়েটার এবং প্রাপ্তবয়স্কদের বিনোদনকেন্দ্রে। যেমন থেসেলোনোকিতে অবস্থিত হামজা বে মসজিদটি ১৯২৭ সালে গ্রীসের ন্যাশনাল ব্যাংকের মালিকানায় আসার পর সেটি বিক্রি করে দেয়া হয়। অতঃপর সেখানে বানানো হয় দোকান ও সিনেমা। একইভাবে লোননিনা প্রদেশের নাদরা অঞ্চলের ফায়েক পাশা মসজিদও গির্জায় পরিণত করা হয়। ১৯৭০ সালে মসজিদটিকে বানানো হয় বিনোদনকেন্দ্র। বর্তমানে মসজিদটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। মসজিদ ও স্থাপনাগুলোকে নাইট ক্লাব, থিয়েটার ও বিনোদনকেন্দ্রে পরিণত করা হয়েছে। ফলে এসব স্থানগুলো বর্তমানে অপমানজনক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।

সম্প্রতি আয়া সোফিয়াকে ছালাতের জন্য খুলে দেয়ায় গ্রীসের সমালোচনার জেরে অনেকেই দেশটিতে অবস্থিত ওছমানী স্থাপনাগুলোর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।






স্বদেশ-বিদেশ
আল্লামা বাবুনগরীকে সহকারী পরিচালকের পদ থেকে অব্যাহতি (আল্লামা আহমাদ শফীর উত্তরসূরী নির্বাচিত)
৪ বছর ধরে টাকা জমিয়ে যৌতুকের টাকা ফেরৎ
ইউরোপে মার্কিন অস্ত্র বিক্রি বেড়েছে বহুগুণ
স্পেনের পর জার্মানী ও নেদারল্যান্ডসের মসজিদে মসজিদে আযান!
বিশ্বের উদ্বাস্ত্তদের জন্য নতুন রাষ্ট্র!
করোনাকালে নতুন দরিদ্র ৩ কোটি ২৪ লাখ মানুষ
পা দিয়ে বিমান চালান পাইলট
মোজাম্বিকে ৩০ হাযার ‘ভুতুড়ে’ সরকারী কর্মচারী
আমেরিকায় বিনা দোষে ৩৯ বছর কারাভোগ; ক্ষতিপূরণ ২ কোটি ১০ লাখ ডলার
১৮ বছর বয়সোর্ধ্ব ভারতীয় ইচ্ছামত ধর্ম গ্রহণ করতে পারবে
একই ঈদগাহ ময়দানে ৮১ বছর যাবৎ ইমামতি, বিদায়ের সময় পেলেন বিরল সম্মাননা
আরও
আরও
.